Announcement

Collapse
No announcement yet.

==|সকাল-সন্ধ্যার আযকারসমূহ |==

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • ==|সকাল-সন্ধ্যার আযকারসমূহ |==

    ♦♦♦অাল অাযকার,♦♦♦
    অামরা মুজাহিদ। অামাদের শত্রুর অভাব নেই। চার দিকে কেমন যেন শত্রুরা আমাদেরকে ধরার জন্য উৎ পেতে বসে আছে। এদের থেকে বাচার জন্য সর্ব প্রথম প্রোয়জন হচ্ছে অাল্লাহর উপর ভরসা করা।
    যেই পন্থায় রাসূল সা. ভরসা করেছিলেন। রাসূল সা. এর পন্থাটা এই ব্যাপারে এরকম ছিল যে, তিনি সতর্কতা অবলম্বন করে তার পরে দো'য়া করে তাওয়াক্কুল করতেন। তাই ভাইদের জন্য এবার আমরা এটি নতুন অাযকার নিয়ে এলাম।

    ডাউনলোড লিংক...
    ::|১|::
    https://www.mediafire.com/download
    /zi07oi6zc3y8rv9
    ::|২|::
    https://my.pcloud.com/publink/show?c...5mV75N5HSlYY9X
    ::|৩|::
    https://archive.org/details/alajkar

  • #2
    মাশাআল্লাহ ///////জাযাকাল্লাহ/// আলহামদুল্লিাহ ভাই অত্যন্ত সুন্দর করে গুছিয়ে পোস্ট টা করার জন্য ভাই রাতের ঘুমানোর পূর্বে আমল গুলো আর অসুস্থ রোগী কে দেখার সময় যে সব ঝাড়ফূক করা হয় এগুলো দিলে উপকূত হইতাম ইনশাআল্লাহ
    ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

    Comment


    • #3
      আমল গুলো কি ওয়ার্ড আকারে দেওয়া যাবে ভাই?
      ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

      Comment


      • #4
        Originally posted by কালো পতাকা View Post
        মাশাআল্লাহ ///////জাযাকাল্লাহ/// আলহামদুল্লিাহ ভাই অত্যন্ত সুন্দর করে গুছিয়ে পোস্ট টা করার জন্য ভাই রাতের ঘুমানোর পূর্বে আমল গুলো আর অসুস্থ রোগী কে দেখার সময় যে সব ঝাড়ফূক করা হয় এগুলো দিলে উপকূত হইতাম ইনশাআল্লাহ
        ভাই চেষ্টা করে পরে জানাচ্ছি ইন:

        Comment


        • #5
          আখি,
          আমি ডাউনলোড করতে পারছি না কেনো..?

          Comment


          • #6
            মাসাআল্লাহ্ ,,,, জাাজাকাল্লাহ্ , আখিঁ । দারুন একটা সিট ।

            Comment


            • #7
              আখি আমি ডাউনলোড় করতে পারতেছিনা।

              Comment


              • #8
                masa Allah

                jajakallah. khub jorury.....

                Comment


                • #9
                  Originally posted by সামিউল হাসান View Post
                  আখি আমি ডাউনলোড় করতে পারতেছিনা।
                  এই লিংক টা দেখুন ডাওনলোড করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ
                  ডাওনলোড লিংক:-https://my.pcloud.com/publink/show?c...NkFJaY0uYz3w27
                  ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

                  Comment


                  • #10
                    Originally posted by afnan saki View Post
                    আখি,
                    আমি ডাউনলোড করতে পারছি না কেনো..?
                    নতুন ডাওনলোড লিংক:-https://www113.zippyshare.com/v/HpvFBBOz/file.html
                    আশা করি দুটো লিংক থেকে যে কোনো একটি লিংক থেকে ডাওনলোড করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ
                    ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

                    Comment


                    • #11
                      আর যে ব্যক্তি নিয়মিত সুরা মূলকের আমল করবে সে ‪#‎কবরের‬ আজাব থেকে মুক্তি পাবে। (তিরমিজি-২৮৯০, মুসতাদরাকে হাকেম)


                      হাদীসে আছে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোনো রাতে সুরা মূলক না পড়ে ঘুমাতেন না। (তিরমিজি-২৮৯২, হিসনে হাসিন)

