Announcement

Collapse
No announcement yet.

আশ-শাবাব কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের পক্ষ থেকে বিবৃতি || ডাকছে আরাকান... আছো কি কেউ সাড়া দেবে?

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • আশ-শাবাব কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের পক্ষ থেকে বিবৃতি || ডাকছে আরাকান... আছো কি কেউ সাড়া দেবে?


    بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمنِ الرَّحِيمِ

    আশ-শাবাব কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের পক্ষ থেকে বিবৃতি
    ডাকছে আরাকান... আছো কি কেউ সাড়া দেবে?
    (আল কাতায়িব মিডিয়া কর্তৃক প্রকাশিত ও আল হিকমাহ মিডিয়া কর্তৃক বাংলায় অনূদিত)







    অনলাইনে পড়ুন
    https://justpaste.it/ashshabab_barta
    https://archive.org/stream/as-sabab-...ge/n0/mode/2up

    ডাউনলোড করুন
    পিডিএফ

    http://www.mediafire.com/file/1ag7d9...abab-barta.pdf
    https://archive.org/download/as-saba...abab-barta.pdf
    https://my.pcloud.com/publink/show?c...NmYpoqCyGaVqW7
    https://mega.nz/#!sGBnELbZ!iFR1SZTpj...XUQa0BRh_jp2rg

    ইমেজ
    http://www.mediafire.com/view/0qjy3t...ab-barta-1.jpg
    http://www.mediafire.com/view/vcrt7m...ab-barta-2.jpg
    http://www.mediafire.com/view/6izktb...ab-barta-3.jpg



