Announcement

Collapse
No announcement yet.

যাদের মোবাইলে পূর্বে ট্রাকিং করা হয়েছিল তাদের মোবাইল ফোন ব্যাবহার না করাটাই উওম

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • যাদের মোবাইলে পূর্বে ট্রাকিং করা হয়েছিল তাদের মোবাইল ফোন ব্যাবহার না করাটাই উওম

    ভাই ইমাম মাহদী আগমনের পূর্বে মুসলমানরা অনেক শক্তিশালী হবে এক দিকে অন্যদিকে অনেক জুলুমের শিকার হবে অনেক এটা কেমন ধরনের জুলমে তা হবে অনেক ভয়ানক তাই খোরাসানের যুদ্ধের খবর গুলো যেমন আমাদের মনকে প্রশান্ত করছে কিন্তু ভাইয়েরা মনে রাখবেন কুফরের বহিনিরা কিন্তু বসে নেই তারা মুজাহিদিনদের ক্ষতি করতে সর্বদা সচেস্ট ভাই গোয়েন্দা/পুলিশের সোর্স তারা বেপোরায়া হয়ে ঘুড়াফেরা করছে শুধুমাএ মুজাহিদিনদের ক্ষতি করতে ভাই দুটো বিয়কে এখন গুরুত্ব দিবেন ইনশাআল্লাহ
    ১/• আপনার ফোন যদি একবার নজরদারিতে আসে এর পর আপনি যদি নতুন মোবাইল এবং সিম নিন,তারপরেও আপনাকে বের করা সম্ভব যদি আপনি আপনার পূর্বের কোন নাম্বারে আপনার নতুন নাম্বার থেকে কল করেন।
    ২/• একই এলাকায় বার বার একটা ফোন বন্দ হলে সেতা কুফফারদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হতে পারে।
    আশা করি নিরাপওার এই বিষয়গুলো খেয়াল রাখবেন ইনশাআল্লাহ
    ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

  • #2
    ভাই, একটি বিস্তারিত ধারণা দিন। প্লিজ।
    ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدة ولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القاعدة
    سورة توبة ٤٦

    Comment


    • #3
      কীভাবে একটি মোবাইল ট্রেকিং/ গুয়েন্দা নজর দারিতে পড়ে একটি বিস্তারিত টিপস চাই।
      ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدة ولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القاعدة
      سورة توبة ٤٦

      Comment


      • #4
        ভাই অামরা কিভাবে বুঝবো আমাদের মোবাইল এখন নজরদারীতে আছে???

        Comment


        • #5
          Originally posted by musanna View Post
          কীভাবে একটি মোবাইল ট্রেকিং/ গুয়েন্দা নজর দারিতে পড়ে একটি বিস্তারিত টিপস চাই।
          ভাই অনেক দিন পূর্বে মোবাইল কোনিং নামে একটা পোস্ট দেখেছিলাম দাওয়াইল্লাহ ফোরামে এটাতে বিষয়টি আলোচনা করা হয়েছিল কোনো ভাইয়ের কাছে যদি এ বিষয়ে কোনো তথ্য জানা থাকে তাহলে জানাতে পারেন ইনশাআল্লাহ
          আমার এই বিষযে বিস্তারিত জানা নেই মুসান্না ভাই ধন্যবাদ
          ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

          Comment


          • #6
            Originally posted by আল-ফোরকান মিডিয়া View Post
            ভাই অামরা কিভাবে বুঝবো আমাদের মোবাইল এখন নজরদারীতে আছে???
            মোবাইল ব্যাবহার ও কথা বলার ক্ষেত্রে খুব
            বেশী সতর্কতা অবলম্বন করবেন, কারন
            ইন্টারনেট বিষয়েবর্তমান কুফরী সরকার খুব উচ্চ
            পর্যায়ের জ্ঞান না থাকায় মোবাইল ট্রেসের
            মধ্যমেই তারা মানূষের অবস্থান ও কথাবার্তা শুনে
            নিচ্ছে। তাই গোপন যোগাযোগের জন্য
            মোবাইল বাদ দিয়ে ইণ্টারনেট ইউজ করুন।
            মোবাইল ট্রাকিং থেকে দূরে থাকুন।
            https://82.221.139.217/showthread.php?578
            ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

            Comment


            • #7
              Originally posted by musanna View Post
              ভাই, একটি বিস্তারিত ধারণা দিন। প্লিজ।
              জি ইনশাআল্লাহ ভাই পরে এক সময় এই বিষয়ে আরো আলোচন করব ইনশাআল্লাহ
              একটা বিশেষ সংবাদ
              দেওবন্দে বাংলাদেশি ছাত্রদের ভারত ছাড়ার আল্টিমেটাম
              http://parstoday.com/bn/news/india-i52935
              ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

