Announcement

Collapse
No announcement yet.

রমাযানের করণীয় || Al Burqan Media

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • রমাযানের করণীয় || Al Burqan Media

    রমাযানের করণীয় || Al Burqan Media


    بِسْمِ اللهِ الرَّحْمنِ الرَّحِيمِ


    إِنَّ الْحَمْدَ لِلّٰهِ وَالصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ عَلَى رَسُوْلِ اللّٰهِ وَعَلَى اٰلِهِ وَصَحْبِهِ أَجْمَعِيْنَ

    মহান আল্লাহ তা’আলা বলেন,

    يَا أَيّهَا الَّذِينَ آمَنُوا كُتِبَ عَلَيْكُمُ الصِّيَامُ كَمَا كُتِبَ عَلَى الَّذِينَ مِنْ قَبْلِكُمْ لَعَلَّكُمْ تَتَّقُونَ

    অর্থঃ হে ঈমানদারগণ! তোমাদের উপর সওম ফরয করা হয়েছে, যেরূপ ফরয করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তী লোকদের উপর, যেন তোমরা তাক্বওয়া অর্জন করতে পার (সূরা বাকারাহ্ : ১৮৩)

    আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত, রসূলুল্লাহ ﷺ শপথ করে বলেন, মুসলিমদের জন্য রমাযানের চেয়ে উত্তম কোনো মাস আসেনি এবং মুনাফিকদের জন্য রমাযানের চেয়ে অধিক ক্ষতির মাসও আর আসেনি। কেননা, মুমিনগণ এ মাসে ইবাদতের শক্তি ও পাথেয় সংগ্রহ করে। আর মুনাফিকরা তাতে মানুষের উদাসীনতা ও দোষ ত্রুটি অন্বেষণ করে। এটা মুমিনের জন্য গনীমত এবং পাপীর জন্য শাস্তি। (রাবী বলেন) অথবা বলেছেন, এটা মুমিনের জন্য গনীমত যা সে পাপীর কাছ থেকে পায়। (মুসনাদে আহমদ, হাদিস নং ৮৩৬৮; মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা, অধ্যায়ঃ সিয়াম, আহমদ শাকির তার তা‘লীক-এ বলেন সনদ সহিহ)

    প্রিয় মুসলিম উম্মাহ!

    রমাযান মাস আল্লাহ তা‘আলার পক্ষ থেকে বিশেষ নিয়ামাত। এ মাসে মানবজাতির হিদায়াত ও জীবন বিধান হিসেবে যেমন নাযিল হয়েছে আল কুরআনুল কারীম তেমনি আল্লাহর রহমত ও অনুগ্রহ হিসেবে এসেছে সিয়াম পালনের হুকুম। যখন রমাযানের আগমন হত তখন রসূলে কারীম ﷺ অতিশয় আনন্দিত হতেন, তাঁর সাহাবাদের বলতেন, “তোমাদের দ্বারে বরকতময় মাস রমাযান এসেছে।” এরপর তিনি এ মাসের কিছু ফযিলাত বর্ণনা করে বলতেন “আল্লাহ আয্যা ওয়া জাল্ল তোমাদের জন্য সিয়াম পালন ফরয করেছেন। এ মাসে আকাশের দ্বারসমূহ খুলে দেয়া হয়। বন্ধ করে দেয়া হয় জাহান্নামের দরজাগুলো। অভিশপ্ত শয়তানকে বন্দি করা হয়। এ মাসে রয়েছে একটি রাত (লাইলাতুল ক্বদর) যা হাজার রাতের চেয়ে শ্রেষ্ঠ। যে ব্যক্তি এর কল্যাণ থেকে বঞ্চিত হলো সে মূলত সকল কল্যাণ থেকে বঞ্চিত হল।” (সুনানে নাসাঈ, হাদিস নং ২১০৫, আলবানী বলেন সনদ সহিহ )

    সাহাবা (রাঃ) এবং সালাফগণ বছরের পর বছর রমাযানের জন্য অপেক্ষা করতেন, এবং এ মাসের প্রতিটি মুহূর্তকে গুনাহ মাফ এবং আল্লাহর অনুগ্রহ ও সওয়াব অর্জনের সুবর্ণ সুযোগ মনে করতেন। তা’লীমের সময় ব্যতিত তাঁরা নিজেদেরকে নির্জনে রেখে ইবাদতে মশগুল থাকতে পছন্দ করতেন, আর বলতেন, রমাযান হল সওম পালন, সলাত আদায়, সাদাকা দেয়া এবং কুরআন তিলাওয়াত করা। এ মাসেই মুমিনগণ ইবাদতের শক্তি ও পাথেয় অর্জন করে থাকে। এ মাসকে জিহাদের মাসও বলা হয় কারণ এ মাসে মুসলিমদের অনেক যুদ্ধ জিহাদ এবং কুরবানি সংগঠিত হয়েছে। রসূলুল্লাহ ﷺ মক্কা বিজয়ের জন্য যুদ্ধ করেছেন, তখন তিনি এবং সমস্ত মুসলিম সিয়াম অবস্থায় ছিলেন, আর এ রমাযানেই বদরের যুদ্ধ সংগঠিত হয়েছিল। এ সকল যুদ্ধে ইসলামের পতাকা সমুন্নত হয়েছিল, মূর্তি এবং পৌত্তলিকতার পতাকা অবনমিত হয়েছিল।