    الحمد الله رب العالمين، والصلاة والسلام على أشرف الأنبياء والمرسلين، سيدنا محمد وعلى آله وصحبه أجمعين
    মিয়ানমারের আরাকান থেকে ভেসে আসছে নির্যাতিত-নিষ্পেষিত মুসলিম ভাইদের আহাজারি। কতই না কষ্টদায়ক এ সংবাদ! বিশ্বের সর্বত্র ছড়িয়ে গেছে মাজলুমের আর্তনাদ, চলছে সাহায্যের আকুল আবেদন; কিন্তু সে আর্তনাদ জুলম ও সীমালঙ্ঘনকে প্রতিহতকারী কোনো আত্মমর্যাদাশীলকে স্পর্শ করতে পারেনি। তাদের আত্মমর্যাদাবোধে একটুও ঘা লাগেনি।
    নিহতের সংখ্যা হাজার হাজার। হাজার হাজার শরণার্থী নিজেদেরকে সাগরের কোলে ঢেলে দিয়েছে; যেন তাঁরা নাপাক বৌদ্ধদের হাতে নিধন হওয়া থেকে বাঁচতে পারেন। যারা ডাকুর মতো করে সর্বনিকৃষ্ট পথ ও পদ্ধতিতে হত্যা, অত্যাচার, উচ্ছেদ ঘটিয়েছে। তারা নির্বিচারে স্বাধীনভাবে হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে, কারণ তাদেরকে এ কাজে কেউ ঠেকাবে না। এমনকি তারা কোনো বিশেষ নিন্দার সম্মুখীনও হবে না; যে নিন্দার কারণে তারা এ অত্যাচার বন্ধ করবে। এ প্রেক্ষাপটে মুসলিম উম্মাহর উপর চলমান নির্যাতন ও আন্তর্জাতিক শক্তির মতো কপট সাধুদের ব্যাপারে সামান্য হলেও চিন্তা করার ফুরসত পাবেন মুসলমানগণ।
    আরাকান ইস্যুতে আন্তর্জাতিক মোড়লদের প্রতিক্রিয়ার সাথে যখন ইরাকের ইয়াজিদী সংখ্যালঘুদের ইস্যু মেলাতে যাবেন, তখন কিছু মানুষ কিংকর্তব্যবিমূঢ় না হয়ে পারবে না। ইয়াজিদীরা যখন সাহায্যের ফরমায়েশ করলো, সাথে সাথে আমেরিকান-ব্রিটিশ বিমানগুলো তাদের সাহায্যে ছুটে আসে। সেনাবাহিনী ও গোয়েন্দা বিভাগের সদস্যদেরকে বিশেষ অবস্থা জারি করা হয়। তাছাড়া এ বিষয়টিকে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে ফলাও করে প্রচার করা হয়। অথচ আরাকানে চরম নির্যাতন হওয়া সত্ত্বেও তার তিল পরিমাণও প্রতিক্রিয়া দেখায়নি আন্তর্জাতিক শক্তিগুলো!
    ৫০ থেকে ৮০ লক্ষ রোহিঙ্গা মুসলমানের অধিকাংশই দশকের পর দশক ধরে নিকৃষ্ট নির্যাতনে নিষ্পেষিত হয়ে আসছে। অথচ তারা এক ইঞ্চি পরিমাণও নড়ে চড়েনি, যা রোহিঙ্গাদের প্রাণের শত্রুদেরকে নিবৃত্ত করতে পারে এবং তাদেরকে ঐক্যবদ্ধ করতে পারে। বরং তারা এতটুকু নিন্দা ও ভয় দেখানোর মাঝে সীমাবদ্ধ থেকেছে; যার পরেও নির্দ্বিধায় বৌদ্ধ সন্ত্রাসীরা মুসলিমদের রক্ত ঝরিয়ে যাচ্ছে। মানুষের কল্পনাতে আসতে পারে সন্ত্রাসের এমন সর্বনিকৃষ্ট রূপ রোহিঙ্গাদের উপর চালিয়েছে। তা সত্ত্বেও এ নাপাক বৌদ্ধদেরকে সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসের তালিকাভুক্তও করা হচ্ছে না; বরং তারা মিয়ানমারের সন্ত্রাসী সরকারের অধীনে থেকে তাদের মনোবাসনা পূর্ণ করে যাচ্ছে।