              Comment


              • #8
                ধন্যবাদ কালো পতাকা ভাই, মোবাইলে যদি কোন সাথী কাজের কথা বলে তাহলে ত্বাগুতের জেলে দেরী হবে না। তাই আসুন মোবাইলে কাজের কথা পরিত্যাগ করি।
                #আমার গবেষণায় মোবাইল ট্রেকিয়ের উপর যা ধরা পড়েছে।
                ১/ মোবাইল খুব বেশী অন অফ করা।
                ২/ মোবাইলে কাজের কথা/ অসাভাবিক কথা।
                ৩/ সপ্তাহে কয়েকবার সিম পরিবর্তন করা।
                ৪/ টর ছাড়া অনিওন সাইট ব্রাউস করা।
                ৫/ শুধু অনিওন সাইট ব্রাউস করা। ( এজন্য শুধু সাইট ব্রাউস না করে অন্য সাধারণ সাইটও ব্রাউস করুন) এমন যেনো হয় সাধারণ সাইট ব্রাউস করার হিস্টুরি পরিমানে বেশী হয়।
                ৬/ মোবাইলে কাজের মেসেজ পাঠানো। ( নেটের মাধ্যমে নিরাপত্যার সাথে পাঠানো যায়)
                ৭/ অপারেশনে মোবাইল নিয়ে যাওয়া।
                ৮/ অপরাধ জনিত এলাকায় মোবাইল নিয়ে ঘুরাফেরা করা।
                ৯/ গাড়ীতে আমাদের সাইটগুলো ব্যবহার করা। ( আপনি বুঝতেও পারবেন না আপনাকে/ আপনার মোবাইলকে ট্রেকিং করা হচ্ছে)
                ১০/ অনেক সময় মোবাইলকে নয় ব্যক্তিকে ট্রেকিং করা হয়। তার কে কে আসছে / যাচ্ছে। কাজেই সাবধানে থাকুন, সাবধানের মাইর নাই।
                ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدة ولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القاعدة
                سورة توبة ٤٦

