Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ ও মুজাহিদিন নিউজ- মঙ্গলবার, ১৩ জুন ২০১৭ ইংরেজি, ৩০ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৪ বাংলা, ১৭ রমজান ১৪

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ ও মুজাহিদিন নিউজ- মঙ্গলবার, ১৩ জুন ২০১৭ ইংরেজি, ৩০ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৪ বাংলা, ১৭ রমজান ১৪



    কাতারকে বয়কট নাকি মুসলমানদের ভবিষ্যত নিরাপত্তার জন্যই: বলেছেন আস-সুদাইসি

    মসজিদে হারামের ইমাম শায়েখ আব্দুর রহমান আস-সুদাইসি কাতারের বয়কট করা নিয়ে এক ভাষণে বলেছেন, সৌদি সরকারের কাতারকে বয়কট করা একটি দূরদৃষ্টি সম্পন্ন ও উত্তম রাজনৈতিক কৌশলের আলামত। এমন পদক্ষেপ কয়েকটি রাষ্ট্র, বিশেষ করে কাতারের জন্য ভাল হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

    আস-শিহাব নিউজ এজেন্সির তথ্য অনুযায়ী, কাবার ইমাম শায়েখ আব্দুর রহমান আস-সুদাইসি বলেছেন, জিহাদি কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে সৌদি সরকারের এই পদক্ষেপ নাকি বিশ্বের সকল মুসলমান ও কাতারের ভবিষ্যত নিরাপত্তার জন্য।

    তিনি আরও বলেছেন, বাদশাহ সালমান নাকি বিশ্ব মুসলিমের নেতা এবং নিরাপত্তার জামিনদার। কাতারকে জিহাদি কর্মকাণ্ডে মদদ দেয়া বন্ধ করানোর জন্য সময়োপযোগী পদক্ষেপ নিয়েছেন তিনি। মুসলমানদের নিরাপত্তার জন্য নাকি এমন পদক্ষেপ গ্রহণ করা তার কর্তব্য।


    উল্লেখ্য, গত সপ্তাহে সৌদিসহ ৬ টি দেশ কাতারের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন করে। এর ফলে সারা বিশ্বে সমালোচনার মুখে পড়ে সৌদি আরব। এরই প্রেক্ষিতে কাবার মসজিদে হারামের ইমাম এ কথা বললেন।
    মুসলিম উম্মাহর বিজ্ঞজনরা বলেন- হামাস ও মুসলিম ব্রাদারহুডকে টুকটাক সহায়তা করা যদি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড হয়, তাহলে কয়েক পুরুষ ধরে সৌদিসহ আরব রাষ্ট্রগুলো যে আমেরিকা ও ইসরাইলকে সহায়তা করছে, সেটা কি সন্ত্রাস নয়? কাবার ইমাম হয়ে তিনি এমন কথা কিভাবে বলেন? মুলত সমস্যা হল রাষ্ট্রীয়ভাবে ইসলাম প্রতিষ্ঠার যে কোন কাজকেই আরব রাষ্ট্রগুলো সন্ত্রাস আখ্যা দিচ্ছে, যদিও তা হামাস বা মুসলিম ব্রাদারহুডের মত মোডারেট মুসলিমরাই করুক না কেন! আর এদেরকে সহায়তা করছে আলেম নামের কিছু জালেম।


    সূত্র: কুদরত ডকটম

  • #2
    দারাহ ইজ্জাহ এলাকার হারানো এলাকা পুনরায় তাহরির আশ শামের দখলে।
    গতকাল থেকেই পশ্চিম হালবের দারাহ ইজ্জাহ এলাকায় তাহরির আশ শাম ও শিয়া পিকেকে মিলিশিয়াদের মাঝে তুমুল লড়াই চলছে। লড়াইয়ের শুরুর দিকে পিকেকে মিলিশিয়া বেশ কিছু গ্রাম দখল করে নিলেও তাহরির আশ শামের যোদ্ধাদের তুমুল প্রতিরোধ হামলায় পিকেকে মিলিশিয়া পিছু হটতে বাধ্য হয়। ইবা নিউজ এজেন্সির সুত্র জানা যায়, পিকেকে মিলিশিয়ার অগ্রসর হওয়া সবগুলো পয়েন্ট তাহরির আশ শামের যোদ্ধারা দখলে নিয়ে নিয়েছে।

