Announcement

Collapse
No announcement yet.

খোরাসানের ভয়ংকর যুদ্ধ/ মুসলিমদের অবস্থা/ সম্প্রতি সাড়ে তের হাজার পরিবার মুজাহিদদের স&#

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • খোরাসানের ভয়ংকর যুদ্ধ/ মুসলিমদের অবস্থা/ সম্প্রতি সাড়ে তের হাজার পরিবার মুজাহিদদের স&#

    খোরাসানের ভয়ংকর যুদ্ধ/ মুসলিমদের অবস্থা/ সম্প্রতি সাড়ে তের হাজার পরিবার মুজাহিদদের সাথে যোগদান/ ফোরামের কিছু পোস্ট / এই সব কিছু আসন্ন গাজওয়া হিন্দের যুদ্ধ শুরু হওয়ার আলামত

    খোরাসানের ভয়ংকর যুদ্ধ

    খোরাসান এলাকায় কূফফাদের পরাজয বহু আগে থেকেই কিন্তু সম্প্রতি এই এলাকায় মুজাহিদদের হাতে কুফফারদের নিহত হওয়ার ঘটনা পূর্বের তুলনীয় বেশী দেখা যাচ্ছে আমাদের মুজাহিদ ভাইরে হামলা গুলো এত টাই তীব্র ভাবে চালচ্ছে যে কুফফারদের শত শত মুরতাদ ও পুতুল সেনা নিহত হয় এর বিপরীতে মুজাহিদ শহীদ হয় ২/১ জন আল্লাহু আকবার । ভাইয়েরা প্রতিদিন খোরাসান এলাকায় আমেরিকান বাহিনী/ মুরতাদ আফগান বাহীনীকে হত্যা করছে আল্লাহু আকবার খোরাসান এমন একটি এলাকা যেখান থেকে বিট্রেন/রাশিয়া/আমেরিকা বিতারিত হয়েছিল এর শেষ টা হবে সমস্ত বিশ্বে ইসলামী খিলাফত প্রতিষ্ঠার মাধ্যেমে ইনশাআল্লাহ আজকে মনে পড়ে যাচ্ছে

    আফগানিস্তানে আমার দেখা আল্লাহর নিদর্শন শাইখড. আবদুল্লাহআযযাম (রহিমুল্লাহ) সেই বইটার কথা


    ডাওনলোড লিংক:

    -https://islamiboi.wordpress.com/2015...ahr_nidorshon/

    মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের বিজয়ী না হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত সাহায্য করবেন ইনশাআল্লাহ খোরাসান এলাকার নিয়মিত যুদ্ধের খবর নিতে প্রতিদিন নিয়মিত ভিজিট করুন

    গাজওয়ায়ে হিন্দ এই সাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন
    http://gazwah.net/

    ইসলামী ইমারত আফগানিস্তান
    https://alemarah-english.com/

    *মুসলিমদের অবস্থা:
    বর্তমান মুসলিমদের অবস্থা নিয়ে ভাইদের কিছু বলার নেই কম বেশী সবাই জানেন আজকে মুসলিমদের অবস্থা অন্য যুগের তুলনায় সবচেয়ে কঠিন।আজকে বিশ্বের সব জায়গায় মুসলিম রা নির্যাতিত আজকে মিযানমার/বাংলাদেশ/কাশ্মির/সিরিয়া/ইরাক/চীন/ সহ সমস্থ বিশ্বের মুজাহিদ রা নির্যাতিত আসলে সমস্ত বিশ্বের মুসলিম রা জুলুমের শিকার আসলে এটাও ইমাম মাহদীর আগনের একটা আলামত একটি উদাহরণ দিচ্ছি ধরুন আপনি একটা মৌমাছি বাসার পাশ দিয়ে যাচ্ছেন কিন্তু মৈামাছি আপনাকে কিছুই করবেনা এখন আপনি এটাকে এখটা খোচা দেন দেখবেন আপনাকে কামড়াবে আর এখন মুসলিমদের উপর জুলুম করা মানে তাদের খোচা দেওয়া আর এই জুলুমের শেষ টা হবে সমস্ত বিশ্বে ইসলামী খিলাফত প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ইনশাআল্লাহ।
    সম্প্রতি সাড়ে তের হাজার পরিবার মুজাহিদদের সাথে যোগদান:-
    মহান আল্রাহ তায়ালা কুরাআনের ১১০নম্বর সুরা নাসর এর মধ্যে বলেন,”
    بِسْمِاللَّهِالرَّحْمَٰنِالرَّحِيم

    إِذَا جَاءَ نَصْرُ اللَّهِ وَالْفَتْحُ [١١٠:١]
    যখন আসবে আল্লাহর সাহায্য ও বিজয়

    وَرَأَيْتَ النَّاسَ يَدْخُلُونَ فِي دِينِ اللَّهِ أَفْوَاجًا [١١٠:٢]
    এবং আপনি মানুষ কে দলে দলে আল্লাহর দ্বীনে প্রবেশ করতে দেখবেন,