                Comment


                • #9
                  পোষ্ট মোবাইল নজরদারীঃ পদ্ধতি, কিভাবে বুঝবেন ও বাচার উপায় ( গুরুত্বপূর্ন পোষ্ট মোবাইল নজরদারীঃ পদ্ধতি, কিভাবে বুঝবেন ও বাচার উপায় ( গুরুত্বপূর্ন ) بسم الله الرحمن الرحيم السلام عليكم ورحمة الله وبركاته والصلاة والسلام على نبي الرحمة মোবাইল নজরদারী মোবাইলে নজরদারী করার জন্য প্রত্যেকটা দেশেই ৪ ধরনের অফিস থাকে ১/ সীম কার্ড কোম্পানীর অধীনে পরিচালিত অফিস। যেমনঃ গ্রামীন বা রবি। এবং প্রত্যেক দেশের নিজস্ব সমস্ত সীম কোম্পানীরই তা থাকে। তো সীম কোম্পানীর ভিতরে আবার দুই ধরনের অফিস থাকেঃ ক/ স্বাধারন ব্যবহারকারীদের জন্য মেশিনঃ এর মাধ্যমে কাস্টমার কেয়ার আপনার আসা-যাওয়া সমস্ত ফোন কল জানতে পারবে। এবং আপনার মোবাইলের ধরন জানতে পারবে। কিন্তু তাদের পক্ষে আপনার কথা শুনা সম্ভব নয়। খ/ মূল মেশিনঃ যা কোম্পানীর পর্যবেক্ষন সদস্যদের অধীনে থাকেঃ তাদের পক্ষে আওয়াজের রেকর্ড শুনা সম্ভব, তবে মূল পরিচালনা কমিটির পক্ষ থেকে লিখিত বা মৌখিক অনুমতি লাগবে। এছাড়া সম্বব নয়। কারণ তা সংরক্ষনের পাসওয়ার্ড একমাত্র পরিচালকের কাছেই থাকে। ২/ পুলিশ ত্বাগুতদের অধিনস্ত অফিসঃ এই অফিসের মাধ্যমে পুলিশের পক্ষে আপনার আসা-যাওয়া কলের নাম্বার, ব্যবহারকারীর নাম, এবং GPRS এর মাধ্যমে সুক্ষ ভাবে ব্যক্তির স্থান নির্ধারন করা সম্ভব হয়ে থাকে। কিন্তু কথা শুনা বা অন্যান্য তথ্য নেয়া সভব নয়। ৩/ সরকারী মোবাইল পর্যবেক্ষন বিভাগঃ তাদের পক্ষে সম্পূর্নভাবে পর্যবেক্ষন ও নিয়ন্ত্রন সম্ভব। এই অফিসে সিগনাল গ্রহন ও প্রেরনের বিভিন্ন যন্ত্রের মাধ্যমে তারা ঐ সমস্ত কাজ ব্যবস্থাপনা করে থাকে। যন্ত্রগুলো হলঃ 1- GPRS system 2- VICE system 3- IMSI-catcher এই অফিসে সরকার বা গোয়েন্দা বাহিনির অধিনের পাচ ধরনের কর্মচারী থাকেঃ ১- সুক্ষভাবে অবস্থান নির্নয়কারী দল ২- কথা বা আওয়াজ রেকর্ডকারী দল ৩- পরোয়ানা জারীকৃত বা অপরাধী ব্যাক্তিদের পর্যবেক্ষনের দ্বায়িত্বশীল কর্মচারী ৪- সাহায্যকারী দলঃ যারা অন্যদের কাজে সাহায্য করে, বা ভিবিন্ন ধরনের কাজ করে থাকে ৫- এই সমস্ত কর্মচারীদের পরিচালনাকারী পর্যবেক্ষনের পদ্ধতি সমূহঃ ১- সীম কার্ড পর্যবেক্ষন ২- মোবাইল পর্যবেক্ষন ৩- নাম বা শব্দের মাধ্যমে পর্যবেক্ষন সীম কার্ড পর্যবেক্ষনঃ পুলিশের জন্য আপনার মোবাইল নাম্বার পাওয়াই যতেষ্ঠ। সে এটার মাধ্যমে স্থান সুক্ষভাবে নির্ধারণ করতে পারবে GPRS এর মাধ্যমে এবং আপনার সমস্ত কল নাম্বার ও আওয়াজ সুক্ষভাবে শুনতে পারবে । এবং যার সাথে কথা বলছেন তার পূর্ন ঠিকানা ও স্থান নির্ধারন করতে পারবে। এবং আপনার সমস্ত মেসেজ ও তথ্য জানতে পারবে। যদিও আপনি তা কেটে দেন। আপনার এবং অপর ব্যক্তির পূর্ন তথ্য তারা পেয়ে যাবে। এবং আপনি সীম ক্রয়ের সময় রেজিশটেশন খাতার আপনার সমস্ত রেকর্ড তারা পেয়ে যাবে, যদি আপনি ভূল তথ্য দিয়ে থাকেন তো সরকারী বাহিনী পর্যবেক্ষনের মাধ্যমে তা জানতে পারবে, এমন কি আরেকজনের সীম ব্যবহার করলেও জানতে পারবে। মোবাইল পর্যবেক্ষনঃ আপনি যে কোন ধরনের মোবাইলই ক্রয় করেন না কেন, আপনি মোবাইলের সাথে নির্দিষ্ট একটি সিরিয়াল নাম্বার পায়ে থাকেন, যাকে IMEI নাম্বার বলা হয়। গোয়েন্দারা তাদের মেশিনে আপনার সিরিয়াল নাম্বার প্রবেশের মাধ্যমে সিম কার্ডের মতই আপনারকে পূর্ন পর্যবেক্ষন করতে পারবে। কোন ব্যক্তি থেকে যখন মোবাইল চুরি হয়ে যায় তখন সে পুলিশকে তার মোবাইলের সিরিয়াল নাম্বার দিয়ে থাকে, যার ফলে তারা চোরের অবস্থান নির্নয় করতে পারে। এবং অনেক অনেক বড় চুরিতেও অপরাধীদেরকে মোবাইলের মাধ্যমে গ্রেফতার করা হয়েছে। যেমনঃ কেউ দশ মিলিয়ন ডলার চুরি করল, যাওয়ার আগে একটা মোবাইল দেখতে পায় ও তা চুরি করে। এবং পুলিশ এর মাধ্যমেই তাকে অনুসরন করে ও ধরে ফেলে। তাই মোবাইলের সিরিয়াল নাম্বার অনেক গুরুত্বপূর্ন। কিন্তু পুলিশের অনুসরন করতে অনেক কষ্ট হয় যাখন কোন ব্যক্তি মোবাইল সম্পূর্ন বন্ধ করে দেয়। ফলে তাকে নেটে খুজে পওয়া যায় না। তবে যদি না সে আবার মোবাইল চালু করে। এবং তারা যখন তার মোবাইল অনুসরণে সম্ভব না হয় তখন তার সীমকে অনুসরন করে। এবং কোন মুবাইল যখন চুরি হয় এবং সিম কার্ড নষ্ট করে ফেলা হয় এবং মোবাইলটাকেও বন্ধ করে অন্য দেশে নিয়ে বিক্রয় করা হয়। তখন বাহিনির