Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ ও মুজাহিদিন নিউজ- রবিবার , ৬ আগষ্ট ২০১৭ ইংরেজি, ২২ শ্রাবণ ১৪২৪ বাংলা, ১৩ জিলকদ ১৪৩৮ &

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ ও মুজাহিদিন নিউজ- রবিবার , ৬ আগষ্ট ২০১৭ ইংরেজি, ২২ শ্রাবণ ১৪২৪ বাংলা, ১৩ জিলকদ ১৪৩৮ &

    উম্মাহ ও মুজাহিদিন নিউজ- রবিবার , ৬ আগষ্ট ২০১৭ ইংরেজি, ২২ শ্রাবণ ১৪২৪ বাংলা, ১৩ জিলকদ ১৪৩৮ হিজরি

    আফগানিস্তান

    আফগানিস্তানের গেরেশিকে তালেবান গেরিলাদের একাধিক শহীদী হামলাঃ ২৫ সেনা নিহতসহ শত্রুদের ভয়াবহ ক্ষতিসাধন!



    গতকাল রাত থেকে হেলমান্দের গেরেশিক অঞ্চলে মুজাহিদ বাহিনী শক্তিশালী ফিদায়ি হামলা পরিচালনা করে যা এখনো অব্যাহত। এই হামলার মূল লক্ষ্য ছিল ঐ অঞ্ছলের অস্থায়ী ঘাটিগুলো এবং এগুলোর সৈনিকেরা।

    হামলার বিবরন নিম্নে দেয়া হলঃ-
    স্থানীয় সময় ৯ টার দিকে, একজন বীর মুজাহিদ শহীদী হামলা চালায় শত্রুবাহিনীর অস্থায়ী ঘাঁটিতে এবং বোমা হামলা চালিয়ে পুরো ঘাটিকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করে। এর মাধ্যমে মুজাহিদগণ তাদের মূল অপারেশন শুরু করে। প্রথম হামলায় গেরেশিক অঞ্চলের ইয়াছালে প্রায় ২৫ জন নিহত , অনেক ঘাটি ধ্বংস করা হয় এবং ১০ জনের লাশ মাটিতেই অরে থাকে।
    দ্বিতীয় হামলাতেও রায় একয় রকম সফলতা আসে, অত্র অঞ্চলের পারচাওতে শত্রুবাহিনীর সীমারেখা ভেঙ্গে মূল ৮ টি ঘাঁটি ধ্বংস করে দেয়া হয় এবং বেশীরভাগ সৈনিক নিহত আর বাকিরা পলায়ন করে।






    আরেকজন বীর মুজাহিদ ফিদায়ি হামলা পরিচালনা করে গেরেশিক এর দিদাম খান অঞ্ছলের “আনা” অস্থায়ী ঘাটিতে, বাকি মুজাহিদগন ঘাটির বাইরে আক্রমণ করে।
    তৃতীয় বীর মুজাহিদ একই অঞ্ছলের আরেকটি “আনা” অস্থায়ী ঘাঁটিতে আক্রমণ করে এবং বাকি মুজাহিদগন ঐ ঘাঁটিকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করে।

    শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত, মুজাহিদ বাহিনীর একটি অংশ গেরেশিক শহরের “আনা” ঘাঁটিতে প্রবেশ করেছে এবং আরেকটি অংশ ব্রিজ এবং অনন্য ঘাঁটি লক্ষ্য করে আক্রমণের পরিকল্পনা করছে যেখান দিয়ে ভারি ও হালকা অস্ত্রের মাধ্যমে।











  • #2





    কান্দাহারে পরিচালিত ফিদায়ী হামলায় নিহত ১৫ জন আমেরিকান এর মধ্যে দুইজনের পরিচয় পাওয়া গেছে,
    ১। এস্পিসি ক্রিস্টোফার মিশেল হ্যারিস, ২৫, কান্দাহারের ইস্তেশায়ি হামলাতে এই আমেরিকান সৈনিক নিহত হয়।





