Announcement

Collapse
No announcement yet.

ব্যথিত হৃদয় যখন ক্ষত-বিক্ষতঃ বাংলার কুলাঙ্গারদের অপকর্ম

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • ব্যথিত হৃদয় যখন ক্ষত-বিক্ষতঃ বাংলার কুলাঙ্গারদের অপকর্ম

    বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম।
    ব্যথিত হৃদয় যখন ক্ষত-বিক্ষতঃ বাংলার কুলাঙ্গারদের অপকর্ম
    হৃদয় আল্লাহ তাআলার মহান এক দান। এই হৃদয়ে যদি স্থান পায় ঈমান তবেই সে সফল। সাথে যদি অতিক্রম করতে পারে ঈমানের কারণে আসা বাধা-বিপত্তি তাহলে তো সে মহা সফল। অবদানটা কিন্তু হৃদয়ের।
    পক্ষান্তরে এই হৃদয়ই যখন ঠিক তার বিপরীত মেরুতে চলতে থাকে তখন তার পরিণতিটাও হয় চরম।
    আল্লাহ তাআলা এজন্যই বলেছেন,
    আমি তাদেরকে পথ দেখিয়েছি। অতঃপর তাদের কেউ হয়েছে কৃতজ্ঞ আর কেউ হয়ে কৃতঘ্ন।
    মানুষ যখন কোন অনাকাঙ্ক্ষিত কিছু দেখতে পায় তখন তার হৃদয়টা কেঁপে উঠে আবার যখন কোন খুশির বিষয়ে অবলোকন করে তখনও তার হৃদয়টা দোল খায়।
    কিন্তু এতদ্বুভয়ের মঝে রয়েছে বিস্তর তফাৎ।
    সম্প্রতি আমাদের কাছে যখন আরাকানের অসহায় মানুষের হৃদয়ের রক্তক্ষরণের সংবাদ পরিবেশিত হচ্ছিল আমাদের হৃদয়গুলোও কেঁপে উঠছিল। কারো হৃদয় ন্যাড়া বৌদ্ধদের থেকে প্রতিশোধের লেলিহান শিখাও প্রজ্জলিত হয়েছে। আমার হৃদয়টাও তার ব্যতিক্রম নয়।
    যখনই আমার মুসলিম ভাইবোনদের উপর চলমান কোন সিন বা ভিডিও ফুটেজ চোখে পড়েছে হৃদয়টা যেন মোচড় দিয়ে রক্তের বন্য বইয়ে দিয়েছে। দেহের অভ্যান্তরের চেয়ে বাহ্যিকটা ব্যতিক্রম নয়। অবিরাম প্রবাহিত হয়েছে নয়নযুগলও ।
    কিন্তু হৃদয়টা আজ যেমন ব্যথিত হয়েছে ইতিপূর্বে কোনদিনই এমন হয় নি।
    আমার প্রিয় মুসলিম ভাই-বোনেরা নিজেদের জীবন বাজি রেখে চড়াই উৎড়াই অতিক্রম করে যখন আমাদের এই বাংলাদেশের বর্ডার পাড়ি দিয়ে এপারে এসেছে তাদের উপর নেমে এসেছে আরেক খড়গ। আমি এই বিশ্বচরাচরে নেমে আসা কোন খড়গের কথ বলছি না।
    আজ যখন টেলিগ্রামে মেসেজ চেক করতে বসলাম দেখি চোখ কপালে উঠে যাওয়ার মত একটা স্ট্যাটাস।
    নীচে হুবহু সেটা তুলে ধরলাম:
    “বাংলাদেশ সরকার রোহিঙ্গাদের বিয়ে করা নিষিদ্ধ করার পর এবার বিচ্ছিন্ন ভাবে/ব্যক্তি উদ্যোগে কিংবা সাংগঠনিক ভাবে ত্রাণ বিতরণ নিষিদ্ধ করল। সমস্ত ত্রাণ, টাকা পয়সা সরকারের নির্দিষ্ট ত্রাণ শাখা এবং একাউন্টে জমা দিতে হবে। অজুহাত হল- ত্রাণ সহায়তার আড়ালে কেও যেন ধর্মীয় এবং রাজনৈতিকভাবে রোহিঙ্গাদের ব্যবহার না করতে পারে।
    ভারতপন্থী সরকারের এটি এক যথোপযুক্ত কৌশল। কোন বুদ্ধিমান, কূটনীতিক, ধূর্ত সরকার এমন পদক্ষেপই নিবে। তবে সারাটা জীবন দিয়ে গেলে মুসলিমদের বিরুদ্ধেই! মুসলিমদের দমন করতেই সমস্ত ব্রেইন আর শক্তি খাটাল। আল্লাহকে বাদ দিয়ে খুশি করল প্রভূ ভারত কে। আর এই সুযোগে সরকারপন্থীরা একেকজন রাতারাতি কোটিপতি হয়ে যাবে। মিলিয়ন মিলিয়ন ডলারের ত্রাণ, টাকা পয়সা... যা আসবে তার শতকরা ৯০ ভাগই গায়েব হবে। হবে মানে কি? অলরেডি হয়েছে এবং হচ্ছে!! মিলিয়ন মিলিয়ন ডলারের বিজনেস হচ্ছে রোহিঙ্গাদের ঘিরে। ত্রাণ, টাকা পয়সা যা সাহায্য আসছে সেগুলি তো গায়েব হচ্ছেই সেই সাথে রোহিঙ্গা বোনেরা! যাদের কে পাচার করা হয়েছে যৌনকর্মী হিসেবে ব্যবহারের জন্য।”