    فَسَبِّحْ بِحَمْدِ رَبِّكَ وَاسْتَغْفِرْهُ ۚ إِنَّهُ كَانَ تَوَّابًا [١١٠:٣]
    তখন আপনি আপনার পালনকর্তার পবিত্রতা বর্ণনা করুন এবং তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুন। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাকারী।


    আলহামদুলিল্লাহ বর্তমানে খোরাসান এলাকার হাজার হাজার লোক মুজাহিদনিনদের সাখে যোগদান করেছে.
    একটি সাম্প্রতিক রিপোর্টে বলা হয় যে, শাবিয়াহ অঞ্চলের প্রায় ৫০টি গ্রামে প্রায় ৮০০০ পরিবার ইসলামি আমির মুজাহিদীনদের সমর্থনের কথা ঘোষণা করেছে, হাজী আহমদ নেতৃত্বে তারা মুজাহিদিনদের সাথে যোগ দান করে ১০নভেম্বর - কর্মকর্তারা বলছেন, গত সপ্তাহে কুদানী জেলার গুয়ানব্যান্ড এলাকায় ৪০টি গ্রামের বাসিন্দা রা মুজাহিদীনদের সাথে যোগ দিয়েছেন আল্লাহুআকবার।
    বিস্তারিত জানার আগে, প্রায় ৪০০০ পরিবারে বসবাসকারী উক্ত এলাকার স্থানীয়রা আজ তাদের এলাকায় ইসলামি আমির দের পতাকা তলে জড়ো হচ্ছে।
    মুজাহিদীন দরা তাদের আন্তরিক ভাবে স্বাগত জানায় এবংতাঁদের কর্মকাণ্ড কে দেশ ও ধর্মের উপকারী বলা হয়।
    ঘোড়া প্রদেশ থেকে আসা রিপোর্ট গুলিযে, প্রায় ১৫০০ পরিবারে বসবাসকারী পশত সাক্যাক এলাকার( Pashta Syaq area) বাসিন্দা রা সোমবার মভলি মোহাম্মদ এসএ'র নেতার অধীনে আফগানিস্তানের ইসলামী আমীরার সাথে তাদের সমর্থন ঘোষণা করেছেন।
    বিস্তারিত বিবৃতি অনুযায়ী তারা ইসলামের আমিরতের স্থানীয় এলাকা ও স্থানীয় এলাকার জনগণের এক বিশাল সমাবেশে আমীর-উল-মোমেনেন, শাইখুল-উল-হাদীস হাইবাতুল্লাহ আখন্দজাদাহ, আল্লাহ উনাকে হেফাজত করুন তাদের আনুগত্য বজায় রেখেছে ।তারা মুজাহিদিনের সাথে তাদের পূর্ণ সমর্থন স্বীকার করে এবং তাদের ১৫০ রাইফেল হস্তান্তর করেন।
    মুজাহিদীনরা তাদের স্বাগত জানায়।
    সিরিয়া সাধারণ ব্যাক্তিরা এখন মুজাহিদদের সমর্থন করছে এবং মুজাহিদিনদেন সাথে যোগদান করছে
    সবচেয়ে মজার বিষয় হচ্ছে বর্তমানে আইএস খারেজীরা মুজাহিদদের সাথে যোগদান করছে
    এই আয়াতের বাস্তবতা সামনে আরো দেখবেন ইন.. অপেক্ষা করুন ইন………


