Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ ও মুজাহিদিন নিউজ- রবিবার, ৩ আগষ্ট ২০১৭ ইংরেজি, ১৯ শ্রাবণ ১৪২৪ বাংলা, ০৯ জিলকদ ১৪৩৮ &#

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ ও মুজাহিদিন নিউজ- রবিবার, ৩ আগষ্ট ২০১৭ ইংরেজি, ১৯ শ্রাবণ ১৪২৪ বাংলা, ০৯ জিলকদ ১৪৩৮ &#

    উম্মাহ ও মুজাহিদিন নিউজ- বৃহঃবার, ৩ আগষ্ট ২০১৭ ইংরেজি, ১৯ শ্রাবণ ১৪২৪ বাংলা, ০৯ জিলকদ ১৪৩৮ হিজরি

    কাশ্মির

    ইন্ডিয়ান সিকিউরিটি ফোর্স কর্তৃক কাশ্মিরের স্বাধীনতাকামী গেরিলা কমান্ডারদের হিটলিস্ট প্রকাশ!



    ইন্ডিয়ান সিকিউরিটি ফোর্স ১২ জন মোস্ট ওয়ান্টেড টেরোরিষ্ট (স্বাধীনতাকামী গেরিলা যোদ্ধা) এর লিস্ট তৈরি করেছিল। এর মধ্যে আবু দুজানা, সবজার ভাট, জুনায়েদ মাটো, বাশির ওয়ানি সহ ৬ জন শহীদ হয়ে গেছেন।
    বাকি ৬জনঃ
    ১। জাকির রশিদ ভাট (মুসা)

    সাবেক হিজবুল মুজাহিদিন বিভাগীয় কমান্ডার। বর্তমান আমির, (আলকায়দাপন্থি)আনসার গাজওয়াতুল হিন্দ। বাড়িঃ নুরপুরা, ওয়ান্তিপুর, কাশ্মীর। ক্যাটাগরিঃ A++ টেরোরিস্ট, নিয়োগ (Recruitedঃ) ২০১৩

    জাকির মুসা (হাফিঃ)। আমির, আনসার গাজওয়াতুল হিন্দ,কাশ্মীর।



    ২। রিয়াজ আহমদ নাইকো (জুবাইর)

    জেলা কমান্ডার, হিজবুল মুজাহিদিন। বাড়িঃ তউকিন, অয়ান্তিপুর, কাশ্মীর। Recruitedঃ ২০১২

    ৩। জিনাতুল ইসলাম আলকামা
    লস্করি তাইয়েবা। বাড়িঃ সুগান, জানিপুরা, সোফিয়ান, কাশ্মির। Recruitedঃ২০১২

    ৪। ওয়াসিম আহমদ ওসামা।
    সাবেক লস্করি তাইয়েবা কমান্ডার। বর্তমান মুজাহিদ, আনসার গাজওয়াতুল হিন্দ। বাড়ি, সোফিয়ান,কাশ্মির। ক্যাটাগরিঃ A++ টেরোরিস্ট।
    ৫। আবু হামাস।
    বিভাগীয় কামান্ডার, পাকিস্তান ভিত্তিক জাইশ ই মুহাম্মদ, কাশ্মীরে এক্টিভ ২০১৬ থেকে।

    ৬। শওকত আহমদ তাক হুজাইফা।
    জেলা কমান্ডার, লস্কর ই তাইয়েবা। বাড়িঃ পাঞ্জগাম, ওয়ান্তিপুর, কাশ্মীর। Recruitedঃ২০১১।




    Last edited by HIND_AQSA; 08-05-2017, 07:36 AM.

