Announcement

Collapse
No announcement yet.

মিছিল মিটিং হরতাল কাফির আব্রহামের দেখানো পথ।

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মিছিল মিটিং হরতাল কাফির আব্রহামের দেখানো পথ।

    🔴মিছিল মিটিং হরতাল অবরুধ এসবের সবটাই আব্রাহাম লিংকনের দেখানো পথ।
    রাসুল (সাঃ) কোনো দিন এরকম আন্দোলন করেননি। যদি করে থাকেন তাহলে প্রমান দিন।

    🔴এই মিছিলে লাখো লোকের সমাগম হয়, কিন্তু কাজের কাজ কিছু হয় কি..? বিবেক দিয়ে ভাবুন। হরতাল করলে আপনারই লস। এছাড়া আপনাদের এই আন্দোলনে তাগুত হাসি দেয় খুব, তাগুতের লীডাররা চেয়ারে পা তুলে চা এর কাপে চুমুক দিয়ে বলে পাগল সব।

    🔴তাগুত তার চেয়ার টিকিয়ে রাখার জন্য সেনা প্রস্তুত করে রেখেছে, বাকি যা যা প্লান লাগে সবই তার আছে। শুনুন, আপনার ওই আন্দোলন ছত্রভঙ্গ করতে তাগুতের পুলিশের কাঁদানো গ্যাস ও গুলিই যথেষ্ট। তারপরেই শুরু হয় দৌড়, উদম দৌড় লুঙ্গী ফুঙ্গি সব তুলে খুলে দৌড়ে যাকে বলে দৌড় প্রতিযোগিতা।

    🔴রাসুল (সাঃ) বিছানায় গেলেও সাথে অস্ত্র রাখতেন, আর আপনি..? আপনি কাফের তাগুতের বিপক্ষে আন্দোলনে গেছেন অথচ খালি হাতে। আজিব, আপনার এই কান্ড দেখে শয়তানেও রেগে যায়।

    🔴রাসুল (সাঃ) যেভাবে কাফেরদের মোকাবিলা করেছেন, যুগেযুগে হক্ব আলিমরা যেভাবে তাগুতের বিপক্ষে কাজ করেছেন সেটা ফলো করুন, আব্রাহাম এর সিস্টেমে চলবেন না। ওই আন্দোলনে পুলিশের গুলি খেয়ে মরলে শহীদি মৃত্যু হবে না, জাহেলিয়াতের মৃত্যু হবে।

    🔴সুরা নিসা ৭১, ১০২ এবং আনফাল ৬০ নং আয়াতের উপরে ঈমান আনুন।
    তাগুতের সাথে লড়তে গিয়েছেন খালি হাতে..? আজিব কান্ড আল্লাহ আমাদের কে যথাযত শক্তি অর্জন করতে বলেছেন।

  • #2
    Originally posted by Al jihad media View Post
    ওই আন্দোলনে পুলিশের গুলি খেয়ে মরলে শহীদি মৃত্যু হবে না, জাহেলিয়াতের মৃত্যু হবে।
    ভাই, এত জোর দিয়ে কথাটা কিভাবে বলছেন? এক মুসলিম অন্যায়ভাবে অন্য মুসলিমের হাতে নিহত হলেও তো তাকে শহীদ বলা হয়, তাহলে যারা দ্বীনের জন্য তাগুতের হাতে নিহত হল, তারা শহীদ হবে না কথাটা এত জোর দিযে কিভাবে বলেন?

    বরং এসব মিটিং মিছিল অনেক ক্ষেত্রেই জিহাদের শক্তি জোগায়। যারা তা করছে, যদিও তারা জিহাদ থেকে বিমুখ, কিন্তু তাদের মিটিং মিছিল দ্বারা অনেক সময় জিহাদের অনেক ফায়েদা হয়। অনেক দিন আগে এ ব্যাপারে একটা লেখা গিয়েছিলাম। আজ আবার দিচ্ছি-



