Announcement

Collapse
No announcement yet.

আমার বিল মারূফ ও নাহি আনিল মুনকার প্রসঙ্গে মুফতি তাকি উসমানী দা:বা: এর দাবির পর্যালোচনা

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • আমার বিল মারূফ ও নাহি আনিল মুনকার প্রসঙ্গে মুফতি তাকি উসমানী দা:বা: এর দাবির পর্যালোচনা

    আর শাসক ছাড়া অন্যদেরকে হাত দ্বারা বাঁধা দেওয়ার ব্যাপারটি আরো ব্যাপক:
    নিম্নে এব্যাপারে ফিকহে হানাফির কিছু স্পষ্ট বক্তব্য দেওয়া হল:
    ফাতহুল কাদির- ইবনুল হুমাম
    وَإِنْ عَلِمَ أَنَّهُ لَا يَنْزَجِرُ إلَّا بِالْقَتْلِ حَلَّ لَهُ قَتْلُهُ ، وَإِنْ طَاوَعَتْهُ الْمَرْأَةُ يَحِلُّ قَتْلُهَا أَيْضًا .
    وَهَذَا تَنْصِيصٌ عَلَى أَنَّ الضَّرْبَ تَعْزِيرٌ يَمْلِكُهُ الْإِنْسَانُ وَإِنْ لَمْ يَكُنْ مُحْتَسِبًا ، وَصَرَّحَ فِي الْمُنْتَقَى بِذَلِكَ ، وَهَذَا لِأَنَّهُ مِنْ بَابِ إزَالَةِ الْمُنْكَرِ بِالْيَدِ .
    وَالشَّارِعُ وَلَّى كُلَّ أَحَدٍ ذَلِكَ حَيْثُ قَالَ { مَنْ رَأَى مِنْكُمْ مُنْكَرًا فَلْيُغَيِّرْهُ بِيَدِهِ ، فَإِنْ لَمْ يَسْتَطِعْ فَبِلِسَانِهِ } الْحَدِيثَ .
    بِخِلَافِ الْحُدُودِ فَإِنَّهَا لَمْ تَثْبُتْ تَوْلِيَتُهَا إلَّا لِلْوُلَاةِ ، وَبِخِلَافِ التَّعْزِيرِ الَّذِي يَجِبُ حَقًّا لِلْعَبْدِ بِالْقَذْفِ وَنَحْوِهِ فَإِنَّهُ لِتَوَقُّفِهِ عَلَى الدَّعْوَى لَا يُقِيمُهُ إلَّا الْحَاكِمُ إلَّا أَنْ يَحْكُمَا فِيه
    “আর যদি জানতে পারে যে, হত্যা করা ব্যতিত সে বিরত হবে না, তাহলে তার জন্য তাকে হত্যা করা বৈধ আছে। আর যদি মহিলাও তার প্রতি সন্তুষ্ট থাকে, তাহলে উভয়কেই হত্যা করা বৈধ।”
    এটা এ ব্যাপারে পরিস্কার বিবরণ যে, প্রতিবাদ হিসাবে যেকোন ব্যক্তিই মারতে পারবে, যদিও সে সরকারী লোক না হয়। আলমুনতাকা কিতাবে এ ব্যাপারে স্পষ্ট বর্ণনা পেশ করেছে। এর কারণ হল যেহেতু এটা অন্যায়কে হাত দ্বারা বাঁধা দেওয়ার অন্তর্ভূক্ত। আর শরীয়ত প্রণেতা প্রত্যেককেই এই অধিকার দিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন: “তোমাদের মধ্যে যে কোন অন্যায় কাজ দেখতে পায়, সে যেন তা হাত দ্বারা বাঁধা দেয়, যদি তা না পারে, তবে যবান দ্বারা।
    কিন্তু হুদুদ (শরীয়ত নির্ধারিত শাস্তি)র বিধান এর থেকে ভিন্ন। শাসক ব্যতিত কারো জন্য সেটা কার্যকর করা জায়েয নেই। এমনিভাবে যে ‘তা’যির’ (শাসন হিসাবে প্রদত্ত শাস্তি) বান্দাকে অপবাদ দেওয়ার কারণে বা অন্য কোন কারণে বান্দার হক হিসাবে ফরজ হয়, সেটার হুকুমও এর থেকে ভিন্ন। যেহেতু সেটা দাবি ও প্রমাণের উপর নির্ভরশীল, এজন্য শাসক ব্যতিত কেউ সেটা কার্যকর করতে পারবে না। তবে যদি বাদি-বিবাদি মিলে কাউকে সালিস মানে, তবে সে পারবে।"
    তাবয়ীনুন হাকায়িক
