Announcement

Collapse
No announcement yet.

মিয়ানমারকে কঠিন শাস্তি দেওয়া হবে : আল-কায়েদা

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মিয়ানমারকে কঠিন শাস্তি দেওয়া হবে : আল-কায়েদা

    রাখাইন রাজ্যে সেনাবাহিনীর গণহত্যার শিকার মুসলিম রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী যে ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, সেই একই পরিস্থিতির মুখোমুখি মিয়ানমারকেও হতে হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে উগ্রপন্থী জঙ্গিগোষ্ঠী আল-কায়েদা।

    মিয়ানমার সরকারের দাবি, গত ২৫ আগস্ট রাখাইনে রোহিঙ্গা বিদ্রোহী জনগোষ্ঠী দুই ডজনের বেশি সেনা ও পুলিশ ক্যাম্পে হামলা চালায়। এর পরই হামলা-নির্যাতন-ধর্ষণের শিকার প্রায় তিন লাখ ৭০ হাজার রোহিঙ্গা মুসলিম বিপদসংকুল পথ পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে চলে আসে।

    পালিয়ে আসা বস্তুচ্যুত রোহিঙ্গারা অভিযোগ করেছেন, বৌদ্ধ অধ্যুষিত মিয়ানমারের সেনাবাহিনী পুরুষদের ধরে ধরে নিয়ে হত্যা করছে, নারীদের ধর্ষণ করছে আর মুসলিম অধ্যুষিত গ্রামগুলো জ্বালিয়ে দিচ্ছে।

    মুসলিম রোহিঙ্গা বিদ্রোহীরাই বাড়িঘরে আগুন দিচ্ছে—মিয়ানমার সরকারের পক্ষ থেকে এমন দাবি করা হলেও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা জানিয়েছে, এরই মধ্যে এই সহিংসতার শিকার হয়ে প্রায় তিন হাজার রোহিঙ্গা প্রাণ হারিয়েছেন।

    বিশ্বব্যাপী জঙ্গি কার্যক্রমের তৎপরতা পর্যবেক্ষণকারী যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রতিষ্ঠান সাইট ইন্টেলিজেন্স গ্রুপের বরাত দিয়ে রয়টার্স এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে, আল-কায়েদা সারা বিশ্বের মুসলিমদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে, অস্ত্রসহ অন্যান্য ‘সামরিক সাহায্য’ নিয়ে নির্যাতিত রোহিঙ্গা মুসলিমদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য।

    আল-কায়েদা রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতনের কথা উল্লেখ করে বলেছে, ‘আমাদের মুসলিম ভাইদের ওপর ভয়ানক আচরণ করা হচ্ছে… কোনো ধরনের শাস্তি ছাড়া আমরা এটি ছেড়ে দেবো না।’

    ‘মিয়ানমার মুসলিম ভাইদের জন্য যে ধরনের দুর্ভোগের পরিস্থিতি তৈরি করেছে, একই দুর্ভোগ তাদেরও মোকাবিলা করতে হবে।’

    আল-কায়েদা বিবৃতিতে আরো বলে, ‘আমরা বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান ও ফিলিপাইনের মুজহিদ ভাইদের মিয়ানমারের নির্যাতিত রোহিঙ্গা মুসলিমদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য আহ্বান জানাচ্ছি। প্রশিক্ষণসহ প্রয়োজনীর প্রস্তুতি নেওয়া, যাতে সেনাবাহিনীর নির্যাতনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো যায়।’

    গত ২৪ আগস্ট রাতে রাখাইন রাজ্যে একসঙ্গে ২৪টি পুলিশ ক্যাম্প ও একটি সেনা আবাসে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটে। ‘বিদ্রোহী রোহিঙ্গাদের’ সংগঠন আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) এ হামলার দায় স্বীকার করে। গণমাধ্যমে এক সাক্ষাৎকারে আরসার এক শীর্ষ নেতা দাবি করেন, তাঁরা জিহাদি নন, জাতীয়তাবাদী।

    পুলিশ ও সেনাক্যাম্পের হামলার সূত্র ধরেই মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনী নিরস্ত্র রোহিঙ্গা নারী-পুরুষ-শিশুদের ওপর নির্যাতন ও হত্যাযজ্ঞ চালাতে থাকে। তখন থেকেই বাংলাদেশ অভিমুখে ঢল নামে রোহিঙ্গাদের। এর মধ্যে বাংলাদেশ সরকার ও পুলিশের পক্ষ থেকেই আনুষ্ঠানিকভাবে বলা হয়েছে, নির্যাতিত রোহিঙ্গাদের মধ্যে যাতে প্রভাব তৈরি করে কেউ তাদের জঙ্গি দলের অন্তর্ভুক্ত করতে না পারে, সেদিকে পুলিশের নজরদারি ও সতর্ক দৃষ্টি রয়েছে। এর মধ্যেই আল-কায়েদার এই বিবৃতি এলো।

  • #2
    চল চল চল৷
    উর্ধগগনে বাজে বাদল, নিম্নে উথলা ধরনী তল৷
    অরুন প্রাতের তরুন দল, চলরে চলরে চল৷

    জিহাদী নাকারা বাজচে বিশ্বময়,এখনো কি হয়নি সময় কাফেলাতে যোগ দেবার?
    হে মুসলিম! এবার প্রতিশোধের অগ্নিস্ফুলিঙ্গ অগ্নিকূন্ডে পরিনত কর৷ আর শাহাদাতের দুয়ার পেরিয়ে প্রভূর সাথে সাক্ষাতের জন্য প্রস্তুতি নাও৷
    "ভয় পেয়োনা, হতাশ হয়োনা, বিজয় তোমাদের হবেই, যদি তোমরা মুমিন হও৷"–আল্লাহ জাল্লা জালালুহূ৷
    অভিযানের প্রস্তিতি নিকটেই ৷ আমার প্রিয় মজলুম উম্মতের জখম উপশম করতে, প্রিয় রবের দ্বীনকে বুলন্দ করার খাতিরে কাফেলা রওনা হয়ে যাওয়ার পথে৷ আবারো, আমার হৃদয়ের আবেগ জেগে উঠেছে ৷ এটাই জীবনের মধুর সময়,এটাই মহাব্বতের মৌসুম ৷ তোমারই জন্য নিজের মস্তক বিসর্জন হবার মৌসুম ৷

    এইবার আপনি আমাকে কবুল করুন,ইয়া রব ৷
    শাহাদাতের মৌসুম আবার আমাকে ফেলে চলে যাবার আগেই ৷

    Comment


    • #3
      allah mujahidderke sokti dan koron amin!

      Comment


      • #4
        akhi kemon acen?

        Comment

        Working...
        X