    ফোরামের কিছু পোস্ট:
    ফোরামে আমি একটা পোস্ট করেছিলাম এই পোস্টের বাস্তবতা এখন দেথবেন ইন.
    https://82.221.139.217/showthread.php?7650
    ফোরামের আর একটা পোস্ট নিয়ে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনা হয় পোস্ট টি হলো মূফতি কাজী ইব্রাহীমকে নিয়ে আসলে আমি উনাকে ঠিক ভাবে চিনতাম না আমাদের ফোরমে ইনার লেকচার গুলো দেখে উনাকে সঠিক ভাবে চিনতে পারি সৈাভাগ্য ক্রমে সম্প্রতি পাচরোখী উনার একটা মাহফিল হয় “কিয়ামতের ভয়ংকর আলামত ! Mufti Kazi Ibrahim” আর উনার কথা শোনে অবাক হলাম আল্লাহু আকবার মুজাহিদ নই মুজাহিদ বিরোধী সৈাদী তাগুত বাদশার সমর্থন কারী আলেমের কথা গুলো আমাকে অবাক করে তখন উনার লেকচার টা আমি নোট করি উনার লেকচার লিখে ফোরামে প্রকাশ করলাম মডারেট ভাইদের প্রতি অনুরোধ রইল এই লিখা টুকু ডিলেট করবেন না শুধুমাএ গবেষণার জন্য অংশটুকু রেখে দিবেন
    উনি যা বলেন তা হলো-
    আখিরতের একদিন দুনিয়ার এক হাজার বছরের সমান “ কুল্লু ইওমিদিন আলফি সানাতিন “ ৭ দিনের একদিন এক হাজার বছরের সমান তা হলে মানুষ পূথিবীতে খাকবে ৭ হাজার বছর নবী (সা কে পাঠানো হয়েছে শেষ সহস্রে মধ্যে অথ্যাৎ নবীজী ১ হাজার বছর হায়াত নিয়ে এসেছেন । প্রত্যেক মানুষের ব্যাক্তিগত একটা হায়াত আছে । ঠিক তেমনি পূথিবীর একটা হাযাত আছে সহীহ বুখারী তে একটা হাদীস ৫-৬ বার আসছে এই হাদীসে বলা হয়েছে তোমাদের আগে যে ইহুদী খ্রিস্টান জাতী চলে গেছে তাদের তুলনায় তোমরা পূথিবীতে এসেছ আসর থেকে মাগরিব টাইম সময পর্যন্ত। ইহুদীদের তাওরাত দেওয়া হয়েছে তারা ফজর থেকে জোহর পর্যন্ত আমল করার সুযোগ পেয়েছে তারা মোট এক ক্বিরাত পাবে এক ক্বিরাত হচ্চে উহুদ পাহাড় সমান । ইহুদীরা জোহর পর্যন্ত সময় পেয়েছে বলে আমরা সেই সময় টা পাব না তারপর ইনজীল উলারাদেরকে ইনজীল দেওয়া হয়েছে তারা জোহর থেকে আসর পর্যন্ত সময় পাবে সেই সময় টা তারা আল্লাহর আইন মানত এবং আল্লাহ বিধি-বিধান মেনে চলত তারপর তারা বিদায় নেই।তারাও এক ক্বিরাত এক ক্বিরাত করে পেয়েছে । তারপর আসর টাইমে আমাদের কে কুরআন দেওয়া হয়েছে তাহলে আমরা সময় পাব আসর থেকে মাগরিব।তাহলে দুই ক্বিরাত দুই ক্বিরাত করে আমরা সময পাব ইন. এই তিন জাতী সর্ম্পকে রাসুল সা: এই হাদীস টি একে বারে সহীহ হাদীস টি বুখারীতে ৫/৬ বার এসেছে হাদীসটি বুখারীতে বর্নন করেছেণ।
    ইহুদীরা যে ফজর থেকে জোহর থেকে আমল করেছেন তাদের ফজর থেকে জোহর পর্যন্ত টাইম ছিল ২,০০০ থেকে ২,১০০ বছর । ২,১০০ বছর সময় টা ঐতিহাসিক ভাবে প্রমাণিত । তাহলে একটা দিনে অর্র্ধেক যদি
    ২,১০০ বছর হয় তাহলে বাকী অর্ধেকে তো আরো ২,১০০ বছর হবে। মুসা: এর জান্নাতী এই জাতি ছিল ২,১০০ বছর পরে আসলেন ঈসা: দুনিযাতে আসলেন কথাটি মনোযোগ দিয়ে বুজবেন কারণ বিষযটি খুবই গুরুত্বপূর্ন ও কিযামতের সাথে সমূক্ত তো তাই
    কাজী ইব্রাহীম বুখারী ক্লাশ সিস্টেমে মাহফিল টি করেছিল –
    উনি শ্রোতাদের কিছু প্রশ্ন করেছিল তা হলো –
    প্রশ্ন: ইহুদীরা দুনিয়াতে কতদিন ছিল
    শ্রোতা: ২১০০ বছর
    প্রশ্ন: একটা দিনের অর্ধেক ২১০০ বছর হলে বাকী অর্ধেক কত?
    শ্রোতা: ২১০০ বছর
    বাকী অংধেকের মধ্যে যেহেতু খ্রিস্টান ও মুসলিম জাতি। সালমান ফারসী বর্ণনা করেন যে এটিও সহীহ বুখারীর বর্ণনা যে, ঈসা আ: মহানবী সা: পর্যন্ত সময় ছিল ৬০০ বছর তাহলে দ্বিতীয় অর্ধ দিবস হচ্ছে ২,১০০ বছর এর মধ্যে
    কাজী ইব্রাহীম : ২১০০ থেকে ৬০০ বছর বুখারীর বর্ণণা অনুযায়ী নিয়েছে খ্রিস্টানরা ২১০০ থেকে ৬০০ গেলে কত থাকে?
    শ্রোতা: ১৫০০ বছর
    এই ১৫০০ বছর হচ্চে মুমিনদের হায়াত মুসলিমদের জাতীয় আয়াত তবে কিয়ামত অনেক দূরে কিয়ামত কখন হবে এটা আল্লাহ ছাড়া কেই বলতে পারবে না এটা আল্লাহই ভালো জানে।
    সিংঙ্গার ফুৎকার এর আগে মূদু বাতাস প্রেরণ করবেন আল্লাহ তায়ালা ঈসা: আগমনের শেষ সময়ে ঐ বাতাস প্রেরণ করা হবে ঐ বাতাস মুমিনদের বগল তলে অনুভূতি সূষ্টি করবে এতে সকল মুমিন মারা যাবে তখর পূথিবী তে আল্লাহর নাম নেওয়ার মত কেউ থাকবেনা তখন পুথিবী পুনরায় অশ্লীলতা ছড়িয়ে পড়বে ।
    আমেরিকা যখন কোনো জায়গা হামলা করলে তাদের লোকদের শরীয়ে নেয় ঠিক তেমনি কিযামত সংঘটিত শুরু হওয়ার পুর্বে আল্লাহ তায়ালা মুমিনদের সরিয়ে নিবেন
    এখন এই উম্মতের টোটাল আয়াত হচ্ছে বুখারী বর্ণনা অনুযায়ী ১৫০০ বছর বুখারী ইবনে আব্বাস বর্নণা অনুযায়ী ১০০০ বছর আর আবু দাউদের সাদ ইবনে ওয়াক্কাস হাদীস অনুসারে ৫০০ বছর বোনাস দিয়েছে এই উম্মত কে
    কাজী ইব্রাহীম : তাহলে টোটাল কত?
    শ্রোতা: ১৫০০ বছর
    অতএব বুঝা যাচ্ছে বুখারী বর্ননা অনুযায়ী,
    ২১০০ *নিয়েছে ইহুদীরা
    বাকী অর্ধেক নিয়েছে মুসলিম আর খ্রিস্টানরা
    এর মধ্যে ৬০০ বছর খ্রিস্টান আর ১৫০০ বছর হচ্চে মুসলিমরা
    ১৫০০ বছরের মধ্যে ১৪৫১ চলে গেছে বর্তমানে ১৪৩৮ হিজরী চলছে এর মধ্যে মাক্কী ১৩ বছর যুগ করলে মোট ১৪৫১ বছর হয তাহলে মুসলিমরা আর ৪৯ বছর পূথিবীতে আছে আল্লাহই ভালো জানেন এট্ মূলত বুখারীর ব্যাখ্যা অনুযায়ী একটা পরিসংখ্যান
    কাজী ইব্রাহীম আরো বলেন, ৪৭ বছর মুসলিমর স্বর্ন তবে যুগ পাবে কিয়ামত আরো অনেক দূরে উনি আরো বলেন
    ২/১ বছরের মধ্যে ইমাম মাহদীর আত্বপ্রকাশ
    ৭/৮ বছর ইমাম মাহদী রাজত্ব করবে
    ৪০ বছর ইসা: রাজত্ব করবে
    মানে আর সময় নেই
    উনি সর্বশেষে বলেন ৪৯ বছর মুমিনদের হাযাত এটা উনার একটা হিসাব বাকী আল্লাহই ভালো জানেন তবে সুনিদিষ্ট ইলম আল্লাহর হাতে
    উনি উনার বাবাকে নিয়ে যে কথাটি বলেন তা হলো:-
    আমার বাবা আব্দুল গণি(রাহি বলেন যে, পূথিবীতে মুমিনদের হায়াত ১৫০০ হিজরী এর বেশী হবার কথা নয় উনার বাবা বাংলাদেশে লক্ষ লক্ষ আলেম দের হাদীসের ইলম শিক্ষা দেন উনার বাবা হানাফী মাজহাবের বড় আলেম ছিল
    বি:দ্র: এই লেখাটি নিয়ে সমালোচনা করার দরকার নেই কারণ আমরা কাজী ইব্রাহীম এর কথা আর শাহ নিয়ামত উল্লাহ এর ভবিষৎ বানী গুলো দেথে রাখব আমাদের মূল দলীল হচ্ছে গাজওয়া হিন্দের হাদীস
    হাদীস গুলো আবার দেখে নিন

