Announcement

Collapse
No announcement yet.

বিজেপি’র অস্ত্রমিছিলে নিহত ১ জন মুসলিম।

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • বিজেপি’র অস্ত্রমিছিলে নিহত ১ জন মুসলিম।

    বিজেপির অস্ত্রমিছিলের পাল্টা কর্মসূচি হিসেবে পশ্চিমবঙ্গের ক্ষমতাসীন তৃণমূল কংগ্রেসও রাজ্যজুড়ে রাম নবমীর মিছিল বের করেছে। পুলিশ জানিয়েছে, উত্তর ২৪ পরগনায় অন্তত দুটি অস্ত্রমিছিল হয়েছে। পুরুলিয়ায় বজরঙ্গ দলের কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের মাঝে পড়ে শেখ শাহজাহান (৫০) নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন।

    পুরুলিয়া পুলিশের এসপি জয় বিশ্বাস জানান, মিছিলে অস্ত্রহাতে কয়েকজনের অংশগ্রহণ ঠেকাতে গেলে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ শুরু হয়। প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, শাহজাহান সংঘর্ষের মাঝে পড়ে গিয়েছিলেন। তাকে জেলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানে মৃত্যু হয়।

    এসপি জানান, সংঘর্ষে অন্তত ৫জন পুলিশ আহত হয়েছেন। গ্রেফতার করা হয়েছে ১৬জনকে। বেন্দিতে এখনও উত্তেজনা বিরাজ করছে। অতিরিক্ত পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।

    তবে পুলিশের একটি সূত্র জানিয়েছে, শাহজাহানের মৃত্যুর কারণ স্পষ্ট নয়। কারণ তাকে লাঠি দিয়ে পেটানো হয়েছে। শাহজাহানের মৃত্যুর সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয়দের কয়েকজন পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। এসময় ৫ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন।

    http://www.banglatribune.com/leads-o...80%99%E0%A6%B0

  • #2
    samurai007 ভাই আপনারে প্রতি একটা অনুরোধ
    ভাই আপনি এবং হিন্দ আকসা ভাই দুজনে ফোরামে গুরুত্বপূর্ন কাজ করছেন আলহামদুল্লিাহ কিন্তু ভাই আপনি খবর গুলো হিন্দ আকসা ভাইয়ের মত এক থ্রেডে প্রকাশ করলে ভালো হতো কারণ এতে ফোরামে অন্য ভাইদের গুরুত্বপূর্ন পোস্ট গুলো পেছনে পরে যাই আশা করি বিষয়টি গুরুত্ব দিবেন ইনশাআল্লাহ তবে গুরুত্বপূর্ন খবর গুলো মাঝে ভিন্ন থ্রেডে দিতে পারেন এতে ভাইদের কমেন্ট করতে সহজ হবে আশা করি বিষয়টি বুজতে পেরেছেন ইনশাআল্লাহ কারন আপনি যদি একসাথে ৪/৫ টি পোস্ট দিয়ে দেন তাহলে অন্য ভাইদের পোস্ট গুলো পেছনে পড়ে যায়
    ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

    Comment


    • #3
      Originally posted by কালো পতাকা View Post
      samurai007 ভাই আপনারে প্রতি একটা অনুরোধ
      ভাই আপনি এবং হিন্দ আকসা ভাই দুজনে ফোরামে গুরুত্বপূর্ন কাজ করছেন আলহামদুল্লিাহ কিন্তু ভাই আপনি খবর গুলো হিন্দ আকসা ভাইয়ের মত এক থ্রেডে প্রকাশ করলে ভালো হতো কারণ এতে ফোরামে অন্য ভাইদের গুরুত্বপূর্ন পোস্ট গুলো পেছনে পরে যাই আশা করি বিষয়টি গুরুত্ব দিবেন ইনশাআল্লাহ তবে গুরুত্বপূর্ন খবর গুলো মাঝে ভিন্ন থ্রেডে দিতে পারেন এতে ভাইদের কমেন্ট করতে সহজ হবে আশা করি বিষয়টি বুজতে পেরেছেন ইনশাআল্লাহ কারন আপনি যদি একসাথে ৪/৫ টি পোস্ট দিয়ে দেন তাহলে অন্য ভাইদের পোস্ট গুলো পেছনে পড়ে যায়
      ভাই কোন থ্রেডে প্রকাশ করব বলে দেন?
      আমি তহ নতুন।