                      Sura: Al-Mulk

                      بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ
                      (29) ۞ تَبَارَكَ الَّذِي بِيَدِهِ الْمُلْكُ وَهُوَ عَلَىٰ كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ [٦٧:١]
                      পূণ্যময় তিনি, যাঁর হাতে রাজত্ব। তিনি সবকিছুর উপর সর্বশক্তিমান।
                      ﴿١﴾

                      الَّذِي خَلَقَ الْمَوْتَ وَالْحَيَاةَ لِيَبْلُوَكُمْ أَيُّكُمْ أَحْسَنُ عَمَلًا ۚ وَهُوَ الْعَزِيزُ الْغَفُورُ [٦٧:٢]
                      যিনি সৃষ্টি করেছেন মরণ ও জীবন, যাতে তোমাদেরকে পরীক্ষা করেন-কে তোমাদের মধ্যে কর্মে শ্রেষ্ঠ? তিনি পরাক্রমশালী, ক্ষমাময়।
                      ﴿٢﴾

                      الَّذِي خَلَقَ سَبْعَ سَمَاوَاتٍ طِبَاقًا ۖ مَّا تَرَىٰ فِي خَلْقِ الرَّحْمَٰنِ مِن تَفَاوُتٍ ۖ فَارْجِعِ الْبَصَرَ هَلْ تَرَىٰ مِن فُطُورٍ [٦٧:٣]
                      তিনি সপ্ত আকাশ স্তরে স্তরে সৃষ্টি করেছেন। তুমি করুণাময় আল্লাহ তা’আলার সৃষ্টিতে কোন তফাত দেখতে পাবে না। আবার দৃষ্টিফেরাও; কোন ফাটল দেখতে পাও কি?
                      ﴿٣﴾

                      ثُمَّ ارْجِعِ الْبَصَرَ كَرَّتَيْنِ يَنقَلِبْ إِلَيْكَ الْبَصَرُ خَاسِئًا وَهُوَ حَسِيرٌ [٦٧:٤]
                      অতঃপর তুমি বার বার তাকিয়ে দেখ-তোমার দৃষ্টি ব্যর্থ ও পরিশ্রান্ত হয়ে তোমার দিকে ফিরে আসবে।
                      ﴿٤﴾

                      وَلَقَدْ زَيَّنَّا السَّمَاءَ الدُّنْيَا بِمَصَابِيحَ وَجَعَلْنَاهَا رُجُومًا لِّلشَّيَاطِينِ ۖ وَأَعْتَدْنَا لَهُمْ عَذَابَ السَّعِيرِ [٦٧:٥]
                      আমি সর্বনিম্ন আকাশকে প্রদীপমালা দ্বারা সুসজ্জত করেছি; সেগুলোকে শয়তানদের জন্যে ক্ষেপণাস্ত্রবৎ করেছি এবং প্রস্তুত করে রেখেছি তাদের জন্যে জলন্ত অগ্নির শাস্তি।
                      ﴿٥﴾

                      وَلِلَّذِينَ كَفَرُوا بِرَبِّهِمْ عَذَابُ جَهَنَّمَ ۖ وَبِئْسَ الْمَصِيرُ [٦٧:٦]
                      যারা তাদের পালনকর্তাকে অস্বীকার করেছে তাদের জন্যে রয়েছে জাহান্নামের শাস্তি। সেটা কতই না নিকৃষ্ট স্থান।
                      ﴿٦﴾

                      إِذَا أُلْقُوا فِيهَا سَمِعُوا لَهَا شَهِيقًا وَهِيَ تَفُورُ [٦٧:٧]
                      যখন তারা তথায় নিক্ষিপ্ত হবে, তখন তার উৎক্ষিপ্ত গর্জন শুনতে পাবে।
                      ﴿٧﴾

                      تَكَادُ تَمَيَّزُ مِنَ الْغَيْظِ ۖ كُلَّمَا أُلْقِيَ فِيهَا فَوْجٌ سَأَلَهُمْ خَزَنَتُهَا أَلَمْ يَأْتِكُمْ نَذِيرٌ [٦٧:٨]
                      ক্রোধে জাহান্নাম যেন ফেটে পড়বে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি?
                      ﴿٨﴾

