Announcement

Collapse
No announcement yet.

মুরজিয়া আহলে হাদীস দের জন্য সুসংবাদ সৌদি আরবে এবার সিনেমা হল করা হবে

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মুরজিয়া আহলে হাদীস দের জন্য সুসংবাদ সৌদি আরবে এবার সিনেমা হল করা হবে

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক: কট্টরপন্থি’ থেকে ‘মধ্যপন্থি’ হওয়ার দৌড়ে আরেক ধাপ এগিয়ে গেল সৌদি আরব।
    সৌদি আরবে এবার সিনেমা হল করার অনুমোদন দেয়া হচ্ছে। ২০১৮ সালের প্রথমদিকেই হলে গিয়ে সিনেমা দেখার সুযোগ পেতে পারেন দেশটির নাগরিকরা।খবর সৌদি গেজেটের।
    ধর্মীয়ভাবে কঠোর রক্ষণশীল দেশ সৌদি আরবে এতদিন সিনেমা নিষিদ্ধ ছিল। এ বছর হঠাৎ করে সৌদির উত্তরাধিকারী হন দেশটির রাজার ছেলে মোহাম্মদ বিন সালমান।
    এরপর গত ২১ জুন এক ঘোষণায় তিনি বলেন, সৌদি আরবকে ‘কট্টরপন্থি’ থেকে ‘মধ্যপন্থি’ ইসলামের দিকে নিয়ে যাওয়া হবে ।
    এ নিয়ে বিতর্কের মধ্যেই সোমবার এক বিবৃতিতে দেশটির কর্তৃপক্ষ জানায়, আগামী বছর থেকে জনসাধারণকে সিনেমা দেখার অনুমতি দেয়া হবে।
    দেশটির সংস্কৃতি ও তথ্যমন্ত্রী আওয়াদ বিন সালেহ আলওয়াদ ওই বিবৃতিতে বলেন, সৌদি আরব সিনেমা হলের অনুমোদন দেয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছে।
    ২০১৮ সালের মার্চের মধ্যেই প্রথম সিনেমা মুক্তি পাবে, তারা এমনটিই প্রত্যাশা করছেন বলে জানিয়েছেন আলওয়াদ।
    ২০৩০ সাল নাগাদ এ খাতে স্থায়ীভাবে ৩০ হাজার এবং অস্থায়ীভাবে আরও ১৩ হাজার লোকের কর্মস্থান হবে বলেও সৌদি সরকার আশা প্রকাশ করছে।
    সৌদি আরবে নারীদের গাড়ি চালাতে দেয়ার মাইলফলক সিদ্ধান্তের পর নারীদের স্টেডিয়ামে বসে খেলা দেখার সুযোগ দেয়ার কথাও ঘোষণা করেছে সৌদি আরব। এবার সিনেমার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার ঘোষণা এল।

    http://www.1newsbd.com/2017/12/11/236699
    Last edited by কালো পতাকা; 12-11-2017, 11:19 PM.
    ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

  • #2
    সৌদরাতো বহু আগে থেকেই ইসলাম ও মুজাহিদদের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত।
    তারা পতিতালয়ের লাইসেন্স দিলেও অবাক হওয়ার কিছু নাই।
    তবে আহলে হাদীসদের উলুল আমর এর ব্যাখ্যার কি হবে? তারা এখন এ বিষয়ে কি বলবে?