    হেফাজতকে মিটিং মিছিল করতে দিন!
    হেফাজতকে মিটিং মিছিল করতে দিন! এর দ্বারা জিহাদে কাজের বেশ ফায়েদা হবে। আমরা র্দীঘ দিন যাবৎ মহেনত করে যে কাজটা করতে পারবো না, হেফাজতের গণআন্দোলনগুলোর দ্বারা সহজইে সে কাজরে পরবিশে তৈরি হয়ে যাবে।
    শাইখ হাজিম আল-মাদানী এ ব্যাপারে সুন্দর আলোচনা করছেনে। উম্মাহকে সশস্ত্র যুদ্ধের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চর্তুথ পন্থারূপে তিনি বলেন,
    ممارسة واستثمار العمل السياسي السلبي ( الذي ليس فيه إطلاق رصاص مثل .. المظاهرات .. الإضرابات ..الاعتصامات .. المنشورات .. الشرائط المسموعة والمرئية .. الأناشيد .. منابر المساجد المؤتمرات ..الخ ) .. على الرغم من كونها تنفس عن بعض الشرائح .. إلا أن أهميتها تكمن في عدة أمور منها الحرب النفسية على العدو ووكلائه وإشعارهم الدائم بلفظ الشعب لهم .. كما أنها تمثل جانباً معنوياً كبيراً يدعم المجاهدين ويتعرفون منها على مقدار نجاحهم في اكتساب ثقة الشعب .. والأمر الأخر إذا كان هناك مجموعة متخصصة في فن إدارة هذه التظاهرات الشعبية فيمكنهم من توجيها وتطويرها .. بحيث يصعب السيطرة عليها .. وعموما يتم تطويرها في ضوء متطلبات الصراع .. وهى مفيدة ومطلوبة في مراحل العمل الجهادي المختلفة .. .اهـ

    বিরোধধর্মী রাজনতৈকি র্কমকাণ্ডের পদক্ষপে গ্রহণ এবং উত্তরোত্তর সেগুলোকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। যেগুলোতে কোন গুলী ছোঁড়ার দরকার পড়বে না। যেমন : বিক্ষোভ, র্ধমঘট, অনশন, পোস্টার-বিজ্ঞাপন-বিজ্ঞপ্তি, অডিও-ভিডিও, নাশীদ, মসজিদ ভিত্তিক সভা-সম্মেলন ইত্যাদী। এগুলোর দ্বারা কিছু কিছু দল তাদের ফায়দো লুটতে পারে সত্য, তবুও বিভিন্ন দিক থেকে এর উপকার অন্তর্নিহিত রয়েছে। যেমন- দুশমন ও তাদের এজেন্টদের বিরুদ্ধে একটা স্নায়ুযুদ্ধ চলমান থাকবে। সার্বক্ষণিক তাদেরকে জাতীর ভাষা অনুধাবন করিযে যাওয়া সম্ভব হবে।
    অধকিন্তু এসব কিছু নীরবে মুজাহিদদের সহায়তা করে যাবে। দুশমনরা বুঝতে পারবে, মুজাহিদরা জাতির কতটা বিশ্বস্থতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।

    আরেকটা গুরুত্বর্পূণ বিষয় হচ্ছে- এসব গণআন্দোলনকে সুচারুরূপে পরিচারিত করে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে মতো কোন বিশেষজ্ঞ মহল থাকলে, তারা সেগুলোকে এমন পর্যায়েও পৌঁছাতে পারেন যে, সেগুলোকে দমন করা তখন আর সহজসাধ্য হবে না। এমতাবস্থায় অধকিাংশ সময় সেগুলোকে যুদ্ধের পরিবেশ তৈরি করে মতো পন্থায় সামনে বাড়িয়ে নিয়ে পূর্ণতায় পৌঁছানো সম্ভব হয়। জিহাদি কর্মকাণ্ডের বিভিন্ন স্তরে এটি শুধু ফায়দাজনকই নয়, বরং কাম্যও।” (হা-কাযা নারাল জিহাদা ও নুরীদুহ্: ৪১)



    এর বাস্তব প্রমাণ- আরব বসন্ত আজ ইসলামী বসন্তে মোড় নিচ্ছে, সিরিয়া ও লিবিয়ার জিহাদ যার বাস্তব উদাহরণ। এর শুরুর ইতিহাস সবার জানা। আরব আফ্রিকার নানা রাষ্ট্রে মুজাহিদগণ আরব বসন্ত থেকে অনেক ফায়দা ঘরে তুলেছেন।
    উল্টো যদি আমরা হেফাজতের বিরোধিতা করতে যাই তাহলে আমাদের ব্যাপারে জনগণের বিরূপ ধারণা সৃষ্টি হবে, যা আমাদের কাজের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। মাছের জন্য পানি যেমন, জিহাদের জন্য জনগণের সমর্থন তেমনি। জনগণ সাথে না থাকলে আমাদের সফলতার আশা অনেকটা দুরাশা।















    Last edited by ইলম ও জিহাদ; 01-12-2018, 08:34 PM.