  • #2
    আফগানিস্তান

    কান্দাহারে মার্কিন সেনাদের ঘাঁটিতে শহীদি হামলাঃ ১৫ সেনা নিহত, বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রচুর পরিমাণ গনিমত লাভ।




    Home / আফগানিস্তান / কান্দাহারে মার্কিন সেনাদের ঘাঁটিতে শহীদি হামলাঃ ১৫ সেনা নিহত, বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রচুর পরিমাণ গনিমত লাভ।
    কান্দাহারে মার্কিন সেনাদের ঘাঁটিতে শহীদি হামলাঃ ১৫ সেনা নিহত, বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রচুর পরিমাণ গনিমত লাভ।

    Posted by: GazwatulSolder in আফগানিস্তান, আল ইমারাহ জিহাদি স্টুডিও, ইমারাতে ইসলামী আফগানিস্তান, নির্বাচিত, সংবাদ 2 hours ago 0 7 Views

    আফগানিস্তান এর কান্দাহার শহরে শাহাদাত পিপাসু তালেবান মুজাহিদ আসাদুল্লাহ কান্দাহারি এর হামলায় ১৫ আগ্রাসী আমেরিকান সেনা নিহত এবং ২ ট্যাংক ধ্বংস এবং কান্দাহার এর অন্যান্য বিভিন্ন এলাকা থেকে বিপুল পরিমাণ গনিমত হাসিল হয়েছে, তার কিছু ছবি, যারা বলে তালেবানরা অস্ত্র কোথায় পায়, তাঁরা দেখুক!

    আমেরিকান এই ঘাঁটিতে শহীদি হামলা চালানো হয়েছে





    Comment


    • #3


      বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রাপ্ত গনিমতের ছবি







      Comment


      • #4






        Comment


        • #5






          Comment


          • #6
            ইয়ামেন

            শিবওয়া প্রদেশে আল কায়েদার হামলাঃ সরকারী নিরাপত্তা বাহিনীর ৭ সেনা নিহত।

            ইয়েমেনের শিবওয়াহ প্রদেশের মাফরাক জমুম এলাকায় গত বুধবার আল কায়েদা যোদ্ধাদের সরকারী নিরাপত্তা বাহিনীর উপর হামলায় ৭ সেনা নিহত হয়েছে বাকিরা পলায়ন করেছে। সুত্র জানায় আল কায়েদা শাখা আনসার আশ শরিয়াহ সন্ধ্যা ৬ঃ০০ মিনিটে এই হামলা চালায়। এবং সরকারী বাহিনীর সদস্যদের অস্ত্রশস্ত্র গনিমত হিসেবে লাভ করেন।

            উল্লেখ্য ইয়েমেনে মুসলমানদের রক্ষা করা ও শরিয়াহ শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য আমেরিকা, স্থানীয় সরকার ও হুথি শিয়াদের বিরুদ্ধে লড়াই করছেন আল কায়েদা যোদ্ধারা।

            Comment


            • #7
              বাংলাদেশ

              ইসলামী সংস্কৃতিকে কটাক্ষ করে প্রথম আলোর সংবাদ প্রকাশ! হিন্দু ও নাস্তিকদের অশালীন মন্তব্য!



              কিছুক্ষণ আগে দৈনিক প্রথম আলোতে একটা খবর (http://bit.ly/2f7nLYk) আপলোড করা হয়েছে-
              যার শিরোনাম- আমার নাম কোথায় ?

              খবরের ভেতর পড়লে যে কেউ ভাববে,
              হয়ত এ লেখার মাধ্যমে নারীদের অধিকার আদায়ের কথা বলা হয়েছে।
              কিন্তু বাস্তবতা, এ লেখায় একজন নারীকে ফুলের বাগান থেকে তুলে ডাস্টবিনে নিক্ষেপ করা হয়েছে।