    https://82.221.139.217/showthread.php?7500
    https://82.221.139.217/showthread.php?7492

    গাজওয়া হিন্দের যুদ্ধ *শুরু হওয়ার আলামত:
    ইংরেজীতে একটা প্রবাদ আছে NO RISK NO GAIN মানে গাজওয়া হিন্দ কোনো ছোটকাটো যুদ্ধ নয়
    https://82.221.139.217/showthread.php?6764
    সকলে একটা বিষয় মনে রাখবেন আমরা সকলে এখন গাজওয়া হিন্দে আছি আমরা এখন দ্বীন কায়েমের জন্য যত ধরনের কাজ করব সব কিছু হিন্দের একটা অংশ হতে পারে এটা আনসারের কাজ তবে ভাই আমার একটা জিনিস এখন ভীষণ ভয় হচ্ছে সেটা হচ্চে ওহুদের যুদ্ধে মুসলিমরা রাসুল সা: একটা কথা না শোনে তাদের অনেক বড় মাসুল দিতে হয়েছে এখন আমরা যদি রাসুল সা: কথা অনুযায়ী যথা সময়ে হিন্দের যুদ্ধে অংশ গ্রহণ না করি তা হলে আমাদের এর জন্য বড় মাসুল দিতে

    হবে
    মাহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের যথা সময়ে গাজওয়া হিন্দের যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করার তৌফিক দান করুন আমিন
    সর্ব শেষ মাওলানা আসেম উমরের তূতীয় বিশ্ব যুদ্ধ মাহদী ও দাজ্জাল বইয়ের ৫২ পূষ্ঠায় এই কথাটি যোগ করা যায় মাওলানা আসেম উমর বলেন,’
    Last edited by কালো পতাকা; 11-17-2017, 06:53 PM.
    ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