    Comment


    • #3
      Originally posted by Al jihad media View Post
      ��রাসুল (সাঃ) যেভাবে কাফেরদের মোকাবিলা করেছেন, যুগেযুগে হক্ব আলিমরা যেভাবে তাগুতের বিপক্ষে কাজ করেছেন সেটা ফলো করুন, আব্রাহাম এর সিস্টেমে চলবেন না। ওই আন্দোলনে পুলিশের গুলি খেয়ে মরলে শহীদি মৃত্যু হবে না, জাহেলিয়াতের মৃত্যু হবে।
      ভাই। আমাদের বুঝে শুনে কথা বলতে হবে। হ্যা, আমি বলবো, সে আন্দোলনে গিয়ে ভুল পথে পা বাড়িয়েছে। তাই বলে কি সে শহিদ হবে না? অবশ্যই হবে। ভাই। এ সাইটে অনেক নতুন সাথী আছে, তারা হয়তো এসব কথা শুনে আমাদেরকে আই এস ও মনে করতে পারে। তাই আমাদের উচিত এসব কথা থেকে বিরত থাকা। আল্লাহ তায়ালা তৌফিক দান করেন। আমিন।
      ফিরে এসো দ্বীনের পথে।

      Comment


      • #4
        তাগুত তার চেয়ার টিকিয়ে রাখার জন্য সেনা প্রস্তুত করে রেখেছে, বাকি যা যা প্লান লাগে সবই তার আছে। শুনুন, আপনার ওই আন্দোলন ছত্রভঙ্গ করতে তাগুতের পুলিশের কাঁদানো গ্যাস ও গুলিই যথেষ্ট। তারপরেই শুরু হয় দৌড়, উদম দৌড় লুঙ্গী ফুঙ্গি সব তুলে খুলে দৌড়ে যাকে বলে দৌড় প্রতিযোগিতা।
        নিরস্ত্র হলে এমন দৌড়ই মারতে হবে!
        আল্লাহ আমাদের বুঝার তাউফীক দিন। আমীন
        বর্বর হিংস্র হায়েনার বিষাক্ত থাবায় আমাদের মা-বোন আর ভাইদের রক্তে ভেসে যাচ্ছে আমাদেরই নিজ ভূমি। আর তুমি........তবুও তুমি বসে থাকবে ? জেনে রেখো! তোমাকে অবশ্যই এ নির্যাতিত উম্মার রবের সামনে দাঁড়াতে হবে।

        Comment


        • #5
          জাযাকুমুল্লাহ, আপনাদের ধন্যবাদ।সিরিয়াতে প্রথমে এভাবেই শুরু হয়েছিলো। হাত্তাল ইসলাম আমরা তাদের সাথে থাকবো ও সাহায্য করবো। এমনটা আমাদের শাইখ জসিম উদ্দিন রাহমানির বলেছেন।
          আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
          আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

          Comment


          • #6
            জাযাকাল্লাহ

            Comment


            • #7
              আখিঁ ফিল্লাহ, জাযাকাল্লাহ।এই আন্ধলনগুলো চলমান থাকলেই ভালো।
              #এখন আমাদের কাজ দুইটি আমার মতে। প্রশিক্ষণ ও দাওয়াহ।
              প্রশিক্ষণের দ্বারা মুজাহিদ জিহাদের জব্য ফিট হবে। আর দাওয়াতের দ্বারা জনবল আসবে। ভাইয়েরা মাঠ কিন্তু খালি। বলটা আমাদের দখলেই আনতে হবে। আমাদের সাথীদের মধ্যে যাদের সাধ্য আছে বেশী বেশী মাদ্রাসা করুন। আমাদের ভাইদের সেই মাদ্রাসায় দায়িত্বদিন। এর দ্বারা অনেক লাভ। আমার জানা মতে জিহাদি দাওয়াত বাংলাদেশে যেইটুকু চলছে তার ৮০% ভাগই ছাত্রদের দ্বারা।। উস্তাদরা এক্কেবারে কম। ভুল ক্ষমা করবেন।

              Comment


              • #8
                অবশ্যই জোর দিয়েই বলছি এবং সত্যের কলম কখনো বিলুপ্ত হবে না ইনশাআল্লাহ. আল্লাহর পদ্বতি বাদ দিয়ে যারা কাফিরের পদ্ধতি গ্রহণ করছে তাদের মুখোশ অবশ্যই উন্মোচন করবোই করবো.