    রমাযানের সওম পালনের মাধ্যমে মুসলিমরা তাক্বওয়া অর্জন করে যা পাপাচার, কুপ্রবৃত্তি ও মানুষের খেয়াল খুশির অনুসরণে বাধা দিয়ে থাকে। এটা হল এমন বিষয় যা মানুষকে মানুষের দাসত্বের শৃঙ্খল থেকে বের করে আনে এবং আল্লাহর বিধানের সামনে মস্তক অবনত করতে সাহায্য করে। তাই ফযিলাতপূর্ণ এ মাসে আল্লাহর অনুগ্রহ ও দয়া থেকে কখনো নিজেকে বঞ্চিত করবেন না। এ জন্য পূর্ব থেকেই কিছু পরিকল্পনা-প্রস্তুতি গ্রহণ করুন। এর অংশ হিসেবে দু’টি কাজ গুরুত্বের সাথে করুন :

    ১. রমাযানের প্রারম্ভেই যথা সম্ভব পার্থিব কাজ কমিয়ে ফেলুন যাতে কাজের ব্যস্ততায় রমাযানের ফযিলাতপূর্ণ সময় অবহেলায় কেটে না যায়। মহিলারাও যেন রমাযানের বারাকাত থেকে বঞ্চিত না হয় সে দিকে লক্ষ্য রাখুন। তাদেরকে আত্মশুদ্ধি এবং তাক্বওয়া অর্জনের নাসীহা প্রদান করুন। সাংসারিক কাজের ব্যস্ততা যেন রমাযানের অপরিহার্য কাজ এবং ইবাদাত থেকে মহিলাদের দূরে সরিয়ে না রাখে সেদিকটা খেয়াল রাখুন। তাদের কাজগুলো হালকা করে দিন, অবসর সময়ে ঘরে অবস্থান কালে তাদের কাজে সাহায্য করুন। আল্লাহর রসূল ﷺ এরূপই করতেন। (দ্রষ্টব্য শামায়েলে তিরমিজি)

    ২. রমাযান সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করুন। পরিবারের সকল সদস্যকে নিয়ে রমাযানের সিয়াম ও অন্যান্য ইবাদতের মাসআলা-মাসাইল আলোচনা করুন এতে আপনি রমাযানের ইবাদতসমূহ সঠিকভাবে পালন করতে পারবেন, উৎসাহ ও অনুপ্রেরণা বৃদ্ধি পাবে। রমাযান সম্পর্কে আপনি যতো বেশি জানবেন ততো বেশি ইবাদাত করে আপনার প্রতিদানকে বহুগুণে বাড়িয়ে নিতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।

    রমাযানের দিনগুলোতে যেসব আমল বেশী বেশী করবেনঃ

    ১) রমাযানের সিয়াম যত্ন সহকারে পালন করুন। সওম ভঙ্গ করে বা সওমকে হালকা করে দেয় এমন কাজ থেকে বিরত থাকুন। এসব কাজের আশপাশে না যেতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করুন।

    ২) প্রতি ওয়াক্তের ফরয সলাত সময় মত আদায় করুন, সুন্নাত এবং নফল ইবাদাত আপনার পক্ষে যতটা সম্ভব বাড়িয়ে দিন। এ মাসের ইবাদাতের সওয়াব দশ গুণ থেকে সাতাশ গুণ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়। সন্তানদেরকেও ইবাদাতে অভ্যস্ত করে তুলুন। মহিলা সাহাবীগণ তাদের ছোট ছোট বাচ্চাদের সওম পালনে অভ্যস্ত করাতেন। বাচ্চারা কান্না করলে তাদের হাতে খেলনা দিতেন এতে তাদের কান্না থেমে যেত। আর এভাবেই বাচ্চারাও সওম পালন করতো। (সহিহ বুখারি, হাদিস নং ১৯৬০)

    ৩) তারতীলের সাথে বেশী বেশী কুরআন তিলাওয়াত করুন। যথাসাধ্য কুরআন অর্থ বুঝে পড়ার চেষ্টা করবেন। এতে খুশু-খুজু ও তাক্বওয়া বৃদ্ধি পাবে এবং কুরআন কেন নাযিল করা হয়েছে, জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে কি কি বিধি-বিধান রয়েছে সেটা বুঝতে পারবেন। কুরআনের এ দরসে আপনার অধিনস্ত পরিবারবর্গকেও শামিল রাখুন। রসূলুল্লাহ ﷺ এ মাসে অধিক পরিমানে কুরআন তিলাওয়াত করতেন। (সহিহ মুসলিম)

