Announcement

Collapse
No announcement yet.

ফোরামের ফিরে দেখাঃ মে _ 2015 ইং

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • ফোরামের ফিরে দেখাঃ মে _ 2015 ইং

    ফোরামের ফিরে দেখাঃ মে _ 2015 ইং

    [/QUOTE]

    ইরাক ও সিরিয়াতে আমেরিকার আগ্রাসন

    ইরাক ও সিরিয়াতে আমেরিকার আগ্রাসন
    ওসামা মাহমুদ (আল কায়েদা উপমহাদেশ)

    https://alfatahblog.wordpress.com/2015/02/21/aqis-press-release/

    পোষ্ট দাতাঃ power, views: 1151

    কুর’আন মুখস্থ করার কিছু কার্যকরী কৌশল

    বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
    আসসালামু আলাইকুম,
    প্রিয় মুসলিম ভাই ও বোনেরা আমি নিশ্চিত আপনারা সকলেই কুর’আন শিখা ও শিখানোর গুরুত্ব সম্পর্কে জানেন। এ সম্পর্কে প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন,
    “তোমাদের মধ্যে ঐ ব্যক্তি সর্বোত্তম যে কুর’আন শিখে ও অন্যকে শিখায়।”
    [সহীহ বুখারীঃ ৪৬৫৭]
    এই লেখাটির মাধ্যমে আমি চেষ্টা করব কিছু নিয়ম-কানুন সম্পর্কে জানাতে, যা আপনাদের কুর’আন মুখস্থ করার ব্যাপারে সাহায্য করবে ইনশা আল্লাহ।
    ১.ইখলাস বা আন্তরিকতাঃ নিয়্যাতে বিশুদ্ধতা আনা এবং উদ্দেশ্য সংশোধন করা কুর’আন মুখস্থ করার প্রথম শর্ত। এটা অনেকটা এ রকম যে, আমি কুর’আন মুখস্থ করব একমাত্র আল্লাহ তা’আলার জন্য, আখিরাতে জান্নাত লাভের মাধ্যমে সাফল্য অর্জনের জন্য। এছাড়া সেই সকল পুরস্কারও অর্জন করা, যা কুর’আন তিলাওয়াতকারী ও মুখস্থকারীদের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। মহান আল্লাহ বলেন,
    “অতএব, আপনি নিষ্ঠার সাথে আল্লাহর ইবাদত করুন। জেনে রাখুন, নিষ্ঠাপূর্ণ ইবাদত আল্লাহরই নিমিত্ত।”
    [সূরা আল-যুমারঃ ২-৩]
    “বলুন আমি নিষ্ঠার সাথে আল্লাহর ইবাদত করতে আদিষ্ট হয়েছি।”
    [সূরা আল-যুমারঃ ১১]


    নবী করীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন,
    সুমহান আল্লাহ বলেছেন, “যাদেরকে আমার অংশী সাব্যস্ত করা হয় আমার সাথে তাদের কোন সম্পর্ক নেই। যে লোক আমার সাথে (কোন কিছু বা কাউকে) অংশী সাব্যস্ত করে কোন আমল করে, তাকে আমি পরিত্যাগ করি এবং আমার সাথে সে যা শরীক করে আমি তা প্রত্যাখ্যান করী।”

    [মুসলিম ও ইবনে মাজাহ এ হাদীসটি হযরত আবু হুরায়রা (রাদিয়াল্লাহু আনহু) থেকে সংগ্রহ করেছেন]