                Comment


                • #9
                  Originally posted by Al jihad media View Post
                  অবশ্যই জোর দিয়েই বলছি এবং সত্যের কলম কখনো বিলুপ্ত হবে না ইনশাআল্লাহ. আল্লাহর পদ্বতি বাদ দিয়ে যারা কাফিরের পদ্ধতি গ্রহণ করছে তাদের মুখোশ অবশ্যই উন্মোচন করবোই করবো.


                  ভাইয়েরা, আপনারা আগে মডারেটর ভাইদের পরামর্ষ নিন। ভালো হবে। নাইজেরিয়া / সুমালিয়াতে, আল কায়দার মুজাহিদিনিরা, সেখানে অবস্থিত মাজারগুলোকে ভেঙ্গে দিতে লাগলো, তখন দেখা গেছে জনগন বিগরে গেছে। পরে শাইখদের পরামর্ষ অনুযায়ী ভাঙ্গার কার্যক্রম বন্ধ থাকে। পরে ধীরেধীরে জনগন দাওয়াতের/ তালিমের মাধ্যমে তাদের ভুল বুঝতে পারে।

                  Comment


                  • #10
                    Originally posted by Al jihad media View Post
                    অবশ্যই জোর দিয়েই বলছি এবং সত্যের কলম কখনো বিলুপ্ত হবে না ইনশাআল্লাহ. আল্লাহর পদ্বতি বাদ দিয়ে যারা কাফিরের পদ্ধতি গ্রহণ করছে তাদের মুখোশ অবশ্যই উন্মোচন করবোই করবো.
                    ইনশাআল্লাহ।
                    ফিরে এসো দ্বীনের পথে।

                    Comment


                    • #11
                      Originally posted by Al jihad media View Post
                      ��মিছিল মিটিং হরতাল অবরুধ এসবের সবটাই আব্রাহাম লিংকনের দেখানো পথ।
                      রাসুল (সাঃ) কোনো দিন এরকম আন্দোলন করেননি। যদি করে থাকেন তাহলে প্রমান দিন।
                      হরতাল আর মিছিল-মিটিং একটু আলাদা মনে হচ্ছে। হরতালে সাধারণ মানুষকে বিপদে ফেলা হয়, তাদেরকে জোর করে আটকে দেয়া হয়। কিন্তু মিছিল-মিটিং এর ব্যাপারটি এ রকম না।

                      রাসুল (সাঃ) ও সাহাবাগণ মক্কায় একবার উমার (রাঃ) ও হামজা (রাঃ) কে দুই কাতারে রেখে মুসলিমদেরকে নিয়ে মিছিলের মতো কিছু একটা করেছিলেন মনে হয়। এতে সাধারন কুফফারদের কাছে মুসলিমদের দাওয়াত ছড়িয়েছিল। ইসলাম প্রকাশ্যে এসেছিল।