  • #2
    পোস্টটি আরোও সুন্দর করে সাজিয়ে পিডিএফ আকারেও দেওয়া হলো
    http://www116.zippyshare.com/v/wSt2ZuND/file.html
    ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

    Comment


    • #3
      জাযাকাল্লা।
      আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
      আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

      Comment


      • #4
        Originally posted by কালো পতাকা View Post
        খোরাসানের ভয়ংকর যুদ্ধ/ মুসলিমদের অবস্থা/ সম্প্রতি সাড়ে তের হাজার পরিবার মুজাহিদদের সাথে যোগদান/ ফোরামের কিছু পোস্ট / এই সব কিছু আসন্ন গাজওয়া হিন্দের যুদ্ধ শুরু হওয়ার আলামত

        খোরাসানের ভয়ংকর যুদ্ধ

        খোরাসান এলাকায় কূফফাদের পরাজয বহু আগে থেকেই কিন্তু সম্প্রতি এই এলাকায় মুজাহিদদের হাতে কুফফারদের নিহত হওয়ার ঘটনা পূর্বের তুলনীয় বেশী দেখা যাচ্ছে আমাদের মুজাহিদ ভাইরে হামলা গুলো এত টাই তীব্র ভাবে চালচ্ছে যে কুফফারদের শত শত মুরতাদ ও পুতুল সেনা নিহত হয় এর বিপরীতে মুজাহিদ শহীদ হয় ২/১ জন আল্লাহু আকবার । ভাইয়েরা প্রতিদিন খোরাসান এলাকায় আমেরিকান বাহিনী/ মুরতাদ আফগান বাহীনীকে হত্যা করছে আল্লাহু আকবার খোরাসান এমন একটি এলাকা যেখান থেকে বিট্রেন/রাশিয়া/আমেরিকা বিতারিত হয়েছিল এর শেষ টা হবে সমস্ত বিশ্বে ইসলামী খিলাফত প্রতিষ্ঠার মাধ্যেমে ইনশাআল্লাহ আজকে মনে পড়ে যাচ্ছে

        আফগানিস্তানে আমার দেখা আল্লাহর নিদর্শন শাইখড. আবদুল্লাহআযযাম (রহিমুল্লাহ) সেই বইটার কথা


        ডাওনলোড লিংক:

        -https://islamiboi.wordpress.com/2015...ahr_nidorshon/

        মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের বিজয়ী না হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত সাহায্য করবেন ইনশাআল্লাহ খোরাসান এলাকার নিয়মিত যুদ্ধের খবর নিতে প্রতিদিন নিয়মিত ভিজিট করুন

        গাজওয়ায়ে হিন্দ এই সাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন
        http://gazwah.net/

        ইসলামী ইমারত আফগানিস্তান
        https://alemarah-english.com/

        *মুসলিমদের অবস্থা:
        বর্তমান মুসলিমদের অবস্থা নিয়ে ভাইদের কিছু বলার নেই কম বেশী সবাই জানেন আজকে মুসলিমদের অবস্থা অন্য যুগের তুলনায় সবচেয়ে কঠিন।আজকে বিশ্বের সব জায়গায় মুসলিম রা নির্যাতিত আজকে মিযানমার/বাংলাদেশ/কাশ্মির/সিরিয়া/ইরাক/চীন/ সহ সমস্থ বিশ্বের মুজাহিদ রা নির্যাতিত আসলে সমস্ত বিশ্বের মুসলিম রা জুলুমের শিকার আসলে এটাও ইমাম মাহদীর আগনের একটা আলামত একটি উদাহরণ দিচ্ছি ধরুন আপনি একটা মৌমাছি বাসার পাশ দিয়ে যাচ্ছেন কিন্তু মৈামাছি আপনাকে কিছুই করবেনা এখন আপনি এটাকে এখটা খোচা দেন দেখবেন আপনাকে কামড়াবে আর এখন মুসলিমদের উপর জুলুম করা মানে তাদের খোচা দেওয়া আর এই জুলুমের শেষ টা হবে সমস্ত বিশ্বে ইসলামী খিলাফত প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ইনশাআল্লাহ।
        সম্প্রতি সাড়ে তের হাজার পরিবার মুজাহিদদের সাথে যোগদান:-
        মহান আল্রাহ তায়ালা কুরাআনের ১১০নম্বর সুরা নাসর এর মধ্যে বলেন,”
        بِسْمِاللَّهِالرَّحْمَٰنِالرَّحِيم

        إِذَا جَاءَ نَصْرُ اللَّهِ وَالْفَتْحُ [١١٠:١]
        যখন আসবে আল্লাহর সাহায্য ও বিজয়

        وَرَأَيْتَ النَّاسَ يَدْخُلُونَ فِي دِينِ اللَّهِ أَفْوَاجًا [١١٠:٢]
        এবং আপনি মানুষ কে দলে দলে আল্লাহর দ্বীনে প্রবেশ করতে দেখবেন,