              আসুন বিস্তারিত আলোচনা করি।
              লেখার মধ্যে যে পয়েন্টগুলো এসেছে-
              ১) আফগান আইনে সন্তানের জন্ম সনদে মায়ের নামে নয়, বাবার নামে পরিচিত থাকতে হবে। নারী অধিকারকর্মীরা এ আইন ভাঙ্গতে কাজ করছে।
              ২) আফগানিস্তানে নারীদের নিজের নামে ডাকা হয় না, ডাকা হয় বাড়ির কোন পুরুষের সাথে সম্পর্কে পরিচয়ে । নারী অধিকার কর্মীরা নাকি চাচ্ছে- তাদের নাম প্রকাশ্যে ডাকা হোক।
              ৩) নারী অধিকার কর্মীদের দাবি- এর মাধ্যমে নাকি তাদের পরিচয় অস্বীকার করা হয়। অনেক পুরুষ তার স্ত্রী নাম প্রকাশ্যে বলতে চান না, লজ্জা পান। এটা নাকি কুসংস্কার। বড়দের থেকে এটাই নাকি শুনে এসেছেন।
              ৪) খবরে একজন বলেছে- “ইসলামে কোথাও নারীদের নাম গোপন করতে বলা হয়নি। যদি নাম গোপনের বিষয় থাকত, তাহলে ইসলামে নবীদের স্ত্রীদের নাম আমরা কীভাবে জানলাম?
              ৫) ঐ দলের সদস্য একজন বলছে- ‘কারও মা, বোন, মেয়ে বা স্ত্রী হওয়ার আগে আমি একজন নারী ও মানুষ। আমি আমার নিজের নামে পরিচিত হতে চাই। বাড়িতে, স্কুলে, ঘরে, বাজারে সব জায়গায় অন্যের পরিচয়ে নিজেকে দেখতে দেখতে আমি ক্লান্ত।’
              ৬) আরেকজন বলছে- “জানাজার সময়, এমনকি কবরের গায়েও নারীদের নাম উল্লেখ করা হয় না। নারী মৃত্যুর পরও নামহীন থেকে যান। এটা খুবই বেদনাদায়ক।”

              প্রথম আলোর এ লেখাটা ফেসবুক পেইজে (http://bit.ly/2w5lctE) দেওয়ার পর, ঋষিরাজ চৌহান নামক এক ভারতীয় হিন্দু কমেন্ট করেছে- “ইসলাম নাকি নারীকে দিয়েছে সর্বোচ্চ সম্মান, লোল !! কিভাবে ?”

              ঋষিরাজ চৌহান প্রশ্নের উত্তর দেয়ার আগে আমাদের জানতে হবে, সম্মান কাকে বলে ? সম্মান কিভাবে পায় ?

              প্রথম আলোর আর্টিকেলটার দিকে খেয়াল করুন, (১) নম্বর পয়েন্ট মানে, ‘পিতার নামে সন্তানের জন্মসনদ’, আফগান এ আইন কিন্তু ঠিক আছে। মানুষ পরিচিত হয় বাবার দ্বারা, আর পশু পরিচিত হয় পশুর মায়ের দ্বারা। এর কারণ মানুষের মধ্যে বৈধ-অবৈধ বাছ-বিচার আছে। কোন নারীর সন্তান হলে বাবার নাম থাকলে বোঝা যাবে কার সন্তান, কিন্তু মায়ের দ্বারা পরিচিত হতে গেলে বাবা নির্দ্দিষ্ট নাও হতে পারে। যারা এসব নিয়ে আন্দোলন করছে, তাদের প্রাথমিক দাবি- জন্ম সনদে বাবা’র সাথে মা’য়ের নাম থাকুক, আর পরের দাবিটাই হচ্ছে- একজন সন্তান মায়ের মাধ্যেমে পরিচিত হবে, বাবার দরকার কি ? সোজা ভাষায় এই দাবিতে- তারা একজন নারীর যততত্র শারীরিক সম্পর্কের অধিকার চায়। ‘যার বাবার পরিচয় নাই- সে জারজ’, পশ্চিমাদের সমাজটাই জারজ। তার মায়ের কয় নম্বর বয়ফ্রেন্ডের সন্তান সে, সেটা তার জানা নাই। কারণ তার মা একাধিক পুরুষের বিছানায় যেতো। ফলে বাবার পরিচয় নেই, মায়ের পরিচয়ে পরিচিত হতে চায় তারা। একবার শুনেছিলাম- জার্মানদের নাকি অবসর সময়ে গল্পের বিষয় হচ্ছে- ‘কার দাদা কে?’। মুসলিম সমাজের সে সমস্যা নাই। মুসলমানরা তাদের বাবা-দাদা-তার উপরে-তার উপরে সবার পরিচয় জানে। কিন্তু লেজকাটা শিয়ালের মত অন্যের লেজ কাটার জন্য পশ্চিমারা চায়, তাদের মত মুসলমানদের পিতৃ পরিচয় হারিয়ে যাক। এই জন্য মুসলিম সমাজে জন্ম সনদে মায়ের নামের প্রচারণা চালায়। আর বোকা মুসলমানরা তাদের অধিকার পাচ্ছে, এই ভেবে সেগুলো গ্রহণ করে। বাস্তবে একজন সন্তান তার বাবার পরিচয়ে পরিচিত হলে বরং তার মাকে অধিক সম্মান দেয়া হয়। তার মা যে সত্বী সেটাই প্রমাণ হয়। কিন্তু মায়ের দ্বারা পরিচিত হলে, তার মায়ের সতীত্ব নিয়ে প্রশ্ন করাটা স্বাভাবিক। তাই বলছিলাম- সম্মানটা কোথায় আগে সেটা বুঝুন।

