Announcement

Collapse
No announcement yet.

একটি হাদীস

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • একটি হাদীস

    من قال لاإله إلاالله دخل الجنه
    যদি রাসুলকে কটুক্তি করা হয়, ওদের বাক সাধিনতার অংশ
    তাহলে ওদেরকে ধারালো চাপাতির আঘাতে হত্যা করা আমাদের
    দিনের অংশ। (আনওয়কর আল-আওরাকি রহি

  • #2
    যে হাদীসে এসেছে,
    من قال لا إله إلا الله دخل الجنة
    “যে বলবে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।”

    এর দ্বারা এই উদ্দেশ্য নয় যে, শুধু ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ বললেই জান্নাতে চলে যাবে। বরং উদ্দেশ্য, কোন প্রকার শিরিক ও কুফরমুক্ত খালেছ তাওহীদ। অর্থাৎ যে ব্যক্তি খালেছ তাওহীদের উপর মৃত্যুরবণ করবে সে নিশ্চিত জান্নাতে প্রবেশ করবে। যদি গোনাহগার না হয়ে থাকে কিংবা দুনিয়াতেই তাওবা করে গিয়ে থাকে তাহলে প্রথমবারেই জান্নাতে প্রবেশ করে যাবে। আর যদি তাওবা ব্যতীতই গোনাহ নিয়ে মারা যায় তাহলে আল্লাহ তাআলা চাইলে গোনাহ মাফ করে দিয়ে প্রথম বারেই জান্নাতে দিয়ে দিতে পারেন আবার চাইলে দোযখে শাস্তি দিয়ে তারপর জান্নাতে প্রবেশ করাতে পারেন। এ ব্যাপারে বর্ণিত সামগ্রিক হাদীসগুলোর দিকে দৃষ্টি দিলেই বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে। আমি এখানে কয়েকটা হাদিস উল্লেখ করছি।

    ما من أحد يشهد أن لا إله إلا الله وأن محمدا رسول الله صدقا من قلبه إلا حرمه الله على النار
    “যে ব্যক্তিই সত্য দিলে এই সাক্ষ্য প্রদান করবে যে, আল্লাহ ছাড়া কোন মা’বূদ নেই এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহর রাসূল, আল্লাহ তাকে দোযখের জন্য হারাম করে দেবেন।” [সহীহ বুখারী: হাদীস নং ১২৮]


    এ হাদীস থেকে বুঝা গেল, শুধু ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ পড়াই যথেষ্ট নয় বরং অন্তর দিয়ে তা বিশ্বাস করতে হবে। পাশাপাশি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে আল্লাহর রাসূল তাও সত্য দিলে সাক্ষ্য দিতে হবে। আর এ উভয় সাক্ষ্যের দ্বারা খালেছ তাওহীদ ও ঈমান উদ্দেশ্য। যে ব্যক্তি শিরিক ও কুফরমুক্ত তাওহীদ ও ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। যেমনটা অন্য হাদীসে এসেছে,

    من لقى الله لا يشرك به شيئا دخل الجنة
    “যে ব্যক্তি এমতাবস্থায় আল্লাহ তাআলার সাথে সাক্ষাৎ করবে যে, সে তাঁর সাথে কোন কিছুকে শরীক করেনি, তাহলে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।” [সহীহ বুখারী: হাদীস নং ১২৯]



    আর যে ব্যক্তি শিরিকের উপর মারা যাবে সে চিরকালের জন্য জাহান্নামে প্রবেশ করবে। যেমনটা মুসলিম শরীফে এসেছে,
    من لقى الله لا يشرك به شيئا دخل الجنة ومن لقيه يشرك به دخل النار
    “যে ব্যক্তি এমতাবস্থায় আল্লাহ তাআলার সাথে সাক্ষাৎ করবে যে, সে তাঁর সাথে কোন কিছুকে শরীক করেনি, তা সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। আর যে ব্যক্তি এমতাবস্থায় তাঁর সাথে সাক্ষাৎ করবে যে, সে তাঁর সাথে শরীক করেছে, সে জাহান্নামে প্রবেশ করবে।” [সহীহ মুসলিম: হাদীস নং ১৫২]



    মোটকথা, পরকালের নাজাতের সম্পর্ক ঈমানের সাথে। ঈমানের সাথে মৃত্যু হলে অবশ্যই একদিন না একদিন নাজাত পাবে। আর কুফর শিরিকের উপর মৃত্যু হলে চিরস্থায়ী জাহান্নামী।

    Comment


    • #3
      জাযাকুমুল্লাহ...