      Comment


      • #4
        ভারতে এক ইমাম সাহেবের ছেলেকে নৃশংস ভাবে হত্যা করা হলেও তিনি প্রতিশোধের চিন্তা পর্যন্ত করতে পারেন নি।
        রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের এক দুত হারেস ইবনে উমায়ের কে হত্যা করা হলে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শুরু যোগের সেই সংখ্যা সল্পতা ও দুর্বলাতার সময়ে ও এর প্রতিশোধে তিন হাজারের এক কাফেলা প্রেরন করেন।যা ইতিহাসে গাজওয়ায়ে মূতা নামে পরিচিত।

        আবার সেখানে প্রতিশোধ নিতে গিয়ে জায়েদ ইবনে হারেসা শহীদ হলে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইন্তিকালের পুর্বে সব সাহাবায়ে কিরামকে কাফেলা বানিয়ে সেখানে গিয়ে জায়েদের ছেলে উসামার নেতৃত্বে যুদ্ধ করার জন্য ওসিয়ত করে গিয়েছেন । যেটাকে ইতিহাস জায়শে উসামা নামে জানে।
        সব মতবাদি রা যেই কাফেলার বরাত দিয়ে নিজেদের পক্ষে দলীল খোঁজে ফিরে।

        উসমান রাঃ হত্যার সংবাদে রাসুল নিজে সহ ১৪০০ সাহাবায়ে কিরাম যারা সেই সময়ের পুরু উম্মাহ , যুদ্ধ প্রস্তুতি তেমন না থাকা সত্বেও নিহত হওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে হাতে হাত রেখে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়ে পড়েন । অর্থাৎ মারতে গিয়ে সব মরতে হলেও তাই করবো ।
        আল্লাহতায়ালা তাদের এই উত্তেজনা আবেগতাড়না কে সন্মান করেন।
        তাদের হাতের উপর আল্লাহর হাত রয়েছে এই বলে নিজের সন্তুষ্টির ঘোষণা করেন।

        দ্বীনের ব্যপারে জিদাল বিতর্ককারিদের মুকাবিলায় আল্লাহতায়ালা ইমানদার দের সভাব বর্ননা করেন
        الذين اذا اصابهم البغى هم ينتصرون
        তাদের উপর যখন সিমা লঙ্ঘন হয় তারা প্রতিশোধ গ্রহন করে।

        কায়নুকার বাজারে ইহুদিরা এক মুসলিমকে হত্যা করে দিলে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পুরা জামাত নিয়ে তাদের ঘেরাও করে হত্যা করে দিতে গেলেন। এবং নগদ তাদের পুরা গুষ্টিসুদ্ধ দেশ ছাড়াকরে ফিরলেন।

        আমরে ইবনে উমায়্যা যমিরি নিজের সাথিদের হত্যার প্রতিশোধ জযবায় রাসুলের সাথে চুক্তি বদ্ধ দুই কাফেরকে হত্যা করে দেন , রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হত্যার দিয়ত আদায় করলেও আমর ইবনে উমায়্যাকে কোন তিরস্কার করেন নি। ...।

        সাহাবায়ে কিরাম মুরতাদদের বিরোদ্ধে ওয়াজ নছিহত লেখালেখি তালীম তালকীনের পথে না চলে যুদ্ধ করেছেন তাদের নির্মুল করেছেন ।

        পরা শক্তির সমুহের সাথে স্থায়ি যুদ্ধবন্ধ কুফরি চুক্তিতে আবদ্ধ না হয়ে যুদ্ধ করেছেন বিশ্ব বিজয়ী হয়েছেন ।