    রোহিঙ্গা মুসলিমদের দুঃখ ভরা এ আখ্যান ইতিহাসে লিপিবদ্ধ রয়েছে। তারা মিয়ানমারের সবচেয়ে দরিদ্র অধিবাসীরূপে পরিগণিত। শিক্ষাগত যোগ্যতার দিক থেকে তারা নিম্নসীমায় আর বেকারত্ব ও অভাবের সর্বোচ্চ কোটায়, নির্যাতন ও নিপীড়নে চরমভাবে নিষ্পেষিত। ১৯৭০ ও ১৯৮০ এর দশকে মিয়ানমার সরকার হাজার হাজার রোহিঙ্গা মুসলিমকে পার্শ্ববর্তী বাংলাদেশে দেশান্তরিত করে। এখনো তারা নিজেদের নির্যাতন ও সীমালঙ্ঘনমূলক নীতিকে বেপরোয়াভাবে আনযাম দিচ্ছে। এতে করে কাফেরদের আসল চেহারা প্রতিফলিত হয়ে যাচ্ছে; যারা দুর্বল মুসলিমদের উপর সর্বদা নির্যাতন করে যায়। এরা না মানবতার ধার ধারে আর না কোনো ধর্মজ্ঞানের। তারা শুধু একটি কারণেই মুসলিমদের উপর নির্যাতন চালায়, তা হচ্ছে মুসলিমদের এক রবের প্রতি ঈমান ও ইসলাম।
    আল্লাহ তাআলা বলেন-
    وَمَا نَقَمُوا مِنْهُمْ إِلَّا أَن يُؤْمِنُوا بِاللَّهِ الْعَزِيزِ الْحَمِيدِ
    “তারা তাঁদেরকে নির্যাতন করেছিল শুধু এ কারণে যে, তাঁরা প্রশংসিত, পরাক্রমশালী আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করেছিল।”
    -সূরা বুরুজ: ০৮
    তিনি আরো বলেন-
    وَلَا يَزَالُونَ يُقَاتِلُونَكُمْ حَتَّىٰ يَرُدُّوكُمْ عَن دِينِكُمْ إِنِ اسْتَطَاعُوا
    “বস্তুত তারা তো সর্বদাই তোমাদের সাথে যুদ্ধ করতে থাকবে, যতক্ষণ না তোমাদেরকে দ্বীন থেকে ফিরিয়ে দিতে পারে যদি সম্ভব হয়।”
    -সূরা বাকারা: ২১৭
    আমাদের আজকের অবস্থা সম্পর্কে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও শত শত বছর আগে জানিয়ে গেছেন। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন-
    يُوشِكُ الْأُمَمُ أَنْ تَدَاعَى عَلَيْكُمْ كَمَا تَدَاعَى الْأَكَلَةُ إِلَى قَصْعَتِهَا. فَقَالَ قَائِلٌ: وَمِنْ قِلَّةٍ نَحْنُ يَوْمَئِذٍ؟ قَالَ: بَلْ أَنْتُمْ يَوْمَئِذٍ كَثِيرٌ، وَلَكِنَّكُمْ غُثَاءٌ كَغُثَاءِ السَّيْلِ، وَلَيَنْزِعَنَّ اللَّهُ مِنْ صُدُورِ عَدُوِّكُمُ الْمَهَابَةَ مِنْكُمْ، وَلَيَقْذِفَنَّ اللَّهُ فِي قُلُوبِكُمُ الْوَهْنَ. فَقَالَ قَائِلٌ : يَا رَسُولَ اللَّهِ، وَمَا الْوَهْنُ؟ قَالَ : حُبُّ الدُّنْيَا وَكَرَاهِيَةُ الْمَوْتِ
    “শীঘ্রই বিজাতিরা তোমাদেরকে আক্রমণ করার জন্য এভাবে একে অপরকে ডাকবে। খাদ্য গ্রহণকারীরা যেভাবে খাবারের পাত্রের দিকে একে অপরকে ডাকে। অতঃপর এক ব্যক্তি বললো, সেদিন আমাদের সংখ্যা কম হওয়ার কারণে কি এরূপ হবে? তিনি বললেন, বরং তোমরা সেদিন সংখ্যায় অনেক হবে; কিন্তু তোমরা হবে স্রোতের মাঝে ভেসে যাওয়া আবর্জনার মতো। আর আল্লাহ তোমাদের শত্রুদের অন্তর থেকে তোমাদের ভয় দূর করে দেবেন এবং তোমাদের অন্তরে ওয়াহান ঢেলে দেবেন। অতঃপর এক ব্যক্তি বললো, হে আল্লাহর রাসূল! ‘ওয়াহান’ কী? তিনি বললেন, দুনিয়ার মোহ এবং মৃত্যুকে অপছন্দ করা।
    -আবু দাউদ: ৪২৯৭

