Announcement

Collapse
No announcement yet.

আমরা কখন শরিয়া দ্বারা শাসন করতে সক্ষম?

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • আমরা কখন শরিয়া দ্বারা শাসন করতে সক্ষম?

    আমরা কখন শরিয়া দ্বারা শাসন করতে সক্ষম?
    বক্তাঃ শাইখ আবু সুফিয়ান সাঈদ আল শিহ্রি,(আল্লাহ তার প্রতি রহমত নাযিল করুক)
    এই দুটো বিষয় হচ্ছে বর্তমান অবস্থায় এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, যেখানে বেড়েছে মতবিরোধ এবং আমাদের ইসলামী আন্দোলন মধ্যে ধর্মীয় সমস্যার সৃষ্ট হয়েছে।এগুলো হলঃ শত্রুর আক্রমণ বহিষ্কার করছে তারপর শরিয়া দ্বারা বিচার পরিচালনা করা।
    বেশিরভাগ মানুষ এখন দাবি করছেন “আমরা শরিয়া শাসন জন্য আহ্বান করছি”।বেশিরভাগ দলেকে যদি আপনি জিগাশ করেন আপনাদের পরিকল্পনা কি?তারা বলবে, আমাদের প্রকল্প শাসন করায় শরিয়া আনতে হবে।আমরা যদি বলি কিভাবে? তারা বলবে, “আমরা এখন এমন একটি পর্যায়ে পওছে গেছি যেখানে আমরা গণতন্ত্রের মাধ্যম ছাড়া শরিয়া স্থাপন করা সম্ভব নয়।”
    কেন? শত্রুর আক্রমণ বিতাড়িত করার অক্ষমতা এবং সরকারের ইচ্ছের কাছে আত্মসমর্পণ। এবং বলছে যে এই সরকারই বৈধ সরকার। যা আমদের সুউচ্চে পওছে দিচ্ছে যেখানে আমরা আল্লাহর শরীয়াত স্থাপন করতে অক্ষম।কিন্তু আমরা গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হই।
    তারা বলে, ধর্ম গণতন্ত্র হতেই, এবং আমরা যদি তাদেরকে জিজ্ঞাসা করি “গণতন্ত্র মানে কি”? তারা বলবে এই যে, “এটা শুরা (আলোচনা), সংখ্যাগরিষ্ঠদের।”
    এই সমস্যা তো শুধু এই পার্থিব জীবনের প্রতি প্রেম এবং মৃত্যুর ঘৃণা থেকে এসেছে। এগুলো কোন, শরিয়া থেকে উদ্ভব হয়ে আসিনি। আমার পালনকর্তার শপথ “না”!কিন্তু এগুলো মানসিক দুর্বলতা এবং সংঘর্ষ মুকাবেলা না করতে পারার মানসিকতা থেকে এসেছে।
    সম্মানিত সুধি, আজ আমদের সংস্থা এবং দলের অবস্তান হল। প্রথম টার্গেট সীমালঙ্ঘনকারী শত্রু বহিষ্কার করা। এটি একটি ধর্মীয় আদেশ।এইটি ইসলামী উম্মাহর উপর ফরয অ্যাইন (ব্যক্তি বাধ্যবাধকতা)। যদি ইসলামের একটি জমিতেও শত্রুর আক্রমন প্রবেশ করে, তারপর এটা ইসলামী উম্মাহর উপর বাধ্যতামূলক হয়ে যায়।পৃথক বাধ্যবাধকতা জনসাধারণর (সব মানুষের) উপর যতক্ষণ না শত্রুর আক্রমণ বহিষ্কার করা হয়।আর এটি ইসলাম ধর্মে অন্যান্য বিষয়ের চেয়ে অধিক গুরুত দেয়া হয়।
    সম্মানিত সুধি, পরিস্থিতি এখন এমন যে, ইসলামের জমি শত্রু দারা আক্রান্ত। আমাদের উপর সর্বাগ্রে বাধ্যবাধকতা এই যে, এই শত্রু বহিষ্কার করা এবং তারপর আমদের শরিয়া কায়েম করা। শরিয়া কখনই প্রতিষ্ঠিত হবে না যতক্ষণ না শত্রুর আক্রমণ ইসলামী উম্মাহর মধ্যে উপস্থিত, কখনই না!
    এখন, দল ও প্রতিষ্ঠানের অবস্থা কি, এই গ্রুপ ও সংগঠন গঠনের উদ্দেশ্যে কি? প্রথম লক্ষ্য আমদের সীমালঙ্ঘনকারী শত্রু আমেরিকা ও তার মিত্রদের প্রতিহত করা।
    এখন আমদের এখানে আছে পাপাচারী অভ্যন্তরীণ শত্রু ও পাপাচারী বাইরের শত্রু। পাপাচারী বাইরের শত্রুরা হল আমেরিকা ও তার মিত্র।পাপাচারী অভ্যন্তরীণ শত্রুদের দখলদার শত্রুর এজেন্ট যারা তারা হল মুরতাদ সরকারগুলো। এই এজেন্ট সরকারগুলোকে নিরস্ত , বহিষ্কৃত, অপসরণ এবং তাদের সাথে যুদ্ধ করতে হবে তাদের নিচে না নামানো পর্যন্ত, যতক্ষণ না আমরা আল্লাহর শরীয়াতের স্থাপন করতে পারবো, মর্যাদা সুধুই আল্লাহ্*র, তিনি সবার ওপরে! আমরা জমির উপর আল্লাহর শরীয়াতের স্থাপন করতে সক্ষম হবো না যতক্ষণ এটি শত্রুদের দখল থেকে মুক্ত নয়। এইটি আমদের বুঝতে হবে যা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমরা আল্লাহর শরিয়া(সকল মর্যাদা তাঁর) স্থাপন করতে সক্ষম হবো না যতক্ষণ না ইসলামের জমি থেকে শত্রুর আক্রমণ বহিষ্কার করা হয়।
    https://almuwahideenmedia.wordpress....y-the-shariah/

  • #2
    শরিয়ার বাস্তবতা মুসলিম জন সাধারনের মাঝে তুলে ধরতে হবে। আর কিতাল-ই হল তা প্রতিষ্ঠার একমাত্র মাধ্যম।

    Comment

    Working...
    X