    ( قَوْلُهُ وَإِنْ طَاوَعَتْهُ الْمَرْأَةُ لَهُ قَتْلُهَا أَيْضًا ) وَهَذَا تَنْصِيصٌ عَلَى أَنَّ الضَّرْبَ تَعْزِيرًا يَمْلِكُهُ الْإِنْسَانُ وَإِنْ لَمْ يَكُنْ مُحْتَسِبًا وَصَرَّحَ فِي الْمُنْتَقَى بِذَلِكَ وَهَذَا لِأَنَّهُ مِنْ بَابِ تَغْيِيرِ الْمُنْكَرِ بِالْيَدِ وَالشَّارِعُ وَلِيُّ كُلِّ أَحَدٍ ذَلِكَ حَيْثُ قَالَ { مَنْ رَأَى مِنْكُمْ مُنْكَرًا فَلْيُغَيِّرْهُ بِيَدِهِ فَإِنْ لَمْ يَسْتَطِعْ فَبِلِسَانِهِ } الْحَدِيثَ بِخِلَافِ الْحُدُودِ لَمْ يَثْبُتْ وِلَايَتُهَا إلَّا لِلْوُلَاةِ وَبِخِلَافِ التَّعْزِيرِ الَّذِي يَجِب حَقًّا لِلْعَبْدِ بِالْقَذْفِ وَنَحْوِهِ فَإِنَّهُ لِتَوَقُّفِهِ عَلَى الدَّعْوَى لَا يُقِيمُهُ إلَّا الْحَاكِمُ إلَّا أَنْ يَحْكُمَا فِيهِ ا هـ
    “আর যদি মহিলাও তার প্রতি সন্তুষ্ট থাকে, তাহলে উভয়কেই হত্যা করা বৈধ।”
    এটা এ ব্যাপারে পরিস্কার বিবরণ যে, প্রতিবাদ হিসাবে যেকোন ব্যক্তিই মারতে পারবে, যদিও সে সরকারী লোক না হয়। আলমুনতাকা কিতাবে এ ব্যাপারে স্পষ্ট বর্ণনা পেশ করেছে। এর কারণ হল যেহেতু এটা অন্যায়কে হাত দ্বারা বাঁধা দেওয়ার অন্তর্ভূক্ত। আর শরীয়ত প্রণেতা প্রত্যেককেই এই অধিকার দিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন: “তোমাদের মধ্যে যে কোন অন্যায় কাজ দেখতে পায়, সে যেন তা হাত দ্বারা বাঁধা দেয়, যদি তা না পারে, তবে যবান দ্বারা।”
    আদদুররুল মুখতার
    (ويكون) التعزير (بالقتل كمن) وجد رجلا مع امرأة لا تحل له، ولو أكرهها فلها قتله ودمه هدر، وكذا الغلام. (إن كان يعلم أنه لا ينزجر بصياح وضرب بما دون السلاح وإلا) بأن علم أنه ينزجر بما ذكر (لا) يكون بالقتل (وإن كانت المرأة مطاوعة قتلهما)
    (و) في منية المفتي (لو كان مع امرأته وهو يزني بها أو مع محرمه وهما مطاوعان قتلهما جميعا) اه. بلا شرط إحصان، لانه ليس من الحد بل من الامر بالمعروفৃ.
    (وعلى هذا) القياس (المكابر بالظلم وقطاع الطريق وصاحب المكس وجميع الظلمة بأدنى شئ له قيمة) وجميع الكبائر والاعونة والسعاة يباح قتل الكل ويثاب قاتلهم.
    انتهى.
    (ويقيمه كل مسلم حال مباشرة المعصية) قنية (و) أما (بعده) ف (- ليس ذلك لغير الحاكم)
    “প্রতিবাদমূল শাস্তি হত্যার মাধ্যমেও হতে পারে। যেমন কেউ কাউকে এমন মহিলার সাথে দেখলো, যে তার জন্য হালাল নয়। সে যদি মহিলাকে জোর করে, তাহলে মহিলার জন্য তাকে হত্যা করা বৈধ এবং তার রক্ত মূল্যহীন হবে। এমনিভবে ছেলে হলেও। যদি একথা জানা যায় যে, চিৎকার করলে বা অস্ত্র ছাড়া মারলে সে বিরত হবে না। আর যদি জানা যায় যে, উল্লেখিত বিষয়গুলো দ্বারা সে বিরত হবে, তাহলে হত্যার মাধ্যমে বাঁধা দেওয়া জায়েয হবে না। আর যদি মহিলাও ইচ্ছুক হয়, তাহলে উভয়কে হত্যা করবে।