পক্ষে আর অনুসরন করা সম্ভব হয় না। নাম বা শব্দের মাধ্যমে পর্যবেক্ষনঃ পুলিশ তাদের মেশিনে আপনার নাম প্রবেশ করাবে। তখন সাথে সাথে আপনার বিস্তারিত বিবরণ তাদের সামনে ভেসে উঠবে। এবং আপনার অন্যান্য মোবাইলের নাম্বারও চলে আসবে। এবং আপনার কথোপকথন ও মেসেজ সহ মোবাইলের সমস্ত তথ্য ভেসে উঠবে। এত লাখ লাখ মোবাইল তাদের পক্ষে কি ভাবে অনুসরণ সম্ভব হয় ??? অনেক অনেক মানুষ এই প্রশ্ন করে কিন্তু তার উত্তর তারা জানে না। উত্তর হচ্ছেঃ হ্যাঁ তাদের পক্ষে সম্ভব। ইহা কি ভাবে ? গোয়েন্দা বাহিনী তাদের মেশিনে কিছু শব্দকে নির্দষ্ট ভাবে সংরক্ষণ করে থাকে। যেমনঃ চুরি, সন্ত্রাসী, বিস্ফোরণ, আক্রমন, হত্যা, অস্ত্র, মদ-গাজা, বোমা, রক্ত সহ এই ধরনের হাজার হাজার শব্দ। পূরা দেশের যে কোন ব্যাক্তি এই শব্দগুলো অন্য কোন ব্যাক্তির সাথে উচ্চারণ করবে, চাই তা ইচ্ছা করেই হোক বা মজা করে। সাথে সাথেই গোয়েন্দার লোকদের কাছে বাতি বা লাল আলো জ্বলে উঠে ও সাইরেন বেজে উঠে সতর্ক করে যে, এই ব্যাক্তি কোন একটা শব্দ উচ্চারণ করেছে। এবং অটোমেটিক তার স্থান, নাম্বার ও কথা স্ক্রীনে ভেসে উঠে। তখন সেখানে লোকেরা তার পূর্ন কথাটা শুনে এবং নিশ্চিত হয় যে সে ইচ্ছা করেই বলেছে নাকি মজা করে। যদি ইচ্ছাকৃত বলে থাকে তো নিকটবর্তী থানাতে তার গ্রেফতারের আদেশ পাঠানো হয়। এবং সমস্ত কথোপকথন অটোমেটিক জমা হতে থাকে। এবং গোয়েন্দদের পক্ষে ২০ বছর পরেও তা শুনা সম্ভব। কারণ এটা একটা ভান্ডার। এখন আপনি যদি নতুন কোন মোবাইল নেন তাও তারা বুঝবে। শুধু আপনার আগের কন্ঠের রেকর্ডের সাথে মিলিয়েই। এমনকি আপনার পরিবার বা বন্ধুদের ঠিকানাও তারা বের করতে পারবে। কি ভাবে বুঝবেন আপনার মোবাইলকে পর্যবেক্ষন করা হচ্ছে ??? ১/ আওয়াজের মাধ্যমে ১- কথা বলার মাঝে বাতাসের আওয়াজ শুনবেন, কারণ আড়ি পাতা ব্যক্তি তার কানে হেডফোন লাগিয়েছে। ২- কিচির-মিচির আওয়াজ শুনবেন, কারণ পর্যবেক্ষনকারী ব্যাক্তি স্পিকার চালু করেছে। ৩- যার সাথে কথা বলছেন, মনে হবে তার কথা অনেক দূর থেকে ভেসে আসছে ৪- কথা বলার সময় ভেঙ্গে ভেঙ্গে আসবে, বাড়ি খাবে, ডাবল শুনা যাবে বা নিজের কথাই আবার নিজে শুনতে পাবেন। ৫- অনেক সময় তৃতীয় ব্যক্তির কথা শুনতে পাবেন। ২/ মোবাইলের ডাটা বা তথ্য এর ক্ষেত্রে ১- মোবাইলের গতি স্লো হয়ে যাবে, কেননা তখন বিপরীত ব্যাক্তি আপনার ফাইলগুলো দেখছে, যা আপনার মোবাইল ও নেটের উপর প্রভাব সৃষ্টি করছে। ২- কোন ফাইল খুলতে চাইলে তা দ্রুত খুলবে না। পর্যবেক্ষনের সমস্যা সমাধানের পথঃ ১- টেলিফোন বন্ধ করুন ২- ব্যটারী খুলুন ৩- সীম কার্ড খুলুন ৪- সীম কার্ড অন্য মোবাইলে লাগান ৫- মোবাইল খুলুন এবং কোন সময় ব্যয় করা ছাড়াই নির্দিষ্ট ব্যক্তির সাথে কথা বলুন এই পদ্ধতিতে যে ব্যক্তি আপনাকে পর্যবেক্ষন করছে তার কমপক্ষে ১৫ মিনিট সময় লাগবে। কারণ নতুন মোবাইলের তথ্য তার কাছে যেতে সময় লাগবে। কিন্তু আপনার মোবাইলে তো মুহুর্তের মধ্যেই চলে এসেছে। সরকারী বাহিনির লোক আপনাকে তখনই পর্যবেক্ষন করবে যখন সেই শব্দগুলোর কোন একটি উচ্চারণ করবেন। তখন সে আপনার কথা শুনবে নিশ্চিত হওয়ার জন্য। এখন যদি আপনার কথায় তেমন কোন শব্দ না পায় তাহলে আপনাকে ছেড়ে দিবে। অনেক সময় আপনি যার সাথে কথা বলছেন তাকে তারা অনুসরণ করে যখন সে অপরাধী বা পরোয়ানা জারিকৃত ব্যক্তি হয়। 4- সরকারের অধীনস্থ কিছু ব্যক্তির মাধ্যমে পর্যবেক্ষন, যাকে নিকটবর্তী পর্যবেক্ষন পদ্ধতিও বলা হয়। সরকারী বাহিনী কিছু নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে বিশেষ এক ধরনের মোবাইল দিয়ে থাকে, যাকে ডিজিটাল মোবাইল বলা হয়। তারা তাদের এই মোবাইলের মাধ্যমে ২০ মিটারের ভিতরে যেকোন ব্যক্তির কথাবার্তা, মেসেজ সহ যাবতীয় কিছু দেখতে পারে। এই ধরনের ব্যক্তিরা বাজার, শপিংমল বা জনসমাগমের স্থানে বেশি থাকে। যাতে সন্দেহজনক ব্যক্তি কাছে আসার সাথে সাথেই তার সব কিছু দেখে ফেলতে পারে, তাকে সন্দেহে ফেলা ছাড়াই। কি ভাবে বুঝবেন আপনার নিকিটের লোক আপনার কথা শুনছে ??? আপনি বিভিন্ন ধরনের ছোট আওয়াজ শুনতে পাবেন, আর এটা প্রমান করে যে সে আপনাকে পর্যবেক্ষন করছে। সমাধানঃ আপনি মোবাইলটাকে বন্ধ করে আবার খুলুন। ফলে সে তার মোবাইলের আগের সিগনাল হারিয়ে ফেলবে। আপনাদের দোয়া ভুলবেন না, ইংশাআল্লাহ।
                  আনসার কে ভালবাসা ঈমানের অংশ ।

