Announcement

Collapse
No announcement yet.

দুমায় ব্যাপক অভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছে আসাদের সেনাবাহিনী।

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • দুমায় ব্যাপক অভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছে আসাদের সেনাবাহিনী।

    সিরিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় ঘৌতার সর্বশেষ বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত শহর দুমায় ‘ব্যাপক’ অভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছে দেশটির সেনাবাহিনী। ইসলামপন্থী জঙ্গি দল জায়েশ আল-ইসলাম দুমার নিয়ন্ত্রণ সরকারের কাছে হস্তান্তর না করলে এ অভিযান পরিচালনা করা হবে বলে সরকারপন্থী দৈনিক আল-ওয়াতানের প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে। খবর রয়টার্স।

    রাশিয়ার সমর্থনপুষ্ট সিরিয়ার সেনাবাহিনীর আক্রমণে কোণঠাসা বিদ্রোহীরা পূর্বাঞ্চলীয় ঘৌতার অন্যান্য অঞ্চল ত্যাগ করেছে। প্রত্যাবাসন চুক্তির আওতায় তারা উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে আশ্রয় নিয়েছে। তবে জঙ্গি দল জায়েশ আল-ইসলাম দুমাতেই থেকে যাবে বলে জানিয়েছে। সেখানে সরকার বাহিনী ঘিরে থাকা এক ছিটমহলে হাজার হাজার বেসামরিক লোক আশ্রয় নিয়েছে।

    আল-ওয়াতান দৈনিকে বলা হয়েছে, ‘জায়েশ আল-ইসলামের সদস্যরা দুমার নিয়ন্ত্রণ সরকারের কাছে হস্তান্তর ও এখান থেকে চলে যাওয়ার বিষয়ে সম্মত না হলে ঘৌতায় মোতায়েনকৃত সেনাসদস্যরা ব্যাপক অভিযান শুরু করবে।’

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সিরীয় কর্মকর্তা বলেন, পরিস্থিতি খুবই জটিল। রয়টার্সকে তিনি আরো জানান, ‘দুদিনের মধ্যেই বিষয়টি চূড়ান্ত হবে’।
    মঙ্গলবার জায়েশ আল-ইসলামের পক্ষ থেকে বলা হয়, দুমার বিষয়ে দেয়া প্রস্তাব সম্পর্কে রাশিয়া এখন পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত জানায়নি। এখান থেকে অধিবাসীদের জোরপূর্বক স্থানান্তর দামেস্ক ও মস্কো অঞ্চলটির জনমিতি পরিবর্তন করে ফেলতে চাইছে বলে অভিযোগ করছে দলটি।
    http://bonikbarta.net/bangla/news/20...#2472;ী/

  • #2
    হে আল্লাহ, আমদের রব্ব, আপনি মুজহিদিনদের সাহায্য করুন, মুজাহিদিনকে বিজয়ী করুন, যে ভাবে আপনি বদরে আপনি মুজাহিদিনদের সাহায্য করেছেন। এবং আবু জাহাল ও তার অনুসারীদের লাঞ্চিত করেছেন, সে ভাবে এই নুসাইরি কুকুর আসাদ ও তার সাঙ্গপাঙ্গ সহযোগীদের লাঞ্চিত ও অপমানিত করুন। আমিন

    Comment


    • #3
      জয়শ আল ইসলামই গুতায় অবস্থানকারী সর্বশেষ মুজাহিদীন হে আল্লাহ।
      আপানার কথা অনুযায়ী সর্বশেষ পর্যন্ত অটল থাকা এই বাহিনী আপনার নিকট সাহায্য পাওয়ার অধিকার রাখে।
      আমরা শুরু রাসুলের ন্যায় একই রকম দোয়া করছি রসুল যেরকম বদরের সময় দোয়া করেছিলেন যে, এই স্বল্প সংখ্যক সাহাবীকে যদি আপনি বিজয়ি না করেন তাহলে ইসলাম বিজয়ী হবে না।
      সেরকম বলি হে আল্লাহ এই স্বল্প সংখ্যক গুতার মুজাহিদিণকে আপনি যদি সাহায্য না করেন তাহলে এই সর্বশেষ দখলে থাকা অঞ্চলেও ইসলাম পরাজিত হবে।