    অধিকন্তু, যারা শুধুমাত্র দেখানোর জন্য কুর’আন তিলাওয়াত ও মুখস্থ করে তারা তো কোন পুরস্কারই লাভ করবে না, বরং তাদেরকে এ ব্যাপারে জবাবদিহি করতে হবে। এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই যে, শুধুমাত্র দুনিয়ায় লাভের জন্য কুর’আন মুখস্থ করা একটি পাপের কাজ।
    ২.উচ্চারণ ও তিলাওয়াত শুদ্ধ করাঃ আন্তরিকতার পর কুর’আন মুখস্থ করার প্রথম এবং অত্যাবশকীয় ধাপ হল শুদ্ধ উচ্চারণ। একজন ভালো তিলাওয়াতকারীর তিলাওয়াত শোনা ব্যাতীত এটা সম্ভব নয়। এ কারণে প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম), যিনি আরবদের মধ্যে বাগ্মীতায় শ্রেষ্ঠ ছিলেন, তিনিও জীবরাইল (আলাইহিস সালাম) এর সাথে মুখে মুখে শিক্ষালাভ করেছেন। তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বছরে একবার জীবরাইল (আলাইহিস সালাম) কে কুর’আন তিলাওয়াত করে শুনাতেন এবং যে বছর তিনি মারা যান, সেই বছর শুনিয়েছিলেন দু’বার।১ একইভাবে নবী করীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-ও সাহাবাদের (রাদিয়াল্লাহু আনহু) শিক্ষা দিয়েছেন মুখে মুখে। আর সাহাবাদের (রাদিয়াল্লাহু আনহু) পর যাঁরা এসেছেন তাঁরা সাহাবাদের (রাদিয়াল্লাহু আনহু) কাছ থেকে এবং পরবর্তী প্রজন্মরাও শিখেছেন একইভাবে। তাই একজন ভালো তিলাওয়াতকারীর কাছ থেকে শিক্ষালাভ করা বাধ্যতামূলক। একইভাবে কারো আরবী ভাষা ও এর মূলনীতির উপর দক্ষতা থাকা সত্ত্বেও শুধুমাত্র নিজের উপর নির্ভর করে কুর’আন মুখস্থ করা ঠিক নয়। কারণ, কুর’আনে এমন অনেক আয়াত আছে যেগুলো আরবি ভাষার সাধারণ যে নিয়মসমূহ রয়েছে তার চেয়ে বিপরীতধর্মী।
    ৩. মুখস্থ করার জন্য প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অংশ নির্ধারণ করাঃ
    প্রতিদিন মুখস্থ করার জন্য কুর’আনের একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অংশ নির্ধারণ করা প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, নির্দিষ্ট সংখ্যক আয়াত কিংবা এক বা দুই পাতা, এমনকি এক পারার (সম্পূর্ণ কুর’আনের ১/৩০ ভাগ) এক অষ্টমাংশও হতে পারে। তাই, তিলাওয়াত শুদ্ধ ও মুখস্থ করার অংশ নির্ধারণ করার পরই কাজ শুরু করা উচিত। মুখস্থ করার সময় উচ্চস্বরে তিলাওয়াত করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এতে প্রথমত সুন্নাহর অনুসরণ করা হবে, দ্বিতীয়ত মুখস্থ হবে দৃঢ় ও স্থায়ী। উচ্চস্বরে তিলাওয়াত শ্রুতিমধুর এবং মুখস্থ করার ক্ষেত্রেও সাহায্যকারী। অধিকন্তু জিহ্বা প্রতিবার একটি নির্দিষ্ট স্বরে ফিরে আসে এবং তা পরিচিত হয়ে উঠে। যার ফলে, স্বরের তারতম্য থেকে সহজেই ভুলত্রুটি শনাক্ত করা যায়। এসবের মূল কারণ, সুললিত কণ্ঠে কুর’আন তিলাওয়াত করা নবীজিরই নির্দেশ। আর এ নির্দেশ অমান্য করা অসম্ভব। নবী করীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন,
    “Whoever does not beautify the Quran (recite it melodiously) he is not of us.”
    [Bukhare]

