Announcement

Collapse
No announcement yet.

ইমাম মাহদীর আগমন নিয়ে একটি সংশয় ও তার জবাব

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • ইমাম মাহদীর আগমন নিয়ে একটি সংশয় ও তার জবাব

    ইমাম মাহদীর আগমন নিয়ে একটি সংশয় ও তার জবাব

    অনেকে মনে করে থাকেন যে, বর্তমানে মুসলমানের সংখ্যা অনেক বেশি। দিন দিন মুসলমান বাড়ছে, নামাজি, দাড়িওয়ালা, টুপিওয়ালা লোক বাড়ছে। তাই ইমাম মাহদির আগমন এখনো অনেক সময় বাকি। যারা বলেন ইমাম মাহদির আগমন নিকটে না, তারা ভুলের মধ্যে আছেন। তাদের সংশয়টা একটা হাদিস থেকে সৃষ্টি হয়। রাসূল সাঃ বলেছেনঃ দুনিয়াতে যতদিন আল্লাহ আল্লাহ বলনেওয়ালা লোক থাকবে ততদিন কিয়ামত হবে না। অর্থাৎ দুনিয়াতে ইমানদার বান্দা থাকা অবস্থায় কিয়ামত হবে না। এই হাদিস থেকেই অনেকে বলে থাকেন। দুনিয়াতে এখনো অনেক ইমানদার লোক আছেন। দিন দিন ইমানদার লোক বাড়তেছে। তাই এখনো কিয়ামতের অনেক বাকি। আর যেহেতু কিয়ামতের অনেক বাকি তাই ইমাম মাহদির আসাও অনেক পরে হবে। কারন ইমাম মাহদির আগমন কিয়ামতের বড় আলামত।

    সমাধানঃ এই হাদিস ইমাম মাহদির আগমনের সাথে কোন রকম সম্পর্ক নেই। কারন এই হাদিস হল সিংগা ফু এর হাদিস। এই হাদিসের মর্ম হল সিংগায় ফু দেওয়া হবে না যতদিন দুনিয়াতে ইমানদার বাকী থাকবে। সিংগা ফু দেওয়ার আগে সকল ইমানদার বান্দাদেরকে আল্লাহ তায়ালা একটা বাতাসের মাধ্যমে উঠিয়ে নিবেন। তারপর আর ইমানদার বাকী থাকবে না। তখন সিংগায় ফু দেওয়া হবে। আর এই হাদিসে এটাই বলা হয়েছে। মুসলমান কিংবা নামাজি ব্যাক্তি বৃদ্ধিতে ইমাম মাহদির আগমন পিছাবে না। বরং ইমাম মাহদির আগমন নিকটে। উনি আসবেন ইসলামের দুশমনদের শেষ করে দিয়ে ইসলামি খিলাফত কায়েম করার জন্য। অতঃএব এই হাদিস ইমাম মাহদির আগমনের মধ্যে কোন রকম সংশয় হবে না। এই হাদিস সিংগা ফু এর হাদিস, তাই এর সাথে ইমাম মাহদির আগমনের কোন সম্পর্ক নেই।
    Last edited by তাহরীদ মিডিয়া; 04-17-2017, 10:28 PM.

  • #2
    যাজাকুমুল্লাহ আখি
    আল্লাহ আপনাদের কাজে বারাকাহ দান করুন

    সুন্দর একটি বিষয় উপস্থাপন করেছেন আপনারা
    Last edited by Mujaheed of Hind; 04-17-2017, 11:41 PM.

    Comment


    • #3
      Originally posted by Mujaheed of Hind View Post
      আখি লাল কালি চিহ্নিত অংশে দয়া করে এডিট করে নিন
      আলহামদুলিল্লাহ্*, ইডিট করে নিয়েছি।
      আর মুজাহিদ অফ হিন্দ ভাইকে আল্লাহ উত্তম প্রতিদান দান করুন। আমরা এটাই চাচ্ছি। সব ভাইদেরকে অনুরোধ করব, আপনারা মুক্ত ভাবে আমাদের সমস্ত পোস্টে মতামত, সমালোচনা ও নসিহাহ দিবেন ইং। পক্ষে বা বিপক্ষে যে কোন ধরনের কমেন্টই আমাদেরকে আরো ইং তাহরীদ করবে। যাতে আল্লাহ তায়ালা আরো সুন্দর ভাবে আমাদেরকে দ্বীনের খেদমাতে লাগান।

      Comment


      • #4
        আখি একজন বিশিষ্ট আলেম তার দরসে বলেছে যে কেয়ামত এখনও অনে...ক দেরি। নবীজি সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন যে আমি আর কেয়ামত দুটি এই আঙ্গুলের মত। সেই মিলানো আঙ্গুলের অবস্থা যেহেতু ১৪০০ বছর সেহেতু বুঝা যায় কিয়ামত এখনও কম হলেও ৫০০-৬০০বছর বাকী!!!
        আখি বলেন তাকে আমি কি বলবো খুব চালাক নাকি একদম বেখবর বুঝতে পারছি ন!?!?!?
        আল-&#248হে রব আপনার যে প্রিয় বান্দারা জান্নাতের সবুজ পাখি হয়ে আপনার আরশের নিচে এসে ঘুমায় তাদের সাথী হবার তৌফীক দান করুন... আমীন ইয়া আরহামার রাহীম!!!