                      قَالُوا بَلَىٰ قَدْ جَاءَنَا نَذِيرٌ فَكَذَّبْنَا وَقُلْنَا مَا نَزَّلَ اللَّهُ مِن شَيْءٍ إِنْ أَنتُمْ إِلَّا فِي ضَلَالٍ كَبِيرٍ [٦٧:٩]
                      তারা বলবেঃ হ্যাঁ আমাদের কাছে সতর্ককারী আগমন করেছিল, অতঃপর আমরা মিথ্যারোপ করেছিলাম এবং বলেছিলামঃ আল্লাহ তা’আলা কোন কিছু নাজিল করেননি। তোমরা মহাবিভ্রান্তিতে পড়ে রয়েছ।
                      ﴿٩﴾

                      وَقَالُوا لَوْ كُنَّا نَسْمَعُ أَوْ نَعْقِلُ مَا كُنَّا فِي أَصْحَابِ السَّعِيرِ [٦٧:١٠]
                      তারা আরও বলবেঃ যদি আমরা শুনতাম অথবা বুদ্ধি খাটাতাম, তবে আমরা জাহান্নামবাসীদের মধ্যে থাকতাম না।
                      ﴿١٠﴾

                      فَاعْتَرَفُوا بِذَنبِهِمْ فَسُحْقًا لِّأَصْحَابِ السَّعِيرِ [٦٧:١١]
                      অতঃপর তারা তাদের অপরাধ স্বীকার করবে। জাহান্নামীরা দূর হোক।
                      ﴿١١﴾

                      إِنَّ الَّذِينَ يَخْشَوْنَ رَبَّهُم بِالْغَيْبِ لَهُم مَّغْفِرَةٌ وَأَجْرٌ كَبِيرٌ [٦٧:١٢]
                      নিশ্চয় যারা তাদের পালনকর্তাকে না দেখে ভয় করে, তাদের জন্যে রয়েছে ক্ষমা ও মহাপুরস্কার।
                      ﴿١٢﴾

                      وَأَسِرُّوا قَوْلَكُمْ أَوِ اجْهَرُوا بِهِ ۖ إِنَّهُ عَلِيمٌ بِذَاتِ الصُّدُورِ [٦٧:١٣]
                      তোমরা তোমাদের কথা গোপনে বল অথবা প্রকাশ্যে বল, তিনি তো অন্তরের বিষয়াদি সম্পর্কে সম্যক অবগত।
                      ﴿١٣﴾

                      أَلَا يَعْلَمُ مَنْ خَلَقَ وَهُوَ اللَّطِيفُ الْخَبِيرُ [٦٧:١٤]
                      যিনি সৃষ্টি করেছেন, তিনি কি করে জানবেন না? তিনি সূক্ষ্নজ্ঞানী, সম্যক জ্ঞাত।
                      ﴿١٤﴾

                      هُوَ الَّذِي جَعَلَ لَكُمُ الْأَرْضَ ذَلُولًا فَامْشُوا فِي مَنَاكِبِهَا وَكُلُوا مِن رِّزْقِهِ ۖ وَإِلَيْهِ النُّشُورُ [٦٧:١٥]
                      তিনি তোমাদের জন্যে পৃথিবীকে সুগম করেছেন, অতএব, তোমরা তার কাঁধে বিচরণ কর এবং তাঁর দেয়া রিযিক আহার কর। তাঁরই কাছে পুনরুজ্জীবন হবে।
                      ﴿١٥﴾

                      أَأَمِنتُم مَّن فِي السَّمَاءِ أَن يَخْسِفَ بِكُمُ الْأَرْضَ فَإِذَا هِيَ تَمُورُ [٦٧:١٦]
                      তোমরা কি ভাবনামুক্ত হয়ে গেছ যে, আকাশে যিনি আছেন তিনি তোমাদেরকে ভূগর্ভে বিলীন করে দেবেন, অতঃপর তা কাঁপতে থাকবে।
                      ﴿١٦﴾