    Comment


    • #3
      আওয়ামী লীগ কোনো ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর সঙ্গে আপোস করে না, কখনও করবেও না।- আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাক

      আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাক হেফাজতে ইসলামকে ধর্মান্ধ বলে তার সঙ্গে কোনো ধরনের সমঝোতার হয় নি দাবি করেছে। সে বলেছে, আওয়ামী লীগ কোনো ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর সঙ্গে আপোস করে না, কখনও করবেও না। দেশের উন্নয়ন ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমন্বিত রাখতে আওয়ামী লীগকে বর্তমানে নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে কৌশল অবলম্বন করে এগিয়ে যেতে হচ্ছে।’ ‘সংকটের আবর্তে শিক্ষা ও সংস্কৃতি : গতিপ্রবণতা ও উত্তরণের পথ’ শীর্ষক এক গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সে এ কথা বলেছে।

      ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) যৌথভাবে এ বৈঠকের আয়োজন করেছে বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি (বাশিস) ও বাংলাদেশ কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি (বাকবিশিস)।

      ২০১৩ সালের ৫ মে’র কথা উল্লেখ করে ড. রাজ্জাক বলেছে, ওই সময় শেখ হাসিনার গণতান্ত্রিক সরকারকে উৎখাতের জন্য একদিকে বিএনপি চেয়ারপারসন তার দলের নেতাকর্মীদের হেফাজতের পাশে দাঁড়ানোর নির্দেশ দেন, অন্যদিকে স্বৈরাচার এরশাদ ঠান্ডা পানি ও খাবার বিতরণ করে তাদের শাপলা চত্বরে অবস্থানের মদদ দিতে থাকে। তখন হেফাজত সংকট থেকে উত্তরণের পথ কিন্তু শেখ হাসিনাকেই খুঁজে বের করতে হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশের কল্যাণে ধর্মান্ধ ওই অপশক্তিতে প্রতিহত করতে কোন সুভাকাঙ্ক্ষী, কোনো রাজনৈতিক দল বা সুশীল সমাজ এগিয়ে আসেনি।

      এই বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় বিশেষজ্ঞরা বলেন- আওয়ামীলীগ বা এই ডক্টর আব্দুর রাজ্জাক মুলত হেফাজতে ইসলামকে টার্গেট করে এই বিদ্বেষমূলক কথাবার্তা বলেনি, বরং বাংলাদেশের ইসলাম ও মুসলমানদের টার্গেট করে সে এগুলো বলেছে। ভারত ও আমেরিকার সেবাদাস এই লোকগুলো বাংলাদেশ থেকে ইসলাম ও মুসলমানদের নিশ্চিহ্ন করে দিতে ধারাবাহিক চক্রান্ত করে আসছে।

      Comment


      • #4
        #সিরিয়া -
        কেবলমাত্র গত এক সপ্তাহে সন্ত্রাসী আসাদ এবং তার মিত্ররা দারার সাধারন মুসলিমদের উপর
        -৪৪৬টি ব্যারেল বোমা ও ৪৫৬টি সার্ফেস টু সার্ফেস মিসাইল হামলা চালিয়েছে।






        Comment


        • #5
          #সিরিয়া -
          সন্ত্রাসী গ্রুপ সিরিয়ান ডেমোক্রেটিক ফোর্সেস(#SDF) রাক্কায় বোমা হামলা চালিয়ে 'নায়া মাহমুদ ইসমাইল' নামক এই শিশুটিকে হত্যা করে।
          #রাক্কা
          #Syria #Raqqa.