      হে আল্লাহ আপনি আপনার বদরের ফেরশতা দিয়ে গুতার মুজাহিদিনকে সাহায্য করেন।
      হে আল্লাহ আপনি আমার ঐ সকল ভাইদেরকে রাত জেগে গুতার মুজাহিদীনের জন্য দোয়া করার তাওফিক দান করেন যারা কিনা দৃশ্যত কোনঠাসা অবস্থায় অল্প একটু জায়গার মাঝে আছে।
      হে আল্লাহ এই হতভাগাকে অন্তত তাদের জন্য দীর্ঘ সময় দোয়া করার তাওফিক দান করেন।
      আমীন

      Comment


      • #4
        জয়শ আল ইসলামই গুতায় অবস্থানকারী সর্বশেষ মুজাহিদীন হে আল্লাহ।
        আপানার কথা অনুযায়ী সর্বশেষ পর্যন্ত অটল থাকা এই বাহিনী আপনার নিকট সাহায্য পাওয়ার অধিকার রাখে।
        আমরা শুরু রাসুলের ন্যায় একই রকম দোয়া করছি রসুল যেরকম বদরের সময় দোয়া করেছিলেন যে, এই স্বল্প সংখ্যক সাহাবীকে যদি আপনি বিজয়ি না করেন তাহলে ইসলাম বিজয়ী হবে না।
        সেরকম বলি হে আল্লাহ এই স্বল্প সংখ্যক গুতার মুজাহিদিণকে আপনি যদি সাহায্য না করেন তাহলে এই সর্বশেষ দখলে থাকা অঞ্চলেও ইসলাম পরাজিত হবে।

        হে আল্লাহ আপনি আপনার বদরের ফেরশতা দিয়ে গুতার মুজাহিদিনকে সাহায্য করেন।
        হে আল্লাহ আপনি আমার ঐ সকল ভাইদেরকে রাত জেগে গুতার মুজাহিদীনের জন্য দোয়া করার তাওফিক দান করেন যারা কিনা দৃশ্যত কোনঠাসা অবস্থায় অল্প একটু জায়গার মাঝে আছে।
        হে আল্লাহ এই হতভাগাকে অন্তত তাদের জন্য দীর্ঘ সময় দোয়া করার তাওফিক দান করেন।
        আমীন

        Comment


        • #5
          যেকোন সময়, যেকোন মুহূর্তে দেশে বড় ধরনের কিছু একটা ঘটে যাওয়ার অপেক্ষায় আছে যেন কেবল। এবং কিছু একটা শুরু হয়ে গেলে দেশের মানুষ আক্রান্ত অন্যান্য মুসলিম দেশগুলির মত স্বাভাবিক চার ভাগে বিভক্ত হয়ে যাবে।
          .
          প্রথম ভাগ : যারা উচ্চবিত্ত, বিলাসী প্রকৃতির, সমাজের এলিট শ্রেণীর লোকজন, বিভিন্ন দেশের সাথে যাদের রাজনৈতিক বা অর্থনৈতিক যোগসাজশ আছে তারা নিশ্চিন্তে সোজা ওইসব দেশে গিয়ে ঠাঁই নেবে।
          .
          দ্বিতীয় ভাগ : যারা মধ্যবিত্ত, নিম্নমধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত সাধারণ শ্রেণীর লোকজন, দ্বীনধর্মের সাথে যাদের বিশেষ একটা সম্পর্ক নেই, মানে যারা জিহাদ-কিতালের ব্যাপারে, কাফেরদের প্রতিরোধের ব্যাপারে মানসিকভাবে প্রস্তুত না (সংঘাতটা যেহেতু ইসলামী ইস্যুতে হবে। জাতীয়তাবাদ বা অন্যকোন ইস্যু না) তো এরা দলে দলে, লাখে লাখে শরণার্থী শিবিরে আশ্রয় নিবে।
          .
          তৃতীয় ভাগ : উপরোল্লিখিত উভয় শ্রেণীর অনেকেই পার্থিব স্বার্থ রক্ষায় শত্রুপক্ষের দালাল হয়ে কাজ করবে। এদের মধ্যে অনেক আলেম উলামাও থাকবে।
          .
          চতুর্থ ভাগ : দ্বীনধর্মের সাথে যাদের সম্পর্ক ভাল। এক কথায় যারা প্র্যাকটিসিং মুসলিম, সেইসাথে আগ থেকেই শারীরিক, অর্থনৈতিক এবং সামরিকভাবে না হলেও অন্ততঃ মানসিকভাবে যারা জিহাদের ব্যাপারে প্রস্তুত ছিলেন তারা এবং একমাত্র তারাই আগ্রাসী শত্রুর মুকাবেলায় জীবন-মরণ প্রতিরোধ চালিয়ে যাবেন। তারাই কেবল ইসলামের দুশমনদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে সক্ষম হবেন। অন্য কেউ নয়।
          ইনশাআল্লাহ ৪র্থ ভাগের দলটি গুতা প্রান্তরে দাড়িয়েছে ইনশাআল্লাহ
          ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

