Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ ও মুজাহিদিন নিউজ- শুক্রবার, ২৮ জুলাই ২০১৭ ইংরেজি, ১৩ শ্রাবণ ১৪২৪ বাংলা, ০৩ জিলকদ ১

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ ও মুজাহিদিন নিউজ- শুক্রবার, ২৮ জুলাই ২০১৭ ইংরেজি, ১৩ শ্রাবণ ১৪২৪ বাংলা, ০৩ জিলকদ ১

    উম্মাহ ও মুজাহিদিন নিউজ- শুক্রবার, ২৮ জুলাই ২০১৭ ইংরেজি, ১৩ শ্রাবণ ১৪২৪ বাংলা, ০৩ জিলকদ ১৪৩৮ হিজরি

    ফিলিস্তিন
    আল আকসা মসজিদ আবারো ইহুদীদের দখলে, মসজিদে প্রবেশকালে হামলায় অন্তত ১০০ মুসলমান আহত।

    ফিলিস্তিনের মসজিদ আল-আকসায় প্রবেশের পর মুসল্লিদের উপর আবারো হামলা চালিয়েছে দখলবাজ ইহুদী ইসরায়েলী বাহিনী। দখলবাজ সন্ত্রাসীরা মুসলিমদের উপর সাউন্ড বোমা দিয়ে হামলা চালিয়েছে। হামলায় এখন পর্যন্ত অাহতের সংখ্যা কমপক্ষে ১০০জন। যাদের মধ্যে নারী ও শিশুরাও রয়েছে। সুত্র জানায়- সন্ত্রাসী ইহুদী ইসরায়েলী সৈন্যরা গতকাল মসজিদ অাল-আকসায় মুসল্লিদের উপর সাউন্ড বোমা এবং রাবার বুলেট ব্যাবহার করে মুসল্লিদেরকে জোরপূর্বক আলআকসা থেকে বের করে দিয়ে আবারো আল-আকসার দখল নিয়ে নিয়েছে, তারা রাতে মসজিদের বৈদ্যুতিক সংযোগও বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে।









  • #2



    Comment


    • #4


      Comment


      • #5
        আফগানিস্তান

        বরেকিং নিউজ

        আফগানিস্তানের কান্দাহারের দান্দ জেলার মরদকালা অঞ্চলে তালেবান যোদ্ধাদের এক মাইন হামলায় ৪ আমেরিকান সেনা নিহত হয়েছে। ও একটি ট্যাংক সম্পূর্ণরুপে ধ্বংস হয়েছে।

        Comment


        • #6
          ফিলিস্তিন
          বরেকিং নিউজ

          ৫০ বছরের কম বয়সীদের জন্য আজ ফিলিস্তিনের মসজিদ আল আকসায় সালাতুল জুমুয়া আদায় নিষিদ্ধ করে দিয়েছে দখলবাজ ইসরায়েল।

          Comment


          • #7
            Originally posted by HIND_AQSA View Post
            আফগানিস্তান

            বরেকিং নিউজ

            আফগানিস্তানের কান্দাহারের দান্দ জেলার মরদকালা অঞ্চলে তালেবান যোদ্ধাদের এক মাইন হামলায় ৪ আমেরিকান সেনা নিহত হয়েছে। ও একটি ট্যাংক সম্পূর্ণরুপে ধ্বংস হয়েছে।





            আলহামদুলিল্লাহ।
            সম্মান নেইকো নাচে গানে,
            আছে মর্যাদা বিনিদ্র রজনী ও রণে।

            Comment


            • #8
              আশাকরি তালিবান ভাইদের ভিডিওগুলো পাবো।
              সম্মান নেইকো নাচে গানে,
              আছে মর্যাদা বিনিদ্র রজনী ও রণে।

              Comment


              • #9
                সিরিয়া

                সিরিয়ার রাক্কায় পশ্চিমা ক্রুসেডারদের মদতপ্রাপ্ত সন্ত্রাসী গোষ্ঠী 'সিরিয়ান ডেমোক্রেটিক ফোর্সেসের '(#SDF) শেল হামলায় নিহত হয়েছে কমার খালেদ আল-হাসসান নামক এই মুসলিম মেয়ে শিশুটি। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের নামে আমেরিকা ও তার সহযোগীদের এই ধরণের বর্বরতা আর কত জিজ্ঞাসা সিরিয়া মুসলিমদের!