    মুনিয়্যাতুল মুফতি তে রয়েছে: যদি কাউকে তার স্ত্রীর সাথে বা মাহরামের সাথে যিনারত অবস্থায় দেখে, আর উভয়েই স্বেচ্ছায় করে, তাহলে উভয়কে হত্যা করবে। এখানে ইহসান তথা বিবাহিত হওয়ার শর্ত প্রযোজ্য হবে না, যেহেতু এটা হদ নয়; বরং আমর বিল মারূফ।...
    এমনিভাবে দাম্ভিক জালিম, ডাকাত, টেক্স উসুলকারী, যেকোন স্বল্পমূল্যের বা অধিক মূল্যের বস্তুর জুলুমকারী এবং তাদের দালাল ও সহযোগীদের বিধানও একই। এদের প্রত্যেককেই হত্যা করা বৈধ এবং হত্যাকারী সওয়াবপ্রাপ্ত হবে।
    গুনাহে লিপ্ত অবস্থায় (বাঁধা দিতে গিয়ে) প্রত্যেক মুসলিমই এটা কার্যকর করতে পারবে, কিন্তু পরবর্তীতে শাসক ব্যতিত অন্য কেউ পারবে না।”
    রদ্দুল মুহতার বা ফাতওয়ায়ে শামী
    ( قوله ويقيمه إلخ ) أي التعزير الواجب حقا لله تعالى ؛ لأنه من باب إزالة المنكر ، والشارع ولى كل أحد ذلك حيث قال صلى الله عليه وسلم " { من رأى منكم منكرا فليغيره بيده ، فإن لم يستطع فبلسانه } " الحديث ، بخلاف الحدود لم يثبت توليتها إلا للولاة ، وبخلاف التعزير الذي يجب حقا للعبد بالقذف ونحوه فإنه لتوقفه على الدعوى لا يقيمه إلا الحاكم إلا أن يحكما فيه ৃ.
    قال في القنية ؛ لأنه لو عزره حال كونه مشغولا بالفاحشة فله ذلك ؛ لأنه نهي عن المنكر وكل واحد مأمور به ، وبعد الفراغ ليس بنهي ؛ لأن النهي عما مضى لا يتصور فيتمحص تعزيرا ، وذلك إلى الإمام .
    “এবং তা কার্যকর করতে পারবে প্রত্যেক মুসলিম, যেহেতু এটা অন্যায় বন্ধ করার অন্তর্ভূক্ত। আর শরীয়ত প্রণেতা প্রত্যেককে এর দায়িত্ব দিয়েছে। তিনি সা:বলেছেন: তোমাদের যে কোন অন্যায় কাজ দেখতে পায়, সে যেন তা হাত দ্বারা বাঁধা দেয়, যদি তা না পারে, তবে যবান দ্বারা।
    কিন্তু হুদুদ (শরীয়ত নির্ধারিত শাস্তি)র বিধান এর থেকে ভিন্ন। শাসক ব্যতিত কারো জন্য সেটা কার্যকর করা জায়েয নেই। এমনিভাবে যে ‘তা’যির’ (শাসকের বিবেচনাধীন শাস্তি) বান্দাকে অপবাদ দেওয়ার কারণে বা অন্য কোন কারণে বান্দার হক হিসাবে ফরজ হয়, সেটার হুকুমও এর থেকে ভিন্ন। যেহেতু সেটা দাবি ও প্রমাণের উপর নির্ভরশীল, এজন্য শাসক ব্যতিত কেউ সেটা কার্যকর করতে পারবে না। তবে যদি বাদি-বিবাদি মিলে কাউকে সালিস মানে, তবে সে পারবে।
    ‘কিনয়া’য় বলেছে: কারণ সে যদি অশ্লীল কাজে লিপ্ত অবস্থায় তাকে শাস্তি দেয়, তাহলে তার জন্য এটা করা জায়েয আছে। যেহেতু এটা নাহি আনিল মুনকার, আর প্রত্যেকেই এর ব্যাপারে আদিষ্ট। পক্ষান্তরে ক্ষান্ত হওয়ার পর এটা নাহি (বাঁধা দান) নয়। কারণ যা গত হয়ে গেছে, তার থেকে বাঁধা দেওয়ার কথা কল্পনা করা যায় না। সুতরাং তখন এটা নিরেট শাস্তি প্রদান হবে, আর এটা ইমামের দায়িত্ব।”
    শরহে বেকায়া