    Comment


    • #3
      ফিলিস্তিন

      ফিলিস্তিনের হামাস সম্পর্কে কিছু জরুরী তথ্য।



      হামাসের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি :
      ফিলিস্তিনের জনপ্রিয় শেখ আহমেদ ইয়াসিন, এই জনপ্রিয় হয় কারণ তিনি ফিলিস্তিনে বিভিন্ন জনসেবা মূলক কাজ করেন। বেশ কিছু অনুসারী হলে ১৯৮৭ সালে তার অনুসারীদের নিয়ে হামাস দলটি গঠন করে। যার উদ্দেশ্য ছিলো শুধু মাত্র ইজরাইলকে প্রতিরোধ করা। মূলক কথা জাতীয়তাবাদী মোডারেট ইসলামি দল, তাদের কোন দিনো উদ্দেশ্য ছিলো না ফিলিস্তিনে ইসলাম কায়েম করা।

      শেখ ইয়াসিনসহ হামাসের নেতারা মোডারেট মুসলিম ব্রাদারহুডের আদর্শগত।

      ১৯৮৮ সালে গৃহীত হয় “হামাস চার্টার” যার লক্ষ্য হলো অধিকৃত ফিলিস্তিন থেকে দখলদারিত্বের অবসান ঘটানো।এই চার্টার বাস্তবায়নের লক্ষ্যে গৃহীত হয় হামাস চার্টার।

      ১৯৮৯ সালে শেখ আহমেদ ইয়াসিনকে ইজরাইল গ্রেপ্তার করে ৮ বছর জেল দেয়।

      #হামাসের_দাবী_ও_কর্মনীতি প্রথম থেকেই ইহুদী ইসরাইলী জনগনের ওপর আক্রমণের সাথে তাদের কোন সম্পর্ক নেই, তারা শুধূ মাত্র ইসরাইলী দখলদারদের বিরুদ্ধেই যুদ্ধ করছে। এই মর্মে হামাসের দাবী http://news.bbc.co.uk/2/hi/middle_east/3402753.stm

      হামাস প্রাথমিকভাবে দুটি উদ্দেশ্য নিয়ে গঠিত হয়। প্রথমত, এর সামরিক শাখা ইজ্জেদিন আল-কাশেম ব্রিগেডসের মাধ্যমে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়া। দ্বিতীয়ত, ফিলিস্তিনে বিভিন্ন সমাজকল্যাণমূলক কর্মসূচি পরিচালনা করা।
      নেতা শেখ আহমাদ ইয়াসিনের নেতৃত্বে আবদেল আজিজ আল-রান্তিসি ও মাহমুদ জহর হামাস প্রতিষ্ঠা করেন।

      এর মধ্যে ইজরায়েল হামাসের বিভিন্ন নেতাদের গ্রেপ্তার করে জেলের ভিতর আটক করে।
      হামাসের নেতারা ১৯৯২ সালে মুক্তি পাওয়ার পর আবদুল আজিজ আল-রানতিসি, মাহমুদ জাহহার, ইসমাইল হানিয়া ও আরো ৪০০ কর্মীর সাথে ইজরায়েল লেবানন পাঠিয়ে দেয়। তারা দক্ষিণ লেবাননের মার্জ* আল-জহুরে এক বছর অবস্থান করেছিলেন। সেখানে তারা লেবাননের শিয়া হিজবুল্লাহর সাথে বন্ধুত্ব্ব সম্পর্ক করে এবং হাসামকে সুসংগঠিত করে । একবছর পর তারা লেবানন থেকে ফিলিস্তিনে চলে আসে।

      ১৯৯৭ সালে আহমেদ ইয়াসিন ইসরায়েল থেকে মুক্তি পাওয়ার পর ইসমাইল হানিয়াকে তার দপ্তর পরিচালনের দায়িত্ব দেন।

