Announcement

Collapse
No announcement yet.

আনসারের ফজিলত

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • আনসারের ফজিলত

    হাদিস নং ১:
    آية الإيمان حب الأنصار و آية النفاق بغض الأنصار
    আনাস রাযি থেকে বর্নিত," ঈমানের নিদর্শন হলো আনসারদেরকে ভালোবাসা আর মুনাফিকির নিদর্শন হলো আনসারদেরকে ঘৃণা করা।বুখারী,মুসলিম

    এই হাদিসের ব্যাখ্যায় আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী হানাফী রহঃ বলেন,এ হাদিসে আনসারদেরকে ভালোবাসার প্রতি উৎসাহ দেওয়া হয়েছে কারন তারা দ্বীনকে মর্যাদাশীল করেছেন,জান মাল দ্বারা সাহায্য করেছেন,নিজের উপর অন্যকে প্রাধান্য দিয়েছেন,আশ্রয় দিয়েছেন সাহাবীদেরকে।
    উমদাতুল ক্বারী।
    মুসলিমে এভাবে ও আছে,
    حب الأنصار آية الإيمان و بغض الأنصار آية النفاق
    ২ নং হাদিস:
    الأنصار لا يحبهم إلا مؤمن ولا يبغضهم إلا منافق فمن أحبهم أحبه الله و من أبغضهم ابغضهم الله
    বারা ইবনে আযেব রাযি থেকে বর্নিত
    শুধুমাত্র মুমিনরাই আনসারদেরকে ভালোবাসে আর মুনাফিকরাই আনসারদের প্রতি বিদ্দেষ রাখে।সুতরাং যারা আনসারদেরকে ভালোবাসে আল্লাহ তাদেরকে ভালোবাসেন আর যারা তাদেরকে ঘৃণা করে আল্লাহ তাদেরকে ঘৃণা করেন। বুখারী,মুসলিম।

    ৩ নং হাদিস:
    لولا الهجرة لكنت إمرأ من الأنصار ولو سلك الناس واديا و شعبا لسلكت وادي الأنصار وشعبها الأنصار شعار والناس دثار
    যদি হিজরত না থাকতো তাহলে আমি আনসারদের একজন সদস্য হয়ে যেতাম।
    এবং সমস্ত মানুষ যদি একটি উপত্যকা ও ঘাটি গ্রহন করতো আর আনসাররা অন্য একটি ঘাটি ও উপত্যকা গ্রহন করতো তাহলে আমি আনসারদের ঘাটি ও উপত্যকাই গ্রহণ করতাম।আনসাররা হচ্ছে শরীরের সাথে যে কাপড় মিশে থাকে উহার মতো(অর্থাৎ শরীরের সাথে মিশে থাকা কাপড় যেমন শরীরের নিকটবর্তী তারা ও আমার এতো অধিক নিকটবর্তী)
    আর বাকি মানুষ উপরের কাপরের মতো(যে কাপড় শরীরে লেগে থাকে এর উপর যে কাপর পরিধান করা হয় ঐ কাপড় শরীরের কম নিকটবর্তী হয় বাকি লোকেরা ও আমার এতটুকু নিকটবর্তী)
    বুখারী,মুসলিম।

    ৪ নং হাদিস:রাসুল সাঃ আনসারদেরকে বলেছেন,
    أللهم أنتم أحب الناس الي
    হে আল্লাহ (সাক্ষী থাকো,আল্লাহকে সাক্ষী রেখে আনসারদের প্রতি লক্ষ্য করে)
    তোমরা আমার কাছে সবচেয়ে প্রিয় মানুষ।
    এটা তিনি ৩ বার বলেছেন।বুখারী,মুসলিম