        আফ্রিকায় ইসলাম শিকড় গেড়ে রয়ে গিয়েছে কারন তাদের পুর্বপুরুষ যুদ্ধ ব্যবসায় স্পেন জয় করেছিলো । লাভ হাত ছাড়া হলেও পুঁজি বাকি রয়ে গিয়েছে।
        স্পেনে মুসলিমরা নিশ্চিহ্ন প্রায় হয়ে গিয়েছে, স্পেনের তারা যুদ্ধ করে ফ্রান্স ও বাকি ইউরুপ জয় করার ধারা ছেড়ে দিয়েছিলো।

        বুখারা সমরকন্দ শুধু স্মৃতি হয়ে আছে , ভারতবর্ষে ..বিদ্রোহ হয়েছে বার বার .আফগান সরহদিরা বার বার জেগেছে, এখনো আফগান খুরাসানিরা তাবৎ পৃথিবীর সামনে ওপেন চ্যলেঞ্জ হয়ে আছে, মাহদির বাহিনী তৈরি করে ছড়িয়ে দিচ্ছে।

        বাগদাদবাসী তাতারিদের সাথে চুক্তি করেছিল , ধ্বংস হয়েছে মিসর/সিরিয়াবাসী তাতারিদের প্রতিরোধ করেছে বিজয়ীহয়েছে। ...।


        এখন নেতৃবৃন্দ আমাদের কী নির্দেশ করেন , বুজর্গগন কী নছিহত করেন , উস্তাদ গন কী উপদেশ দেন , পীর দের তালকীন কী , সাথিভায়েরা কী পরামর্শ দেন , বক্তারা কী বয়ান করেন, কলামিস্ট স্কলার রা কী আলোচনা করেন। মুফতীগন কোথায় ?
        আমরা কোন ইসলাম মানবো। নিজেদের ও বিশ্বের শান্তির জন্য কোন পথে চলবো।

        Comment


        • #5
          Originally posted by samurai007 View Post
          ভাই কোন থ্রেডে প্রকাশ করব বলে দেন?
          আমি তহ নতুন।
          ভাই আপনি কি দেখছেন না হিন্দ আকসা ভাই কিভাবে জিহাদী খবর গুলো কি ভাবে একটা পোস্টের ভিতরে দিচ্ছেন আপনি সে ভাবে খবর গুলো দিন মানে আপনি সারা দিন যে খবর গুলো সংগ্রহ করবেন সেগুলো একটি পোস্টের ভিতর হিন্দ আকসা ভাইয়ের মত করে দিন ইনশাআল্লাহ একটি উদাহরন দিচ্ছি আপনার পোস্ট থেকে তাহলে বুজতে পারবেন ইনশাআল্লাহ
          ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

          Comment


          • #6
            ইসরাইলি বাহিনীর গুলিতে ১৬ ফিলিস্তিনি নিহত ।
            গাজা উপত্যকায় ফিলিস্তিনিদের বিক্ষোভে গুলি চালিয়ে শুক্রবার ১৬ নিরপরাধ লোককে হত্যা করেছে দখলদার ইসরাইলি সেনাবাহিনী। ২০১৪ সালের পর সবচেয়ে বড় এই বিক্ষোভে আরও কয়েকশ বিক্ষোভকারী আহত হয়েছেন।

            বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, গাজা উপত্যকায় হামাসের তিনটি লক্ষ্যবস্তুতে ইহুদিবাদী সেনারা ট্যাংক থেকে গোলাবর্ষণ ও বিমান হামলা চালিয়েছে।

            সীমান্তের বেড়া থেকে বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দিতে কাঁদানে গ্যাস ও তাজা গুলি ছোড়া হয়েছে।

            কাঁদানে গ্যাস ছুড়তে সেনাবাহিনী প্রথমবারের মতো ড্রোন ব্যবহার করেছে। দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে বিক্ষুব্ধ মানুষকে ছত্রভঙ্গ করে দিতে ওপর থেকে তাদের ওপর কাঁদানে গ্যাস ছোড়া হয়েছে।

            গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইসরাইলি হামলায় ১৬ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন প্রায় দেড় হাজার।

            বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে ইসরাইলি সেনাবাহিনী অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

            ১৯৪৮ সালে শরণার্থী হওয়া লাখ লাখ ফিলিস্তিনিকে নিজ ভূমিতে ফিরে আসতে দেয়ার দাবিতে সীমান্ত বরাবর এ বিক্ষোভের ডাক দেয়া হয়েছে।

            শুক্রবার এ বিক্ষোভ শুরু হয়ে চলবে আগামী ছয় সপ্তাহ পর্যন্ত। ১৯৭৬ সালের ৩০ মার্চ ইসরাইলের দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে গিয়ে ছয় নিরস্ত্র বিক্ষোভকারী নিহত হন।

            ফিলিস্তিনিরা দিনটিকে ভূমি দিবস হিসেবে পালন করেন। দিনটিকে ঘিরে ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস শরণার্থীদের পূর্বপুরুষদের ভিটেমাটিতে ফিরে আসার সুযোগ দেয়ার দাবিতে ব্যাপক বিক্ষোভের ডাক দিয়েছে।

            হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়াও বিক্ষোভে অংশ নিয়েছেন। গত কয়েক বছরের মধ্যে এই প্রথম তিনি সীমান্তের এত কাছে গেছেন।

            ইসরাইল সীমান্তে ফিলিস্তিনিদের বিক্ষোভ একটা স্বাভাবিক ঘটনা। কিন্তু শরণার্থীদের ফিরে আসার দাবিতে ডাকা এই বিক্ষোভ পুরোপুরি ভিন্ন।

            সীমান্ত বরাবর তাঁবু খাটিয়ে নারী, শিশুসহ গাজার পরিবারগুলোর সব সদস্য এই বিক্ষোভে অংশ নিয়েছেন। ফিলিস্তিনিরা স্ত্রী ও সন্তানদের সঙ্গে নিয়ে বিক্ষোভে অংশ নিচ্ছেন বলে দেখা গেছে।

            বিক্ষোভকারীদের একজন সাঈদ জুনিয়া গাজা শহরে ইসরাইলি সীমান্তের কয়েকশ মিটার দূরে একটি তাঁবু খাটিয়েছেন। সেখানে তার স্ত্রী ও সন্তানরাও রয়েছেন।

            তিনি বলেন, আমরা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আমাদের ভয়ের কিছু নেই। আমরা অন্যায় কিছু করছি না।

            বিক্ষোভের আয়োজকরা বলেন, আগামী ১৫ মে পর্যন্ত বিক্ষোভকারীরা সপরিবারে তাঁবুতে অবস্থান করে বিক্ষোভ প্রদর্শন করবেন।ওই দিনটিতে ফিলিস্তিনিরা নাকবা বা বিপর্যয় দিবস পালন করবেন।

            ১৯৪৮ সালে ১৫ মে ইহুদি রাষ্ট্র ইসরাইল প্রতিষ্ঠা করতে সাত লাখেরও বেশি ফিলিস্তিনিকে তাদের ঘরবাড়ি থেকে বিতাড়ন করে দেয়া হয়েছে।

            জাতিসংঘের হিসাবে, গাজা উপত্যকার ২০ লাখ লোকের মধ্যে ১৩ লাখই উদ্বাস্তু। তাদের নিজেদের ঘরবাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেয়া হয়েছে।

            ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ৭০তম বার্ষিকীতে দেশটিতে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস তেলআবিব থেকে জেরুজালেমে স্থানান্তর করার পরিকল্পনা করেছে ওয়াশিংটন। তখন আরও ব্যাপক সহিংস ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