    فإِنها تضمن بالإتلاف عند أَبي حنيفة، ويجوز بيعها. وقالا: لا تضمن، ولا يجوز بيعها، لهما أَنَّ هذه الأَشياء مُعَدَّةٌ للمعصية فبطل تقومها كالخمر، وأَنَّ إِتلافها أَمَر الشارع به، لقوله صلى الله عليه وسلم: ্রمَنْ رَأَى مِنْكُمْ مُنْكَرَاً فَلْيُغَيِّرْهُ بِيَدِهِগ্ধ، وإِنكارها باليد إِتلافها، وهو لو أَتلفها بأَمر أُولي الأمر لا يضمن فبأَمر الشارع أَوْلى. ولأَبي حنيفة رحمه الله تعالى أَنه أَتلف مالاً ينتفع به من وجه سوى اللهو، ولا تبطُل قيمته لأَجل اللهو، كالأَمة المُغَنِّية.
    (فَتَجِبُ قِيْمَتُهُ) أَي قيمة كُلِّ واحدٍ من السَّكَر، والمُنَصَّف، والمِعْزَف (لا لِلَّهْوِ) كما في الجارية المغنية، والكبش النطوح، والحمامة الطَّيّارة، والديك المقاتل، فإِنه تجب قيمتها غير صالحة لهذه الأُمور. وفي ্রالجامع الصغيرগ্ধ لِصَدْر الإِسلام: الفتوى في عدم الضمان على قولهما، لكثرة الفساد بين الناس،
    حتى ذكر الصدر الشهيد أَنَّ البيت يهدم على مَن اعتاد الفِسْق وأَنواع الفساد، وأَنه لا بأس بالهجوم على بيت المفسدين، وبإِراقة العصير قبل أَن يشتد على مَنْ اعتاد الفِسْق.
    “এগুলো (বিভিন্ন প্রকার খেলনা ও বাদ্য যন্ত্র) নষ্ট করলে ইমাম আবু হানিফা রহ: এর মতে জরিমানা দিতে হবে এবং এগুলো বিক্রয় করা জায়েয আছে। সাহেবাইন বলেন: এগুলোর কোন জরিমানা নেই এবং এগুলো বিক্রয় করাও জায়েয নেই। সাহেবাইনের দলিল হল: এসকল বস্তুগুলো গুনাহের জন্যই প্রস্তুত করা হয়েছে। সুতরাং মদের মত এগুলোর মূল্য বাতিল হয়ে গেছে। আর এগুলো ধ্বংস করার ব্যাপারে স্বয়ং শরীয়ত প্রণেতা আদেশ করেছেন: কারণ রাসূল সা: বলেছেন: “তোমাদের মধ্যে যে কোন অন্যায় কাজ দেখতে পায়, সে যেন তা হাত দ্বারা বাঁধা দেয়...”। এর এগুলোকে হাত দ্বারা বাঁধা দেওয়া মানে ধ্বংস করা।
    এছাড়া সে যদি এগুলো শাসকের আদেশে ধ্বংস করত, তাহলেও তার উপর জরিমানা আসতো না, সুতরাং শরীয়ত প্রণেতার আদেশে ভাঙ্গলে জরিমানা না আসা আরো স্বাভাবিক।
    ইমাম আবু হানিফা রহ: এর দলিল হল: সে যে মালগুলো ধ্বংস করেছে, এগুলো দ্বারা আমোদ-প্রমোদ ছাড়াও ভিন্নভাবে উপকৃত হওয়া যেত। আর আমোদ-প্রমোদে ব্যবহৃত হওয়ার কারণে এগুলোর মূল্য বাতিল হয়ে যাবে না।...
    সদরুল ইসলামের আলজামিউস সগীরে উল্লেখ রয়েছে: ফাতওয়া, সাহেবাইনের কথামত জরিমানা না হওয়ার ব্যাপারে। যেহেতু মানুষের মাঝে অন্যায়-অনাচার বেড়ে গেছে।
    এমনকি শহীদ সদরুল ইসলাম এ পর্যন্ত উল্লেখ করেন যে, যারা পাপাচার ও বিভিন্ন প্রকার অন্যায়-অনাচার করে বেড়ায়, তাদের ঘর ধ্বংস করে দেওয়া যাবে। বিশৃংখলা সৃষ্টিকারীদের বাড়িতে সকলে মিলে আক্রমণ করা এবং যারা পাপাচারে অভ্যস্ত তাদের ঘরে রস, মদে পরিণত হওয়ার আগেই ফেলে দেওয়াতে কোন সমস্যা নেই।”