    আমাকে যে বাক্যটি সবচেয়ে বেশি দংশন করছে সেটি হল, সর্ব শেষ বাক্যটি।
    আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে এই জগতে পঠিয়েছেন কি পতিতাবৃত্তি করার জন্য!! আফসোস! শত আফসোস! এসব কুলাঙ্গারদের জন্য।
    রাসূল স. বলেছেন, কোন মুসলমানের গায়ে যদি ছোটখাটো কাঁটার আঘাতও লাগে তার বিনিময়ে তার জন্য জান্নাতে প্রতিদান দেওয়া হবে।
    রোহিঙ্গা মুসলিমরা আজ চরম নির্রযাতিত হয়ে দুনিয়ার জীবনটা কাটাচ্ছে চরম অসহায়ত্বের মধ্য দিয়ে। আর এসব কুলাঙ্গারদের জন্য তাদের জন্য আখেরাতেও কি হতভাগ্য অবধারিত!!!!
    কলিজাটা আমার চৌচির!!!!!!!
    আমি বৌদ্ধদের চেয়েও বেশি প্রতিশোধপরায়ন হয়ে উঠেছি এসব কুলাঙ্গারদের প্রতি। দেহে একফোঁটা রক্ত থাকা পর্যন্ত এসব কুলঙ্গারদের প্রতি তলোয়ার উঁচিয়ে থাকবো। মরণকে আমি হাতছানি দিয়ে ডাকছি। আগে এসব কুলাঙ্গারদের খতম করার দৃঢ় সংকল্প নিলাম।
    আল্লাহুম্মারযুকনা শাহাদাহ ফী সাবীলিকা!!!! আমীন।

  • #2
    আমরা অনুমতির অপেক্ষায় আছি, নির্দেশ পেলেই উইকেট পড়া শুরু করবে। ইনশাআল্লাহ।
    আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
    আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

    Comment


    • #3
      কলিজাটা আমার চৌচির!!!!!!!
      আমি বৌদ্ধদের চেয়েও বেশি প্রতিশোধপরায়ন হয়ে উঠেছি এসব কুলাঙ্গারদের প্রতি। দেহে একফোঁটা রক্ত থাকা পর্যন্ত এসব কুলঙ্গারদের প্রতি তলোয়ার উঁচিয়ে থাকবো। মরণকে আমি হাতছানি দিয়ে ডাকছি। আগে এসব কুলাঙ্গারদের খতম করার দৃঢ় সংকল্প নিলাম।
      আল্লাহুম্মারযুকনা শাহাদাহ ফী সাবীলিকা!!!! আমীন।
      হয় শাহাদাহ নাহয় বিজয়।

      Comment


      • #4
        আমরা অনুমতির অপেক্ষায় আছি, নির্দেশ পেলেই উইকেট পড়া শুরু করবে। ইনশাআল্লাহ।
        হয় শাহাদাহ নাহয় বিজয়।

        Comment


        • #5
          vai apnar ta nokol kore ami o comment korechi
          apnar kothata khob valo legeche tai,,,
          AFWAN.
          হয় শাহাদাহ নাহয় বিজয়।