        فَسَبِّحْ بِحَمْدِ رَبِّكَ وَاسْتَغْفِرْهُ ۚ إِنَّهُ كَانَ تَوَّابًا [١١٠:٣]
        তখন আপনি আপনার পালনকর্তার পবিত্রতা বর্ণনা করুন এবং তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুন। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাকারী।


        আলহামদুলিল্লাহ বর্তমানে খোরাসান এলাকার হাজার হাজার লোক মুজাহিদনিনদের সাখে যোগদান করেছে.
        একটি সাম্প্রতিক রিপোর্টে বলা হয় যে, শাবিয়াহ অঞ্চলের প্রায় ৫০টি গ্রামে প্রায় ৮০০০ পরিবার ইসলামি আমির মুজাহিদীনদের সমর্থনের কথা ঘোষণা করেছে, হাজী আহমদ নেতৃত্বে তারা মুজাহিদিনদের সাথে যোগ দান করে ১০নভেম্বর - কর্মকর্তারা বলছেন, গত সপ্তাহে কুদানী জেলার গুয়ানব্যান্ড এলাকায় ৪০টি গ্রামের বাসিন্দা রা মুজাহিদীনদের সাথে যোগ দিয়েছেন আল্লাহুআকবার।
        বিস্তারিত জানার আগে, প্রায় ৪০০০ পরিবারে বসবাসকারী উক্ত এলাকার স্থানীয়রা আজ তাদের এলাকায় ইসলামি আমির দের পতাকা তলে জড়ো হচ্ছে।
        মুজাহিদীন দরা তাদের আন্তরিক ভাবে স্বাগত জানায় এবংতাঁদের কর্মকাণ্ড কে দেশ ও ধর্মের উপকারী বলা হয়।
        ঘোড়া প্রদেশ থেকে আসা রিপোর্ট গুলিযে, প্রায় ১৫০০ পরিবারে বসবাসকারী পশত সাক্যাক এলাকার( Pashta Syaq area) বাসিন্দা রা সোমবার মভলি মোহাম্মদ এসএ'র নেতার অধীনে আফগানিস্তানের ইসলামী আমীরার সাথে তাদের সমর্থন ঘোষণা করেছেন।
        বিস্তারিত বিবৃতি অনুযায়ী তারা ইসলামের আমিরতের স্থানীয় এলাকা ও স্থানীয় এলাকার জনগণের এক বিশাল সমাবেশে আমীর-উল-মোমেনেন, শাইখুল-উল-হাদীস হাইবাতুল্লাহ আখন্দজাদাহ, আল্লাহ উনাকে হেফাজত করুন তাদের আনুগত্য বজায় রেখেছে ।তারা মুজাহিদিনের সাথে তাদের পূর্ণ সমর্থন স্বীকার করে এবং তাদের ১৫০ রাইফেল হস্তান্তর করেন।
        মুজাহিদীনরা তাদের স্বাগত জানায়।
        সিরিয়া সাধারণ ব্যাক্তিরা এখন মুজাহিদদের সমর্থন করছে এবং মুজাহিদিনদেন সাথে যোগদান করছে
        সবচেয়ে মজার বিষয় হচ্ছে বর্তমানে আইএস খারেজীরা মুজাহিদদের সাথে যোগদান করছে
        এই আয়াতের বাস্তবতা সামনে আরো দেখবেন ইন.. অপেক্ষা করুন ইন………