              এরপর আলোচ্য আর্টিকেলের (২), (৩), (৪), (৫) এবং (৬) নং বিষয়গুলোর দিকে আসি। সবগুলো উত্তর প্রায় একই-“সম্মানটা কোথায় আগে সেটা বুঝুন।”

              বেশকিছুদিন আগে, বাংলাদেশের সংসদে বিরোধীদল বিএনপির কেউ বক্তব্য রাখছিলো। বক্তব্যের মধ্যে বার বার হাসিনা’,‘হাসিনা’ নাম উচ্চারণ করছিলো। তখন আওয়ামীলীগের এক সাংসদ (নামটা মনে নেই) দাড়িয়ে বলে উঠে “বেয়াদব ! নাম ধরে বলে।”।

              প্রথম আলোর আর্টিকেলটা খেয়াল করুন- নারীদের ‘প্রকাশ্যে’ নাম ধরে ডাকা হয় না। এটা নাকি খারাপ। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে- কাউকে যদি আপনি সম্মান দেন, তবে তার নামটা প্রকাশ্যে উচ্চারণ না করাই বরং ভদ্রতা। তাদের বিভিন্ন উপাধি, পেশা কিংবা কারো সাথে সম্পর্কের নাম দিয়ে ডাকা তার জন্য সম্মানজনক। যেমন-বঙ্গবন্ধু কন্যা (হাসিনা বললে কি বেশি সম্মান হবে ?), শেরে বাংলা, ডাক্তার সাহেব, স্যার, ইমাম সাহেব, হুজুর, মা, মিসেস চৌধুরী ইত্যাদি।

              ভদ্রতা-সভ্যতা বলে এক বিষয় আছে। এগুলোর স্বাভাবিক কিছু নিয়ম আছে। একজন নারীর নাম প্রকাশ্যে উচ্চারণ করলেই তার অধিকার বেশি হবে, এটা সম্পূর্ণ ভুল। বরং একজন মানুষকে সম্মান দিতে চাইলে তার নাম প্রকাশ্যে উচ্চারণ না করে বিভিন্ন সম্পর্ক, উপাধি বা পেশাগত নাম দিয়ে ডাকলে তাকে বেশি সম্মান দেয়া হবে। ইসলাম সেই সম্মানের নিয়মটাই শিখিয়ে দিয়েছে।

              (৪) নং পয়েন্টে বলা হচ্ছে-
              “ইসলামে কোথাও নারীদের নাম গোপন করতে বলা হয়নি। যদি নাম গোপনের বিষয় থাকত, তাহলে ইসলামে নবীদের স্ত্রীদের নাম আমরা কীভাবে জানলাম?”