          Comment


          • #6
            Originally posted by মরু সাইমুম View Post
            আমি বৌদ্ধদের চেয়েও বেশি প্রতিশোধপরায়ন হয়ে উঠেছি এসব কুলাঙ্গারদের প্রতি। দেহে একফোঁটা রক্ত থাকা পর্যন্ত এসব কুলঙ্গারদের প্রতি তলোয়ার উঁচিয়ে থাকবো। মরণকে আমি হাতছানি দিয়ে ডাকছি। আগে এসব কুলাঙ্গারদের খতম করার দৃঢ় সংকল্প নিলাম।
            আল্লাহুম্মারযুকনা শাহাদাহ ফী সাবীলিকা!!!! আমীন।
            আল্লাহুম্মারযুকনা শাহাদাহ ফী সাবীলিকা!!!! আমীন।

            Comment


            • #7
              আমাকে যে বাক্যটি সবচেয়ে বেশি দংশন করছে সেটি হল, সর্ব শেষ বাক্যটি।
              আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে এই জগতে পঠিয়েছেন কি পতিতাবৃত্তি করার জন্য!! আফসোস! শত আফসোস! এসব কুলাঙ্গারদের জন্য।
              রাসূল স. বলেছেন, কোন মুসলমানের গায়ে যদি ছোটখাটো কাঁটার আঘাতও লাগে তার বিনিময়ে তার জন্য জান্নাতে প্রতিদান দেওয়া হবে।
              রোহিঙ্গা মুসলিমরা আজ চরম নির্রযাতিত হয়ে দুনিয়ার জীবনটা কাটাচ্ছে চরম অসহায়ত্বের মধ্য দিয়ে। আর এসব কুলাঙ্গারদের জন্য তাদের জন্য আখেরাতেও কি হতভাগ্য অবধারিত!!!!
              কলিজাটা আমার চৌচির!!!!!!!
              আমি বৌদ্ধদের চেয়েও বেশি প্রতিশোধপরায়ন হয়ে উঠেছি এসব কুলাঙ্গারদের প্রতি। দেহে একফোঁটা রক্ত থাকা পর্যন্ত এসব কুলঙ্গারদের প্রতি তলোয়ার উঁচিয়ে থাকবো। মরণকে আমি হাতছানি দিয়ে ডাকছি। আগে এসব কুলাঙ্গারদের খতম করার দৃঢ় সংকল্প নিলাম।
              আল্লাহুম্মারযুকনা শাহাদাহ ফী সাবীলিকা!!!! আমীন।
              আল কায়েদা থেকে তো তাদের সাহায্যে এগিয়ে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে । এখন আনসার আল ইসলামের ভায়েরা কি করেন তা দেখার বিষয় । আল্লাহ ভাইদের সহায় হন ।
              Last edited by ibn jiad; 09-12-2017, 07:52 PM.

              Comment


              • #8
                এ সব কুলাঙ্গার ও বৌদ্ধ নেড়াদের থেকে আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে প্রতিশোধ নেওয়ার তাওফিক দান করুন । আরামাদেরকে আমিরের ইতায়াতের উপর আমল করার তাওফিক দান করুন

                Comment


                • #9
                  আল্লাহ তায়ালা মাজলুমদের জন্য যথেষ্ট হয়ে যান এবং আমাদের ক্ষমা করুন।