        ফোরামের কিছু পোস্ট:
        ফোরামে আমি একটা পোস্ট করেছিলাম এই পোস্টের বাস্তবতা এখন দেথবেন ইন.
        https://82.221.139.217/showthread.php?7650
        ফোরামের আর একটা পোস্ট নিয়ে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনা হয় পোস্ট টি হলো মূফতি কাজী ইব্রাহীমকে নিয়ে আসলে আমি উনাকে ঠিক ভাবে চিনতাম না আমাদের ফোরমে ইনার লেকচার গুলো দেখে উনাকে সঠিক ভাবে চিনতে পারি সৈাভাগ্য ক্রমে সম্প্রতি পাচরোখী উনার একটা মাহফিল হয় “কিয়ামতের ভয়ংকর আলামত ! Mufti Kazi Ibrahim” আর উনার কথা শোনে অবাক হলাম আল্লাহু আকবার মুজাহিদ নই মুজাহিদ বিরোধী সৈাদী তাগুত বাদশার সমর্থন কারী আলেমের কথা গুলো আমাকে অবাক করে তখন উনার লেকচার টা আমি নোট করি উনার লেকচার লিখে ফোরামে প্রকাশ করলাম মডারেট ভাইদের প্রতি অনুরোধ রইল এই লিখা টুকু ডিলেট করবেন না শুধুমাএ গবেষণার জন্য অংশটুকু রেখে দিবেন
        উনি যা বলেন তা হলো-
        আখিরতের একদিন দুনিয়ার এক হাজার বছরের সমান “ কুল্লু ইওমিদিন আলফি সানাতিন “ ৭ দিনের একদিন এক হাজার বছরের সমান তা হলে মানুষ পূথিবীতে খাকবে ৭ হাজার বছর নবী (সা কে পাঠানো হয়েছে শেষ সহস্রে মধ্যে অথ্যাৎ নবীজী ১ হাজার বছর হায়াত নিয়ে এসেছেন । প্রত্যেক মানুষের ব্যাক্তিগত একটা হায়াত আছে । ঠিক তেমনি পূথিবীর একটা হাযাত আছে সহীহ বুখারী তে একটা হাদীস ৫-৬ বার আসছে এই হাদীসে বলা হয়েছে তোমাদের আগে যে ইহুদী খ্রিস্টান জাতী চলে গেছে তাদের তুলনায় তোমরা পূথিবীতে এসেছ আসর থেকে মাগরিব টাইম সময পর্যন্ত। ইহুদীদের তাওরাত দেওয়া হয়েছে তারা ফজর থেকে জোহর পর্যন্ত আমল করার সুযোগ পেয়েছে তারা মোট এক ক্বিরাত পাবে এক ক্বিরাত হচ্চে উহুদ পাহাড় সমান । ইহুদীরা জোহর পর্যন্ত সময় পেয়েছে বলে আমরা সেই সময় টা পাব না তারপর ইনজীল উলারাদেরকে ইনজীল দেওয়া হয়েছে তারা জোহর থেকে আসর পর্যন্ত সময় পাবে সেই সময় টা তারা আল্লাহর আইন মানত এবং আল্লাহ বিধি-বিধান মেনে চলত তারপর তারা বিদায় নেই।তারাও এক ক্বিরাত এক ক্বিরাত করে পেয়েছে । তারপর আসর টাইমে আমাদের কে কুরআন দেওয়া হয়েছে তাহলে আমরা সময় পাব আসর থেকে মাগরিব।তাহলে দুই ক্বিরাত দুই ক্বিরাত করে আমরা সময পাব ইন. এই তিন জাতী সর্ম্পকে রাসুল সা: এই হাদীস টি একে বারে সহীহ হাদীস টি বুখারীতে ৫/৬ বার এসেছে হাদীসটি বুখারীতে বর্নন করেছেণ।
        ইহুদীরা যে ফজর থেকে জোহর থেকে আমল করেছেন তাদের ফজর থেকে জোহর পর্যন্ত টাইম ছিল ২,০০০ থেকে ২,১০০ বছর । ২,১০০ বছর সময় টা ঐতিহাসিক ভাবে প্রমাণিত । তাহলে একটা দিনে অর্র্ধেক যদি
        ২,১০০ বছর হয় তাহলে বাকী অর্ধেকে তো আরো ২,১০০ বছর হবে। মুসা: এর জান্নাতী এই জাতি ছিল ২,১০০ বছর পরে আসলেন ঈসা: দুনিযাতে আসলেন কথাটি মনোযোগ দিয়ে বুজবেন কারণ বিষযটি খুবই গুরুত্বপূর্ন ও কিযামতের সাথে সমূক্ত তো তাই
        কাজী ইব্রাহীম বুখারী ক্লাশ সিস্টেমে মাহফিল টি করেছিল –
        উনি শ্রোতাদের কিছু প্রশ্ন করেছিল তা হলো –
        প্রশ্ন: ইহুদীরা দুনিয়াতে কতদিন ছিল
        শ্রোতা: ২১০০ বছর
        প্রশ্ন: একটা দিনের অর্ধেক ২১০০ বছর হলে বাকী অর্ধেক কত?
        শ্রোতা: ২১০০ বছর
        বাকী অংধেকের মধ্যে যেহেতু খ্রিস্টান ও মুসলিম জাতি। সালমান ফারসী বর্ণনা করেন যে এটিও সহীহ বুখারীর বর্ণনা যে, ঈসা আ: মহানবী সা: পর্যন্ত সময় ছিল ৬০০ বছর তাহলে দ্বিতীয় অর্ধ দিবস হচ্ছে ২,১০০ বছর এর মধ্যে
        কাজী ইব্রাহীম : ২১০০ থেকে ৬০০ বছর বুখারীর বর্ণণা অনুযায়ী নিয়েছে খ্রিস্টানরা ২১০০ থেকে ৬০০ গেলে কত থাকে?
        শ্রোতা: ১৫০০ বছর
        এই ১৫০০ বছর হচ্চে মুমিনদের হায়াত মুসলিমদের জাতীয় আয়াত তবে কিয়ামত অনেক দূরে কিয়ামত কখন হবে এটা আল্লাহ ছাড়া কেই বলতে পারবে না এটা আল্লাহই ভালো জানে।
        সিংঙ্গার ফুৎকার এর আগে মূদু বাতাস প্রেরণ করবেন আল্লাহ তায়ালা ঈসা: আগমনের শেষ সময়ে ঐ বাতাস প্রেরণ করা হবে ঐ বাতাস মুমিনদের বগল তলে অনুভূতি সূষ্টি করবে এতে সকল মুমিন মারা যাবে তখর পূথিবী তে আল্লাহর নাম নেওয়ার মত কেউ থাকবেনা তখন পুথিবী পুনরায় অশ্লীলতা ছড়িয়ে পড়বে ।
        আমেরিকা যখন কোনো জায়গা হামলা করলে তাদের লোকদের শরীয়ে নেয় ঠিক তেমনি কিযামত সংঘটিত শুরু হওয়ার পুর্বে আল্লাহ তায়ালা মুমিনদের সরিয়ে নিবেন
        এখন এই উম্মতের টোটাল আয়াত হচ্ছে বুখারী বর্ণনা অনুযায়ী ১৫০০ বছর বুখারী ইবনে আব্বাস বর্নণা অনুযায়ী ১০০০ বছর আর আবু দাউদের সাদ ইবনে ওয়াক্কাস হাদীস অনুসারে ৫০০ বছর বোনাস দিয়েছে এই উম্মত কে
        কাজী ইব্রাহীম : তাহলে টোটাল কত?
        শ্রোতা: ১৫০০ বছর
        অতএব বুঝা যাচ্ছে বুখারী বর্ননা অনুযায়ী,
        ২১০০ *নিয়েছে ইহুদীরা
        বাকী অর্ধেক নিয়েছে মুসলিম আর খ্রিস্টানরা
        এর মধ্যে ৬০০ বছর খ্রিস্টান আর ১৫০০ বছর হচ্চে মুসলিমরা
        ১৫০০ বছরের মধ্যে ১৪৫১ চলে গেছে বর্তমানে ১৪৩৮ হিজরী চলছে এর মধ্যে মাক্কী ১৩ বছর যুগ করলে মোট ১৪৫১ বছর হয তাহলে মুসলিমরা আর ৪৯ বছর পূথিবীতে আছে আল্লাহই ভালো জানেন এট্ মূলত বুখারীর ব্যাখ্যা অনুযায়ী একটা পরিসংখ্যান
        কাজী ইব্রাহীম আরো বলেন, ৪৭ বছর মুসলিমর স্বর্ন তবে যুগ পাবে কিয়ামত আরো অনেক দূরে উনি আরো বলেন
        ২/১ বছরের মধ্যে ইমাম মাহদীর আত্বপ্রকাশ
        ৭/৮ বছর ইমাম মাহদী রাজত্ব করবে
        ৪০ বছর ইসা: রাজত্ব করবে
        মানে আর সময় নেই
        উনি সর্বশেষে বলেন ৪৯ বছর মুমিনদের হাযাত এটা উনার একটা হিসাব বাকী আল্লাহই ভালো জানেন তবে সুনিদিষ্ট ইলম আল্লাহর হাতে
        উনি উনার বাবাকে নিয়ে যে কথাটি বলেন তা হলো:-
        আমার বাবা আব্দুল গণি(রাহি বলেন যে, পূথিবীতে মুমিনদের হায়াত ১৫০০ হিজরী এর বেশী হবার কথা নয় উনার বাবা বাংলাদেশে লক্ষ লক্ষ আলেম দের হাদীসের ইলম শিক্ষা দেন উনার বাবা হানাফী মাজহাবের বড় আলেম ছিল
        বি:দ্র: এই লেখাটি নিয়ে সমালোচনা করার দরকার নেই কারণ আমরা কাজী ইব্রাহীম এর কথা আর শাহ নিয়ামত উল্লাহ এর ভবিষৎ বানী গুলো দেথে রাখব আমাদের মূল দলীল হচ্ছে গাজওয়া হিন্দের হাদীস
        হাদীস গুলো আবার দেখে নিন