              একথার মধ্যে বড় একটা ভুল আছে। আপনি মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থগুলো পড়ে দেখবেন- প্রকাশ্যে ডাকা বা সম্বোধন করার সময় মুসলমানদের শেষ নবী স্ত্রীদের নামগুলো কিন্তু প্রকাশ্যে উচ্চারণ করা হয়নি, উপাধি বা কারো সাথে সম্পর্কের ভিত্তি দিয়ে ডাকা হয়েছে। শুধু তাই নয়, আরবে পুরুষদেরকেও সম্মানের জন্য অমুকের পুত্র, অমুকের বাবা ইত্যাদি নাম ধরে ডাকা হতো। এটা সম্মান দেবার জন্য, হেয় করার জন্য নয়।

              যেমন: শেষ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের একজন স্ত্রী’র নাম আমরা ইতিহাসে পাই ‘হযরত উম্মু সালামা’। কিন্তু এটা কিন্তু তার নাম নয়, তার আসল নাম হিন্দ। উম্মু শব্দের অর্থ মা, আর সালামা হচ্ছে তার একজন ছেলে সন্তানের নাম (আগের ঘরের সন্তান)। কিন্তু ইতিহাসে কিন্তু তাকে সবাই চিনছেন ছেলের নাম অনুসারে মানে ‘উম্মু সালামা’ হিসেবেই। অনেকের নাম হয়ত পরবর্তীতে ইতিহাসে ব্যক্তি হিসেবে সম্পূর্ণ নির্দ্দিষ্ট করতে উল্লেখ করা হয়েছে, কিন্তু প্রকাশ্যে ডাকাডাকির জন্য কখনই তা শোভনীয় নয়।

              সবার শেষে বলবো-
              ফেসবুক পেইজে- ঋষিরাজ চৌহান নামক এক ভারতীয় হিন্দু প্রশ্ন করেছিলো “ইসলাম নাকি নারীকে দিয়েছে সর্বোচ্চ সম্মান, লোল ! কিভাবে ?” আমার মনে হয়- আপনারা এতক্ষণে উত্তর পেয়ে গেছেন। হিন্দুরা যেখানে নিজ ধর্মের নারীদের বক্ষকে অনাবৃত রাখতো, কেউ আবৃত করলে তার থেকে ব্রেস্টট্যাক্স নিতো, সেখানে মুসলিম সমাজ নারীকে সম্মান দেওয়ার জন্য প্রকাশ্যে তার নাম ধরে পর্যন্ত ডাকতো না, এবার বুঝুন অবস্থা।

              এভাবে প্রথম আলো সহ ইসলাম বিদ্বেষী পত্রিকা গুলো প্রতিনিয়ত ইসলাম ও ইসলামের বিধিবিধান নিয়ে কটাক্ষ করে লেখা/সংবাদ প্রকাশ করছে।

              Comment


              • #8
                সিরিয়া

                দামেস্কে সন্ত্রাসী আসাদের বোমা হামলায় ২ জন নিহত এবং আরো বহু সংখ্যক অাহত।

                সিরিয়ার দামেস্কের ইন তারমায় সন্ত্রাসী আসাদের বোমা হামলায় ২ জন নিহত এবং আরো বহু সংখ্যক অাহত। প্রতিদিন নির্বিচারে বোমা হামলায় অসংখ্য মুসলমান নিহত হচ্ছে! এ যেন মুসলমানের মানবাধিকার থাকতে নেই!