          Comment


          • #6
            #সিরিয়া -
            রাক্কার আল-নূর মসজিদে অামেরিকান নেতৃত্বাধীন জোটের বিমান হামলায় 'মাহমুদ ফারুক খালাফ' এবং তার চার মাস বয়সী শিশু নিহত হয়।
            #রাক্কা
            #Syria #Raqqa


            Comment


            • #7
              #ফিলিস্তিন -
              সন্ত্রাসী ইসরায়েলী ইয়াহুদী সৈন্যদেরকে চ্যালেঞ্জ করছে ফিলিস্তিনি এক সাহসী মেয়ে।
              #Palestine

              https://www.facebook.com/doamuslimsb...6514274526697/

              Comment


              • #8
                #সিরিয়া -
                রাক্কায় ৭বছর বয়সী, জান্নাহ্ অাল-আলী আল-হাসান, নামক এই মেয়ে শশুটিকে 'সিরিয়ান ডেমোক্রেটিক ফোর্সে(#SDF) অার্টিলারি হামলা চালিয়ে হত্যা করে।
                #রাক্কা
                #Syria #Raqqa


                Comment


                • #9
                  #ফিলিস্তিন -
                  তেল রুমাইদায় বসবাসরত ফিলিস্তিনি পরিবারের লোকজনকে তাদের বাসায় ইফতার করতে যেতে দিচ্ছেনা সন্ত্রাসী ইসরায়েলী ইয়াহুদীরা।
                  #রমাদান
                  #Palestine #Ramadan

                  https://www.facebook.com/doamuslimsb...6738477837610/

                  Comment


                  • #10
                    দ্বীন বিকৃতকারি আহবার ও রুহবান ইহুদি আলেমদের নমুনা তো বটেই সাথে সাথে দরবারিও তাহলে বয়ান এমনি হবে।এখনো কিছু আলাভোলা মুসলমান এদের অনুসরনের দিকেই তাকিয়ে আছে ,ভ্রমে এদেরকে আহলে যিকর ভেবে হক্বজামাত ভুলে বসে আছে।
                    قال عبد الله بن المبارك رحمة الله عليه: وَهَلْ أَفْسَدَ الدِّينَ إلاَّ الْمُلُوكُ ... وَأَحْبَارُ سُوءٍ وَرُهبَانُهَا
                    দ্বীন ধ্বংস করেছে শুধু শাসক শ্রেনী এবং মন্দ আলেম ও বৈরাগিরা।

                    Comment


                    • #11
                      দ্বীন বিকৃতকারি আহবার ও রুহবান ইহুদি আলেমদের নমুনা তো বটেই সাথে সাথে দরবারিও তাহলে বয়ান এমনি হবে।এখনো কিছু আলাভোলা মুসলমান এদের অনুসরনের দিকেই তাকিয়ে আছে ,ভ্রমে এদেরকে আহলে যিকর ভেবে হক্বজামাত ভুলে বসে আছে।
                      قال عبد الله بن المبارك رحمة الله عليه: وَهَلْ أَفْسَدَ الدِّينَ إلاَّ الْمُلُوكُ ... وَأَحْبَارُ سُوءٍ وَرُهبَانُهَا
                      দ্বীন ধ্বংস করেছে শুধু শাসক শ্রেনী এবং মন্দ আলেম ও বৈরাগিরা।

                      Comment


                      • #12
                        কয়েকদিন আগে ডিবিসি টিভিতে একটা রিপোর্ট দেখলাম-
                        খবরের বিষয়বস্তু হচ্ছে বাংলাদেশের রাজধানী কল্যানপুরে নাকি রোজার দিনে খাবার হোটেল বন্ধ করে দিয়েছে স্থানীয় মুসল্লীরা। এতে নাকি হিন্দুসহ অন্যান্য শ্রমজীবি মানুষের কষ্ট হচ্ছে।
                        (http://bit.ly/2rboMQ7)

                        সংবাদ নির্ভর ডিবিসির প্রধান নিউজ সঞ্চালক হচ্ছে একজন হিন্দু, নাম- নবনিতা চৌধুরী
                        রিপোর্টটি করেছেও একজন হিন্দু, নাম- বিকাশ বিশ্বাস।