                Comment


                • #10
                  কাশ্মির
                  টানা ছয় সপ্তাহ ধরে শ্রীনগরে জামে মসজিদে নামাজ পড়তে দিচ্ছে না হিন্দু আর্মি।

                  হিন্দু আর্মির হাতে কাশ্মিরে সংগঠিত হচ্ছে জুলুম ও অত্যাচারের এক নতুন অধ্যায়, ঠুনকো ঠুনকো অজুহাতে হত্যা করছে মুসলমানদের। অনেক মসজিদে নামাজ আদায়ে বাঁধা দিচ্ছে। সুত্র জানায় টানা ৬ষ্ঠ জুমুয়া বারেও উগ্রহিন্দুত্ববাদী ভারতীয় দখলবাজ বাহিনী কাশ্মীরি মুসলিমদেরকে শ্রীনগরের জামিয়া মসজিদে জুমুয়ার সালাত আদায় করতে দেয়নি। অপরদিকে ভারতীয় আর্মির এই অত্যাচারের বিরুদ্ধে আনসার গাযওয়াতুল হিন্দ নামে কাশ্মিরি যুবকদের একটি গেরিলা দল দাড়িয়ে গেছে বলে জানা গেছে। যার কমান্ডার হচ্ছেন আল কায়েদাপন্থী তুখোড় গেরিলা যোদ্ধা জাকির মুসা।



                  Comment


                  • #11
                    বাংলাদেশ
                    হিন্দু ও ইহুদী দুই সম্প্রদায়ের শত্রু একইঃ দ্য হিন্দু স্ট্রাগল কমিটি



                    ইসরায়েল ও বাংলাদেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করতে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর কাছে চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশের হিন্দু সম্প্রদায়। দ্য হিন্দু স্ট্রাগল কমিটি নামের একটি সংগঠন সম্প্রতি ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীকে এই চিঠিটি পাঠিয়েছে।
                    চিঠিতে বাংলাদেশের হিন্দুরা গুরুত্ব দিয়ে লিখেছে, আমাদের ভারতীয় ভাইয়েরা ইসরায়েলের সঙ্গে সংগঠিত ও আনুষ্ঠানিকভাবে সুসম্পর্ক স্থাপন করেছে। আমরা জানি এই সম্পর্ক স্থাপন হয়েছে দুই দেশের মধ্যে কিছু সাধারণ বিষয়ে সাদৃশ থাকার কারণে। আমরা বাংলাদেশেও ভারতের মতো ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করতে চাই। এই সম্পর্ক স্থাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশে হিন্দুরা নিরাপদে থাকতে পারবে। এই সম্প্রদায়ের মানুষেরা এখানে অরক্ষিত ও নিরুপায়।
                    চিঠিতে হিন্দু স্ট্রাগল কমিটি জানায়, বাংলাদেশের সঙ্গে ইসরায়েল রাষ্ট্রের কোনো কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই এটি আমাদের ইহুদী ভাইদের জন্য দুঃখজনক। বাংলাদেশের হিন্দুদের পক্ষে আমরা দুঃখ প্রকাশ করছি। বাংলাদেশের ক্ষমতাসীনরা কয়েক দশক পরেও কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করতে কাজ করেনি।
                    বাংলাদেশের মুসলিম ভ্রাতৃত্বের কারণেই এই সম্পর্ক স্থাপন হয়নি। বাংলাদেশের সব সরকারই মুসলিমদের দ্বারা প্রভাবিত। তাই তারা ইসরায়েল রাষ্ট্রের সঙ্গে এই অবিচার করেছে।এই ধরনের আচরণের জন্য ইসরায়েলের কাছে বাংলাদেশের অবশ্যই ক্ষমা চাওয়া উচিৎ।
                    ভারত ও বাংলাদেশে ৩০ কোটি বাঙালি হিন্দু রয়েছে। ঐতিহাসিকভাবে তাদের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধ রয়েছে। তাদের আধুনিক শিক্ষা, বিজ্ঞান ও আধ্যাত্মিক জ্ঞান রয়েছে। ইহুদী ভাইদের সঙ্গে তাদের অনেক মিলও রয়েছে। হিন্দু কমিটি ইসলামি উগ্রবাদের তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন এবং হিন্দু ও ইহুদী দুই সম্প্রদায়ের শত্রু একই।
                    এই গ্রুপ ঘৃণ্য পরিভাষা ও কোরআন ব্যবহার করে ইহুদী ও ইসরায়েলের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালাচ্ছে। তারা বাংলাদেশ ও ভারতের ইহুদী ও হিন্দুদের উপর হামলা করছে। একই সঙ্গে থেকে এই অপরাধ করছে তারা। তবে ইসলামের অনুসারিরা ইহুদী ও হিন্দুদের হামলায় মন্তব্য করছেন না। ইহুদী ও হিন্দুদের বিপক্ষ একই আর তা হলো ইসলামি গ্রুপ ও তাদের সরকারি ও বেসরকারি সমর্থকরা।