        Comment


        • #5
          জাযাকাল্লাহ সুন্দর আলোচনা

          Comment


          • #6
            আখি একজন বিশিষ্ট আলেম তার দরসে বলেছে যে কেয়ামত এখনও অনে...ক দেরি। নবীজি সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন যে আমি আর কেয়ামত দুটি এই আঙ্গুলের মত। সেই মিলানো আঙ্গুলের অবস্থা যেহেতু ১৪০০ বছর সেহেতু বুঝা যায় কিয়ামত এখনও কম হলেও ৫০০-৬০০বছর বাকী!!!
            কিয়ামত দাজ্জাল এসব চিহ্ন গুলো হলো আল্লাহ তায়ালার আযাবের চিহ্ন । যে যত বড় ঈমানদার তার কাছে এগুলো তত নিকটে মনে হয়ঃরাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আকাশে মেঘ দেখলে আযাবের ভয়ে তার চেহারার রঙ ফেকাশে হয়ে যেত।(...বুখারি) সাহাবায়ে কিরাম দাজ্জালের আলোচনা শুনে পাশের খেজুরের বাগান থেকে না আবার দাজ্জাল বেরিয়ে আশে এমন আতঙ্কিত থাকতেন, এটাই ছিল সঠিক অবস্থা। আর যে যত বড় ফেরাউন সে তত আল্লাহর আযাবের ব্যপারে নির্ভয়ঃ মুসা আঃ এর জন্য আল্লাহর পক্ষথেকে আগত মুজিযা যা তার জন্য ছিল আযাব সেই চিহ্ন বাস্তবে চোখের সামনে দেখার পরো তার ভিতরে কী দুঃসাহস সে ঘোড়া ছুটিয়ে দেয়! সমুদ্রে নেমে পড়ে।আল্লাহ তায়ালার নিয়ম হলো যাদের কে আযাবে নিপতিত করেন তাদের গাফলতের অবস্থায় ধরেন।
            اقْتَرَبَ لِلنَّاسِ حِسَابُهُمْ وَهُمْ فِي غَفْلَةٍ مُعْرِضُونَ
            وَاقْتَرَبَ الْوَعْدُ الْحَقُّ فَإِذَا هِيَ شَاخِصَةٌ أَبْصَارُ الَّذِينَ كَفَرُوا يَاوَيْلَنَا قَدْ كُنَّا فِي غَفْلَةٍ مِنْ هَذَا بَلْ كُنَّا ظَالِمِينَ
            وَكَمْ مِنْ قَرْيَةٍ أَهْلَكْنَاهَا فَجَاءَهَا بَأْسُنَا بَيَاتًا أَوْ هُمْ قَائِلُونَ
            أَفَأَمِنَ أَهْلُ الْقُرَى أَنْ يَأْتِيَهُمْ بَأْسُنَا بَيَاتًا وَهُمْ نَائِمُونَ
            فَانْتَقَمْنَا مِنْهُمْ فَأَغْرَقْنَاهُمْ فِي الْيَمِّ بِأَنَّهُمْ كَذَّبُوا بِآيَاتِنَا وَكَانُوا عَنْهَا غَافِلِينَ