      ২০০৪ সালের মার্চে গাজায় ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় নিহত হন আহমাদ ইয়াসিন। পরের মাসেই নিহত হন আজিজ আল-রান্তিসি। সংগঠনটির বর্তমান প্রধান খালেদ মিশাল।

      ২০০৫ সালে রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় সম্পৃক্ত হওয়ার পরের বছরই ফিলিস্তিনি আইন পরিষদ প্যালেস্টিনিয়ান লেজিসলেটিভ কাউন্সিলের (পিএলসি) নির্বাচনে জয়ী হয় হামাস। এরপর ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের নেতৃত্বাধীন ফাতাহর সঙ্গে তাদের দ্বন্দ্ব শুরু হয়। ২০০৭ সালের জুনে গাজায় হামাস ও ফাতাহর মধ্যে প্রচণ্ড লড়াই বেধে যায়। হামাস গাজা দখল করে নেয়। সেই থেকে ফিলিস্তিনের গাজা হামাসের দখলে আর পশ্চিম তীর ফাতাহর দখলে।

      হামাস শিয়া কাফের ইরানের নেতার ও লেবাননের শিয়া হিজবুল্লার সাথে মাখামাখি সম্পর্ক রাখে। হামাস শিয়াদের কাফের মনে করে কিনা সন্ধেহ আছে।
      আর সাধারণ তো বেশির ভাগ মোডারেট শিয়াদের কাফের মনে করে না। যাহারা শিয়াদের কাফের মনে করে না, এদের ব্যাপারে উলামায়ে আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাতের ফতওয়া ও আকিদা অনুযোগী এই সব মোডারেটরা কাফের।

      হামাস গাজাকে সম্পূর্ণ মানব রচিত আইন দ্বারা ২০০৭ সাল থেকে পরিচালনা করছে। ফিলিস্তিনে যাহারাই ইসলামী শরিয়াতের কথা বলেছে তাদেরকে নির্মমভাবে হত্যা ও গ্রেপ্তার করেছে হামাস।

      Comment


      • #4
        ভারত

        রাজস্থানে এক মুসলিম যুবক হাফিজ মুকিমকে দড়ি দিয়ে বেঁধে দলবেঁধে নির্যাতন করেছে হিন্দুরা!

        ভারতের রাজস্থানে হাফিজ মুকিম নামক এই মুসলিম ব্যাক্তিকে ‘চুলের খোপা কাটার’ মিথ্যা গুজবে হিন্দু সন্ত্রাসীরা দড়ি দিয়ে বেঁধে দলবেধে নির্যাতন চালিয়েছে। এভাবে ভারতে নানা অজুহাতে প্রতিনিয়ত মুসলমানদের উপর হিন্দুদের নির্যাতন বৃদ্ধি পাচ্ছে।



        Comment


        • #5


          Comment


          • #6


            Comment


            • #7
              তুরস্ক ও এরদোগানঃ মুখোশের অন্তরালে……



              গণতন্রের নামে ইসলামের ক্যানভাসিং এ ব্যস্ত আজীবন ব্যর্থতায় নিমজ্জিত বিভিন্ন ইসলামী দল সফলতার সপ্ন দেখায় এরদোগানের দিকে আঙ্গুল তাক করে কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে এরদোগান সেকুলার আইন দ্বারা শাসিত একটি রাষ্ট্রের রাস্ট্রপতি।

              পৃথিবীর বিভিন্ন ইসলামের নাম বেচে ভোট কেনা দলের মতই এরদোগানের একে পার্টি তেমনই একটি দল। তাদের কাজেকর্মে ইসলামের কিছু নেই।

              ২০০৫ এ রিসেপ এরদোগান পরিস্কার ভাষায় বলেছে, “আমরা কোনো ইসলামী দল নই। এবং আমরা মুসলিম-গণতান্ত্রিক শব্দটিকেও অস্বীকার করি। বরং রক্ষণশীল গণতন্ত্রের ধারক হিসেবে পরিচয় দিয়ে থাকি।”