                  Comment


                  • #10
                    যাজাকাল্লাহ...

                    Comment


                    • #11
                      যাজাকাল্লাহ

                      Comment


                      • #12
                        পোষ্ট মোবাইল নজরদারীঃ পদ্ধতি, কিভাবে বুঝবেন ও বাচার উপায় ( গুরুত্বপূর্ন পোষ্ট মোবাইল নজরদারীঃ পদ্ধতি, কিভাবে বুঝবেন ও বাচার উপায় ( গুরুত্বপূর্ন )
                        بسم الله الرحمن الرحيم السلام عليكم ورحمة الله وبركاته والصلاة والسلام على نبي الرحمة

                        মোবাইল নজরদারী মোবাইলে নজরদারী করার জন্য প্রত্যেকটা দেশেই ৪ ধরনের অফিস থাকে

                        ১/ সীম কার্ড কোম্পানীর অধীনে পরিচালিত অফিস। যেমনঃ গ্রামীন বা রবি।
                        এবং প্রত্যেক দেশের নিজস্ব সমস্ত সীম কোম্পানীরই তা থাকে।


                        তো সীম কোম্পানীর ভিতরে আবার দুই ধরনের অফিস থাকেঃ

                        ক/ স্বাধারন ব্যবহারকারীদের জন্য মেশিনঃ এর মাধ্যমে কাস্টমার কেয়ার আপনার আসা-যাওয়া সমস্ত ফোন কল জানতে পারবে। এবং আপনার মোবাইলের ধরন জানতে পারবে। কিন্তু তাদের পক্ষে আপনার কথা শুনা সম্ভব নয়।
                        খ/ মূল মেশিনঃ যা কোম্পানীর পর্যবেক্ষন সদস্যদের অধীনে থাকেঃ তাদের পক্ষে আওয়াজের রেকর্ড শুনা সম্ভব, তবে মূল পরিচালনা কমিটির পক্ষ থেকে লিখিত বা মৌখিক অনুমতি লাগবে। এছাড়া সম্বব নয়। কারণ তা সংরক্ষনের পাসওয়ার্ড একমাত্র পরিচালকের কাছেই থাকে।