    ৫ নং হাদিস:
    إنكم أحب الناس إلي

    নিশ্চয়ই তোমরা আমার কাছে সবচেয়ে প্রিয়।
    বুখারী, মুসলিম।

    ৬ নং হাদিস:রাসুল সাঃ খন্দকের দিকে বের হলেন,মুহাজির ও আনসারদের তখন এমন দাস ছিলনা যাদেরকে দিয়ে তারা কাজ করাবেন।রাসুল যখন তাদের ক্ষুধা ও ক্লান্তি অনুভব করলেন তখন তাদের জন্য দোয়া করলেন।
    اللهم لا عيش إلا عيش الآخرة فاغفر للأنصار والمهاجرة
    হে আল্লাহ আখিরাতের সুখ ছাড়া কোন সুখ নেই তাই তুমি আনসার ও মুহাজিরদেরকে ক্ষমা করে দাও।
    তারা উত্তরে বললেন,
    نحن الذين بايعوا محمدا علي الجهاد ما بقينا أبدا
    আমরা হচ্ছি তারা যারা মুহাম্মদের হাতে বাইয়াত করেছি জিহাদ করে যাব যতদিন বেচে থাকি।বুখারী,মুসলিম।
    কোন কোন রেওয়ায়েতে এসেছে
    আনসারদেরকে সাহায্য করো।
    কোন রেওয়ায়েতে আছে শীতের সকালে রাসুল খন্দকের দিকে বেরিয়েছেন।
    কষ্ট করে দ্বীনের কাজ করার ভিত্তিতেই রাসুল সাঃ এ দুয়া করেছেন,কারন হাদিসে আছে তাদের ক্ষুধা ও কষ্ট দেখে রাসুল এ দোয়া করেছেন আমরা ও এ দোয়া পাব যদি এ কারন আমাদের মাঝে পাওয়া যায়।
    ৭ নং হাদিস::রাসুল সাঃ তার ঐ অসুস্থতার সময় যেটার ফলে তিনি ইন্তেকাল করেছেন গায়ে চাদর জড়িয়ে মসজিদে গমন করলেন। মিম্বরে আরোহণ করে আল্লাহর প্রশংসা ও গুনকীর্তন করার পর বললেন«ﺃﻣﺎ ﺑﻌﺪ، ﻓﺈﻥ اﻟﻨﺎﺱ ﻳﻜﺜﺮﻭﻥ ﻭﻳﻘﻞ اﻷﻧﺼﺎﺭ، ﺣﺘﻰ ﻳﻜﻮﻧﻮا ﻓﻲ اﻟﻨﺎﺱ ﺑﻤﻨﺰﻟﺔ اﻟﻤﻠﺢ ﻓﻲ اﻟﻄﻌﺎﻡ، ﻓﻤﻦ ﻭﻟﻲ ﻣﻨﻜﻢ ﺷﻴﺌﺎ ﻳﻀﺮ ﻓﻴﻪ ﻗﻮﻣﺎ ﻭﻳﻨﻔﻊ ﻓﻴﻪ ﺁﺧﺮﻳﻦ، ﻓﻠﻴﻘﺒﻞ ﻣﻦ ﻣﺤﺴﻨﻬﻢ وليتجاوز عن مسيئهم যাকপর,মানুষ বেশি হবে আর আনসার কমে যাবে এমনকি খাবারের মাঝে লবণের পরিমান যত অল্প মানুষের মাঝে আনসারের পরিমাণ ও এরুপ সল্পতায় এসে যাবে।সুতরাং তোমাদের মধ্যে থেকে যে কেউ এমন কাজের নেতৃত্ব পারে
    যার মধ্যে সে এক সম্প্রদায়কে উপকৃত ও অপর সম্প্রদায়কে ক্ষতি করতে পারে
    সে যেন আনসারদের ভালো কাজগুলো গ্রহন করে ও ভুলগুলো ক্ষমা করে দেয়।
    বুখারী।
    ৮ নং হাদিস:ﺇﻥ اﻷﻧﺼﺎﺭ ﻛﺮﺷﻲ ﻭﻋﻴﺒﺘﻲ، ﻭﺇﻥ اﻟﻨﺎﺱ ﺳﻴﻜﺜﺮﻭﻥ ﻭﻳﻘﻠﻮﻥ، ﻓﺎﻗﺒﻠﻮا ﻣﻦ ﻣﺤﺴﻨﻬﻢ ﻭاﻋﻔﻮا ﻋﻦ مسيئهم
    আনসাররা হচ্ছে আমার দল ও আমার বিশেষ ব্যক্তি(তাদের মাধ্যমে আমি শক্তি পাই
    ও নিজ কাজে তাদের উপর নির্ভর করি)
    অচিরেই মানুষ বেশি হবে আর আনসার কমে যাবে তাদের সুন্দর কাজগুলো গ্রহন করো ও ভুলগুলো ক্ষমা করো।বুখারী,মুসলিম।
    ৯ নং হাদিস:
    আনাস রাযি বলেন,রাসুল সাঃ বলেছেন