    এ হাদীস স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে যে, শত্রুদের মাঝে মুসলিমদের ভয় স্থায়ীভাবে রাখার জন্য জিহাদ অপরিহার্য। তাই আমরা মিয়ানমারে আমাদের মুসলিম ভাইদের সর্বপ্রথম এ কাজের প্রতি আহ্বান জানাবো। আল্লাহ তাআলা বলেন-
    وَأَعِدُّوا لَهُم مَّا اسْتَطَعْتُم مِّن قُوَّةٍ وَمِن رِّبَاطِ الْخَيْلِ تُرْهِبُونَ بِهِ عَدُوَّ اللَّهِ وَعَدُوَّكُمْ وَآخَرِينَ مِن دُونِهِمْ لَا تَعْلَمُونَهُمُ اللَّهُ يَعْلَمُهُمْ
    “আর প্রস্তুত করো তাদের সাথে যুদ্ধের জন্য যা কিছু সংগ্রহ করতে পারো শক্তি সামর্থ্য মধ্যে থেকে এবং পালিত ঘোড়া থেকে, যা দ্বারা তোমরা ভয় দেখাবে আল্লাহর শত্রুদেরকে এবং তোমাদের শত্রুদেরকে আর তাদেরকে ছাড়া অন্যান্যদেরকে; যাদেরকে তোমরা জানো না, আল্লাহ তাদেরকে চেনেন।”
    -সূরা আনফাল: ৬০
    আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের এ আদেশে সাড়া দিয়ে আপনারা জিহাদের ফরীযাহকে প্রতিষ্ঠা করে লাঞ্ছনার জীবন থেকে সম্মান ও মর্যাদার জীবনে পদার্পণ করুন। আল্লাহ তাআলা বলেন-
    يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا اسْتَجِيبُوا لِلَّهِ وَلِلرَّسُولِ إِذَا دَعَاكُمْ لِمَا يُحْيِيكُمْ وَاعْلَمُوا أَنَّ اللَّهَ يَحُولُ بَيْنَ الْمَرْءِ وَقَلْبِهِ وَأَنَّهُ إِلَيْهِ تُحْشَرُونَ
    “হে ঈমানদারগণ, আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের নির্দেশ মান্য করো, যখন তোমাদের সে কাজের প্রতি আহ্বান করা হয়; যাতে রয়েছে তোমাদের জীবন। জেনে রেখো, আল্লাহ মানুষের এবং তার অন্তরের মাঝে অন্তরায় হয়ে যান। বস্তুত তোমরা সবাই তাঁরই নিকট সমবেত হবে।”
    -সূরা আনফাল: ২৪
    পৃথিবীর সর্বত্র অবস্থানকারী মুসলিম ভাইগণ! বিশেষ করে বাংলাদেশ, মালেশিয়া, পাকিস্তান, ভারত, ইন্দোনেশিয়াতে অবস্থানকারী মুসলিমগণ! আজ রোহিঙ্গাদের উপর দিয়ে যে বিপদ যাচ্ছে, যদি আপনারা তাদের এ লাঞ্ছিত অবস্থায় সন্তুষ্ট থাকেন, যদি আপনারা তাদের কষ্ট ও দুঃখের গভীর থেকে আসা বৌদ্ধদেরকে প্রতিহতকরণের আহ্বানে সাড়া না দিয়ে শুধু তাদের মৃতদেরকে দাফন করেই নীরব থাকেন; তবে একদিন সে বিপদ ও দুর্যোগ আপনাদের উপরই আপতিত হবে।
    আজ আপনারা আপনাদের ইসলাম ও ভ্রাতৃত্বের সাথে মজবুত ও দৃঢ় অবস্থান গ্রহণ করুন। যে ইসলাম ও ভ্রাতৃত্ব আপনাদের শক্তির মূল উৎস। এ অত্যাচার প্রতিহত করুন। সম্ভাব্য সকল পন্থায় দুর্বল মুসলমানদের সাহায্যে এগিয়ে আসুন। কেননা মুনিমনগণ পরস্পর ভাই ভাই। আল্লাহ তাআলা বলেন-