                        রোজার মাসে খাবার হোটেল বন্ধ হলে খাওয়া বন্ধ হয়ে যায় না,
                        প্রত্যেকে প্রত্যেকের বাসায় খেতে পারে। আড়ালে-আবডালে একাকি খাওয়ারও সুযোগ থাকে।
                        পর্দা দিয়ে ঘেরা হোটেলগুলো মূলত ব্যবহৃত হয় সিগেরেট খোর মানুষগুলোর জন্য,
                        যারা সিগেরেট ছাড়া এক মুহুর্তও থাকতে পারে না।

                        সে যাই হোক, সেটা সমস্যা নয়
                        সমস্যা হলো নবনিতা আর বিকাশ বিশ্বাসকে নিয়ে।
                        আপনি যদি ইউটিউবে gau rakshak লিখে সার্চ দেন, তবে শত শত ভিডিও পাবেন যেখানে ভারতে হিন্দুরা গরু বহনের কারণে অসংখ্য মুসলমানকে জানোয়ারের মত পিটাচ্ছে।

                        ৪৭ এ ভারত কিন্তু শুধু হিন্দু ধর্মের জন্য তৈরী হয়নি, হিন্দু-মুসলিম উভয়ের জন্য তৈরী হয়েছে। একারণেই ভারত পেয়েছিলো বিশাল ভূমি (হিন্দু-মুসলিম অধ্যুষিত এলাকা)

                        অপরদিকে পাকিস্তান (বর্তমান পাকিস্তান ও বাংলাদেশ) সৃষ্টি হয়েছিলো শুধু মুসলমানের জন্য, এজন্য পাকিস্তানের ভূমি ছোট ছিলো, শুধু মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় তার সৃষ্টি।

                        হিন্দু-মুসলিম উভয়ের জন্য তৈরী হয়েও ভারতে জোর করে হিন্দু ধর্ম মুসলমানদের উপর চাপিয়ে দেয়া হয়, গরুর জন্য হত্যা করা হয় মুসলমানকে।
                        আর শুধু মুসলমানদের জন্য তৈরী হলেও বাংলাদেশে ইসলামী নিয়ম-নীতির বিরোধীতা করে হিন্দুরা।

                        আমার মনে হয়, রোজার মাসে দোকান বন্ধের নিয়ম নবনিতা আর বিকাশের পছন্দ না হলে তারা সাচ্ছন্দে ভারত চলে যেতে পারে, বাংলাদেশে তাদের থাকার কোন দরকার নাই।

                        Comment


                        • #13
                          ইন্না লিল্লাহ ইয়ামানে কলেরা রোগে ৯২৩+ জন মারা গিয়েছে। বর্তমান ১ লাখ ২৪ হাজার মানুষ শুধু কলেরাতে আক্রান্ত। সর্বপ্রথম এই ইয়ামানের জনগণ যুদ্ধ ছাড়াই নবীর হাতে হাত দিয়ে ইসলাম কবুল করেছিলেন। কাজি হিসাবে মুয়াজ ইবনে জাবাল রাঃ কে নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইয়ামানে প্রেরণ করেছিলেন।

                          Comment


                          • #14
                            বদমাইশ হিংসুক ও ইসলাম বিদ্বেষীদের কান্ড দেখুন।

                            ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ডায়েরিতে ‘বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম’ বাদ দেয়া হয়েছে। এর স্থলে ‘শিক্ষা নিয়ে গড়ব দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ’ স্লোগান লেখা হয়েছে। বর্তমান প্রশাসনের এমন কর্মকাণ্ডে চরম ক্ষুব্ধ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