    ৪. একটি নির্দিষ্ট অংশ নিখুঁতভাবে মুখস্থ না করে, অন্য অংশ শুরু না করাঃ একটি নির্দিষ্ট অংশ নিখুঁতভাবে মুখস্থ না করে, অন্য অংশ শুরু করা কখনই ঠিক নয়। আর এটা করার কারণ, যা সে মুখস্থ করেছে তা যেন তার অন্তরে পুরোপুরি গেঁথে যায়। এ ব্যাপারে তাকে সাহায্য করতে পারে তার দৈনন্দিন জীবনের কার্যকলাপ। সে যা শিখেছে তার চর্চা করতে পারে সালাত আদায়ের সময় কিংবা সালাতের জন্য অপেক্ষা করার মুহূর্তে। আর এভাবে তার মুখস্থ করার কাজটি হয়ে উঠবে আরও সহজ। যদি কোন অংশ শুরু করার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে শেষ করা সম্ভব না হয়, তবে তার অবশ্যই উচিত যতটুকু সময় প্রয়োজন, ততটুকু সময় নিয়েই সম্পন্ন করা।
    ৫. মুখস্থ করার সময় কুর’আনের একটি নির্দিষ্ট মুসহাফ (কপি) ব্যবহার করাঃ যে সব উপকরণ একজন শিক্ষার্থীকে কুর’আন মুখস্থ করার ব্যাপারে সাহায্য করে, তাদের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হল, কুর’আনের একটি নির্দিষ্ট মুসহাফ ব্যবহার করা, যা কখনই পরিবর্তন করা ঠিক নয়। এর কারণ, শোনা ও পড়ার পাশাপাশি দেখাও কুর’আন মুখস্থ করার ব্যাপারে সমান গুরুত্বপূর্ণ। একটি নির্দিষ্ট মুসহাফ ব্যবহার করে পড়ার ফলে, তার লেখার ধরন, আয়াতের গঠন এবং অবস্থান শিক্ষার্থীর অন্তরে একটি ছাপের সৃষ্টি করে। একজন শিক্ষার্থী যদি মুখস্থ করার সময় ভিন্ন ভিন্ন মুসহাফ ব্যবহার করে, তবে সেগুলোতে লেখার ধরন, আয়াতের সংখ্যা ও অবস্থানও ভিন্ন ভিন্ন হয়। এতে মুখস্থ করার কাজটি কঠিন হয়ে পড়ে। আর এ কারণে একজন শিক্ষার্থীর উচিত একটি নির্দিষ্ট মুসহাফ ব্যবহার করা এবং সেটি কখনই পরিবর্তন না করা।
    ৬. ‘বুঝে পড়া’ মুখস্থ করার একটি গুরুত্বপূর্ণ সহায়কঃ
    মুখস্থ্ করার ব্যাপারে সহায়ক উপকরণগুলোর মধ্যে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ হল, যে আয়াতগুলো মুখস্থ্ করা হয়েছে সেগুলোর অর্থ ও একটির সাথে অপরটির সম্পর্ক বোঝার চেষ্টা করা। আর এর জন্য তাফসীরের (কুর’আনের ব্যাখ্যাগ্রন্থ) সাহায্য নেয়া যেতে পারে। তাছাড়া মুখস্থ করার সময় আয়াতগুলোর অর্থ যদি মাথায় রাখা হয়, তবে মুখস্থ করার কাজটি সহজ হয়ে ওঠে।
    ৭. একটি সূরার বিভিন্ন অংশ মুখস্থ করে পুরো সূরাটি সম্পূর্ণ না করে অন্য সূরায় না যাওয়াঃ একটি সূরার বিভিন্ন অংশ (বিশেষ করে বড় সূরাগুলোর) মুখস্থ করার পর সেগুলো এক করে সম্পূর্ণ সূরাটি মুখস্থ করার কাজ নিখুঁত না করে অন্য সূরা শুরু করা কখনই ঠিক নয়। তার মুখস্থ করার কাজটি এমন নিখুঁত হওয়া উচিত, যাতে কোন প্রকার বাঁধা ছাড়াই সম্পূর্ন সূরাটি এক টানা বলে যেতে পারে। অর্থাৎ তার তিলাওয়াত হবে বাঁধাহীন স্রোতের মত, তার মস্তিষ্ক অন্য কোন কাজে ব্যস্ত থাকলেও তার তিলাওয়াতে কোন পরিবর্তন আসবে না, থাকবে না কোন জড়তা কিংবা দ্বিধা, ঠিক আমরা যেভাবে আমরা সূরা ফাতিহা তিলাওয়াত করে থাকি। যদিও কুর’আনের সবগুলো সূরা, সূরা ফাতিহার মত মুখস্থ করা সম্ভব নয়, তবুও আমাদের নিয়্যাত রাখতে হবে সূরা ফাতিহার মত করা। আর নিয়মিত তিলাওয়াত করে যেতে হবে প্রতিটি সূরা।
    ৮. অন্যকে তিলাওয়াত করে শুনানোঃ কুর’আন মুখস্থ করার ব্যাপারে একজন শিক্ষার্থীর শুধুমাত্র নিজের উপর নির্ভর করা ঠিক নয়। বরং তার উচিত কোন হাফিযকে যা মুখস্থ করা হয়েছে তা তিলাওয়াত করে শুনানো। এতে তার ভুলভ্রান্তিগুলো পরিস্কার হয়ে উঠবে এবং সে কাটিয়ে নিতে পারবে। আর নিজের ভুল নিজে খুঁজে পাওয়া কতটা কষ্টকর তা আমাদের সবারই জানা।