              এছাড়াও,
              ১) যায়োনিস্ট ফোর্স ন্যাটোর সদস্য তুর্কি ৩৪০ মিলিয়ন ডলার ইতিমধ্যে ব্যয় করেছে মানবতার বিরুদ্ধে যুদ্ধেরত এই বাহিনীর উন্নয়নে।।
              এছাড়াও ৫দশমিক ২বিলিয়ন ডলার তারা ন্যাটোর সদস্য হিসেবে পেয়েছে হত্যাযজ্ঞে নিয়মিত অংশগ্রহণের হাদিয়াস্বরূপ।

              ২) ইরাক, আফগানিস্তান, লিবিয়া এবং সিরিয়াতে ন্যাটোর সাথে সমন্বিত অপারেশনে তুর্কি লক্ষাধিক মুসলিম হত্যায় জড়িত।
              তুর্কি কোরিয়ান যুদ্ধ থেকে আরম্ভ করে প্রতিটি যুদ্ধে ন্যাটোর মিত্র হিসেবে কাজ করে আসছে।

              ৩) তুরস্কে অবস্থিত ইনসারলিক এয়ার বেস থেকে প্রতিদিন উড়ে যাচ্ছে আমেরিকান বিমান সিরিয়ার মুসলিমদের হত্যা করতে। এখন পর্যন্ত নিহত বেসামরিক মুসলিম নারী-শিশু-পুরুষের সংখ্যা ৪০০০।

              ৪) ইজরায়েলের হাইফায় আগুন লাগার পর তুরস্ক নিজ উদ্যোগে আগুন নেভাতে জেট ফাইটার পাঠায়।

              ৫) সর্বশেষ গতকাল, চীনের সাথে সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য নির্যাতিত উইঘুর মুসলিমদের মিডিয়া নিষিদ্ধ করার জন্য পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে মডারেট-জামাতপন্থী ও সূফি-আশ’আরি ঘরানার মুরজিয়া উলামাদের খলিফা রিসেপ এরদোগান…

              তাহলে তুরস্কের নির্বাচনের আগে আগে বার্মায় ত্রাণ পাঠিয়ে ইসলামপন্থীদের ভোট বাগানোতে ব্যস্ত এরদোগানকে আমরা কীভাবে দেখব?

              فَاسْتَخَفَّ قَوْمَهُ فَأَطَاعُوهُ إِنَّهُمْ كَانُوا قَوْمًا فَاسِقِينَ
              অতঃপর সে তার সম্প্রদায়কে বোকা বানিয়ে দিল, ফলে তারা তার কথা মেনে নিল। নিশ্চয় তারা ছিল পাপাচারী সম্প্রদায়। [ সুরা যূখরুফ ৪৩:৫৪ ]

              وَمِنَ النَّاسِ مَن يَقُولُ آمَنَّا بِاللّهِ وَبِالْيَوْمِ الآخِرِ وَمَا هُم بِمُؤْمِنِينَ يُخَادِعُونَ اللّهَ وَالَّذِينَ آمَنُوا وَمَا يَخْدَعُونَ إِلاَّ أَنفُسَهُم وَمَا يَشْعُرُونَ
              আর মানুষের মধ্যে কিছু লোক এমন রয়েছে যারা বলে, আমরা আল্লাহ ও পরকালের প্রতি ঈমান এনেছি অথচ আদৌ তারা ঈমানদার নয়। [ সুরা বাকারা ২:৮ ] তারা আল্লাহ এবং ঈমানদারগণকে ধোঁকা দেয়। অথচ এতে তারা নিজেদেরকে ছাড়া অন্য কাউকে ধোঁকা দেয় না অথচ তারা তা অনুভব করতে পারে না। [ সুরা বাকারা ২:৯ ]