                      أَمْ أَمِنتُم مَّن فِي السَّمَاءِ أَن يُرْسِلَ عَلَيْكُمْ حَاصِبًا ۖ فَسَتَعْلَمُونَ كَيْفَ نَذِيرِ [٦٧:١٧]
                      না তোমরা নিশ্চিন্ত হয়ে গেছ যে, আকাশে যিনি আছেন, তিনি তোমাদের উপর প্রস্তর বৃষ্টি বর্ষণ করবেন, অতঃপর তোমরা জানতে পারবে কেমন ছিল আমার সতর্কবাণী।
                      ﴿١٧﴾

                      وَلَقَدْ كَذَّبَ الَّذِينَ مِن قَبْلِهِمْ فَكَيْفَ كَانَ نَكِيرِ [٦٧:١٨]
                      তাদের পূর্ববর্তীরা মিথ্যারোপ করেছিল, অতঃপর কত কঠোর হয়েছিল আমার অস্বীকৃতি।
                      ﴿١٨﴾

                      أَوَلَمْ يَرَوْا إِلَى الطَّيْرِ فَوْقَهُمْ صَافَّاتٍ وَيَقْبِضْنَ ۚ مَا يُمْسِكُهُنَّ إِلَّا الرَّحْمَٰنُ ۚ إِنَّهُ بِكُلِّ شَيْءٍ بَصِيرٌ [٦٧:١٩]
                      তারা কি লক্ষ্য করে না, তাদের মাথার উপর উড়ন্ত পক্ষীকুলের প্রতি পাখা বিস্তারকারী ও পাখা সংকোচনকারী? রহমান আল্লাহ-ই তাদেরকে স্থির রাখেন। তিনি সর্ব-বিষয় দেখেন।
                      ﴿١٩﴾

                      أَمَّنْ هَٰذَا الَّذِي هُوَ جُندٌ لَّكُمْ يَنصُرُكُم مِّن دُونِ الرَّحْمَٰنِ ۚ إِنِ الْكَافِرُونَ إِلَّا فِي غُرُورٍ [٦٧:٢٠]
                      রহমান আল্লাহ তা’আলা ব্যতীত তোমাদের কোন সৈন্য আছে কি, যে তোমাদেরকে সাহায্য করবে? কাফেররা বিভ্রান্তিতেই পতিত আছে।
                      ﴿٢٠﴾

                      أَمَّنْ هَٰذَا الَّذِي يَرْزُقُكُمْ إِنْ أَمْسَكَ رِزْقَهُ ۚ بَل لَّجُّوا فِي عُتُوٍّ وَنُفُورٍ [٦٧:٢١]
                      তিনি যদি রিযিক বন্ধ করে দেন, তবে কে আছে, যে তোমাদেরকে রিযিক দিবে বরং তারা অবাধ্যতা ও বিমুখতায় ডুবে রয়েছে।
                      ﴿٢١﴾

                      أَفَمَن يَمْشِي مُكِبًّا عَلَىٰ وَجْهِهِ أَهْدَىٰ أَمَّن يَمْشِي سَوِيًّا عَلَىٰ صِرَاطٍ مُّسْتَقِيمٍ [٦٧:٢٢]
                      যে ব্যক্তি উপুড় হয়ে মুখে ভর দিয়ে চলে, সে-ই কি সৎ পথে চলে, না সে ব্যক্তি যে সোজা হয়ে সরলপথে চলে?
                      ﴿٢٢﴾

                      قُلْ هُوَ الَّذِي أَنشَأَكُمْ وَجَعَلَ لَكُمُ السَّمْعَ وَالْأَبْصَارَ وَالْأَفْئِدَةَ ۖ قَلِيلًا مَّا تَشْكُرُونَ [٦٧:٢٣]
                      বলুন, তিনিই তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন এবং দিয়েছেন কর্ণ, চক্ষু ও অন্তর। তোমরা অল্পই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর।
                      ﴿٢٣﴾

                      قُلْ هُوَ الَّذِي ذَرَأَكُمْ فِي الْأَرْضِ وَإِلَيْهِ تُحْشَرُونَ [٦٧:٢٤]
                      বলুন, তিনিই তোমাদেরকে পৃথিবীতে বিস্তৃত করেছেন এবং তাঁরই কাছে তোমরা সমবেত হবে।
                      ﴿٢٤﴾