            শুক্রবার ইসরাইলি হামলায় ফিলিস্তিনের এক ক্যালিগ্রাফি শিল্পীও নিহত হয়েছেন। মোহাম্মদ আবু আমর নামে ওই শিল্পী সৈকতের বালুতে ক্যালিগ্রাফি করে বিখ্যাত হয়েছিলেন।

            ফেসবুকে তিনি তার শেষ পোস্টে লিখেছেন, আমি আমার পূর্বপুরুষদের ভিটেমাটিতে ফিরে যাব। ১৯৪৮ সালে নিজ ভূখণ্ড থেকে তাড়িয়ে দেয়ার পর থেকে তিনি শরণার্থীর জীবন যাপন করছিলেন।

            ইসরাইলি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, যুদ্ধে জড়াতেই বিক্ষোভের ডাক দেয়া হয়েছে। তারা হামাস ও বিক্ষোভকারীদের সহিংসতার জন্য দায়ী করেছে।

            গাজা উপত্যকায় ইসরাইলি-ফিলিস্তিনি সহিংসতা বৃদ্ধির আশঙ্কায় শুক্রবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠকের ডাক দিয়েছিল।কিন্তু যৌথ বিবৃতি দিতে ব্যর্থ হয়েছে।

            জাতিসংঘের রাজনীতিবিষয়ক সহকারী সেক্রেটারি তায়ে-ব্রুক জেরিহাউন বলেন, আসছে দিনগুলোতে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে থাকবে। তিনি সবাইকে সর্বোচ্চ সংযম অবলম্বনের আহ্বান জানিয়েছেন।

            https://www.jugantor.com/internation...A6%B9%E0%A6%A4
            ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

            Comment


            • #7
              ইসরাইলি বাহিনীর গুলিতে ১৬ ফিলিস্তিনি নিহত ।
              গাজা উপত্যকায় ফিলিস্তিনিদের বিক্ষোভে গুলি চালিয়ে শুক্রবার ১৬ নিরপরাধ লোককে হত্যা করেছে দখলদার ইসরাইলি সেনাবাহিনী। ২০১৪ সালের পর সবচেয়ে বড় এই বিক্ষোভে আরও কয়েকশ বিক্ষোভকারী আহত হয়েছেন।

              বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, গাজা উপত্যকায় হামাসের তিনটি লক্ষ্যবস্তুতে ইহুদিবাদী সেনারা ট্যাংক থেকে গোলাবর্ষণ ও বিমান হামলা চালিয়েছে।

              সীমান্তের বেড়া থেকে বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দিতে কাঁদানে গ্যাস ও তাজা গুলি ছোড়া হয়েছে।

              কাঁদানে গ্যাস ছুড়তে সেনাবাহিনী প্রথমবারের মতো ড্রোন ব্যবহার করেছে। দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে বিক্ষুব্ধ মানুষকে ছত্রভঙ্গ করে দিতে ওপর থেকে তাদের ওপর কাঁদানে গ্যাস ছোড়া হয়েছে।

              গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইসরাইলি হামলায় ১৬ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন প্রায় দেড় হাজার।

              বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে ইসরাইলি সেনাবাহিনী অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

              ১৯৪৮ সালে শরণার্থী হওয়া লাখ লাখ ফিলিস্তিনিকে নিজ ভূমিতে ফিরে আসতে দেয়ার দাবিতে সীমান্ত বরাবর এ বিক্ষোভের ডাক দেয়া হয়েছে।

              শুক্রবার এ বিক্ষোভ শুরু হয়ে চলবে আগামী ছয় সপ্তাহ পর্যন্ত। ১৯৭৬ সালের ৩০ মার্চ ইসরাইলের দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে গিয়ে ছয় নিরস্ত্র বিক্ষোভকারী নিহত হন।

              ফিলিস্তিনিরা দিনটিকে ভূমি দিবস হিসেবে পালন করেন। দিনটিকে ঘিরে ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস শরণার্থীদের পূর্বপুরুষদের ভিটেমাটিতে ফিরে আসার সুযোগ দেয়ার দাবিতে ব্যাপক বিক্ষোভের ডাক দিয়েছে।

              হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়াও বিক্ষোভে অংশ নিয়েছেন। গত কয়েক বছরের মধ্যে এই প্রথম তিনি সীমান্তের এত কাছে গেছেন।

              ইসরাইল সীমান্তে ফিলিস্তিনিদের বিক্ষোভ একটা স্বাভাবিক ঘটনা। কিন্তু শরণার্থীদের ফিরে আসার দাবিতে ডাকা এই বিক্ষোভ পুরোপুরি ভিন্ন।

              সীমান্ত বরাবর তাঁবু খাটিয়ে নারী, শিশুসহ গাজার পরিবারগুলোর সব সদস্য এই বিক্ষোভে অংশ নিয়েছেন। ফিলিস্তিনিরা স্ত্রী ও সন্তানদের সঙ্গে নিয়ে বিক্ষোভে অংশ নিচ্ছেন বলে দেখা গেছে।

              বিক্ষোভকারীদের একজন সাঈদ জুনিয়া গাজা শহরে ইসরাইলি সীমান্তের কয়েকশ মিটার দূরে একটি তাঁবু খাটিয়েছেন। সেখানে তার স্ত্রী ও সন্তানরাও রয়েছেন।

              তিনি বলেন, আমরা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আমাদের ভয়ের কিছু নেই। আমরা অন্যায় কিছু করছি না।

              বিক্ষোভের আয়োজকরা বলেন, আগামী ১৫ মে পর্যন্ত বিক্ষোভকারীরা সপরিবারে তাঁবুতে অবস্থান করে বিক্ষোভ প্রদর্শন করবেন।ওই দিনটিতে ফিলিস্তিনিরা নাকবা বা বিপর্যয় দিবস পালন করবেন।

              ১৯৪৮ সালে ১৫ মে ইহুদি রাষ্ট্র ইসরাইল প্রতিষ্ঠা করতে সাত লাখেরও বেশি ফিলিস্তিনিকে তাদের ঘরবাড়ি থেকে বিতাড়ন করে দেয়া হয়েছে।

              জাতিসংঘের হিসাবে, গাজা উপত্যকার ২০ লাখ লোকের মধ্যে ১৩ লাখই উদ্বাস্তু। তাদের নিজেদের ঘরবাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেয়া হয়েছে।

              ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ৭০তম বার্ষিকীতে দেশটিতে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস তেলআবিব থেকে জেরুজালেমে স্থানান্তর করার পরিকল্পনা করেছে ওয়াশিংটন। তখন আরও ব্যাপক সহিংস ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

              শুক্রবার ইসরাইলি হামলায় ফিলিস্তিনের এক ক্যালিগ্রাফি শিল্পীও নিহত হয়েছেন। মোহাম্মদ আবু আমর নামে ওই শিল্পী সৈকতের বালুতে ক্যালিগ্রাফি করে বিখ্যাত হয়েছিলেন।

              ফেসবুকে তিনি তার শেষ পোস্টে লিখেছেন, আমি আমার পূর্বপুরুষদের ভিটেমাটিতে ফিরে যাব। ১৯৪৮ সালে নিজ ভূখণ্ড থেকে তাড়িয়ে দেয়ার পর থেকে তিনি শরণার্থীর জীবন যাপন করছিলেন।

              ইসরাইলি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, যুদ্ধে জড়াতেই বিক্ষোভের ডাক দেয়া হয়েছে। তারা হামাস ও বিক্ষোভকারীদের সহিংসতার জন্য দায়ী করেছে।

              গাজা উপত্যকায় ইসরাইলি-ফিলিস্তিনি সহিংসতা বৃদ্ধির আশঙ্কায় শুক্রবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠকের ডাক দিয়েছিল।কিন্তু যৌথ বিবৃতি দিতে ব্যর্থ হয়েছে।