                  আসলে, নাফ নদী পাড়ি দেয়া বাংলার মুসলিমদের জন্য অসাধ্য কিছুনা !
                  তবে আমাদের বাস্তবতায় আসা প্রয়োজন, আমরা প্রত্যেকে ব্যক্তিগতভাবে কতটুকু কুরবানি করতে প্রস্তুত। আনসার আল ইসলাম বা অন্য কোন জামাআতের আলাদা কোন শক্তি বা আকৃতি নেই। এই সমস্ত জামাআত এই উম্মাহরই একটি অংশ, তরুণ-যুবকদেরই একটি ঝাঁক। এদের প্রত্যেক ব্যক্তি শক্তিশালী হওয়া মানেই জামাআত শক্তিশালী হওয়া। আর জামাতের সদস্যরা দুর্বল বা অপ্রস্তুত থাকা মানে জামাতই দুর্বল থাকা বুঝায়।
                  সুতরাং জামাতের প্রত্যেক সাথীর উচিৎ নিজের সবটুকু শ্রম, মেধা ও অর্থ দিয়ে নিজেকে ও জামাআতকে শক্তিশালী করা। তাহলেই জামাতের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন সহজ হবে ইনশাআল্লাহ।
                  অনেক ভাইকে আবেগ প্রকাশ করে বলতে দেখা যায়,
                  অমুক জামাত কি করতেছে?
                  তারা কেন আরাকান গিয়ে যুদ্ধ করছেনা?
                  আর কবে জিহাদ করবে অথচ মুসলিম বসতিগুলো উজাড় হয়ে যাচ্ছে? ইত্যাদি।
                  তখন যদি তাদের জিজ্ঞেস করা হয়, ভাই...
                  আপনি বা আমি এ পর্যন্ত কতটুকু কোরবানি করতে পেরেছি?
                  করে থাকলে, সেটা কি এই সংকটময় মুহূর্তে যথেষ্ট?
                  এই মুহূর্তে কি আমি আমার পরিজন ছেড়ে হিজরত করতে প্রস্তুত?
                  আমরা কি আমাদের সাধ্যের সবটুকু দ্বীনের জন্য ব্যয় করেতে পেরেছি?
                  তখন খুব কম লোকই পাওয়া যাবে যে হ্যা উত্তর দিতে পারে। লাব্বাইক বলতে পারে।
                  আর অধিকাংশই বলে যে; ভাই, আসলে এখনও নিজেকে গুছাতে পারিনি।
                  এই সমস্যা, সেই সমস্যা দেখাবে। অজুহাত পেশ করে কেটে পড়তে চেষ্টা করবে।
                  আল্লাহ তায়ালা আমাদের হেফাজত করুন।

                  বাস্তবতা হল, আমারা আমাদের সাধ্যের সবটুকু দিয়ে যদি জামাতের সাথে অটল থাকি, তাহলে আমার মনে হয় খুব বেশি অপেক্ষা করতে হবেনা ইনশাআল্লাহ। এই পথের কাঁটা লোকাল মুরতাদ ও নাপাক বৌদ্ধদের উচিৎ শিক্ষা দিয়ে তাদের পাওনা মিটানো হবে।
                  মুসলমানদের প্রতিশোধ কত ভয়াবহ তা তারা হাড়ে হাড়ে টের পাবে ইনশাআল্লাহ।

                  Comment


                  • #10
                    দেহে একফোঁটা রক্ত থাকা পর্যন্ত এসব কুলঙ্গারদের প্রতি তলোয়ার উঁচিয়ে থাকবো। মরণকে আমি হাতছানি দিয়ে ডাকছি। আগে এসব কুলাঙ্গারদের খতম করার দৃঢ় সংকল্প নিলাম।
                    আল্লাহুম্মারযুকনা শাহাদাহ ফী সাবীলিকা!!!! আমীন।

                    Comment


                    • #11
                      সব ব্যাপারে কমেন্ট না করা ভালো ।
                      আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
                      আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

                      Comment


                      • #12
                        এদের শাস্তি দুনিয়াতেই হবে ইনশাআল্লাহ

                        Comment


                        • #13
                          আমাকে যে বাক্যটি সবচেয়ে বেশি দংশন করছে সেটি হল, সর্ব শেষ বাক্যটি।
                          আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে এই জগতে পঠিয়েছেন কি পতিতাবৃত্তি করার জন্য!! আফসোস! শত আফসোস! এসব কুলাঙ্গারদের জন্য।
                          রাসূল স. বলেছেন, কোন মুসলমানের গায়ে যদি ছোটখাটো কাঁটার আঘাতও লাগে তার বিনিময়ে তার জন্য জান্নাতে প্রতিদান দেওয়া হবে।
                          রোহিঙ্গা মুসলিমরা আজ চরম নির্রযাতিত হয়ে দুনিয়ার জীবনটা কাটাচ্ছে চরম অসহায়ত্বের মধ্য দিয়ে। আর এসব কুলাঙ্গারদের জন্য তাদের জন্য আখেরাতেও কি হতভাগ্য অবধারিত!!!!
                          কলিজাটা আমার চৌচির!!!!!!!
                          আমি বৌদ্ধদের চেয়েও বেশি প্রতিশোধপরায়ন হয়ে উঠেছি এসব কুলাঙ্গারদের প্রতি। দেহে একফোঁটা রক্ত থাকা পর্যন্ত এসব কুলঙ্গারদের প্রতি তলোয়ার উঁচিয়ে থাকবো। মরণকে আমি হাতছানি দিয়ে ডাকছি। আগে এসব কুলাঙ্গারদের খতম করার দৃঢ় সংকল্প নিলাম।
                          আল্লাহুম্মারযুকনা শাহাদাহ ফী সাবীলিকা!!!! আমীন।
                          আল্লাহ এ সকল কাফেরদেরকে আমাদের হাতে শাস্তি দান করুন, তাদেরকে লাঞ্ছিত করুন, তাদের উপর আমাদের বিজয় দান করুন, আমাদের অন্তরের জালা দূর করুন এবং আমাদের অন্তরের ক্রোধ প্রশমিত করুন!