                        ২/ পুলিশ ত্বাগুতদের অধিনস্ত অফিসঃ
                        এই অফিসের মাধ্যমে পুলিশের পক্ষে আপনার আসা-যাওয়া কলের নাম্বার, ব্যবহারকারীর নাম, এবং GPRS এর মাধ্যমে সুক্ষ ভাবে ব্যক্তির স্থান নির্ধারন করা সম্ভব হয়ে থাকে। কিন্তু কথা শুনা বা অন্যান্য তথ্য নেয়া সভব নয়।

                        ৩/ সরকারী মোবাইল পর্যবেক্ষন বিভাগঃ
                        তাদের পক্ষে সম্পূর্নভাবে পর্যবেক্ষন ও নিয়ন্ত্রন সম্ভব। এই অফিসে সিগনাল গ্রহন ও প্রেরনের বিভিন্ন যন্ত্রের মাধ্যমে তারা ঐ সমস্ত কাজ ব্যবস্থাপনা করে থাকে। যন্ত্রগুলো হলঃ

                        1- GPRS system 2- VICE system 3- IMSI-catcher এই অফিসে সরকার বা গোয়েন্দা বাহিনির অধিনের পাচ ধরনের কর্মচারী থাকেঃ

                        ১- সুক্ষভাবে অবস্থান নির্নয়কারী দল
                        ২- কথা বা আওয়াজ রেকর্ডকারী দল
                        ৩- পরোয়ানা জারীকৃত বা অপরাধী ব্যাক্তিদের পর্যবেক্ষনের দ্বায়িত্বশীল কর্মচারী

                        ৪- সাহায্যকারী দলঃ
                        যারা অন্যদের কাজে সাহায্য করে, বা ভিবিন্ন ধরনের কাজ করে থাকে
                        ৫- এই সমস্ত কর্মচারীদের পরিচালনাকারী পর্যবেক্ষনের পদ্ধতি সমূহঃ

                        ১- সীম কার্ড পর্যবেক্ষন
                        ২- মোবাইল পর্যবেক্ষন
                        ৩- নাম বা শব্দের মাধ্যমে পর্যবেক্ষন সীম কার্ড পর্যবেক্ষনঃ
                        পুলিশের জন্য আপনার মোবাইল নাম্বার পাওয়াই যতেষ্ঠ।
                        সে এটার মাধ্যমে স্থান সুক্ষভাবে নির্ধারণ করতে পারবে GPRS এর মাধ্যমে এবং আপনার সমস্ত কল নাম্বার ও আওয়াজ সুক্ষভাবে শুনতে পারবে ।

                        এবং যার সাথে কথা বলছেন তার পূর্ন ঠিকানা ও স্থান নির্ধারন করতে পারবে।
                        এবং আপনার সমস্ত মেসেজ ও তথ্য জানতে পারবে।
                        যদিও আপনি তা কেটে দেন। আপনার এবং অপর ব্যক্তির পূর্ন তথ্য তারা পেয়ে যাবে।
                        এবং আপনি সীম ক্রয়ের সময় রেজিশটেশন খাতার আপনার সমস্ত রেকর্ড তারা পেয়ে যাবে, যদি আপনি ভূল তথ্য দিয়ে থাকেন তো সরকারী বাহিনী পর্যবেক্ষনের মাধ্যমে তা জানতে পারবে, এমন কি আরেকজনের সীম ব্যবহার করলেও জানতে পারবে।

                        মোবাইল পর্যবেক্ষনঃ

                        আপনি যে কোন ধরনের মোবাইলই ক্রয় করেন না কেন, আপনি মোবাইলের সাথে নির্দিষ্ট একটি সিরিয়াল নাম্বার পায়ে থাকেন, যাকে IMEI নাম্বার বলা হয়। গোয়েন্দারা তাদের মেশিনে আপনার সিরিয়াল নাম্বার প্রবেশের মাধ্যমে সিম কার্ডের মতই আপনারকে পূর্ন পর্যবেক্ষন করতে পারবে।

                        কোন ব্যক্তি থেকে যখন মোবাইল চুরি হয়ে যায় তখন সে পুলিশকে তার মোবাইলের সিরিয়াল নাম্বার দিয়ে থাকে, যার ফলে তারা চোরের অবস্থান নির্নয় করতে পারে।