    ৯. যা মুখস্থ করা হয়েছে তা নিয়মিত তিলাওয়াত করাঃ মুখস্থ করার বিভিন্ন উপকরণ, যেমনঃ কবিতা বা গল্প ইত্যাদি থেকে কুর’আন মুখস্থ করার ব্যাপারটি সম্পূর্ণ ভিন্ন। আর এর কারণ, কুর’আন মানুষের মস্তিষ্ক থেকে খুব তাড়াতাড়ি মুছে যায়। আর এ কারণেই নবী করীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন,
    “যে ব্যক্তি অন্তরে কুর’আন গেঁথে (মুখস্থ) রাখে তার উদাহরণ হচ্ছে ঐ মালিকের ন্যায়, যে উট বেঁধে রাখে। যদি সে উট বেঁধে রাখে, তবে সে উট তার নিয়ন্ত্রণে থাকে, কিন্তু যদি সে বন্ধন খুলে দেয়, তবে তা আয়ত্তের বাইরে চলে যায়।”
    [সহীহ বুখারীঃ ৪৬৬১]
    তিনি আরও বলেন,
    “আল্লাহর কসম! যার কবজায় আমার জীবন! কুর’আন বন্ধনমুক্ত উটের চেয়ে দ্রুত বেগে দৌড়ে যায়।”
    [সহীহ বুখারীঃ ৪৬৬৩]
    এর দ্বারা বোঝা যায়, কুর’আন মুখস্থ করার পর নিয়মিত তিলাওয়াত করা একটি আবশ্যিক কাজ।
    ১০. কুর’আনের (প্রায়) একই রকম আয়াতগুলোর ব্যাপারে সতর্ক থাকাঃ অর্থ, শব্দ কিংবা আয়াতের গঠনের দিক দিয়ে কুর’আনের বিভিন্ন অংশে মিল রয়েছে। এ ব্যাপারে মহান আল্লাহ বলেন,
    “আল্লাহ উত্তম বাণী তথা কিতাব নাযিল করেছেন, যা সামঞ্জস্যপূর্ণ, পূনঃ পূনঃ পঠিত। এতে তাদের লোম কাঁটা দিয়ে উঠে চামড়ার উপর, যারা তাদের পালনকর্তাকে ভয় করে, এরপর তাদের চামড়া ও অন্তর আল্লাহর স্মরণে বিনম্র হয়।”
    [আয-যুমারঃ ২৩]
    আল-কুর’আনে প্রায় সাড়ে ছয় হাজার আয়াত রয়েছে। আর এদের মধ্যে প্রায় এক হাজার আয়াত রয়েছে, কিছু কিছু ক্ষেত্রে যাদের পারস্পরিক মিল রয়েছে। কখনও তাদের মধ্যে মাত্র এক বা একাধিক শব্দের পার্থক্য দেখা যায়। তাই একজন শিক্ষার্থীর উচিত এ ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করা। একজন শিক্ষার্থীর মুখস্থের সর্বোচ্চ সৌন্দর্য নির্ভর করে এই একই রকম আয়াতগুলো সতর্কতার সাথে মুখস্থ করার উপর। আর এ ব্যাপারে কিছু বই সাহায্য করতে পারে। যেমনঃ
    1.Durratul-Tanzeel wa Ghurratut-Ta’weel fee Bayaan il Aayaat al-Mutashaabihaat fee Kitaab il-Laahi il-Azeez by al-Khateeb al-Iskaafe
    2. Asraar ut-Tukraar fil-Quran by Mahmood bin Hamzah ibn Nasr al-Kirmaanee
    ১১.জীবনের সোনালী সময়কে কাজে লাগানোঃ যে ব্যক্তি মুখস্থ করার জন্য জীবনের সর্বোত্তম সময়টিকে কাজে লাগায়, কুর’আন মুখস্থ করার ব্যাপারে তার সাফল্য অবধারিত। আর এই সময়টা হচ্ছে আনুমানিক পাঁচ বছর থেকে তেইশ বছর বয়স পর্যন্ত। এ সময় প্রতিটি মানুষের মুখস্থ করার সামর্থ্য থাকে সর্বোচ্চ। তাই প্রতিটি মানুষের উচিত জীবনের এই সময়টাতে নিজেকে কুর’আন মুখস্থ করার কাজে জড়িত রাখা। যে ব্যক্তি এ কথাটি বলেছিল, সে ঠিকই বলেছিলঃ
    “যুবক বয়সে মুখস্থ করা হচ্ছে অনেকটা পাথরে খোদাই করার মত। আর বৃদ্ধ বয়সে মুখস্থ করা অনেকটা পানিতে খোদাই করার মত।”
    তাই আমাদের সবারই উচিত জীবনের সোনালী সময়টাকে কাজে লাগানো এবং এ ব্যাপারে অন্যকে উৎসাহিত করা।
    আল্লাহ আমাদের সবাইকে তাঁর অমূল্য বাণীগ্রন্থ মুখস্থ করে তদানুযায়ী জীবন পরিচালনা করার তৌফিক দান করুক।
    আমীন।
    ১. সহীহ বুখারীঃ ৪৬৩২