                Comment


                • #9
                  তুর্কিস্তান

                  উইগুর মুসলিমদের নিন্দিত ও বহুল সমালোচিত দুই সন্তান নীতি চালু করেছে চীনা সরকার।



                  গত ২৮ জুলাই থেকে পূর্ব তুর্কিস্তান (জিনজিয়াং) এর উইগুর মুসলিমদের মাঝে তাদের নিন্দিত ও বহুল সমালোচিত পরিবার পরিকল্পনা নীতির বিস্তার ঘটিয়েছে। এ নীতি অনুযায়ী এখন থেকে কোন উইগুর মুসলিম পরিবার দুটির বেশি সন্তান গ্রহণ করতে পারবে না।

                  গত চার দশক ধরে চীনের পরিবার পরিকল্পনায় ছিল এক সন্তান নীতি যা শুধু সংখ্যাগুরু (চীনের মোট জনসংখ্যার ৯০ভাগ) হান চাইনিজদের জন্য বাধ্যতামূলক ছিল এবং মুসলিম সহ অন্যান্য সংখ্যালগু সম্প্রদায় ছিল এই নীতির বাইরে। গত বছর চীন তাদের চার দশক পুরোনো এক সন্তান নীতি শিথিল করে দুই সন্তান গ্রহনের অনুমিত দেয়, তাও ছিল শুধু হান চাইনিজদের জন্য। কিন্তু গত ২৮ জুলাই থেকে উইগুর মুসলিম সহ অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মাঝেও চীন তাদের বর্তমান দুই সন্তান নীতির বিস্তার ঘটিয়েছে।

                  Comment


                  • #10
                    সিরিয়া

                    গত জুলাই মাসে সিরিয়া’য় হত্যা করা হয় ৮১৪ জন মুসলিমকে, যাদের ২২৫ জনকে হত্যা করে আমেরিকা নেতৃত্বাধীন জোট।



                    কেবলমাত্র জুলাই ২০১৭ তে সিরিয়া‘য় হত্যা করা হয় ৮১৪ জন মুসলিমকে, যাদের মাঝে ২২৫ জনকে হত্যা করে আমেরিকা নেতৃত্বাধীন অান্তর্জাতিক জোট।

                    এরপর যারা প্রতিরোধ যোদ্ধাদের সন্ত্রাসী বলে গাল দেয়, আমেরিকাকে শান্তির দূত বলে প্রচার করে, তাদের মানবতা ও মানসিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক নয়। নিশ্চই তাঁরা ইসলামের বিরুদ্ধে কারো এজেন্ডা বাস্তবায়ন করে থাকে।

                    Comment


                    • #11
                      সিরিয়া

                      তাহরির আশ শামের অনুগত সংস্থার অধিনে সিরিয়ার বিভিন্ন স্কুলে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত।

                      রুশ, আমেরিকা ও ইরান- আসাদের ধারাবাহিক হামলায় বিধ্বস্ত হয়ে যাওয়া সত্ত্বেও সিরিয়ার বিভিন্ন শহরে শিশুকিশোরদের শিক্ষা বহাল রাখছেন তাহরির আশ শাম অনুগত বিভিন্ন সংস্থা। যুদ্ধ বিধ্বস্ত সিরিয়ার শিশুকিশোরদের শিক্ষা দিক্ষায় যাতে ব্যাঘাত না ঘটে, সেদিকে সম্পূর্ণ নজর রাখছেন তারা। এবং স্কুল শিক্ষার্থীদের নিয়মিত পরীক্ষাও নিচ্ছেন তাঁরা।

                      হারেম শহরের একটি স্কুলে ৮ম শ্রেণীর ছাত্রদের পরীক্ষার ছবি



                      Comment


                      • #12
                        সিরিয়া

                        হামা ও হালবে তাহরির আশ শামের পৃথক হামলায় নুসাইরিদের একটি ব্যাটালিয়নসহ আরও ২০ জন নিহত।

                        উত্তর হামার মাসানাহ ফ্রন্টের আলআজায়েজ পয়েন্টে তাহরির আশ শামের যোদ্ধাদের ভারি অস্ত্রের হামলায় নুসাইরি শিয়াদের একটি ব্যাটালিয়ন সম্পূর্ণ নিহত হয়েছে।