          Comment


          • #6
            গুতা প্রান্তর কে নিয়ে রাসুল সা: এর ভবিষৎবাণী সত্র হবে ইনশাআল্লাহ ভাইয়েরা কাফের রা এ সকল হাদীস জানে তাইতো সমস্ত বিশ্বের কুফফাররা শামে হামলা করছে কিন্তু আমাদের অনেক মুসলিম বিষয়টি জানেই না



            ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

            Comment


            • #7
              হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) বলেছেন, “ ‘এমন একটি পরিস্থিতির উদ্ভব না হওয়া পর্যন্ত কেয়ামত সংঘটিত হবে না, যখন উত্তরাধিকারও বন্টিত হবে না, গনিমতের জন্য আনন্দও করা হবে না।’ এরপর তিনি সিরিয়ায় দিকে আঙ্গুল তুলে এর ব্যাখ্যা প্রদান করলেন। বললেন, ‘সিরিয়ার ইসলামপন্থীদের সঙ্গে যুদ্ধ করতে বিরাট এক বাহিনী প্রস্তুতি গ্রহণ করবে। ইসলামপন্থীরাও তাদের মোকাবেলায় প্রস্তুত হয়ে যাবে।’ ”
              বর্ণনাকারী বলেন, আমি জিজ্ঞেস করলাম, আপনি কি রোমানদের (খ্রিস্টানদের) কথা বলতে চাচ্ছেন? আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) বললেন, ‘হ্যাঁ, সেই যুদ্ধটি হবে ঘোরতর। মুসলমানরা জীবনের বাজি লাগাবে। তারা প্রত্যয় নিবে, বিজয় অর্জন না করে ফিরব না। উভয়পক্ষ লড়াই করবে। এমনকি যখন রাত উভয়ের মাঝে আড়াল তৈরি করবে, তখন উভয়পক্ষ আপন আপন শিবিরে ফিরে যাবে। কোন পক্ষই জয়ী হবে না। এভাবে একদল আত্মঘাতী জানবাজ শেষ হয়ে যাবে। তারপর আরেকদল মুসলমান মৃত্যুর শপথ নিবে যে, হয় বিজয় অর্জন করব, নয়তো জীবন দিয়ে দিব। উভয়পক্ষ যুদ্ধ করবে। রাত তাদের মাঝে আড়াল তৈরি করলে চূড়ান্ত কোন ফলাফল ছাড়াই উভয়পক্ষ আপন আপন শিবিরে ফিরে যাবে। এভাবে মুজাহিদদের এই জানবাজ দলটিও নিঃশেষ হয়ে যাবে। তারপর আরেকদল মুসলমান শপথ নিবে। হয় জয় ছিনিয়ে আনব, নতুবা জীবন দিয়ে দিব। তারা যুদ্ধ করবে। সন্ধ্যা পর্যন্ত যুদ্ধ চলবে। রাত নেমে এলে উভয়পক্ষই উভয়পক্ষই জয় না নিয়ে শিবিরে ফিরে যাবে। এই জানবাজ দলটিও নিঃশেষ হয়ে যাবে।
              