    استغفر للأنصار হে আল্লাহ আনসারদেরকে ক্ষমা করো রাবী বলেন আমার মনে হয় তিনি এটি ও বলেছেন ولذراري الأنصار ولموالي الأنصار ও তাদের সন্তানাদি ও আযাদকৃক দাসদের ও ক্ষমা করে দিন।
    মুসলিম।মুসান্নিফে ইবনে আবি শাইবায়
    রাবীর সন্দেহ ব্যতীত বর্নিত আছে ও তাদে আনসারদের নাতি পুতিদের জন্য ও দোয়ার কথা আছে।
    ১০ নং হাদিস:দ্বীনের জন্য যাদের সাহায্য বেশি দরকার রাসুল তাদের সাহায্য চাইতেন ও এতে বেশি খুশি হতেন।
    আনাস থেকে বর্নিত,রাসুল সাঃ পরামর্শে
    বসলেন যখন আবু সুফিয়ান শাম থেকে ব্যবসা শেষে ফিরছিলো,পরামর্শ চাইলেন,আবু বকর রাযি পরামর্শ দিলেন তিনি গুরুত্ব দিলেন না,উমর রাযি দিলেন
    গুরুত্ব দিলেন না।অতঃপর সাদ ইবনে উবাদা
    রাযি(আনসারদের নেতা)দাড়িয়ে বললেন,
    আপনি আমাদেরকেই উদ্দেশ্য করেছেন,
    والله لو أمرتنا أن نخيضها البحر لأخضناها ولو أمرتنا أن نضرب أكبادها إلي برك الغماد لفعلنا
    আল্লাহর শপথ আপনি যদি আমাদেরকে
    ঘোড়া নিয়ে সমুদ্রে ঝাপিয়ে পড়ার আদেশ দেন আমরা ঝাপিয়ে পড়বো,আর যদি আদেশ দিন বারকুল গামাদ(মক্কার অতি নিকটবর্তী একটি স্থানের নাম) পর্যন্ত তাদেরকে ধাওয়া করার আদের দিন আমরা তাই করবো।অতঃপর রাসুল সাহাবীদের প্রস্তুত হওয়ার আদেশ দিলেন।(এরপর বাকি হাদিস বর্ননা করেন)।মুসলিম।
    এখানে আনসারদের পরামর্শ রাসুল এজন্য চাচ্ছিলেন ও মুহাজিরদের প্রতি ভ্রুক্ষেপ করছিলেন না এজন্য যে,আনসারদের প্রয়োজন ছিল বেশি কারন তখন মুহাজিরদের সংখ্যা ছিলো অল্প আনসারদের বেশি আর রাসুল যখন মদিনায় এসেছিলেন
    তখন বাইয়াতে আকাবার সময় আনসারদের সাথে একথা হয়েছিল যে,শক্রু আমাদের দেশে আপনাকে আক্রমন করতে পারবে না করলে আমরা রক্ষা করবো কিন্তু মদিনার বাহিরে রাসুলকে রক্ষা করার অঙ্গীকার তাদের থেকে নেওয়া হয়নি।তাই তাদের প্রয়োজন ছিল বেশি।এজন্য রাসুল তাদেরকে উদ্দেশ্য করে কথা বলেছেন ও গুরুত্ব দিয়েছেন।
    তারা এ কাজটি করার কারনে রাসুল খুশি হয়েছেন অবশ্যই।আর এ কাজটি আল্লাহ ও তার রাসুলের জন্যই তারা করেছেন
    ফলে আজও যারা আল্লাহ ও তার রাসুলের ডাকে সাড়া দিবেন তারা আখিরাতে রাসুলকে নিজের প্রতি সন্তুষ্ট পাবেন।কার দরকার নেই রাসুলের সন্তুষ্টির।
    আল্লাহ বলেন,
    يا ايها الها الذين آمنوا استجيبو لله وللرسول إذا دعاكم لما يحييكم
    হে ঈমানদারগণ আল্লাহ ও তার রাসুলের ডাকে সাড়া দাও যখন তিনি তোমাদেরকে এমন বিষয়ের প্রতি ডাকেন যা তোমাদেরকে
