hadid_bd
04-14-2017, 04:52 PM
সুপ্রিয় মুজাহিদীন ভাইয়েরা!! মসজিদের দেশকে মূর্তির দেশে পরিণত করার আন্তর্জাতিক মিশন বাস্তবায়নের মূল কারিগর আমেরিকান এজেন্টকে চিনে রাখুন!!
আজকে চ্যানেল আই অনলাইনে সুপ্রীম কোর্টের মূর্তি নির্মাতা মৃণাল হক বলেছে-
‘সব কিছুকে মূর্তি বলে তা সরানোর দাবি মেনে নেয়াটা হবে আত্মসমর্পণ। এরকম দাবি মেনে নিলে দেশে থাকার মতো পরিবেশ থাকবে না।’(http://bit.ly/2oYZcAg)
কিন্তু বাস্তবতা হলো মৃণাল হোক তো দেশেই থাকে না। ফুল ফ্যামিলি নিয়ে সে আমেরিকাতে সেটেল হয়েছে ১৯৯৫ সালে। তার বউ নাসরিন হক এবং পুত্র সৈকত হক আইডি দেখলে বোঝা যায় তারা আমেরিকাতেই সেটেল। আসলে ১৯৯৫ সালে আমেরিকা যাওয়ার পরে মৃণাল হককে উঠায় খোদ মার্কিন সরকার। নিউইয়র্কের সরকারি টিভিতে তার এক সাক্ষাতকার ২৬ বার এবং মার্কিন সরকারি চ্যানেল সিএনএন –এ ১৮ বার প্রচার করে তাকে উপরে তোলে। এরপর তাকে ২০০২ সালে বাংলাদেশে পাঠানো হয় বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়ে।
আসলে মৃণাল হক আমেরিকাতেই থাকে, তবে বাংলাদেশে মূর্তি বানানোর জন্য মাঝে মাঝে আসে। আসবেই না বা কেন ? প্রত্যেকটি মূর্তি বানালে সরকারের তফর থেকে মোটা টাকা পায়। একটা মূর্তি বানাতে খরচ হয় যদি ৫-১০ লক্ষ টাকা, কিন্তু বিল করে দেড়-দুই কোটি টাকা। এই পুরো টাকাই সে আমেরিকাতে জমায়।
মসজিদের দেশ বাংলাদেশকে মূর্তিরদেশ বানানোর জন্য ইসলামবিদ্বেষীরা যে প্ল্যান হাতে নিয়েছে তার মধ্যে অন্যতম গুটি হচ্ছে এই মৃণাল হক। ইতিমধ্যে তার মাধ্যমে দেশজুড়ে শত শত মূর্তি বানানো হয়ে গেছে, এবং আরো সহস্রাধিক কাজ চলছে (দেখতে পারেন তার আইডি- https://www.facebook.com/mrinal.haque.1)। তাই মৃণাল হককে যতদিন বাংলাদেশ থেকে পুরোপুরি বিতারণ না করা হবে, ততদিন বাংলাদেশের মুসলিমদের ঈমান-আকীদা নিরাপদ নয়, এটাই মেনে নিতে হবে।
আজকে চ্যানেল আই অনলাইনে সুপ্রীম কোর্টের মূর্তি নির্মাতা মৃণাল হক বলেছে-
‘সব কিছুকে মূর্তি বলে তা সরানোর দাবি মেনে নেয়াটা হবে আত্মসমর্পণ। এরকম দাবি মেনে নিলে দেশে থাকার মতো পরিবেশ থাকবে না।’(http://bit.ly/2oYZcAg)
কিন্তু বাস্তবতা হলো মৃণাল হোক তো দেশেই থাকে না। ফুল ফ্যামিলি নিয়ে সে আমেরিকাতে সেটেল হয়েছে ১৯৯৫ সালে। তার বউ নাসরিন হক এবং পুত্র সৈকত হক আইডি দেখলে বোঝা যায় তারা আমেরিকাতেই সেটেল। আসলে ১৯৯৫ সালে আমেরিকা যাওয়ার পরে মৃণাল হককে উঠায় খোদ মার্কিন সরকার। নিউইয়র্কের সরকারি টিভিতে তার এক সাক্ষাতকার ২৬ বার এবং মার্কিন সরকারি চ্যানেল সিএনএন –এ ১৮ বার প্রচার করে তাকে উপরে তোলে। এরপর তাকে ২০০২ সালে বাংলাদেশে পাঠানো হয় বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়ে।
আসলে মৃণাল হক আমেরিকাতেই থাকে, তবে বাংলাদেশে মূর্তি বানানোর জন্য মাঝে মাঝে আসে। আসবেই না বা কেন ? প্রত্যেকটি মূর্তি বানালে সরকারের তফর থেকে মোটা টাকা পায়। একটা মূর্তি বানাতে খরচ হয় যদি ৫-১০ লক্ষ টাকা, কিন্তু বিল করে দেড়-দুই কোটি টাকা। এই পুরো টাকাই সে আমেরিকাতে জমায়।
মসজিদের দেশ বাংলাদেশকে মূর্তিরদেশ বানানোর জন্য ইসলামবিদ্বেষীরা যে প্ল্যান হাতে নিয়েছে তার মধ্যে অন্যতম গুটি হচ্ছে এই মৃণাল হক। ইতিমধ্যে তার মাধ্যমে দেশজুড়ে শত শত মূর্তি বানানো হয়ে গেছে, এবং আরো সহস্রাধিক কাজ চলছে (দেখতে পারেন তার আইডি- https://www.facebook.com/mrinal.haque.1)। তাই মৃণাল হককে যতদিন বাংলাদেশ থেকে পুরোপুরি বিতারণ না করা হবে, ততদিন বাংলাদেশের মুসলিমদের ঈমান-আকীদা নিরাপদ নয়, এটাই মেনে নিতে হবে।