    ফিকহে হানাফির এত পরিস্কার বক্তব্যগুলো থাকা সত্তেও সেগুলোর উপর শায়খের দৃষ্টি পড়েনি, পড়েছে একটি অস্বীকৃত কথার উপর। আর সেটাকেই নিজের কিতাবে মূল হুকুম বর্ণনার জন্য নিয়ে আসলেন। অথচ এই কথাটি কিতাব-সুন্নাহর বহু সংখ্যক সাধারণ বর্ণনার সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পক্ষে কেউ কোন দলিলও কেউ উল্লেখ করেনি।

  • #2
    যাজাকুমুল্লাহ খাইরান।

    হাদীসের শেষে তো বাধা দেয়াটাকে ঈমানের সাথে সম্পর্কিত করেছেন, যার ফলে বুঝা যায় বাধা দেয়া সবার ঈমানী দ্বায়িত্ব। শুধু আমীরের নয়।
    মুমিনদেরকে সাহায্য করা আমার দায়িত্ব
    রোম- ৪৭

    Comment


    • #3
      মাশাআল্লাহ...
      কথা ও কাজের পূর্বে ইলম

      Comment


      • #4
        যাজাকুমুল্লাহ খাইরান শাইখ
        বিন কাসিমের রণ বেশে
        কাঁপন তুলো হিন্দ দেশে!
        দিকে দিকে লাগাও নারাহ
        জিহাদেই শান্তির ফোয়ারা!!

        Comment


        • #5
          জাযাকাল্লাহ!

          Comment

          Working...
          X