    জীবন দান করে অর্থাৎ তোমাদের জন্য কল্যাণকর।সুরা আনফাল।রাসুল ঐদিন ডেকেছিলেন আজও
    ডাকছেন কে তার আনীত দ্বীনকে সাহায্য করবে?কে তার দ্বীনের আনসার হবে।
    আল্লাহ ও ডাকছেন,
    يا أيها الذين آمنوا كونوا أنصار الله
    হে ঈমানদারগণ তোমরা আল্লাহর দ্বীনের সাহায্যকারী হয়ে যাও।সুরা ছফ।
    و إن استنصروكم في الدين فعليكم النصر
    যদি তারা তোমাদের কাছে সাহায্য চায় তাহলে তোমাদের উপর আবশ্যক তাদেরকে সাহায্য করা।সুরা তাওবাহ।
    সুতরাং আল্লাহ দুর্বলদেরকে ও আল্লাহর দ্বীনকে সাহায্য করতে বলছেন।
    আর সাহায্যের সবচেয়ে বড় সুরত হলো আশ্রয় দেওয়া ও যাদেরকে আশ্রয় দেওয়া হলো তাদের জন্য ফিদা হওয়া।
    আল্লাহ বলেন,
    والذين تبؤأ الدار والإيمان من قبلهم يحبون من هاجر إليهم ولا يجدون في صدورهم حاجة مما أوتوا ويؤثرون علي أنفسهم ولو كان بهم خصاصة
    আর যারা মুহাজিরদের আগমনের পুর্বে থেকেই মদীনায় বাস করে ও ঈমান এনেছে
    অর্থাৎ আনসাররা তাদের নিকট হিজরত করে আগত মুহাজিরদেরকে ভালোবাসে
    ও মুহাজিরদেরকে যা দেওয়া হয়েছে এ ব্যাপারে তারা অন্তরে ক্ষোভ রাখেনা ও তারা মুহাজিরদেরকে প্রধান্য দেয় যদিও নিজেরা উপবাস থাকে।সুরা হাশর।
    এ আয়াতের শেষাংশের ব্যাখ্যায় বুখারীতে একটি হাদিস আছে তা হলো
    আবু হুরাইরা থেকে বর্নিত রাসুলের কাছে এক ব্যক্তি আসলো এসে বললো আমার অনেক ক্ষুধা লেগেছে।রাসুল তার স্ত্রীদের কাছে খাবার আছে কিনা জানতে চাইলেন তাদের কাছে খাবার না পেয়ে তিনি ঘোষনা দিলেন এ ব্যক্তিকে কে খাবার খাওয়াবে
    তখন এক আনসারী দাড়ালো।রাসুল তাকে তার সাথে দিয়ে দিলেন।বাড়িতে গিয়ে তিনি স্ত্রীকে বললেন,রাসুলের মেহমান তাকে না খাইয়ে কিছু রেখে দিয়োনা।স্ত্রী বললেন,
    বাচ্চার খাবার ছাড়া আর খাবার নেই।সাহাবী বললেন,সে খাবার চাইলে তুমি তাকে ঘুম পাড়িয়ে দিবে।এবং তুমি এসে বাতি নিভিয়ে দিবে আর আমরা উভয়ে না খেয়ে রাত্রি জাগরন করবো(মেহমান যেন বুঝতে না পারে এজন্য বাতি নিভানো তাকে খাবার দিয়ে)মহিলা তাই করলো।
    সকালে মেজবান সাহাবী রাসুলের কাছে গেলেন,রাসুল বললেন,
    عجب الله عز وجل أو ضحك عن فلان و فلانة আল্লাহ তায়ালা ঐ পুরুষ মহিলার কাজটি পছন্দ করেছেন ও তা দেখে হেসে দিয়েছেন।
    এ হাদিসের মাধ্যমে বুঝা গেল মুহাজির ভাইকে আশ্রয় দেওয়ার ফলে ও খাওয়ানোর ফলে আল্লাহ খুশি হন। আপনি কি চাননা আল্লাহ আপনার কাজে হাসুক!