            سَأَصْرِفُ عَنْ آيَاتِيَ الَّذِينَ يَتَكَبَّرُونَ فِي الْأَرْضِ بِغَيْرِ الْحَقِّ وَإِنْ يَرَوْا كُلَّ آيَةٍ لَا يُؤْمِنُوا بِهَا وَإِنْ يَرَوْا سَبِيلَ الرُّشْدِ لَا يَتَّخِذُوهُ سَبِيلًا وَإِنْ يَرَوْا سَبِيلَ الْغَيِّ يَتَّخِذُوهُ سَبِيلًا ذَلِكَ بِأَنَّهُمْ كَذَّبُوا بِآيَاتِنَا وَكَانُوا عَنْهَا غَافِلِينَ
            فَلَمَّا نَسُوا مَا ذُكِّرُوا بِهِ فَتَحْنَا عَلَيْهِمْ أَبْوَابَ كُلِّ شَيْءٍ حَتَّى إِذَا فَرِحُوا بِمَا أُوتُوا أَخَذْنَاهُمْ بَغْتَةً فَإِذَا هُمْ مُبْلِسُونَ
            الَّذِينَ اتَّخَذُوا دِينَهُمْ لَهْوًا وَلَعِبًا وَغَرَّتْهُمُ الْحَيَاةُ الدُّنْيَا فَالْيَوْمَ نَنْسَاهُمْ كَمَا نَسُوا لِقَاءَ يَوْمِهِمْ هَذَا وَمَا كَانُوا بِآيَاتِنَا يَجْحَدُونَ
            إِنَّ الَّذِينَ يَضِلُّونَ عَنْ سَبِيلِ اللَّهِ لَهُمْ عَذَابٌ شَدِيدٌ بِمَا نَسُوا يَوْمَ الْحِسَابِ
            ...
            শুধু অনুবাদ পড়লে ও এদের ভ্রান্তি গুলো স্পষ্ট হয়ে যাবে।
            সলে এই সব লোক ফিতনা গ্রস্ত হয়ে দাজ্জালের ক্ষপ্পরে পড়ে আছে । তাকে জিজ্ঞেস করুন আল্লাহ তায়া মানুষ দুনিয়ায় পাঠালেন কতো পড়ে ,আলমে আরওয়াহে এত আগে তাদের থেকে রব্ব মানার স্বীকৃতি নিলেন কেন?
            আসলে বিষয়ের গুরুত্বের জন্য ও অনেক সময় অনেক আগে থেকে আলোচনা শুরু করতে হয় । নুহ আলাইহিচ্ছালাম তার কওম কে দাজ্জাল সম্পর্কে সতর্ক করেছেন কেন? নিশ্চিত তার সময়ে তো দাজ্জাল আসার কথা না, একজন নবি অনর্থক কাজ করেন নাই, আবার তার এই কাজের আলোচনা ও অন্য নবি করেছেন আর তিনি বলেছেন আমিও তোমাদের কে দাজ্জাল সম্পর্কে সতর্ক করে যাচ্ছি, যদি বন্ধু শত্রু আগে থেকে চিনা না থাকে কাজের সময় কার পিছনে ছুটা শুরু করবে কে জানে। আসল দাজ্জাল আসবে পড়ে কিন্তু দাজ্জালি কর্ম কাণ্ড চলতে থাকবে , এমনি ভাবে আসল মাহদি জখনি আসবেন আসবেন কিন্তু তার বাহিনী চিরদিন থাকবেন। এখনো দাজ্জালের বাহিনী আছে তার সদস্য আছে এমনি ভাবে মাহদির বাহিনী আছে এবং তার সদস্য অ আছেন। থাকবেন। এখন না জানলে না চিনলে ধোকা খেতে হবে।ধরা খেতে হবে।
            Last edited by murabit; 04-18-2017, 12:51 PM.