      * ভাই! আমার পিসি খুব দুর্বল ,স্পীড বাড়াতে কি করতে পারি?

      Comment


      • #4
        Originally posted by Ahmad Al-hindi View Post
        যে হাদীসে এসেছে,
        من قال لا إله إلا الله دخل الجنة
        “যে বলবে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।”

        এর দ্বারা এই উদ্দেশ্য নয় যে, শুধু ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ বললেই জান্নাতে চলে যাবে। বরং উদ্দেশ্য, কোন প্রকার শিরিক ও কুফরমুক্ত খালেছ তাওহীদ। অর্থাৎ যে ব্যক্তি খালেছ তাওহীদের উপর মৃত্যুরবণ করবে সে নিশ্চিত জান্নাতে প্রবেশ করবে। যদি গোনাহগার না হয়ে থাকে কিংবা দুনিয়াতেই তাওবা করে গিয়ে থাকে তাহলে প্রথমবারেই জান্নাতে প্রবেশ করে যাবে। আর যদি তাওবা ব্যতীতই গোনাহ নিয়ে মারা যায় তাহলে আল্লাহ তাআলা চাইলে গোনাহ মাফ করে দিয়ে প্রথম বারেই জান্নাতে দিয়ে দিতে পারেন আবার চাইলে দোযখে শাস্তি দিয়ে তারপর জান্নাতে প্রবেশ করাতে পারেন। এ ব্যাপারে বর্ণিত সামগ্রিক হাদীসগুলোর দিকে দৃষ্টি দিলেই বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে। আমি এখানে কয়েকটা হাদিস উল্লেখ করছি।

        ما من أحد يشهد أن لا إله إلا الله وأن محمدا رسول الله صدقا من قلبه إلا حرمه الله على النار
        “যে ব্যক্তিই সত্য দিলে এই সাক্ষ্য প্রদান করবে যে, আল্লাহ ছাড়া কোন মা’বূদ নেই এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহর রাসূল, আল্লাহ তাকে দোযখের জন্য হারাম করে দেবেন।” [সহীহ বুখারী: হাদীস নং ১২৮]


        এ হাদীস থেকে বুঝা গেল, শুধু ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ পড়াই যথেষ্ট নয় বরং অন্তর দিয়ে তা বিশ্বাস করতে হবে। পাশাপাশি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে আল্লাহর রাসূল তাও সত্য দিলে সাক্ষ্য দিতে হবে। আর এ উভয় সাক্ষ্যের দ্বারা খালেছ তাওহীদ ও ঈমান উদ্দেশ্য। যে ব্যক্তি শিরিক ও কুফরমুক্ত তাওহীদ ও ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। যেমনটা অন্য হাদীসে এসেছে,

        من لقى الله لا يشرك به شيئا دخل الجنة
        “যে ব্যক্তি এমতাবস্থায় আল্লাহ তাআলার সাথে সাক্ষাৎ করবে যে, সে তাঁর সাথে কোন কিছুকে শরীক করেনি, তাহলে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।” [সহীহ বুখারী: হাদীস নং ১২৯]



        আর যে ব্যক্তি শিরিকের উপর মারা যাবে সে চিরকালের জন্য জাহান্নামে প্রবেশ করবে। যেমনটা মুসলিম শরীফে এসেছে,
        من لقى الله لا يشرك به شيئا دخل الجنة ومن لقيه يشرك به دخل النار
        “যে ব্যক্তি এমতাবস্থায় আল্লাহ তাআলার সাথে সাক্ষাৎ করবে যে, সে তাঁর সাথে কোন কিছুকে শরীক করেনি, তা সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। আর যে ব্যক্তি এমতাবস্থায় তাঁর সাথে সাক্ষাৎ করবে যে, সে তাঁর সাথে শরীক করেছে, সে জাহান্নামে প্রবেশ করবে।” [সহীহ মুসলিম: হাদীস নং ১৫২]



        মোটকথা, পরকালের নাজাতের সম্পর্ক ঈমানের সাথে। ঈমানের সাথে মৃত্যু হলে অবশ্যই একদিন না একদিন নাজাত পাবে। আর কুফর শিরিকের উপর মৃত্যু হলে চিরস্থায়ী জাহান্নামী।



        jajakallahu khiran...
        যদি রাসুলকে কটুক্তি করা হয়, ওদের বাক সাধিনতার অংশ
        তাহলে ওদেরকে ধারালো চাপাতির আঘাতে হত্যা করা আমাদের
        দিনের অংশ। (আনওয়কর আল-আওরাকি রহি

        Comment

        Working...
        X