Announcement

Collapse
No announcement yet.

হিন্দুস্তানে ইসলামের বিজয়ের কিছু কার্যকরী পদক্ষেপ - 2-3 মুজাহিদদেরকে সাহায্য করা আবশ্য

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • হিন্দুস্তানে ইসলামের বিজয়ের কিছু কার্যকরী পদক্ষেপ - 2-3 মুজাহিদদেরকে সাহায্য করা আবশ্য

    হিন্দুস্তানে ইসলামের বিজয়ের কিছু কার্যকরী পদক্ষেপ - 2

    জিহাদী সংঘঠনকে সাহায্য করা আবশ্যক


    ক্রুসেডার শক্তিগুলোর বিরু্দ্ধে বর্তমানে প্রত্যেকটি জিহাদী সংঘঠনকে সাহায্য সহযোগিতা করা মুসলমানদের উপর আবশ্যক। যারা ইসলামের জন্য বিশ্বব্যাপী ক্রুসেডার শক্তিগুলোর বিরোদ্ধে যুদ্ধ করছে। বিশেষ করে হিন্দুস্তান আফগানিস্তানে আমেরিকান ক্রুসেডার শক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে। দ্বীন রক্ষা জন্য জান প্রান ব্যয় করছে। এ ধরনের সংঘটনকে সাহায্য সহযোগীতা করা দু কারনে আবশ্যক।

    প্রথমত: পূরা হিন্দুস্তান থেকে ক্রুসেডীয় আক্রমণককে প্রতিহত করা এই ভূখন্ডের প্রত্যেক মুসলমানের উপর ফরজে আইন। এটা হলো সুস্পষ্ট, যা প্রচার প্রসার করা খুবই গুরুত্বপূর্ন।

    আশির দশকে পাকিস্তানের অনেক ওলামায়ে কেরাম এই ফতওয়া দিয়েছেন যে, হিন্দুস্তান এবং খুরাসানের সকল মুসলামনদের উপর আফগানিস্তানের জিহাদে শরীক হওয়া ফরজে আইন। এবং প্রয়জনের ভিত্তিতে এই ফরজিয়াত পর্যায়ক্রমে সকল উম্মাতের উপর বর্তাবে।

    যদি কাল ইংরেজ বাহীনি আক্রমন করার কারনে জিহাদ ফরজ হয়ে থাকে তাহলে আজ ক্রুসেড ও হিন্দুত্ববাদী শক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার ব্যাপারে কিসের পার্থক্য থাকতে পারে??!!!

    বিশেষত: যখন এই যুদ্ধ পালাক্রমে অতিমাত্রায় বাড়তে শুরু করেছে। তখন শুধু আফগান, কাশ্মীর বা আরাকানে আক্রমণ করত, এখন তারা সব স্থানেই আক্রমন করিছে, বিষেশ করে বাংলাদেশে বিভিন্ন ভাবে আক্রমন চালাচ্ছে।

    দ্বিতীয়ত: এ কথা আজ কারো নিকট গোপন নয় যে, আজ বাংলাদেশে কার্যত ভারতের হুকুমত বিজয়ী আর এই ভারত তার নিকৃষ্টতম বিধি-বিধান দ্বারা এদেশের দ্বীনি কার্যক্রমকে দমন করছে। এ কারনে যতক্ষন পর্যন্ত ভারত বা আমেরিকাকে বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তান থেকে নির্মুল করা না হবে ততদিন পর্যন্ত এদেশের মুসলমানদের সফলতা অর্জিত হবে না।



    হিন্দুস্তানে ইসলামের বিজয়ের কিছু কার্যকরী পদক্ষেপ - ৩

    শরিয়াহ বাস্তবায়নের প্রচেষ্টা সমূহকে শক্তিশালী করা

    সত্যবাদিতা ও আমানতের গুনে গুণান্বিত সমস্ত প্রত্যেক সৎ গ্রুপ ও জামাতকে প্রত্যেক সম্ভাব্য পদ্ধতিতে শক্তিশালী করতে হবে। যারা নিজের এলাকায় শরিয়াহ বাস্তবায়নের চেষ্টায় লিপ্ত রয়েছেন। এই সমস্ত জামতকে পূর্ন সাহায্য করতে হবে, যাতে তার প্রভাব এবং ফায়দা চারদিকে ছড়িয়ে পরে। যাতে তাদের বিরোদ্ধে চাপিয়ে দেয়া ধ্বংসকারী যুদ্ধে ব্যপক ভাবে প্রতিরোধ করতে পারে।

  • #2
    মাশাআল্লাহ ভাই, জাঝাকাল্লাহু খাইরান।
    কথা ও কাজের পূর্বে ইলম

    Comment


    • #3
      কেও সাহস করে এগুলে অবশ্যই ফলাফল পাওয়া যাবে, ইনশাআল্লহ।।।

      Comment


      • #4
        #প্রিয় ভাইয়েরা, প্রতিটি গ্রামে আমাদের একজন করে মোজাহিদ থাকবে প্রাথমিক পর্যায়ে আমরা এরকম একটি টার্গেট নিতে পারি কি না।
        #প্রিয় ভাইয়েরা আল্লাহর উপর ভরসা করে দাওয়াত দিলে, আলহামদুলিল্লাহ ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। ইনশাআল্লাহ দাওয়াতি কার্যক্রম পুরোধমে চলছে, চলবে।
        মাশাআল্লাহ অতি উত্তম একটি পরিকলপনা আল্লাহ বরকতময় করুন আমল করা সহজ করেন।আমীীন।

        Comment


        • #5
          মাসআল্লাহ, উত্তম পরামর্শ।

          Comment


          • #6
            ইন....! চেষ্টা করলে ফলাফল পাওয়া যাবে
            كتب عليكم القتال وهو كره لكم

            Comment


            • #7
              ভাই দয়া করে জিহাদের দাওয়াত ফিজিক্যালি গিয়ে দিবেন না। এটা কম ফলপ্রসু। আমি জানি অনেক আওয়ামি লিগ , বি এন পি জামাতেরও কিছু কিছু লোক জিহাদ করতে চায়। কিন্তু মুজাহিদরা কোনদিন বিজয় লাভ করবে, তাদের আস্তা আসেনা। একারনে অনেক ভালো মানুষও অনেক বাধা দেয়। কর্ম্পদ্দ্বতি উন্নয়নের দিকে মনোযোগ দিন। ইনশাআল্লাহ সাফল্য আসবে। আমি ধীরে ধীরে নিজের অভিজ্ঞতা হতে কিছু ,শেয়ার করবো। দোয়া করবেন।
              জিহাদ অবশ্যি সফল হবে। তাফসীর পড়ে কর্ম পদ্দতি উন্নয়ন করুন। দাওয়াতের ক্ষেত্রে টার্গেট ইউজার নির্নয়ও একান্ত গুরুত্তপুর্ন ব্যাপার। সাথে সাথে জিন জাদুটোনা এগুলো হতে বেচে থাকতে হবে।

              Comment

              Working...
              X