    অনুবাদঃ মুসাফির শহীদ
    SOMOKALIN.COM এ প্রকাশিত Hudatv.com ওয়েবসাইটে প্রকাশিত আর্টিকেল অবলম্বনে লেখা।



    পোষ্ট দাতাঃ gold, views: 1695
    (ভিডিও) ক্রোধান্বিত হোন!



    ভিডিও লিঙ্কঃ

    Mp4:- http://anonym.to/?https://archive.or...nito%20Hon.mp4

    Ogv:- http:anonym.to/?https://archive.org/download/Krodhan...nito%20Hon.ogv

    Torrent:- http:anonym.to/?https://archive.org/download/Krodhan...rchive.torrent



    পোষ্ট দাতাঃ Egol, views: 1341


    আল-কায়েদা এবং তালেবান আমেরিকার বন্ধু! তথ&
    আল-কায়েদা এবং তালেবান উভয়ই আমেরিকার বন্ধু এবং ইসলামের শত্রু। তাদের বিরুদ্ধে জ্বিহাদ করা ফরজ।

    ইসলামিক স্টেট নামধারী খাওরিজিদের অফিসিয়াল ঘোষণা। (দাবিক; সংখ্যা-৯ )

    আসুন দেখে নেই খারিজিদের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে রাসূল (সাঃ) এর ভবিষ্যৎবানী এবং এগুলোর সাথে তথাকথিত "খিলাফাত" এর বিদ্যমান আছে কি না। আল্লাহ আমাকে ও আপনাদেরকে সঠিক বোঝার তাওফিক দিন। আমিন।

    বৈশিষ্ট্য হলঃ
    ১) তারা নিজেদের ছাড়া বাকী সবাইকে তাকফির করবে। বাকী সবাই কে কাফের বলবে। তারা কুরআন থেকে কাফেরদের উল্লেখ করে বর্ণিত আয়াতগুলো সাধারন মুসলিমদের প্রতি প্রয়োগ করবে এবং মুসলিমদের হত্যা করবে।

    ২) তারা নামাজ পরবে, রোজা রাখবে, মিথ্যা বলবে না, হাদীস জাল ও করবে না কিন্তু তাদের অন্তর হবে অন্ধ। বাইরে থেকে তাদের অত্তান্ত ধার্মিক ও আল্লাহ-ওলা হবে।

    ৩) তারা কুরআন পরবে কিন্তু সেগুলো ঠোঁটেই থাকবে কিন্তু অন্তরে প্রবেশ করবে না।

    ৪) তারা কখন ইসলাম থেকে বের হয়ে যাবে তারা নিজেরাই জানবে না যেমন করে খুব কাছের একটি তীর লক্ষ্যভ্রষ্ট হলে লক্ষ্যবস্তু জানে না যে কখন তীর টি তার পাশ থেকে বের হয়ে গেছে।

    ৫) কাফেরদের চেয়ে মুসলিমদের হত্যা করতে তারা বেশী পছন্দ করবে।

    ৬) দাজ্জাল আসার আগ পর্যন্ত খাওয়ারিজদের আগমন ঘটবেই থাকবে তবে তাদের একটি জেনারেশন ধংস হলে আর একটি আসবে। তারা কখনই কন্টিনিয়াসভাবে আসবে না কারন তারা এমনই অজ্ঞ হবে যে তারা নিজেরাই মারামারি করে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। এটি এমন নয় যে এক জেনারেশনের কাছ থেকে পরের জেনারেশন শিখবে। এক জেনারেশন সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যাবে। পরে অন্য একটি জেনারেশনের সৃষ্টি হবে।

    ৭) যারা খাওয়ারিজিদের হত্যা করবে তারা পুরস্কৃত হবে। খাওয়ারিজিদের সম্পূর্ণ ধ্বংস করা ছাড়া তাদের হাত থেকে মুক্ত হওয়া যাবে না। এছাড়া অন্য কোন পথ নাই। কারন মুসলিমরা তাদের কে ছেঁড়ে দিলেও তারা মুসলিমদের ছাড়বে না।