              وَإِذَا لَقُواْ الَّذِينَ آمَنُواْ قَالُواْ آمَنَّا وَإِذَا خَلَوْاْ إِلَى شَيَاطِينِهِمْ قَالُواْ إِنَّا مَعَكْمْ إِنَّمَا نَحْنُ مُسْتَهْزِئُونَ
              আর তারা যখন ঈমানদারদের সাথে মিশে, তখন বলে, আমরা ঈমান এনেছি। আবার যখন তাদের শয়তানদের সাথে একান্তে সাক্ষাৎ করে, তখন বলে, আমরা তোমাদের সাথে রয়েছি। আমরা তো (মুসলমানদের সাথে) উপহাস করি মাত্র। [ সুরা বাকারা ২:১৪ ]

              চক্ষুস্মানের জন্য অল্প কথাই যথেষ্ট।
              .
              আল্লাহ তা’আলা তাওফিক দান করুন।

              Comment


              • #8
                ফিলিস্তিন

                হেব্রনে ফিলিস্তিনি মুসলমানদের বাড়িঘরে হামলা চালিয়েছে ইহুদীরা।

                গতরাতে দখলবাজ সন্ত্রাসী ইসরায়েলী ইয়াহুদীরা ফিলিস্তিনের হেব্রনের ফিলিস্তিনি মুসলিমদের বাড়িঘরে হামলা চালিয়েছে। উল্লেখ্য গতমাসে মসজিদ আল আকসায় দখলবাজ ইসরায়েলীদের আগ্রাসনে নিহত ফিলিস্তিনি মুসলিমদের সংখ্যা ছিল ২০ জন, যাদের মাঝে ৫ জনই শিশু।








                Comment


                • #9
                  আখী আপনাকে শুকরিয়া।
                  #তালিবান ভাইদের বিজয়কে আল্লাহ আপনি ত্বরান্বিত করুন, আমিন।
                  #তালিবানরা জিহাদের মধ্যে অগ্রগতি কেনো এবিষয়ে একটু পূর্ণাঙ্গ আর্টিকেল পোস্ট করার আপনার প্রতি অনুরোধ।
                  আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
                  আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

                  Comment


                  • #10
                    চীন

                    চীনা সরকারের নতুন আইনে হারাম গোস্ত না খেলে মুসলমানরা মৌলবাদী!

                    চাইনিজ প্রশাসন এর আইন অনুযায়ী যে সমস্ত উইগুর মুসলিম হারাম মাংস (যে পশু জবেহ করার সময় আল্লাহ্*র নাম নেয়া হয়নি) খেতে অস্বীকার করবে তাদেরকে মৌলবাদী হিসেবে বিবেচনা করা হবে।

                    http://mp.weixin.qq.com/s/YzNuL-zdpq3N34CUz2LrXQ

                    Comment


                    • #11
                      allah sahajjoakorun

                      Comment


                      • #12
                        হে আল্লাহ মুজাহিদদের তোমি শাক্ত আরো বুদ্ধি করে দাও তারা যেন আক্রান্ত মুসলিমদের সাহায্য করতে পারে
                        আমিন

                        মহান আল্লাহ তায়ালা সুরা তওবা 14 নং আয়াতে বলেন

                        قَاتِلُوهُمْ يُعَذِّبْهُمُ اللَّهُ بِأَيْدِيكُمْ وَيُخْزِهِمْ وَيَنصُرْكُمْ عَلَيْهِمْ وَيَشْفِ صُدُورَ قَوْمٍ مُّؤْمِنِينَ

                        যুদ্ধ কর ওদের সাথে, আল্লাহ তোমাদের হস্তে তাদের শাস্তি দেবেন। তাদের লাঞ্ছিত করবেন, তাদের বিরুদ্ধে তোমাদের জয়ী করবেন এবং মুসলমানদের অন্তরসমূহ শান্ত করবেন।
                        ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

                        Comment

                        Working...
                        X