            Comment


            • #7
              জাজাকাল্লাহ

              Comment


              • #8
                জাযাকাল্লাহ
                ان الدين عندالله الاسلام
                ইসলামই একমাত্র আল্লাহর মনোনিত ধর্ম

                Comment


                • #9
                  Originally posted by murabit View Post
                  কিয়ামত দাজ্জাল এসব চিহ্ন গুলো হলো আল্লাহ তায়ালার আযাবের চিহ্ন । যে যত বড় ঈমানদার তার কাছে এগুলো তত নিকটে মনে হয়ঃরাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আকাশে মেঘ দেখলে আযাবের ভয়ে তার চেহারার রঙ ফেকাশে হয়ে যেত।(...বুখারি) সাহাবায়ে কিরাম দাজ্জালের আলোচনা শুনে পাশের খেজুরের বাগান থেকে না আবার দাজ্জাল বেরিয়ে আশে এমন আতঙ্কিত থাকতেন, এটাই ছিল সঠিক অবস্থা। আর যে যত বড় ফেরাউন সে তত আল্লাহর আযাবের ব্যপারে নির্ভয়ঃ মুসা আঃ এর জন্য আল্লাহর পক্ষথেকে আগত মুজিযা যা তার জন্য ছিল আযাব সেই চিহ্ন বাস্তবে চোখের সামনে দেখার পরো তার ভিতরে কী দুঃসাহস সে ঘোড়া ছুটিয়ে দেয়! সমুদ্রে নেমে পড়ে।আল্লাহ তায়ালার নিয়ম হলো যাদের কে আযাবে নিপতিত করেন তাদের গাফলতের অবস্থায় ধরেন।
                  اقْتَرَبَ لِلنَّاسِ حِسَابُهُمْ وَهُمْ فِي غَفْلَةٍ مُعْرِضُونَ
                  وَاقْتَرَبَ الْوَعْدُ الْحَقُّ فَإِذَا هِيَ شَاخِصَةٌ أَبْصَارُ الَّذِينَ كَفَرُوا يَاوَيْلَنَا قَدْ كُنَّا فِي غَفْلَةٍ مِنْ هَذَا بَلْ كُنَّا ظَالِمِينَ
                  وَكَمْ مِنْ قَرْيَةٍ أَهْلَكْنَاهَا فَجَاءَهَا بَأْسُنَا بَيَاتًا أَوْ هُمْ قَائِلُونَ
                  أَفَأَمِنَ أَهْلُ الْقُرَى أَنْ يَأْتِيَهُمْ بَأْسُنَا بَيَاتًا وَهُمْ نَائِمُونَ
                  فَانْتَقَمْنَا مِنْهُمْ فَأَغْرَقْنَاهُمْ فِي الْيَمِّ بِأَنَّهُمْ كَذَّبُوا بِآيَاتِنَا وَكَانُوا عَنْهَا غَافِلِينَ
                  سَأَصْرِفُ عَنْ آيَاتِيَ الَّذِينَ يَتَكَبَّرُونَ فِي الْأَرْضِ بِغَيْرِ الْحَقِّ وَإِنْ يَرَوْا كُلَّ آيَةٍ لَا يُؤْمِنُوا بِهَا وَإِنْ يَرَوْا سَبِيلَ الرُّشْدِ لَا يَتَّخِذُوهُ سَبِيلًا وَإِنْ يَرَوْا سَبِيلَ الْغَيِّ يَتَّخِذُوهُ سَبِيلًا ذَلِكَ بِأَنَّهُمْ كَذَّبُوا بِآيَاتِنَا وَكَانُوا عَنْهَا غَافِلِينَ
                  فَلَمَّا نَسُوا مَا ذُكِّرُوا بِهِ فَتَحْنَا عَلَيْهِمْ أَبْوَابَ كُلِّ شَيْءٍ حَتَّى إِذَا فَرِحُوا بِمَا أُوتُوا أَخَذْنَاهُمْ بَغْتَةً فَإِذَا هُمْ مُبْلِسُونَ
                  الَّذِينَ اتَّخَذُوا دِينَهُمْ لَهْوًا وَلَعِبًا وَغَرَّتْهُمُ الْحَيَاةُ الدُّنْيَا فَالْيَوْمَ نَنْسَاهُمْ كَمَا نَسُوا لِقَاءَ يَوْمِهِمْ هَذَا وَمَا كَانُوا بِآيَاتِنَا يَجْحَدُونَ
                  إِنَّ الَّذِينَ يَضِلُّونَ عَنْ سَبِيلِ اللَّهِ لَهُمْ عَذَابٌ شَدِيدٌ بِمَا نَسُوا يَوْمَ الْحِسَابِ
                  ...
                  শুধু অনুবাদ পড়লে ও এদের ভ্রান্তি গুলো স্পষ্ট হয়ে যাবে।
                  সলে এই সব লোক ফিতনা গ্রস্ত হয়ে দাজ্জালের ক্ষপ্পরে পড়ে আছে । তাকে জিজ্ঞেস করুন আল্লাহ তায়া মানুষ দুনিয়ায় পাঠালেন কতো পড়ে ,আলমে আরওয়াহে এত আগে তাদের থেকে রব্ব মানার স্বীকৃতি নিলেন কেন?
                  আসলে বিষয়ের গুরুত্বের জন্য ও অনেক সময় অনেক আগে থেকে আলোচনা শুরু করতে হয় । নুহ আলাইহিচ্ছালাম তার কওম কে দাজ্জাল সম্পর্কে সতর্ক করেছেন কেন? নিশ্চিত তার সময়ে তো দাজ্জাল আসার কথা না, একজন নবি অনর্থক কাজ করেন নাই, আবার তার এই কাজের আলোচনা ও অন্য নবি করেছেন আর তিনি বলেছেন আমিও তোমাদের কে দাজ্জাল সম্পর্কে সতর্ক করে যাচ্ছি, যদি বন্ধু শত্রু আগে থেকে চিনা না থাকে কাজের সময় কার পিছনে ছুটা শুরু করবে কে জানে। আসল দাজ্জাল আসবে পড়ে কিন্তু দাজ্জালি কর্ম কাণ্ড চলতে থাকবে , এমনি ভাবে আসল মাহদি জখনি আসবেন আসবেন কিন্তু তার বাহিনী চিরদিন থাকবেন। এখনো দাজ্জালের বাহিনী আছে তার সদস্য আছে এমনি ভাবে মাহদির বাহিনী আছে এবং তার সদস্য অ আছেন। থাকবেন। এখন না জানলে না চিনলে ধোকা খেতে হবে।ধরা খেতে হবে।
                  জাযাকাল্লাহ ভাই .....চমৎকার আলোচনা....

                  Comment

                  Working...
                  X