                        অপরদিকে গতকাল উত্তর হালবের মালাহ অঞ্চলে তাহরির আশ শামের বিশেষ ফোর্স এর একটি গ্রুপ নুসাইরি সেনাদের একটি আত্মরক্ষা পয়েন্ট প্রবেশ করে শত্রুদের পিছন থেকে আক্রমন করতে সক্ষম হয়েছেন। এই অপারেশনে অন্তত ২০ জন নিহত ও ১০ আহত হয়েছে। গনিমত হিসেবে একটি বিএমপি ট্যাংক সহ অনেক হালকা ও ভারি অস্ত্র নিয়ে এসেছেন যোদ্ধারা।

                        উল্লেখ্য সিরিয়াতে শরিয়াহ শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য রুশ, আমেরিকা, ইরান ও আসাদ সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করছেন তাহরির আশ শাম।

                        Comment


                        • #13
                          ইয়েমেন

                          আদনে আবিয়ান প্রদেশে আল কায়েদার দুই অপারেশনঃ ৫ সেনা নিহত।



                          ইয়েমেনের আদনে আবিয়ান প্রদেশে আল কায়েদা শাখা আনসার আশ শরিয়াহ সরকারী সেনাবাহিনীর উপর দুটি হামলা চালিয়েছেন, এতে ৫ সেনা নিহত সহ বেশ কিছু হতাহত হয়েছে।

                          গত সোমবার স্থানীয় সময় সকাল ২ঃ৩০ মিনিটে শাকরা শহরের নিকটে খাফরুস সাওয়াহেল নামক স্থানে সরকারী সেনাদের উপর হামলা চালানো হয়, এতে ঘটনাস্থলেই ৫ জন নিহত হয়। আরও কিছু হতাহত হয় এবং বাকিরা পালিয়ে যায়।

                          অপরদিকে সানাজ গ্রামের নিকটে শিয়াবে গাবরিন এ আন নাজদাহ পুলিশ বাহিনীর একটি ভবন উড়িয়ে দিয়েছেন যোদ্ধারা। আন নাজদাহ বাহিনী মুল সরকারী নিরাপত্তা বাহিনীর পূর্বে অংশ ছিল।

                          Comment


                          • #14
                            মালি

                            কায়দাল প্রদেশে ফ্রান্সের সেনাবাহিনীর উপর আল কায়েদার হামলাঃ সাঁজোয়া যান ধ্বংস, ৪ সেনা আহত।

                            গত ৩১ জুলাই মালির স্থানীয় সময় সকালে আল কায়েদা ইসলামিক মাগরিব শাখার মালির জামাআত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন এর যোদ্ধারা কাইদাল প্রদেশের তাসালিত শহরের তিন কিলোমিটার উত্তরপূর্বে তাসাল্লি নামক স্থানে দখলদার ফ্রান্সের সেনাবাহিনীর একটি সাঁজোয়া যান লক্ষ্য করে বোমা হামলা পরিচালনা করেন। এতে যানটি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে যায় এবং ৪ সেনা আহত হয়, যাদের কারো কারো অবস্থা সংকটাপন্ন বলে জানা গেছে।

                            উল্লেখ্য মালিতে ইসলামী শরীয়ত কায়েম করতে স্থানীয় সরকারী বাহিনীর পাশাপাশি বিভিন্ন দখলদার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করছে আল কায়েদা।

                            Comment


                            • #15
                              সোমালিয়া

                              দক্ষিণ সোমালিয়ায় আল কায়েদার হামলায় আফ্রিকান সেনাদের সামরিক যান বিধ্বস্ত।

                              দক্ষিণ সোমালিয়ার শাবিল্লা আস সুফলা প্রদেশের নায়িলান শহরের নিকটে ওয়ারমাহান শহরে আল কায়েদা শাখা আশ শাবাব গেরিলাদের বোমা হামলায় আফ্রিকান সেনাদের একটি সামরিক যান ধ্বংস হয়েছে। এবং বেশ কিছু সেনা সদস্য হতাহত হয়েছে।

                              Comment

                              Working...
                              X