                      وَيَقُولُونَ مَتَىٰ هَٰذَا الْوَعْدُ إِن كُنتُمْ صَادِقِينَ [٦٧:٢٥]
                      কাফেররা বলেঃ এই প্রতিশ্রুতি কবে হবে, যদি তোমরা সত্যবাদী হও?
                      ﴿٢٥﴾

                      قُلْ إِنَّمَا الْعِلْمُ عِندَ اللَّهِ وَإِنَّمَا أَنَا نَذِيرٌ مُّبِينٌ [٦٧:٢٦]
                      বলুন, এর জ্ঞান আল্লাহ তা’আলার কাছেই আছে। আমি তো কেবল প্রকাশ্য সতর্ককারী।
                      ﴿٢٦﴾

                      فَلَمَّا رَأَوْهُ زُلْفَةً سِيئَتْ وُجُوهُ الَّذِينَ كَفَرُوا وَقِيلَ هَٰذَا الَّذِي كُنتُم بِهِ تَدَّعُونَ [٦٧:٢٧]
                      যখন তারা সেই প্রতিশ্রুতিকে আসন্ন দেখবে তখন কাফেরদের মুখমন্ডল মলিন হয়ে পড়বে এবং বলা হবেঃ এটাই তো তোমরা চাইতে।
                      ﴿٢٧﴾

                      قُلْ أَرَأَيْتُمْ إِنْ أَهْلَكَنِيَ اللَّهُ وَمَن مَّعِيَ أَوْ رَحِمَنَا فَمَن يُجِيرُ الْكَافِرِينَ مِنْ عَذَابٍ أَلِيمٍ [٦٧:٢٨]
                      বলুন, তোমরা কি ভেবে দেখেছ-যদি আল্লাহ তা’আলা আমাকে ও আমার সংগীদেরকে ধ্বংস করেন অথবা আমাদের প্রতি দয়া করেন, তবে কাফেরদেরকে কে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি থেকে রক্ষা করবে?
                      ﴿٢٨﴾

                      قُلْ هُوَ الرَّحْمَٰنُ آمَنَّا بِهِ وَعَلَيْهِ تَوَكَّلْنَا ۖ فَسَتَعْلَمُونَ مَنْ هُوَ فِي ضَلَالٍ مُّبِينٍ [٦٧:٢٩]
                      বলুন, তিনি পরম করুণাময়, আমরা তাতে বিশ্বাস রাখি এবং তাঁরই উপর ভরসা করি। সত্ত্বরই তোমরা জানতে পারবে, কে প্রকাশ্য পথ-ভ্রষ্টতায় আছে।
                      ﴿٢٩﴾

                      قُلْ أَرَأَيْتُمْ إِنْ أَصْبَحَ مَاؤُكُمْ غَوْرًا فَمَن يَأْتِيكُم بِمَاءٍ مَّعِينٍ [٦٧:٣٠]
                      বলুন, তোমরা ভেবে দেখেছ কি, যদি তোমাদের পানি ভূগর্ভের গভীরে চলে যায়, তবে কে তোমাদেরকে সরবরাহ করবে পানির স্রোতধারা?
                      ﴿٣٠﴾
                      ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

                      Comment


                      • #12
                        جزاكم الله خيرا

                        Comment


                        • #13
                          নতুন লিংক লাগবে। ফাইলটি ডিলিট করে দিয়েছে তাগুতের পোষা কুকুরেরা।
                          আমি আল্লাহর তরবারি
                          আমি খালিদ বিন ওলিদ
                          আমি পারস্য বাহিনীর মৃত্যুর দূত

                          Comment


                          • #14
                            নির্ভরযোগ্য হাদিসে বর্ণিত সকাল-সন্ধ্যার মাসনূন যিকির -মাওলানা আবু উবাইদা হাফিজাহুল্লাহ
                            http://gazwah.net/?p=25686
                            “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

                            Comment


                            • #15
                              জাযাকাল্লাহ সকল ভাইকে
                              আমি আল্লাহর তরবারি
                              আমি খালিদ বিন ওলিদ
                              আমি পারস্য বাহিনীর মৃত্যুর দূত

                              Comment

                              Working...
                              X