                    Comment


                    • #12
                      বাংলাদেশ



                      সেই কমিটি ধারাবাহিকভাবে ইসরায়েলের বিভিন্ন ব্যক্তি, সংগঠনের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছে। শিপন কুমার বসু নামে এক ব্যক্তি এসবের প্রধান কারিগর। সাম্প্রতিক ইসরায়েলের এক প্রভাবশালী পত্রিকায় এমনভাবে বাংলাদেশের চিত্রায়ন করা হয়েছে, মনে হবে বাংলাদেশের হিন্দুরা ধ্বংসের মুখে। শিপন কুমার বসু জোর দিয়ে বলেন সরকার আইএসআইকে ব্যবহার করে হিন্দুদের বিতাড়িত করছে। আইএসআই হিন্দুদেরকে জোরজবরদস্তি করে জন্মভুমি থেকে বিতাড়িত করছে।বড় আকারে ভুমি দখল, নির্যাতন, হত্যা, মন্দির ও মুর্তি ধ্বংস এমনকি হিন্দু পুরোহিতকে হুমকি ও হত্যা করা হচ্ছে। এসবই আইএসআই জিহাদীদের চিরাচরিত কাজ।জোরপূর্বক ধর্মান্তর সংখ্যালঘুদের ধ্বংসের আরেকটি চক্রান্ত। জোর করে তারা অনেক হিন্দু নারী ও মেয়েকে ধর্মান্তর করেছে। অনন্ত কুমার রয়ের মতে, এসব হচ্ছে সংখ্যালঘুর প্রতি সরকারের মানসিকতার কারনেই। তারা জানে আমরা ধর্মীয় সংখ্যালঘু এবং শক্তিহীন। তারা আমাদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে আমাদেরকে হুমকি দেয়, আমাদের মা ও বোনদের ধর্ষণ করে, মারপিট করে ভুমি দখল করে, আমাদের সুখী পরিবারকে নি:স্ব রিফিউজিতে রুপান্তর করছে।
                      এমন পরিস্থিতিতে রাসেল আব্রাহাম বলেন: As Jews, we have an obligation to stand by the Hindus of Bangladesh during their hour of need
                      ইহুদি হিসেবে, আমাদের বাধ্যকতা আছে বাংলাদেশের হিন্দুদের এই প্রয়োজনের সময় পাশে দাঁড়ানো।
                      বাংলাদেশের মুসলমানদের জিজ্ঞাসা এই প্রোপাগান্ডা করে হিন্দুরা কি অর্জন করতে চায়?

                      Comment


                      • #13
                        বাংলাদেশ
                        কৌশলে গ্রামের সহজ-সরল মেয়েদের বিয়ে ভেঙ্গে দিচ্ছে এক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা



                        ইহুদী-খ্রিস্টানদের এজেন্ডা বাস্তবায়নে গ্রামের মেয়েদের বিয়ে ভাঙ্গতে কাজ করছে ইউএনও ইসরাত সাদমীন। বিষয়টা যে সে লুকাছাপা করে করেন তা নয়, একেবারে নিজে মিডিয়াকে ডেকে নিয়ে আসে, এরপর সে যে মেয়ের বিয়ে বন্ধ করে দেয়, তার সাথে গ্রুপ ছবি তুলে দেশব্যাপী প্রচার করে।
                        এ সম্পর্কে একটি অনলাইন মিডিয়ার খবর, যার শিরোনাম- ‘চলেন দাওয়াত খেয়ে আসি’
                        বিস্তারিত-
                        “শুক্রবার দুপুর আড়াইটা। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইসরাত সাদমীন মুঠোফোনে স্থানীয় সাংবাদিকদের বললেন, চলেন দাওয়াত খেয়ে আসি। তার গাড়িতে উঠিয়ে নিয়ে গেলেন মির্জাপুর উপজেলার জামুর্কী ইউনিয়নের সাটিয়াচড়া গ্রামে। বিকেল ৩টার দিকে সাটিয়াচড়া গ্রামে সিদ্দিক মিয়ার বাড়ির উঠানে গাড়িটি থামালেন। বাড়ির সামনে বিয়ের গেট। বাড়ির ভেতর রান্নার কাজ শেষ। প্যান্ডেলের ভেতর অতিথিরা খাবারের জন্য অপেক্ষা করছেন। এ সময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইসরাত সাদমীন ঘরের ভেতর কনের পাশে গিয়ে বসলেন।” (http://bit.ly/2v3bTwE)