    وَمَا لَكُمْ لَا تُقَاتِلُونَ فِي سَبِيلِ اللَّهِ وَالْمُسْتَضْعَفِينَ مِنَ الرِّجَالِ وَالنِّسَاءِ وَالْوِلْدَانِ الَّذِينَ يَقُولُونَ رَبَّنَا أَخْرِجْنَا مِنْ هَٰذِهِ الْقَرْيَةِ الظَّالِمِ أَهْلُهَا وَاجْعَل لَّنَا مِن لَّدُنكَ وَلِيًّا وَاجْعَل لَّنَا مِن لَّدُنكَ نَصِيرًا
    “আর তোমাদের কি হলো যে, তোমারা আল্লাহর রাহে লড়াই করছো না? দুর্বল সেই পুরুষ, নারী ও শিশুদের জন্য; যারা বলে, হে আমাদের পালনকর্তা! আমাদিগকে এই জালিম অধ্যুষিত জনপদ থেকে নিষ্কৃতি দান করুন। আর আপনার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য পক্ষালম্বনকারী নির্ধারণ করে দিন এবং নির্ধারণ করে দিন আপনার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য সাহায্যকারী।”
    -সূরা নিসা: ৭৫
    আল-কায়েদা ভারতীয় উপমহাদেশের ভাইদের (আল্লাহ তাঁদেরকে সম্মানিত করুন) নিকট আমাদের বার্তা- তারা যেন ঐক্যবদ্ধ হয়ে নাপাক বৌদ্ধদের উপর আক্রমণ করেন। এ আক্রমণকে প্রত্যেক শিক্ষা গ্রহণকারীর জন্য শিক্ষা স্বরূপ কায়েম করেন। যেন অন্য কোথাও অন্য কেউ মুসলিমদের উপর হাত উঠানোর সুযোগ না পায়।
    ভৌগোলিকভাবে যদিও আমরা আরাকানের মুসলিমদের থেকে দূরে, কিন্তু পূর্ব আফ্রিকায় আমরা তাদের জন্যই জিহাদ করছি, তাদের উপর আমাদের দৃষ্টি নিবদ্ধ। দুনিয়ার প্রত্যেক জায়গায় যেখানে কোনো মুসলিম নির্যাতিত, সেখানে আমাদের দৃষ্টি নিবদ্ধ। তাদের জন্যই আমরা জিহাদের পতাকা উড্ডীন করেছি, তাদের জন্যই আমরা রিবাতের পথে আছি; যেন মুসলিম উম্মাহর উপর আপতিত লাঞ্ছনা ও ভয়কে আমরা উপড়ে ফেলতে পারি। তাদের হৃত গৌরব তাদেরকে ফিরিয়ে দিতে পারি। সে জন্য যত মূল্যই দিতে হোক না কেন!
    হে কিতাব অবতীর্ণকারী, মেঘ পরিচালনাকারী, আহযাবকে পরাজিতকারী আল্লাহ! কাফের ও মুরতাদদেরকে আপনি পরাজিত করুন। হে আল্লাহ! বার্মা এবং পৃথিবীর সকল স্থানের মুসলিমদেরকে আপনি সাহায্য করুন।
    হে আল্লাহ! এ উম্মাহকে সঠিক পথ দেখান; যেখানে আপনার অনুগত বান্দাগণ হবেন সম্মানিত, আপনার অবাধ্যরা হবে লাঞ্ছিত, যেখানে সৎ কাজের আদেশ দেওয়া হবে, অসৎ কাজ থেকে নিষেধ করা হবে।
    والله أكبر
    وَلِلَّهِ الْعِزَّةُ وَلِرَسُولِهِ وَلِلْمُؤْمِنِينَ وَلَٰكِنَّ الْمُنَافِقِينَ لَا يَعْلَمُونَ
    আস-সালামু আলাইকুম
    আল-কাতাইব
    জিলহাজ্জ, ১৪৩৮ হিজরী
    আপনাদের নেক দুআয় আমাদের ভুলবেন না।


    _________________________




  • #2
    জাযাকুমুল্লাহ
    বর্বর হিংস্র হায়েনার বিষাক্ত থাবায় আমাদের মা-বোন আর ভাইদের রক্তে ভেসে যাচ্ছে আমাদেরই নিজ ভূমি। আর তুমি........তবুও তুমি বসে থাকবে ? জেনে রেখো! তোমাকে অবশ্যই এ নির্যাতিত উম্মার রবের সামনে দাঁড়াতে হবে।

    Comment

    Working...
    X