                        এবং অনেক অনেক বড় চুরিতেও অপরাধীদেরকে মোবাইলের মাধ্যমে গ্রেফতার করা হয়েছে।
                        যেমনঃ কেউ দশ মিলিয়ন ডলার চুরি করল, যাওয়ার আগে একটা মোবাইল দেখতে পায় ও তা চুরি করে।
                        এবং পুলিশ এর মাধ্যমেই তাকে অনুসরন করে ও ধরে ফেলে।
                        তাই মোবাইলের সিরিয়াল নাম্বার অনেক গুরুত্বপূর্ন।
                        কিন্তু পুলিশের অনুসরন করতে অনেক কষ্ট হয় যাখন কোন ব্যক্তি মোবাইল সম্পূর্ন বন্ধ করে দেয়।
                        ফলে তাকে নেটে খুজে পওয়া যায় না। তবে যদি না সে আবার মোবাইল চালু করে।
                        এবং তারা যখন তার মোবাইল অনুসরণে সম্ভব না হয় তখন তার সীমকে অনুসরন করে।
                        এবং কোন মুবাইল যখন চুরি হয় এবং সিম কার্ড নষ্ট করে ফেলা হয় এবং মোবাইলটাকেও বন্ধ করে অন্য দেশে নিয়ে বিক্রয় করা হয়।

                        তখন বাহিনির পক্ষে আর অনুসরন করা সম্ভব হয় না। নাম বা শব্দের মাধ্যমে পর্যবেক্ষনঃ

                        পুলিশ তাদের মেশিনে আপনার নাম প্রবেশ করাবে। তখন সাথে সাথে আপনার বিস্তারিত বিবরণ তাদের সামনে ভেসে উঠবে।
                        এবং আপনার অন্যান্য মোবাইলের নাম্বারও চলে আসবে। এবং আপনার কথোপকথন ও মেসেজ সহ মোবাইলের সমস্ত তথ্য ভেসে উঠবে।
                        এত লাখ লাখ মোবাইল তাদের পক্ষে কি ভাবে অনুসরণ সম্ভব হয় ???
                        অনেক অনেক মানুষ এই প্রশ্ন করে কিন্তু তার উত্তর তারা জানে না।
                        উত্তর হচ্ছেঃ হ্যাঁ তাদের পক্ষে সম্ভব।
                        ইহা কি ভাবে ?
                        গোয়েন্দা বাহিনী তাদের মেশিনে কিছু শব্দকে নির্দষ্ট ভাবে সংরক্ষণ করে থাকে।
                        যেমনঃ চুরি, সন্ত্রাসী, বিস্ফোরণ, আক্রমন, হত্যা, অস্ত্র, মদ-গাজা, বোমা, রক্ত সহ এই ধরনের হাজার হাজার শব্দ।

                        পূরা দেশের যে কোন ব্যাক্তি এই শব্দগুলো অন্য কোন ব্যাক্তির সাথে উচ্চারণ করবে, চাই তা ইচ্ছা করেই হোক বা মজা করে।

                        সাথে সাথেই গোয়েন্দার লোকদের কাছে বাতি বা লাল আলো জ্বলে উঠে ও সাইরেন বেজে উঠে সতর্ক করে যে, এই ব্যাক্তি কোন একটা শব্দ উচ্চারণ করেছে।
                        এবং অটোমেটিক তার স্থান, নাম্বার ও কথা স্ক্রীনে ভেসে উঠে।
                        তখন সেখানে লোকেরা তার পূর্ন কথাটা শুনে এবং নিশ্চিত হয় যে সে ইচ্ছা করেই বলেছে নাকি মজা করে।
                        যদি ইচ্ছাকৃত বলে থাকে তো নিকটবর্তী থানাতে তার গ্রেফতারের আদেশ পাঠানো হয়।
                        এবং সমস্ত কথোপকথন অটোমেটিক জমা হতে থাকে। এবং গোয়েন্দদের পক্ষে ২০ বছর পরেও তা শুনা সম্ভব।

                        কারণ এটা একটা ভান্ডার। এখন আপনি যদি নতুন কোন মোবাইল নেন তাও তারা বুঝবে।
                        শুধু আপনার আগের কন্ঠের রেকর্ডের সাথে মিলিয়েই।
                        এমনকি আপনার পরিবার বা বন্ধুদের ঠিকানাও তারা বের করতে পারবে।

                        কি ভাবে বুঝবেন আপনার মোবাইলকে পর্যবেক্ষন করা হচ্ছে ???

