Announcement

Collapse
No announcement yet.

রজব মাসে নবীজি এই দোয়া বেশি পড়তেন

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • রজব মাসে নবীজি এই দোয়া বেশি পড়তেন

    রজব মাসে নবীজি এই দোয়া বেশি পড়তেন

    রজব মাসের পর শাবান মাস আর তার পরই পবিত্র রমজান। এই তিন মাসের পূর্ণ বরকত, রহমত ও ফজিলত যেন আমরা লাভ করতে পারি সেজন্য আল্লাহতায়ালার দরবারে বিশেষভাবে দোয়া করা দরকার। আমাদের পূর্বসূরি বুজুর্গ আলেমরা রজব মাসের শুরু থেকেই এই দোয়া বেশি বেশি করতেন-


    উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা রারিক লানা ফি রজাবা ওয়া শাবানা- ওয়া বাল্লিগনা রামাজান।’
    অর্থ: হে আল্লাহ! আমাদের রজব ও শাবান মাসে বরকত দান করুন এবং আমাদের রমজান পর্যন্ত পৌঁছে দিন।

    এ দোয়ার তাগিদ ও শিক্ষা দেয়ার উদ্দেশ্যই হচ্ছে, মুসলিম উম্মাহ যেন রমজানের গুরুত্বপূর্ণ ইবাদাত-বন্দেগির জন্য নিজেকে তৈরি করে নিতে পারে। আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে সব কাজে বরকত লাভ করতে পারে।
    এই দোয়াটি আমরা বেশি বেশি করতে পারি। আল্লাহতায়ালা আমাদের সেই তওফিক দান করুন। আমিন।

  • #2
    হাদিসটা মানের দিক থেকে দুর্বল, অনেকে এটাকে জাল বলেছেন। তবে স্বাভাবিক দোয়া হিসেবে করা যায়, আল্লাহু আ'লাম।
    মুমিনদেরকে সাহায্য করা আমার দায়িত্ব
    রোম- ৪৭

    Comment


    • #3
      যাজাকাল্লাহ

      Comment


      • #4
        রজব মাসে কা কি আমল করতে পারি

        আমাকে বলেদিন

        Comment


        • #5
          রজব মাস অন্যান্য মাসের মতই একটি মাস। তবে মাসটি সম্মানীত ( আশহুরে হুরুমের অন্তরভুক্ত)
          এ মাস নিয়ে আমাদের সমাজে অনেক কু-সংস্কার প্রচলিত আছে।
          মকসুদুল মুমিনীন নামক বাজারী কিতাবের মধ্যে এ মাস নিয়ে কুরআন-সুন্নাহ বিরোধী অনেক আমলের কথা আছে।
          এ মাসের কু-সংস্কারগুলো হলো,
          ১. সালাতুর রাগায়েব। এটা একটি বিশেষ পদ্ধতির নামাজ। যা জাহেলরা পয়দা করেছে। এর স্বপক্ষে তারা একটি মওযু হাদিস দিয়ে দলিল দিয়ে থাকে।
          ২. শবে মেরাজ। অনেকে মনে করে এ মাসের ২৭ তারিখে মেরাজ সংঘঠিত হয়েছে। তাই এ রাতের অনেক ফজিলত। অনেকে ২৭ তারিখে রোজাও রাখে। এগুলো সব নব্য আবিস্কৃত-বেদআত। যা জঘন্য গোনাহ। আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন। আমীন।
          সমাজের এ অপসংস্কৃতির বিরুদ্ধে অনেকে কলম ধরেছেন। তার মধ্যে একজন হলেন, হাফেজ ইবনে হাজার রহ. মৃত্যুঃ ৮৫৫ হিজরী।
          এ বিষয়ে তার লিখিত কিতাবের নাম হলো, تبيين العجب بما ورد في رجب " তাবয়ীনুল আজব বিমা- ওরদা ফি রজব"
          উক্ত কিতাবে তিনি রজবের ফজিলতের বিষয়ে যত হাদিস আছে তা নিয়ে আলোচনা করেছেন, আলোচনার এক পর্যায়ে বলেন,
          ﻭﺃﻣﺎ ﺍﻷﺣﺎﺩﻳﺚ ﺍﻟﻮﺍﺭﺩﺓ ﻓﻲ ﻓﻀﻞ ﺭﺟﺐ ، ﺃﻭ ﻓﻲ ﻓﻀﻞ ﺻﻴﺎﻣﻪ ، ﺃﻭ ﺻﻴﺎﻡ ﺷﻲﺀ ﻣﻨﻪ ﺻﺮﻳﺤﺔ : ﻓﻬﻲ ﻋﻠﻰ ﻗﺴﻤﻴﻦ : ﺿﻌﻴﻔﺔ ، ﻭﻣﻮﺿﻮﻋﺔ.
          "রজবের ফজিলত বা রজবের রোজার ফজিলত বা যে কোন ধরনের ফজিলত সম্বলিত হাদিসগুলো দুই ধরনের, হয় জয়ীফ না হয় মওযু।" -তাবয়ীনুল আজবঃ পৃষ্ঠা নংঃ ৬
          তবে বিশেষ ফজিলতের আকিদা না রেখে সব আলমই এতে করা যাবে। এতে কোন সমস্যা নেই। সমস্যা তখনই হবে যখন ফজিলতের আকিদা সহ করবে।
          আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে বুঝার ও আমল করার তৌফিক দান করুন। আমিন।
          ফিরে এসো দ্বীনের পথে।

          Comment


          • #6
            اللهم بارك لنا في رجب وشعبان وبلغنا رمضان

            Comment

            Working...
            X