        https://82.221.139.217/showthread.php?7500
        https://82.221.139.217/showthread.php?7492

        গাজওয়া হিন্দের যুদ্ধ *শুরু হওয়ার আলামত:
        ইংরেজীতে একটা প্রবাদ আছে NO RISK NO GAIN মানে গাজওয়া হিন্দ কোনো ছোটকাটো যুদ্ধ নয়
        https://82.221.139.217/showthread.php?6764
        সকলে একটা বিষয় মনে রাখবেন আমরা সকলে এখন গাজওয়া হিন্দে আছি আমরা এখন দ্বীন কায়েমের জন্য যত ধরনের কাজ করব সব কিছু হিন্দের একটা অংশ হতে পারে এটা আনসারের কাজ তবে ভাই আমার একটা জিনিস এখন ভীষণ ভয় হচ্ছে সেটা হচ্চে ওহুদের যুদ্ধে মুসলিমরা রাসুল সা: একটা কথা না শোনে তাদের অনেক বড় মাসুল দিতে হয়েছে এখন আমরা যদি রাসুল সা: কথা অনুযায়ী যথা সময়ে হিন্দের যুদ্ধে অংশ গ্রহণ না করি তা হলে আমাদের এর জন্য বড় মাসুল দিতে

        হবে
        মাহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের যথা সময়ে গাজওয়া হিন্দের যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করার তৌফিক দান করুন আমিন
        সর্ব শেষ মাওলানা আসেম উমরের তূতীয় বিশ্ব যুদ্ধ মাহদী ও দাজ্জাল বইয়ের ৫২ পূষ্ঠায় এই কথাটি যোগ করা যায় মাওলানা আসেম উমর বলেন,’
        জাজাকাল্লাহ গুরুত্বপূর্ন পোস্ট

        Comment

        Working...
        X