                            দীর্ঘ সাত বছর পর প্রকাশিত ইবির ডায়েরিতে এমনটি ঘটেছে। এদিকে বিষয়টি আলোচনায় আসার পর দায়ভার নিতে নারাজ প্রশাসন। ডায়েরি প্রকাশ কর্তৃপক্ষ বলছে, ‘যে উক্তিটি দেয়া হয়েছে তা বর্তমান সরকারের স্লোগান। ইউজিসি থেকে পাঠানো কাগজপত্রে উক্ত বাক্যটি থাকে বলে আমরাও দিয়েছি। এছাড়া দেশের অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের ডায়েরিও বিসমিল্লাহ দিয়ে শুরু হয় না।’ তবে আগামী দিনে প্রকাশিত ডায়েরিতে বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন ভিসি প্রফেসর ড. রাশিদ আসকারী। তিনি বলেন, বিষয়টি ভুলেও হতে পারে।
                            বিগত বছরগুলোর ডায়েরি পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, ডায়েরির প্রথম পাতার শীর্ষে ‘বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম’ বাক্যটি লেখা রয়েছে। কয়েক পৃষ্ঠা পরেই রয়েছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার মহান লক্ষ্য। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত প্রকাশিত ডায়েরিগুলো বিসমিল্লাহ দিয়ে শুরু। ১৯৯৬ থেকে ২০০২ পর্যন্ত ডায়েরিতে বিসমিল্লাহ্ নেই। আবার ২০০২ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত ডায়েরিগুলো শুরু হতো বিসমিল্লাহ্ দিয়েই। তবে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর প্রকাশিত প্রথম ডায়েরিতে বিসমিল্লাহ্ নেই।

                            ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় আইন ১৯৮০ (৩৭) ধারা অনুযায়ী সেখানে বলা আছে, ‘ধর্মতত্ত্ব, ইসলামী শিক্ষা, তুলনামূলক আইনশাস্ত্র এবং অন্যান্য শিক্ষণ শাখাসমূহে ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে শিক্ষা চর্চার ব্যবস্থা করা।’ বিসমিল্লাহ্ বাদ দিয়ে বর্তমান প্রশাসন আইনের এই ধারাকে অস্বীকার করেছে বলে দাবি করছে শিক্ষকেরা।

                            এদিকে প্রকাশিত ডায়েরির গুণগত মান নিয়ে উঠেছে নানা প্রশ্ন। শিক্ষকদের নামে সিনিয়রিটি মেইনটেন না করাসহ বিভিন্ন অসঙ্গতি রয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। সিনিয়রিটি বিষয়ে তদন্ত কমিটিও গঠন হয়। তারপরেও ভুলসহই প্রকাশ করা হয় ডায়েরি। বিগত বছরগুলোতে প্রকাশিত ডায়েরিতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য এবং প্রতিষ্ঠাতার নাম থাকলেও এবারের ডায়েরিতে তা নেই। জানা যায়, প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান হওয়ায় ডায়েরিতে তার নাম দেয়া নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয় বর্তমান আওয়ামী সকরকারের আমলে। মূলত এ কারণেই দীর্ঘ সাত বছর কোনো ডায়েরি প্রকাশ করতে পারেনি কর্তৃপক্ষ।

                            মুদ্রণ কমিটির আহ্বায়ক ড. রাবিউল হোসেন বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আলোকে ডায়েরি প্রকাশের নির্দেশনা ছিল। আমরা শুধু অনুসরণ করেছি। যে উক্তিটি দেয়া হয়েছে তা বর্তমান সরকারের স্লোগান। ইউজিসি থেকে পাঠানো বিভিন্ন কাগজে উক্ত স্লোগানটি লেখা থাকে


                            Last edited by HIND_AQSA; 06-14-2017, 01:44 AM.

                            Comment


                            • #15
                              কাশ্মির জুড়ে মুজাহিদিনের 6 টি হামলা
                              - 4 রাইফেলস গনিমত।
                              - 1২ হিন্দু আর্মি হতাহত।

                              এ হামলা

                              - কেপি রোড
                              - ট্রাল
                              - সারনাল
                              - পুলওয়ামা
                              - সোপুর
                              - আভন্তিপোর
                              এ হয়েছে।

                              Comment

                              Working...
                              X