    ৮) খাওয়ারিজিরাই মুসলিমদের ভিতরে বড় বড় ফিতনার সৃষ্টি করবে যা কি না দাজ্জাল আসার আগ পর্যন্ত চলবে।
    উপরোক্ত বৈশিষ্ট ছাড়া আরও কিছু বৈশিষ্ট ও ভবিষ্যৎবানী উল্লেখ করেছেন রাসুল (সাঃ)।

    উপরোক্ত হাদিসগুলোর রেফারেঞ্চ ও বিস্তারিত জানতে শহীদ আনোয়ার আল- আওলাকী (রঃ) এর লেকচারটি শুনুন।

    http://anonym.to/?https://www.youtub...?v=oxaPq_k7j30

    আল্লাহ এদের ফিতনা থেকে মুসলিম উম্মাহকে হেফাযত করুন। হই তাদের কে হেদায়েত দিন না হয় ধ্বংস করে দিন। আমীন।




    পোষ্ট দাতাঃ Egol, views: 442


    বাগদাদির খেলাফাতের সাথে আমাদের কোন সম্পর
    তেহরিকে তালেবানের অফিসিয়াল স্টেটমেন্ট।

    বাগদাদির খেলাফার সাথে আমাদের কোন সম্পর্ক নাই। এই খেলাফার কোনই ভিত্তি নেই বরং এটি মুসলিমদের রক্ত ঝরানোর হচ্ছে কিছু অনভিজ্ঞ যুবক এবং সেকুলার বাথিস্টদের মাধ্যমে।

    সম্পূর্ণ পড়ুনঃ http://anonym.to/?https://umarmedia....-download1.pdf




    পোষ্ট দাতাঃ Abdullah, views:2805

    কেন আমি আল কায়েদাহ কে বাছাই করলাম? তিতুমীর &am



    http://anonym.to/?https://ia801502.u...tems/KenoAmiaq

    পোষ্ট দাতাঃ Abdullah al hind, views:1231


    (ভিডিও) এই ঘুমন্ত জাতির নিদ্রা কবে ভাঙ্গবে?

    তিতুমীর মিডিয়া পরিবেশিত

    নতুন ভিডিও

    এই ঘুমন্ত জাতির নিদ্রা কবে ভাঙ্গবে?






    ডাউনলোড:
    https://ia601501.us.archive.org/7/items/EiGhumontoJatirNidraVanbeKobe/ghumonto.mp4

    পোষ্ট দাতাঃAbu jandal, views:746


    (ভিডিও) হে উলামায়ে কেরামগণ! আপনারা এই দীনকে &a

    বালাকোট মিডিয়া পরিবেশিত
    একটি নতুন ভিডিও
    হে উলামায়ে কেরামগণ! আপনারা এই দীনকে স্পষ্টরূপে বর্ণনা করুন।




    ডাউনলোড লিঙ্ক:

    http://anonym.to/?https://archive.or...rnonaKorun.mp4



    পোষ্ট দাতাঃRaghib Ansar, views:836

    ঈমান ভঙ্গের কারণ সমূহ-উস্তাদ তামিম আল আদন&
    আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ!

    একটি গুরুত্বপূর্ণ অডিও লেকচারঃ "ঈমান ভঙ্গের কারণ সমূহ-উস্তাদ তামিম আল আদনানি (দাঃ বাঃ)


    লেকচার ডাউনলোড লিঙ্কঃ http://anonym.to/?https://archive.or...ongerKaron.mp3
    অথবা
    http://anonym.to/?https://www.sendspace.com/file/gtah92



    ইনশাআল্লাহ্* লেকচারটি শুনুন। অন্য মুসলিম ভাই বোনদের মাঝে প্রচার করে দিন।

    আল্লাহ (সুবঃ) আপনাদের রক্ষা করুন ও সাহায্য করুন নেক আমল সমূহ কবুল করুন। আল্লাহ যেন সমাজের খালেস মানুষদেরকে আপনাদের চারপাশে জড়ো করে দেন। আল্লাহ আপনাদের কাজে বরকত দান করুন।