                          Comment


                          • #14
                            Originally posted by MUBARIZ View Post
                            আল্লাহ তায়ালা মাজলুমদের জন্য যথেষ্ট হয়ে যান এবং আমাদের ক্ষমা করুন।

                            আসলে, নাফ নদী পাড়ি দেয়া বাংলার মুসলিমদের জন্য অসাধ্য কিছুনা !
                            তবে আমাদের বাস্তবতায় আসা প্রয়োজন, আমরা প্রত্যেকে ব্যক্তিগতভাবে কতটুকু কুরবানি করতে প্রস্তুত। আনসার আল ইসলাম বা অন্য কোন জামাআতের আলাদা কোন শক্তি বা আকৃতি নেই। এই সমস্ত জামাআত এই উম্মাহরই একটি অংশ, তরুণ-যুবকদেরই একটি ঝাঁক। এদের প্রত্যেক ব্যক্তি শক্তিশালী হওয়া মানেই জামাআত শক্তিশালী হওয়া। আর জামাতের সদস্যরা দুর্বল বা অপ্রস্তুত থাকা মানে জামাতই দুর্বল থাকা বুঝায়।
                            সুতরাং জামাতের প্রত্যেক সাথীর উচিৎ নিজের সবটুকু শ্রম, মেধা ও অর্থ দিয়ে নিজেকে ও জামাআতকে শক্তিশালী করা। তাহলেই জামাতের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন সহজ হবে ইনশাআল্লাহ।
                            অনেক ভাইকে আবেগ প্রকাশ করে বলতে দেখা যায়,
                            অমুক জামাত কি করতেছে?
                            তারা কেন আরাকান গিয়ে যুদ্ধ করছেনা?
                            আর কবে জিহাদ করবে অথচ মুসলিম বসতিগুলো উজাড় হয়ে যাচ্ছে? ইত্যাদি।
                            তখন যদি তাদের জিজ্ঞেস করা হয়, ভাই...
                            আপনি বা আমি এ পর্যন্ত কতটুকু কোরবানি করতে পেরেছি?
                            করে থাকলে, সেটা কি এই সংকটময় মুহূর্তে যথেষ্ট?
                            এই মুহূর্তে কি আমি আমার পরিজন ছেড়ে হিজরত করতে প্রস্তুত?
                            আমরা কি আমাদের সাধ্যের সবটুকু দ্বীনের জন্য ব্যয় করেতে পেরেছি?
                            তখন খুব কম লোকই পাওয়া যাবে যে হ্যা উত্তর দিতে পারে। লাব্বাইক বলতে পারে।
                            আর অধিকাংশই বলে যে; ভাই, আসলে এখনও নিজেকে গুছাতে পারিনি।
                            এই সমস্যা, সেই সমস্যা দেখাবে। অজুহাত পেশ করে কেটে পড়তে চেষ্টা করবে।
                            আল্লাহ তায়ালা আমাদের হেফাজত করুন।

                            বাস্তবতা হল, আমারা আমাদের সাধ্যের সবটুকু দিয়ে যদি জামাতের সাথে অটল থাকি, তাহলে আমার মনে হয় খুব বেশি অপেক্ষা করতে হবেনা ইনশাআল্লাহ। এই পথের কাঁটা লোকাল মুরতাদ ও নাপাক বৌদ্ধদের উচিৎ শিক্ষা দিয়ে তাদের পাওনা মিটানো হবে।
                            মুসলমানদের প্রতিশোধ কত ভয়াবহ তা তারা হাড়ে হাড়ে টের পাবে ইনশাআল্লাহ।
                            যথার্থ বলেছেন হে আমার ভাই। আল্লাহ কবুল করুন। আমীন।

                            Comment


                            • #15
                              akh...বখতিয়ার! আপনার কথাটা পরে না হেসে পারলামনা!ভাইদেরকে বললাম তারাও হেসে ফেল্লেন!আল্লাহ আমাদেরকে সাহাদাতের জন্য কবুল করুন আমিন!জাযাকাল্লাহ!

                              Comment

                              Working...
                              X