                      আর মিটিং তো দাওয়াতকে প্রকাশ করার একটি মাধ্যমে হতে পারে।

                      "জিহাদের সাধারণ দিক নির্দেশনা"তে বলা হয়েছেঃ

                      ১১। অন্যান্য ইসলামী দলের ব্যাপারে করণীয়ঃ
                      ক. তাদের সাথে যেসব বিষয়ে আমরা একমত সেগুলোতে সহযোগিতা করি এবং যেগুলোতে আমাদের একে অপরের মাঝে মতভেদ আছে সেগুলোতে সংশোধন করি।
                      ১২। অত্যাচারীর বিরুদ্ধে অত্যাচারিতের বিপ্লবের ব্যাপারে করণীয়ঃ সমর্থন, অংশগ্রহণ ও দিকনির্দেশনা।
                      ক. সমর্থনঃ মজলুমকে জালেমের বিরুদ্ধে সাহায্য করা, সে মুসলমান হোক অথবা অমুসলিম, ইসলামী শরীয়াতে বাধ্যতামূলক।
                      খ. অংশগ্রহনঃ জালেমদের বিরুদ্ধে মজলুমদের সাহায্য সহযোগিতা করা সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজের নিষেধের অন্তর্ভূক্ত যা করা আমাদের উপর বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
                      গ. দিক-নির্দেশনাঃ বিপ্লবী কর্মকান্ডের উদ্দেশ্য তাদের কাছে ব্যাখ্যা করতে হবে যে - তাদের উচিত আল্লাহর হকুম মেনে চলার মাধ্যমে, শরীয়তকে সুউচ্চে তুলে ধরে এবং একটি ইসলামী ব্যবস্থা এবং একটি ইসলামী রাস্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্যে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার মাধ্যমে তাওহীদকে প্রতিষ্ঠিত করা।
                      ১৩। এমন প্রত্যেককেই উৎসাহিত এবং সমর্থন করা উচিত যারা মুসলমান মজলুমের অধিকারের পক্ষে থাকে এবং সে তার কথা, মতামত অথবা কাজের মাধ্যমে মুসলমানদের বিরুদ্ধে সীমালঙ্ঘনকে মোকাবিলা করে। মৌখিক অথবা শারীরিকভাবে সরাসরি এমন মানুষদের কোন ভাবে ক্ষতি করা থেকে বিরত থাকুন যতক্ষন পর্যন্ত তারা সমর্থক থাকে এবং মুসলমানদের বিরুদ্ধে কোন ধরনের শত্রুতা না করে।
                      ১৫। জুলুমের শিকার এমন প্রত্যেককে জালেমের বিরুদ্ধে সহযোগিতা করুন হোক তারা মুসলমান অথবা অমুসলিম। যারাই মজলুমের সাহায্য করে তাদেরকে উৎসাহিত করুন যদিও সে অমুসলিম হয়।
                      কথা ও কাজের পূর্বে ইলম

                      Comment


                      • #12
                        Originally posted by Al jihad media View Post
                        অবশ্যই জোর দিয়েই বলছি এবং সত্যের কলম কখনো বিলুপ্ত হবে না ইনশাআল্লাহ. আল্লাহর পদ্বতি বাদ দিয়ে যারা কাফিরের পদ্ধতি গ্রহণ করছে তাদের মুখোশ অবশ্যই উন্মোচন করবোই করবো.

                        প্রিয় ভাইয়েরা, আপনাদের আবেগের জন্য শুকরিয়া। তবে আমার মতে আরো তাহকিক করে কথা বলা উচিৎ। হরতালের দ্বারা মানুষের কষ্ঠ হয়। কিন্তু মিছিল, মিটিংয়ের দ্বারা এমনটা হয় না। কিছু পরিস্থিতি এমন আসে যেগুলোতে অস্ত্র ধরা যায় না, যেমন ফাসিক মুসলিমদের বিরোদ্ধে। ধরেন এক জায় মুসলিমরা নাজায়েজ কিছু প্রকাশ্যে করছে তখন নেহি আনিল মুনকার হিসেবে তাদের দাওয়া দিতে হয়। বা পরে তাদের বিরোদ্ধে কঠুর পদক্ষেপ নিতে হয়। এখানে কিন্তু জিহাদ করতে পারছেন না। কাজেই আমাদের বুঝতে হবে কোনটা জিহাদ আর অন্য কিছু। আপনি যদি মিটিং বন্ধ করে দেন, তাহলে কীভাবে জনগনকে দ্বীনের দাওয়াত দিবেন? মিছিল তো একটি শো ডাউনের মত। ধরুন আজকে আমরা এদেশ বিজয় করে ফেললাম তখন কি আমরা শো ডাউন করবো না??? পাকিস্তানি তালিবানরা প্রায় এরকম করে নিজের অস্তিত্ব জানান দেন। তারা ওমর রা,ইসলাম গ্রহণের পরে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাই ওয়াসাল্লামসহ কাবার দিকে শো ডাউন করে নামাজ পড়তে গিয়েছিলেন। অবরোধের দ্বারা ও কিছুটা ফায়দা আছে অবরোধ হরতালের মত নয়। সিরিয়াতে নুছাইরিতা যেমন অবরোধ দেয়, আবার মুজাহিদিনরা অবরোধ দেয়। আসল কথা হচ্ছে, আমাদের অস্তিত্ব জানান দেয় এরকম পদ্ধতি বন্ধ করা যাবে না। ভুল হলে ক্ষমা করবে।।
                        আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
                        আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

                        Comment

                        Working...
                        X