                        ১/ আওয়াজের মাধ্যমে

                        ১- কথা বলার মাঝে বাতাসের আওয়াজ শুনবেন, কারণ আড়ি পাতা ব্যক্তি তার কানে হেডফোন লাগিয়েছে।

                        ২- কিচির-মিচির আওয়াজ শুনবেন, কারণ পর্যবেক্ষনকারী ব্যাক্তি স্পিকার চালু করেছে।

                        ৩- যার সাথে কথা বলছেন, মনে হবে তার কথা অনেক দূর থেকে ভেসে আসছে

                        ৪- কথা বলার সময় ভেঙ্গে ভেঙ্গে আসবে, বাড়ি খাবে, ডাবল শুনা যাবে বা নিজের কথাই আবার নিজে শুনতে পাবেন।

                        ৫- অনেক সময় তৃতীয় ব্যক্তির কথা শুনতে পাবেন।


                        ২/ মোবাইলের ডাটা বা তথ্য এর ক্ষেত্রে

                        ১- মোবাইলের গতি স্লো হয়ে যাবে, কেননা তখন বিপরীত ব্যাক্তি আপনার ফাইলগুলো দেখছে, যা আপনার মোবাইল ও নেটের উপর প্রভাব সৃষ্টি করছে।
                        ২- কোন ফাইল খুলতে চাইলে তা দ্রুত খুলবে না।

                        পর্যবেক্ষনের সমস্যা সমাধানের পথঃ

                        ১- টেলিফোন বন্ধ করুন

                        ২- ব্যটারী খুলুন
                        ৩- সীম কার্ড খুলুন
                        ৪- সীম কার্ড অন্য মোবাইলে লাগান
                        ৫- মোবাইল খুলুন এবং কোন সময় ব্যয় করা ছাড়াই নির্দিষ্ট ব্যক্তির সাথে কথা বলুন এই পদ্ধতিতে যে ব্যক্তি আপনাকে পর্যবেক্ষন করছে তার কমপক্ষে ১৫ মিনিট সময় লাগবে।
                        কারণ নতুন মোবাইলের তথ্য তার কাছে যেতে সময় লাগবে।
                        কিন্তু আপনার মোবাইলে তো মুহুর্তের মধ্যেই চলে এসেছে।


                        সরকারী বাহিনির লোক আপনাকে তখনই পর্যবেক্ষন করবে যখন সেই শব্দগুলোর কোন একটি উচ্চারণ করবেন। তখন সে আপনার কথা শুনবে নিশ্চিত হওয়ার জন্য। এখন যদি আপনার কথায় তেমন কোন শব্দ না পায় তাহলে আপনাকে ছেড়ে দিবে। অনেক সময় আপনি যার সাথে কথা বলছেন তাকে তারা অনুসরণ করে যখন সে অপরাধী বা পরোয়ানা জারিকৃত ব্যক্তি হয়।
                        4- সরকারের অধীনস্থ কিছু ব্যক্তির মাধ্যমে পর্যবেক্ষন, যাকে নিকটবর্তী পর্যবেক্ষন পদ্ধতিও বলা হয়।
                        সরকারী বাহিনী কিছু নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে বিশেষ এক ধরনের মোবাইল দিয়ে থাকে, যাকে ডিজিটাল মোবাইল বলা হয়।
                        তারা তাদের এই মোবাইলের মাধ্যমে ২০ মিটারের ভিতরে যেকোন ব্যক্তির কথাবার্তা, মেসেজ সহ যাবতীয় কিছু দেখতে পারে।
                        এই ধরনের ব্যক্তিরা বাজার, শপিংমল বা জনসমাগমের স্থানে বেশি থাকে। যাতে সন্দেহজনক ব্যক্তি কাছে আসার সাথে সাথেই তার সব কিছু দেখে ফেলতে পারে, তাকে সন্দেহে ফেলা ছাড়াই।

                        কি ভাবে বুঝবেন আপনার নিকিটের লোক আপনার কথা শুনছে ???
                        আপনি বিভিন্ন ধরনের ছোট আওয়াজ শুনতে পাবেন, আর এটা প্রমান করে যে সে আপনাকে পর্যবেক্ষন করছে।
                        সমাধানঃ
                        আপনি মোবাইলটাকে বন্ধ করে আবার খুলুন। ফলে সে তার মোবাইলের আগের
                        সিগনাল হারিয়ে ফেলবে। আপনাদের দোয়া ভুলবেন না, ইংশাআল্লাহ।
                        al-anser vai ke jjak.................................
                        ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

                        Comment


                        • #13
                          আখিঁ,কী কী কারণে মোবাইল ট্রেকিন এ পড়ে স্পষ্টভাবে দিলে ভালো হয়।
                          ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدة ولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القاعدة
                          سورة توبة ٤٦

                          Comment


                          • #14
                            Originally posted by musanna View Post
                            আখিঁ,কী কী কারণে মোবাইল ট্রেকিন এ পড়ে স্পষ্টভাবে দিলে ভালো হয়।
                            জি ইন অপেক্ষা করুন
                            ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

                            Comment

                            Working...
                            X