    ১১ নং হাদিস:আশ্চর্যের ব্যাপার হলো
    আনসার নামটা ও আল্লাহর দেওয়া।
    গাইলান ইবনে জারির বলেন আমি আনাস রাযি কে জিঙ্গাসা করলাম আনসার নামটা সম্পর্কে আপনি কি বলেন,এটা কি আপনারা নিজেদের জন্য রেখেছেন নাকি আল্লাহ রেখেছেন।তিনি বললেন,আল্লাহই আমাদেরকে এ নাম দিয়েছেন।

    আপনি কি চান আল্লাহ আপনার প্রতি সন্তুষ্ট হোক তাহলে আপনার জন্য বলছি
    আল্লাহ বলছেন,والسابقون الأولون من المهاجرين والأنصار والذين اتبعوهم بإحسان رضي الله عنهم و رضوا عنه وأعد لهم جنات تجري من تحتها الأنهار خالدين فيها أبدا ذلك الفوز العظيم

    যারা প্রথম ও অগ্রগামী মুহাজির ও আনসার
    ও যারা তাদের অনুসরন করবে ভালোভাবে
    আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট ও তিনি তাদের জন্য প্রস্তুত রেখেছেন এমন জান্নাত যার তলদেশ দিয়ে নদী প্রবাহিত হয় তারা সেখানে চিরকাল থাকবে।আর এটা মহা সফলতা।
    সুরা তাওবাহ।
    الذين اتبعوهم إلي يوم الساعة যারা তাদের অনুসরন করবে কেয়ামত পর্যন্ত।জালালাইন শরীফ
    والذين اتبعوهم بإحسان ممن بقي من أهل الإسلام إلي أن تقوم الساعة কেয়ামত সংগঠিত হওয়ার পর্যন্ত যারা পৃথীবিতে থাকবে তাদের মধ্য থেকে যারা তাদের অনুসরন করবে।তাফসীরে তাবারী।(ইবনে যায়েদ থেকে বর্নিত তাফসীরের একাংশ)অন্যান্য তাফসীরের কিতাবের সমষ্টিগত অর্থও এটাই।

    সুতরাং আনসার বা মুহাজির একটা আপনাকে হতেই হবে।আনসাররা যে কাজ করেছেন সে কাজ করে কি আপনি তাদের সাথে জান্নাতে যেতে চান?তাহলে আনসার হয়ে যান।আল্লাহ আমাদেরকে তৌফিক দিন।
    আমিন।
    এ হাদিসগুলো বুখারী মুসলিম ছাড়া আরো অনেক কিতাবে আছে শব্দ সামন্য বেশকমে
    উদ্দেশ্য একই।বুখারী ও মুসলিমে আছে বিধায় অন্য কিতাবের উল্লেখের প্রয়োজন নেই।
    ان الدين عندالله الاسلام
    ইসলামই একমাত্র আল্লাহর মনোনিত ধর্ম

  • #2
    আল্লাহ আনসার হওয়ার তৌফিক দিন।আমিন

    Comment


    • #3
      জাজাকাল্লাহ

      Comment


      • #4
        জাযাকাল্লাহ খাইর ।সুন্দর আলোচনা ।

        Comment

        Working...
        X