    Comment


    • #3
      তারা বলেদিবে মসজিদ টিভি রাখা জায়েজ করেছি আর এটাতো একটা মামুলী ব্যাপার।

      Comment


      • #4
        জাযাকাল্লাহু খাইরান, আখিঁ গুরুত্বপূর্ণ নিউজটি শিয়ার জন্য ধন্যবাদ।
        #একজন ব্যক্তি / একটি জাতী যখন ধংস হয় সে নিজেও জানে না। সৌদির ক্ষেত্রেও তাই হচ্ছে। যখন খিলাফতের পতন হলো বস্তুত তখন আরবদের পতন শুরু হয়ে গেলো। সাদ্দাম হুসেনের ভয়ে সৌদি যখন আমেরিকাকে দাওয়াত দিয়ে নিজেদের নিরাপত্যার নিজেদের পবিত্র ভূমীতে আনে বস্তুত তখনই আমেরিকা সৌদিকে দখল করে নিই। এখন তো শুধু এত দিনের ভাসি খাবারের দূর্ঘন্ধ বের হচ্ছে। আরো বের হবে, আস্তে আস্তে ঘোটা আরবকে গিলে ফেলবে। কাতারের সাথে সৌদির বিরোধ কেনো?? কাতার মুসলিমদের সাহায্য করে, কাতার হামাসকে সাহায্য করে, কাতার তালিবানকেও সাহায্য, কাতার সিরিয়ার মুজাহিদদের সাপোর্ট করে, এগুলো হচ্ছে কাতারের ভুল।

        Comment


        • #5
          আল্লাহ তায়ালার বানী চিরন্তন সত্য
          ولن ترضى عنك اليهود والنصار حتى تتبع ملة هم
          ইহুদী খৃষ্টানরা তোমার প্রতি ততক্ষন সন্তুষ্ট হবেনা যতক্ষন না তুমি তাদের ধর্মের অনুসারী হয়ে যাবে।
          তাদরে ধর্মের অনুসরণ ও বন্ধুত্বে একনিষ্টতা প্রমানের জন্য প্রয়াস।
          আল্লাহ তায়ালা আমাদেরে কে সকল দ্বীনত্যগী মুরতাদ ও তাদের দুসর চক্রান্ত ও কৌশল থেকে নিরাপদ রাখুন। এবং তাদের পরজিত করে দ্বীন বিজয় করার তাওফিক দান করুন। আমিন

          Comment


          • #6
            تعرض الفتن على القلوب كا الحصير عودا عودا
            فأيما قلب اشربها نكتت فيه نكتة سوداء
            (حتى تصير)
            أسود مربادا كالكوز مجخيا لايعرف معروفا ولاينكر منكرا إلا مااشرب هواه...
            الصحيح لمسلم
            ফিতনা অন্তরে প্রবেশ করে চাটায়ের বেতের মত একটা একটা করে , যে এই ফেতনা(নাফরমানির কাজ) গ্রহন করে , তার দিলের মধ্যে কাল দাগ পড়ে যায় অবশেষে ... দিল ধুসর কাল হয়ে পড়ে কাত করা কলসের মত হয়ে যায়, মারূফ কে মারুফ হিসেবে মুঙ্কার কে মুঙ্কার হিসেবে চিনতে পাড়ে না, সুধু সুবিধার বস্তু গুলো চিনে ।(মুসলিম)
            পায়খানার অল্পঅংশ যার কাছে ঘৃনিত নয় তার কাছে পায়খানার স্তুপ ও দুর্গন্ধযুক্ত মনে হবেনা।

            Comment


            • #7
              Originally posted by murabit View Post
              পায়খানার অল্পঅংশ যার কাছে ঘৃনিত নয় তার কাছে পায়খানার স্তুপ ও দুর্গন্ধযুক্ত মনে হবেনা।
              কমেন্ট বটে!
              মুরজিয়া শাইখগণ বিশেষ করে, মতিউর সা...ব এর এ ব্যাপারে জবাব আশা করছি! উলুল আমর???
              Last edited by Mullah Murhib; 12-12-2017, 04:36 PM.
              বর্বর হিংস্র হায়েনার বিষাক্ত থাবায় আমাদের মা-বোন আর ভাইদের রক্তে ভেসে যাচ্ছে আমাদেরই নিজ ভূমি। আর তুমি........তবুও তুমি বসে থাকবে ? জেনে রেখো! তোমাকে অবশ্যই এ নির্যাতিত উম্মার রবের সামনে দাঁড়াতে হবে।