                        ইউএনও অবশ্য ঐ নারীর উপকারের জন্য কাজটি করেন না। করেন নিজের ব্যক্তি স্বার্থের জন্য। গত কয়েকদিন আগে “বাল্য বিয়ে বন্ধ করতে পারলে পুরষ্কার” এই ঘোষণা দেয় সরকার (https://goo.gl/g3Ly3m)
                        শুধু সামান্য কিছু অর্থের লোভে কথিত বাল্যবিয়ে বন্ধের নামে এই ইউএনও বাড়ি বাড়ি গিয়ে এভাবে মেয়েদের বিয়ে বন্ধ করে এবং প্রমাণ করার জন্য ছবি তুলে দেশব্যাপী ছড়িয়ে দেয়।
                        দেশের সাধারন মানুষের জিজ্ঞাসা-
                        আচ্ছা,
                        গ্রামের একটি মেয়ের বিয়ে ভেঙ্গে গেলে কি হয় ?
                        এটা ঐ মেয়ে ও তার পরিবারের জন্য কতটুকু কষ্টের ?
                        এর জন্য ঐ মেয়ে ও তার পরিবারকে কতটুকু হেনস্থা হতে হয় ?
                        একটি দরিদ্র পরিবার একবার বিয়ের আয়োজন করতে জমি-জমা বিক্রি করে, ধার-কর্য করে কিন্তু সেটা ভেঙ্গে গেলে পরবর্তীতে তার আয়োজন করে দেবে কে ?
                        ইউএনও তো তার অর্থ নিশ্চিত করতে মেয়েটার বিয়ে ভেঙ্গে দিল, ছবি তুললো,
                        কিন্তু মেয়েটির পরবর্তীতে বিয়ের খরচ যোগাবে কে ?
                        একটি মেয়ের বিয়ে ভেঙ্গে গেলে, পরবর্তীতে বছরের পর বছর মেয়েটির বিয়ের প্রস্তাব আসে না।
                        গ্রামের অশিক্ষিত-অর্ধ শিক্ষিত মানুষ এত কিছু বুঝতে চায় না
                        মেয়ের বিয়ে ভেঙ্গেছে তাই সে খারাপ কিছু, নয়ত বিয়ে ভাঙ্গবে কেন ?-এটাই তাদের বুঝ।
                        আর যে মেয়ের ছবি পত্র-পত্রিকায় এসেছে এর মানে তার চরিত্রে দোষ !
                        ঐ সব অবুঝ মানুষকে বুঝাবেন আপনি কিভাবে ?
                        বিয়ে ভাঙ্গায় মেয়েটি চেহারাই বলে দেয় কতটা কষ্টের ঝড় বয়ে যাচ্ছে তার উপর দিয়ে।
                        মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে মেয়েটি বা তার বাবা যদি এরপর আত্মহত্যা করে,
                        তবে তার দায়ভার কি অর্থলোভী ইউএনও ইসরাত সাদমীন নেবেন ?
                        সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একজন প্রশ্ন রেখেছে-
                        ২৮ তম বিসিএস ব্যাচের ইসরাত সাদমীন (মোবাইল:01748-758002)। তিনিও তো একজন নারী। সামান্য কিছু অর্থের লোভে তিনি একের পর এক বিয়ে ভেঙ্গে চলেছেন, এটা কি তিনি ভালো করছেন ? যদি তার বিয়ে কেউ ভেঙ্গে দিতো তবে তার কেমন লাগতো ? যদি তার মেয়ের বিয়ে কেউ ভেঙ্গে দিতো, তখন তার কেমন লাগতো? কথাগুলো খুব জানতে ইচ্ছা করে।

                        Comment


                        • #14
                          সিরিয়া

                          সিরিয়ার মুসলমানগণ চরম দুরাবস্থার মাঝেও ফিলিস্তিনের মুসলমানদের ভুলে যান নি।



                          সিরিয়ার ইদলিবে মুসলমানগণ আল আকসাকে উদ্ধার, স্থানীয় জিহাদি গ্রুপগুলোর মাঝে ঐক্য প্রতিষ্ঠার জন্য কালেমা খচিত সাদা পতাকা নিয়ে মিছিল করেছেন। "আল্লাহর সাহায্য জামাআতবদ্ধ থাকলে", "আমরা ঐক্যবদ্ধ হওয়া ছাড়া বিজয় লাভ করবো না" এবং "আজকে কি কোন সালাহউদ্দিন আইয়ুবি নেই?" ইত্যাদি প্ল্যাকার্ড নিয়ে মিছিল করেছেন তারা। সিরিয়ার মুসলমানগণ নিজেদের চরম দুরাবস্থার মাঝেও ফিলিস্তিনের মুসলমানদের ভুলে যান নি। একেই বলে ইসলামী ভ্রাতৃত্ব!






                          Comment


                          • #15




                            Comment

                            Working...
                            X