চতুর্থ দিন অবশিষ্ট মুসলমানগণ যুদ্ধের জন্য শত্রুর মোকাবিলায় দাঁড়িয়ে যাবে। এবার আল্লাহ শত্রুপক্ষের জন্য পরাজয় অবধারিত করবেন। মুসলমানরা ঘোরতর যুদ্ধ করবে – এমন যুদ্ধ, যা অতীতে কখনও দেখা যায়নি। পরিস্থিতি এমন দাঁড়াবে যে, মৃতদের পাশ দিয়ে পাখিরা উড়বার চেষ্টা করবে; কিন্তু মরদেহগুলো এত দূর পর্যন্ত ছড়িয়ে থাকবে কিংবা লাশগুলো এত দুর্গন্ধ হয়ে যাবে যে, পাখিগুলো মরে মরে পড়ে যাবে। যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সৈন্যদের পরিজন তাদের গণনা করবে। কিন্তু শতকরা একজন ব্যতীত কাউকে জীবিত পাবে না। এমতাবস্থায় গনিমত বণ্টনে কোন আনন্দ থাকবে কি? এমতাবস্থায় উত্তরাধিকার বণ্টনের কোন সার্থকতা থাকবে কি?
              পরিস্থিতি যখন এই দাঁড়াবে, ঠিক তখন মানুষ আরও একটি যুদ্ধের সংবাদ শুনতে পাবে, যা হবে এটির চেয়েও ভয়াবহ। কে একজন চিৎকার করে করে সংবাদ ছড়িয়ে দেবে যে, দাজ্জাল এসে পড়েছে এবং তোমাদের ঘরে ঘরে ঢুকে তোমাদের পরিবার পরিজনকে ফেতনায় নিপাতিত করার চেষ্টা করছে। শুনে মুসলমানরা হাতের জিনিসপত্র সব দিয়ে ছুটে যাবে। দাজ্জাল আগমনের সংবাদের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য তারা আগে দশজন অশ্বারোহী প্রেরণ করবে। আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, আমি এই দশজন ব্যক্তির নাম, তাদের পিতার নাম, তাদের ঘোড়াগুলোর কোনটির কি রং সব জানি। সে যুগে ভূপৃষ্ঠে যত অশ্বারোহী সৈনিক থাকবে, তারা হবে শ্রেষ্ঠ সৈনিক।” (সহিহ মুসলিম- খণ্ড ৪, পৃষ্ঠা ২২২৩; মুসতাদরাকে হাকেম-খণ্ড ৪, পৃষ্ঠা ৫২৩; মুসনাদে আবী ইয়া’লা-খণ্ড ৯, পৃষ্ঠা ২৫৯)
              ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

              Comment


              • #8
                জইশ আল ইসলামের সামরিক মুখপাত্র হামজা বিরকদর বলেছেন, সিরিয়ার পূর্ব গুতা কিছু অংশের নিয়ন্ত্রণে থাকা বিদ্রোহী গোষ্ঠী জইশ আল ইসলাম তাদের নিয়ন্ত্রণাধীন এলাকা ছেড়ে দেশের অন্য অংশে সরকারবিরোধীদের নিয়ন্ত্রিত এলাকায় যাবে না। খবর বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।
                রোববার ইস্তাম্বুলভিত্তিক সিরীয় রেডিও স্টেশন রেডিও আল কুলকে পূর্ব গৌতা থেকে স্কাইপির মাধ্যমে তিনি এ কথা জানিয়েছেন।
                মুখপাত্র বিরকদর রেডিও আল কুলকে বলেন, “আজ আলোচনা হচ্ছে গুতা থাকা নিয়ে এবং এটি না ছাড়ার বিষয়ে।”
                এখন পূর্ব গুতা শুধু জইশ আল ইসলামের যোদ্ধারাই তাদের নিয়ন্ত্রিত এলাকায় রয়ে গেছেন।
                তথ্যসূএ:-ourislam24.com
                মার্চ ২৬, ২০১৮
                ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