              Comment


              • #8
                এগুলাে এমন সংবাদ
                দূঃখ দেয় , আল্লাহর নবীর ভূমিতে কুফ্ফারদের আস্ফালন
                আনন্দ পায়, ইমাম মাহদীর আগমনের পরিবেশ তৈরী হচ্ছে

                Comment


                • #9
                  ২০১৮ সালের মার্চের মধ্যেই দেশটিতে চলচ্চিত্র প্রদর্শনের প্রেক্ষাগৃহ বা সিনেমা হল চালু হবে। আগামী ১২ বছরের মধ্যে মুসলমানদের পবিত্র দুই মসজিদের দেশটিতে তিনশ’ প্রেক্ষাগৃহ স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্থানীয় সরকার।
                  সোমবার (১১ ডিসেম্বর) সৌদি সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রী আওয়াদ আলওয়াদ বলেন, প্রেক্ষাগৃহ সৌদির অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও বিকাশকে প্রভাবিত করবে। এর মাধ্যমে নতুন কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণের সুযোগ সৃষ্টি হবে। পাশাপাশি দেশের বিনোদন জগতও সমৃদ্ধ হবে।
                  সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় জানায়, সৌদির সামাজিক ও অর্থনৈতিক সংস্কারের অংশ হিসেবে প্রভাবশালী ‘ক্রাউন প্রিন্স’ মোহাম্মদ বিন সালমানের পরিকল্পনা অনুযায়ী এ পদক্ষেপটি নেওয়া হচ্ছে। খুব শিগগির সিনেমার লাইসেন্স দেওয়া শুরু হবে।
                  সৌদি সরকারের এ সিদ্ধান্ত ব্যাপকভাবে সমাদৃত হলেও এতে দেশটির বহু বছরের রক্ষণশীল ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হবে বলে মনে করছেন অনেক সৌদি নাগরিক।
                  প্রেক্ষাগৃহে নারী-পুরুষদের জন্য আলাদা বসার ব্যবস্থা থাকবে কি-না, এ সম্পর্কে স্পষ্ট কিছু জানা যায়নি। তবে ধারণা করা হচ্ছে, নারী ও পুরুষদের বসার স্থানের মাঝ বরাবর দেয়াল থাকতে পারে অথবা নারীদের সিনেমা হলে প্রবেশ করতে দেওয়া না-ও হতে পারে।
                  সালমান আল-সৌদ নামে একজন শিক্ষার্থী সংবাদমাধ্যমকে বলেন, একটা বহু বছরের পুরানো রক্ষণশীলতাকে একদিনে পরিবর্তন করা ঠিক হবে না। অনেকেই এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে। ধীরে ধীরে জনগণকে এসব পরিবর্তনের সঙ্গে অভ্যস্ত করতে হবে।
                  সরকারের এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে ২৪ বছর বয়সী সালমান বলেন, বিশ্ব এবার দেখবে শিল্প-সংস্কৃতিতে আমরাও সমান পারদর্শী।
                  কট্টরপন্থিদের বিরোধিতার কারণে সত্তরের দশকে সৌদি আরবে সিনেমা প্রদর্শনী বন্ধ করে দেওয়া হয়। বর্তমানে তেলভিত্তিক অর্থনীতি থেকে সরে আসার উদ্দেশ্যে আবার সিনেমা হল চালু করার সিদ্ধান্ত নেয় সৌদি সরকার। এ বছর সেদেশে কনসার্ট আয়োজনেরও অনুমতি দেয় প্রশাসন।

                  http://rtn24.net/international/11044
                  ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

                  Comment


                  • #10
                    একি হায়! "উলূল আমর"এর ধ্বঃজাধারীদের কি অবস্থা কি হবে?
                    শেষ রাস্তাটুকুও বুঝি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে? না না না! নতুন ইজতিহাদে নতুন রাস্তা বের হবে হয়তো।

                    Comment

                    Working...
                    X