    **এবং বিজয় তো শুধুমাত্র আল্লাহর থেকেই আসে**
    **(হে মুমিনেরা) নিশ্চয়ই মাল ও জানের মাধ্যমে তোমাদের পরীক্ষা নেয়া হবে। এবং তোমরা অবশ্যই তোমাদের পূর্ববর্তী সম্প্রদায় – যাদের কাছে আল্লাহর কিতাব নাযিল হয়েছিল এবং যারা আল্লাহর সাথে অন্যদের শরীক করেছে, তাদের (উভয়ের) কাছ থেকে অনেক (কষ্টদায়ক) কথাবার্তা শুনবে, এ অবস্থায় তোমরা যদি ধৈর্য ধারণ কর এবং আল্লাহকে ভয় কর, তাহলে তা হবে অত্যন্ত বড়ো সাহসিকতার ব্যাপার**-আলি-ইমরানঃ১৮৬


    **‘‘তোমরা তাদের মোকাবিলার জন্য যথাসাধ্য শক্তি ও অশ্ববাহিনী প্রস্তুত রাখবে, এর দ্বারা তোমরা সন্ত্রস্ত করবে আল্লাহর শত্রুকে, তোমাদের শত্রুকে এবং এদের ব্যতীত অন্যদেরকে যাদেরকে তোমরা জানো না, আল্লাহ্ তাদেরকে জানেন। আল্লাহর পথে যা কিছু ব্যয় করবে তার পূর্ণ প্রতিদান তোমাদের দেয়া হবে এবং তোমাদের প্রতি জুলুম করা হবে না।’’**-সূরা আল আনফাল ৬০





    পোষ্ট দাতাঃ Egol, views: 658
    বাংলা সাবটাইটেলসহ হৃদয়ে সাড়া জাগানো অস
    ১) Hoor Al-ayn Tunadini | জান্নাতের হুরগুলো আমাকে ডাকছে | ইসলামী গান
    ইউটিউব লিংকঃ http://anonym.to/?https://www.youtub...?v=Vj-LzKHO-Q0

    ২) Taqaddam minal mawti ᴴᴰ / النشيد الجهادي / মৃত্যুর দিকে এগিয়ে চল / Bangla Sub-Title
    ইউটিউব লিংকঃ https://www.youtube.com/watch?v=dS-Se9ao5uc





    পোষ্ট দাতাঃ Egol, views: 447

    বাংলাদেশের আলেম-উলামদের প্রতি একটি ভিডিও
    বাংলাদেশের আলেম-উলামদের প্রতি একটি ভিডিও বার্তা

    "হে উলামায়ে কেরামগণ! আপনারা এই দীনকে স্পষ্টরূপে বর্ণনা করুন"

    ডাউনলোড লিঙ্ক:
    http://anonym.to/?https://archive.or...rnonaKorun.mp4





    পোষ্ট দাতাঃRaghib Ansar, views:441

    ভিডিওঃনীরবতার দেয়ালে চাপা পড়া গণহত্যা

    আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ!

    আন নাসর মিডিয়া পরিবেশিতঃ

    বাংলা ডাবিং একটি ভিডিওঃ


    নীরবতার দেয়ালে চাপা পড়া গণহত্যা
    বাংলাদেশে গণহত্যা ও বাংলাদেশের মুসলমানদের প্রতি আহবান

    শায়েখ আইমান আল জাওয়াহিরী (আল্লাহ্* (সুবঃ) তাঁকে হেফাযত করুন)
    ভিডিও রিলিজঃ ডিসেম্বর ২০১৩

    ডাউনলোড করুন ইনশা আল্লাহ্* :
    https://archive.org/download/Massacr...e_inBd_dub.mp4
    https://archive.org/download/Message...PeopleOfBd.3gp


    আল্লাহ আপনাদের রক্ষা করুন ও সাহায্য করুন নেক আমল সমূহ কবুল করুন। আল্লাহ যেন সমাজের খালেস মানুষদেরকে আপনাদের চারপাশে জড়ো করে দেন। আল্লাহ আপনাদের কাজে বরকত দান করুন।