                Comment


                • #9
                  নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ
                  بَيْنَمَا هُوَ كَذَلِكَ إِذْ بَعَثَ اللَّهُ الْمَسِيحَ ابْنَ مَرْيَمَ فَيَنْزِلُ عِنْدَ الْمَنَارَةِ الْبَيْضَاءِ شَرْقِيَّ دِمَشْقَ بَيْنَ مَهْرُودَتَيْنِ وَاضِعًا كَفَّيْهِ عَلَى أَجْنِحَةِ مَلَكَيْنِ إِذَا طَأْطَأَ رَأْسَهُ قَطَرَ وَإِذَا رَفَعَهُ تَحَدَّرَ مِنْهُ جُمَانٌ كَاللُّؤْلُؤِ فَلَا يَحِلُّ لِكَافِرٍ يَجِدُ رِيحَ نَفَسِهِ إِلَّا مَاتَ وَنَفَسُهُ يَنْتَهِي حَيْثُ يَنْتَهِي طَرْفُهُ فَيَطْلُبُهُ حَتَّى يُدْرِكَهُ بِبَابِ لُدٍّ فَيَقْتُلُهُ ثُمَّ يَأْتِي عِيسَى ابْنَ مَرْيَمَ قَوْمٌ قَدْ عَصَمَهُمُ اللَّهُ مِنْهُ فَيَمْسَحُ عَنْ وُجُوهِهِمْ وَيُحَدِّثُهُمْ بِدَرَجَاتِهِمْ فِي الْجَنَّةِ
                  “সে (দাজ্জাল) যখন মুসলমানদের ঈমান ধ্বংসের কাজে লিপ্ত থাকবে আল্লাহ তা’আলা তখন ঈসা ইবনে মারিয়াম (আঃ)কে পাঠাবেন। জাফরানের রঙ্গে রঙ্গিত দু’টি পোষক পরিহিত হয়ে এবং দু’জন ফেরেশতার পাখার উপর হাত রেখে দামেস্ক শহরের পূর্বে অবস্থিত সাদা মিনারের উপরে তিনি অবতরণ করবেন। তিনি যখন মাথা নিচু করবেন তখন সদ্য গোসলখানা থেকে বেরিয়ে আসা ব্যক্তির মাথা থেকে যেভাবে পানি ঝরতে থাকে সেভাবে তাঁর মাথা থেকে পানির ফোটা ঝরতে থাকবে এবং যখন মাথা উঁচু করবেন তখন অনুরূপভাবে তাঁর মাথা হতে মণি-মুক্তার মত চকচকে পানির ফোটা ঝরতে থাকবে। কাফেরের শরীরে তাঁর নিঃশ্বাস পড়ার সাথে সাথেই কাফের মৃত্যু বরণ করবে। চোখের দৃষ্টিসীমা পর্যন্ত গিয়ে তাঁর নিঃশ্বাস শেষ হবে। তিনি দাজ্জালকে ফিলিস্তীনের লুদ্দ শহরের গেইটে পাকড়াও করে হত্যা করবেন। অতঃপর তাঁর নিকট এমন কিছু লোক আসবেন যাদেরকে আল্লাহ তা’আলা দাজ্জালের ফিতনা হতে হেফাযত করেছেন। তিনি তাদের চেহারায় হাত বুলাবেন এবং বেহেশতের মধ্যে তাদের উচ্চ মর্যাদা সম্পর্কে সংবাদ দিবেন।
                  মুসলিম, অধ্যায়ঃ কিতাবুল ফিতান।
                  ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

                  Comment

                  Working...
                  X