    ৪) এ মাসে দান-সাদাকার পরিমাণ বাড়িয়ে দিন। যথাসাধ্য জিহাদ ফী সাবিলিল্লাহ’য় দান করুন। রসূলুল্লাহ ﷺ এ মাসে প্রবাহিত বায়ুর চেয়ে অধিক পরিমাণে দান করতেন। (সহিহ বুখারি,হাদিস নং ১৯০২)

    যাকাতের অর্থ থাকলে রমাযানেই প্রদান করুন, এতে যাকাতের হক্ব¡ আদায়ের সাথে সাথে সওয়াবও বেশী হবে ইনশাআল্লাহ। রমাযানের শেষে (ঈদের সলাতের পূর্বে) ফিৎরা আদায় করুন।

    ৫) রমাযানের রাত জেগে নিজেকে কিয়ামুল লাইলে অভ্যস্ত করুন। রমাযানের সলাত, সিয়ামের সূচনা এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমাপ্রার্থী হওয়ার উপযুক্ত সময় হল শেষ রাত। তাই শেষ রাতে জেগে উঠুন আপনার পরিবারের সদস্যদেরকেও জাগিয়ে দিন। আল্লাহর ইবাদতে যথাসাধ্য সময় ব্যয় করুন। ভোর রাতে সাহরি খান, এতে বারাকাত রয়েছে। ইফতার করুন খেজুর এবং পানির দ্বারা এবং সায়েমদের ইফতার করান, বিশেষ করে অসহায় গরীব মুসলিম ও মুজাহিদীনদের মধ্যে খেজুর ও ইফতার সামগ্রী বিতরণ করুন।

    ৬) গরিব-দুঃখী অসহায় মানুষের খোঁজ খবর নিন এবং তাদের প্রতি সহানুভূতি ও দয়া প্রদর্শন করুন। বিশেষ করে নিজের গরীব আত্মীয় -স্বজনদের এবং দ্বীনের কারণে যেসব পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, ত্বগুত দ্বারা নির্যাতিত হয়েছেন তাদের খোঁজ-খবর রাখুন তাদের প্রতি সহানুভূতি প্রদর্শন এবং সাহায্য-সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দিন। সিয়াম আমাদেরকে এরকমই শিক্ষা দেয়।

    ৭) সওম পালন অবস্থায় দু‘আ কবুল হয় বিশেষ করে ইফতারের আগ মুহূর্তে। তাই এ সময় বেশী বেশী করে দু‘আ করুন; নিজের জন্যে, সকল মুসলিমদের জন্যে বিশেষভাবে সারা দুনিয়ার মুজাহিদদের জন্যে বেশী করে দু‘আ করুন। আল্লাহর কাছে একান্তে কান্নাকাটি করে বিনয়ের সাথে দু‘আ করুন। নিয়মিত সকাল সন্ধার যিকির-আযকারে মশগুল থাকুন। আত্মসমালোচনা করে নিজের সকল গুনাহ, ভুল ত্রুটির জন্য আল্লাহর কাছে খাঁটি মনে তাওবাহ্ করুন এবং শিরক-বিদআত থেকে মুক্ত থাকার জন্য আল্লাহর কাছে হিদায়াত প্রার্থনা করুন।

    ৮) রমাযানের শেষ দশকে আল্লাহর ইবাদতে অধিক মনোযোগী হোন, সম্ভব হলে মসজিদে ই’তেকাফ করুন। লাইলাতুল কদরের খোঁজে রাত জেগে ইবাদাত করুন। লাইলাতুল কদরের রাত এক হাজার মাসের চেয়ে উত্তম (সূরা আল-ক্বদর)। “যে ব্যক্তি এর কল্যাণ থেকে বঞ্চিত হলো সে মূলত সকল কল্যাণ থেকে বঞ্চিত হল।” (সুনানে নাসাঈ, হাদিস নং ২১০৫, আলবানী বলেন সনদ সহিহ )

    ৯) রমাযান মাসে সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারী আল কুরআন অবর্তীণ হয়েছে এবং এ মাসেই মুসলিমরা অনেক যুদ্ধ জিহাদ করেছেন, প্রাপ্ত হয়েছেন আল্লাহর অশেষ রহমত ও অনুগ্রহ। সুতরাং পিছিয়ে না থেকে আল্লাহর রহমত ও অনুগ্রহের সন্ধানে এগিয়ে আসুন, শামিল হোন এ জিহাদি কাফেলায় নিজেদের জান-মালের সবোর্চ্চ কুরবানীর মাধ্যমে মানজিলে মাকসাদ হাসিল করুন। এই আহবানই প্রতিটি মুমিন মুজাহিদের প্রতি।