              জাতিসংঘের রাজনীতিবিষয়ক সহকারী সেক্রেটারি তায়ে-ব্রুক জেরিহাউন বলেন, আসছে দিনগুলোতে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে থাকবে। তিনি সবাইকে সর্বোচ্চ সংযম অবলম্বনের আহ্বান জানিয়েছেন।

              https://www.jugantor.com/internation...A6%B9%E0%A6%A4
              ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

              Comment


              • #8
                দুমায় ব্যাপক অভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছে আসাদের সেনাবাহিনী।
                সিরিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় ঘৌতার সর্বশেষ বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত শহর দুমায় ‘ব্যাপক’ অভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছে দেশটির সেনাবাহিনী। ইসলামপন্থী জঙ্গি দল জায়েশ আল-ইসলাম দুমার নিয়ন্ত্রণ সরকারের কাছে হস্তান্তর না করলে এ অভিযান পরিচালনা করা হবে বলে সরকারপন্থী দৈনিক আল-ওয়াতানের প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে। খবর রয়টার্স।

                রাশিয়ার সমর্থনপুষ্ট সিরিয়ার সেনাবাহিনীর আক্রমণে কোণঠাসা বিদ্রোহীরা পূর্বাঞ্চলীয় ঘৌতার অন্যান্য অঞ্চল ত্যাগ করেছে। প্রত্যাবাসন চুক্তির আওতায় তারা উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে আশ্রয় নিয়েছে। তবে জঙ্গি দল জায়েশ আল-ইসলাম দুমাতেই থেকে যাবে বলে জানিয়েছে। সেখানে সরকার বাহিনী ঘিরে থাকা এক ছিটমহলে হাজার হাজার বেসামরিক লোক আশ্রয় নিয়েছে।

                আল-ওয়াতান দৈনিকে বলা হয়েছে, ‘জায়েশ আল-ইসলামের সদস্যরা দুমার নিয়ন্ত্রণ সরকারের কাছে হস্তান্তর ও এখান থেকে চলে যাওয়ার বিষয়ে সম্মত না হলে ঘৌতায় মোতায়েনকৃত সেনাসদস্যরা ব্যাপক অভিযান শুরু করবে।’

                নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সিরীয় কর্মকর্তা বলেন, পরিস্থিতি খুবই জটিল। রয়টার্সকে তিনি আরো জানান, ‘দুদিনের মধ্যেই বিষয়টি চূড়ান্ত হবে’।
                মঙ্গলবার জায়েশ আল-ইসলামের পক্ষ থেকে বলা হয়, দুমার বিষয়ে দেয়া প্রস্তাব সম্পর্কে রাশিয়া এখন পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত জানায়নি। এখান থেকে অধিবাসীদের জোরপূর্বক স্থানান্তর দামেস্ক ও মস্কো অঞ্চলটির জনমিতি পরিবর্তন করে ফেলতে চাইছে বলে অভিযোগ করছে দলটি।
                http://bonikbarta.net/bangla/news/20...#2472;ী/
                ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

                Comment


                • #9
                  ভাই আশা করি বুজতে পেরেছেন ইনশাআল্লাহ আপনি ৩/৪/৫ টি .পোস্ট একটার পোস্টের ভিতরে দিবেন আর হেড লাইন গুলো আপনি বিভিন্ন ভাবে দিতে পারেন বাকী আপনার মাসুলের সাথে পরামর্শ করে নিয়েন ইনশাআল্লাহ
                  ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

                  Comment


                  • #10
                    Originally posted by কালো পতাকা View Post
                    ভাই আশা করি বুজতে পেরেছেন ইনশাআল্লাহ আপনি ৩/৪/৫ টি .পোস্ট একটার পোস্টের ভিতরে দিবেন আর হেড লাইন গুলো আপনি বিভিন্ন ভাবে দিতে পারেন বাকী আপনার মাসুলের সাথে পরামর্শ করে নিয়েন ইনশাআল্লাহ
                    Bujechi vai.

                    Comment

                    Working...
                    X