    পোষ্ট দাতাঃWr r coming, views:334(বই) আল ওয়াহহান ও তার প্রতিকার

    মুসলিমদের একটি ঘাতক ব্যাধি আল ওয়াহহান

    তার প্রতিকার


    আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,


    শীঘ্রই মানুষ তোমাদেরকে আক্রমন করার জন্য আহবান করতে থাকবে, যেভাবে মানুষ তাদের সাথে খাবার খাওয়ার জন্য একে-অন্যকে আহবান করে।
    জিজ্ঞেস করা হলো, ‘তখন কি আমরা সংখ্যায় কম হবো ?’
    তিনি বললেন, ‘না, বরং তোমরা সংখ্যায় হবে অগণিত কিন্তু তোমরা সমুদ্রের ফেনার মতো হবে, যাকে সহজেই সামুদ্রিক স্রোত বয়ে নিয়ে যায় এবং আল্লাহ তোমাদের শত্রুর অন্তর থেকে তোমাদের ভয় দূর করে দিবেন (অর্থাৎ তারা তোমাদের ভয় করবে না) এবং তোমাদের অন্তরে আল-ওয়াহহান ঢুকিয়ে দিবেন।
    জিজ্ঞেস করা হলো, ‘হে আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আল- ওয়াহহান কি ?’
    তিনি বললেন, ‘দুনিয়ার প্রতি ভালোবাসা এবং ক্বিতাল (যুদ্ধ) কে অপছন্দ করা

    সাওবান রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে বর্ণিত হাদিসে এসেছেঃ
    দুনিয়ার প্রতি ভালোবাসা এবং মৃত্যুকে অপছন্দ করা।’’


    বইটি ডাউনলোড করার লিংক
    http://www.zippyshare.com/
    http://www.wikisend.com/
    http://ge.tt/
    https://www.sendspace.com/






    পোষ্ট দাতাঃalorminar, views:447

    আমিরুল মুমিনীন মোল্লা মোহাম্মদ ওমর (হাফি.)
    ইসলামিক ইমারত আফগানিস্তানের আমির, আমিরুল মুমিনীন মোল্লা মোহাম্মদ ওমরের(আল্লাহ তাকে হিফাজত করুন) জীবনী:

    ৪ই এপ্রিল ১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দ, আমাদের মুসলিম উম্মাহর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। প্রায় দুই দশক আগে এমনই একটি বিশেষ দিনে আফগানিস্তানের ১৫০০ আলেম, বরেণ্য ইসলামী ব্যক্তিত্ব এবং জিহাদি নেতৃবৃন্দ 'মুজাহিদিন ' মোল্লা মোহাম্মদ ওমরকে (হাফি.) তাদের নেতা হিসেবে নির্বাচিত করেন অর্থাৎ তাকে(হাফি.) বাইয়াত দেন এবং তাকে “আমিরুল মুমিনীন”(ইমানদারদের নেতা) উপাধিতে ভূষিত করেন।

    Download Link :
    PDF : -
    https://ia601500.us.archive.org/5/it...fizahullah.pdf
    or
    http://www.pdf-archive.com/2015/04/3...rhafizahullah/

    WORD DOCUMENT : -
    https://archive.org/download/texts_3...izahullah.docx





    সমানে ইনশাল্লা চলবে...

    আল্লাহ ভাইদের জাযা দান করুন । আমীন ।
    Last edited by গাযওয়াতুল হিন্দ; 05-02-2017, 12:33 PM.

  • #2
    জাজাকাল্লাহ

    Comment


    • #3
      ভাই, আপনি দয়া করে সরাসরি পোস্ট তুলে না দিয়ে, পোস্টের নাম ও শিরোনাম দিয়ে দিন। এ থ্রেডের লিংক দিয়ে দিন, ইং ফায়দাজনক হবে। কিন্তু এই ভাবে দিলে কেহ পড়তেই চাইবে না। ফায়দা হবে না।

      Comment


      • #4
        জাঝাকাল্লাহ আখি...!!!
        كتب عليكم القتال وهو كره لكم

        Comment


        • #5
          jazakallah
          ان الدين عندالله الاسلام
          ইসলামই একমাত্র আল্লাহর মনোনিত ধর্ম

          Comment


          • #6
            جزاك الله خيراً أخي الكريم


            হে আল্লাহ, তুমি আমাদেরকে
            জান্নাতবাসীদের মধ্যে সামিল
            করো, হে আল্লাহ আমাদেরকে
            তোমার পথে শহীদ হিসেবে কবুল
            করো। আমাদেরকে শহীদ হবার
            উপযুক্ত করে গড়ে নাও। হে আল্লাহ
            একটি মুহুর্তের জন্যও তুমি
            আমাদেরকে আমাদের নিজেদের
            দায়িত্বে ছেড়ে দিও না।
            হে আল্লাহ, তুমি ইসলামকে,
            মুসলমানদেরকে ও
            মুজাহিদীনিদেরকে সাহায্য করো,
            বিজয় দান করো। আমীন।

            Comment


            • #7
              খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
              ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

              Comment


              • #8
                আল্লাহ তায়ালা আপনাদের কাজকে কবুল করুন,আমিন।

                Comment

                Working...
                X