    পরিশেষে, মনকে প্রশস্ত করুন, জিহবাকে সংযত রাখুন, অনর্থক কথা পরিহার করুন, অন্যায় এবং ঝগড়া থেকে দুরে থাকুন। অশ্লীল ও নির্লজ্জ কাজের নিকটবর্তী হবেন না। যদি বিচ্যুতির পথ দেখেন তবে নিজেকে সামলে নিন। আপনার মুসলিম ভাইয়ের থেকে যদি কষ্ট পান তাহলে ধৈর্য ধারণ করুন। কখনো গীবত, চুগলখোরী ও মিথ্যাচার করবেন না। মুসলিমদের সাথে বিনয়ী আচরণ করুন, তাদের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখুন। ক্ষমার নীতি অবলম্বন করুন, অজ্ঞদেরকে এড়িয়ে চলুন। কেউ যদি আপনার সাথে ঝগড়া শুরু করে তবে আপনি তার মত করবেন না। বরং আপনি বলবেন, আমি সওম অবস্থায় আছি।

    উপরোক্ত আমালগুলো রমাযানের পরবর্তী সময়েও অব্যাহত রাখুন। মনে রাখবেন, কল্যাণমূলক কাজগুলো কেবল রমাযানের মাঝেই সীমাবদ্ধ নয় (রমাযানের নির্দিষ্ট আমালগুলো ব্যতীত)। বরং সব সময়ই তা অব্যাহত রাখতে হবে। আমাদের রবের ডাকে সাড়া দিতে হবে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন:

    وَاعْبُدْ رَبَّكَ حَتَّىٰ يَأْتِيَكَ الْيَقِينُ

    অর্থঃ মৃত্যু আসার পূর্ব পর্যন্ত আপনি আপনার রবের ইবাদতে নিয়োজিত থাকুন। (সূরা অাল হিজর ১৫ : ৯৯)

    অতএব, মৃত্যু পর্যন্ত আল্লাহর ইবাদাত ও নৈকট্য অর্জনের জন্য আমাদেরকে সাধ্যমতো নিয়োজিত থাকতে হবে। আল্লাহ আমাদেরকে অধিক পরিমাণে সওয়াবের কাজ এবং তার দ্বীনের উপর অবিচল থাকার তাওফীক্ব দান করুন। আমীন!

    سُبْحَانَكَ اللّٰهُمَّ وَبِحَمْدِكَ اَشْهَدُ أَنْ لَا إِلٰهَ إِلَّا أَنْتَ اَسْتَغْفِرُكَ وَاَتُوْبُ اِلَيْكَ

    PDF DOWNLOAD LINK (2.73 MB)


    الَّذِينَ يَسْتَمِعُونَ الْقَوْلَ فَيَتَّبِعُونَ أَحْسَنَهُ أُولَئِكَ الَّذِينَ هَدَاهُمُ اللَّهُ وَأُولَئِكَ هُمْ أُولُو الْأَلْبَابِ

    “যারা মনোযোগ সহকারে কথা শুনে এবং উত্তম কথাসমূহের অনুসরণ করে; এরাই হচ্ছে সেসব লোক যাদের আল্লাহ তা’আলা সৎপথে পরিচালিত করেন, আর এরাই হচ্ছে বোধশক্তিসম্পন্ন মানুষ।” (সূরা আয যুমার ৩৯: ১৮)

  • #2
    جزاك الله احسن الجزاء

    Comment


    • #3
      জাযাকুমুল্লাহ খাইরান। আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা আমাদের আমল করার তাওফীক দান করুন।
      বিন কাসিমের রণ বেশে
      কাঁপন তুলো হিন্দ দেশে!
      দিকে দিকে লাগাও নারাহ
      জিহাদেই শান্তির ফোয়ারা!!

      Comment


      • #4
        ﺟﺰﺍﻙ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﺣﺴﻦ ﺍﻟﺠﺰﺍﺀ

        Comment


        • #5
          Originally posted by abu_mujahid View Post
          জাযাকুমুল্লাহ খাইরান। আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা আমাদের আমল করার তাওফীক দান করুন।

          আমিন।ছুম্মা আমিন।
          আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
          আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

          Comment


          • #6
            jaja kumullah koiran

            Comment


            • #7
              জাযাকাল্লাহু খাইর। আল্লাহ আমাদের রামাদানে বেশি বেশি আমল করার তৌফিক দান করুন।
              দাওয়াত এসেছে নয়া যমানার,ভাঙ্গা কেল্লায় ওড়ে নিশান।

              Comment

              Working...
              X