Announcement

Collapse
No announcement yet.

জিহাদ সংক্রান্ত সংবাদ এপ্রিল।

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • জিহাদ সংক্রান্ত সংবাদ এপ্রিল।

    পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী তালেবানকে নতুন শান্তি আলোচনার জন্য বললেনঃ

    পাকিস্তান ও আফগানিস্তান তালেবানকে তাদের সাথে নতুন করে আলোচনার জন্য আহ্বান জানাল।
    পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী আফগানিস্তান সফরে গিয়েছিলেন থখন এই কথা বলেন।
    পকিস্তান ও আফগানিস্তানের প্রধানমন্ত্রী উভয়ই বলেন তালেবানকে দেরি না করে শান্তি আলোচনা
    করতে।
    তারা বলেন দেশের বর্তমান অবস্থার কোনো মিলিটারি সমাধান নেই।পলিটিকাল সমাধানই একমাত্র
    পথ।
    এর আগে আফগানিস্তানের প্রধানমন্ত্রী তালেবানকে রাজনৈতিক দল হিসেবে স্বৃকৃতি দেওয়ার কথাও
    বলেছিলেন।কোন পূর্বশর্ত ছাড়া আলোচনার জন্য ও বলেছিলেন।এই সকল অফার এর তালেবান
    মুজাহিদদের পক্ব থেকে কোন প্রতিক্রিয়া দেখাযায়নি।

    তারও কিছুদিন আগে তালেবান মুজাহিদদের পক্ব থেকে এক বার্তায় বলা হয় তারা শান্তি আলোচনার
    জন্য রাজি আছেন যদি আফগানিস্তানে অবস্থিত কাফেরদের বাহিনী চলে যায়।

    আফগানিস্তান ও পাকিস্তান এর আগে একে অপরকে তালেবানকে সাহায্য করার জন্য দোষারোপ
    করত।এখন তারা পরস্পর এর সাথে সহযোগিতা বারানোর জন্য একসাথে কাজ করে যাচ্ছে।

    https://www.aljazeera.com/news/2018/...114254621.html

  • #2
    মালিতে মোতায়েন করা জাতিসংঘের সৈন্যসহ ফরাসি সেনাদের ওপর হামলা

    হামলাকারীরা জাতিসংঘের নীল রঙের হেলমেট এবং জাতিসংঘের চিহ্ন অংকিত গাড়িতে করে সেখানে উপস্থিত হয়েছিল । ওই হামলায় রকেট লঞ্চার ও গাড়ি বোমা ব্যবহার করা হয়েছে। হামলা চলাকালে দুই পক্ষের মধ্যে গুলি বিনিময় হয়। সেসময় জাতিসংঘের একজন সেনাসদস্য নিহত হয়েছেন। আর বারো জনেরও বেশি সেনাসদস্য আহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে রয়েছে কয়েকজন ফরাসি সেনা।

    মালির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, হামলাকারীরা দফায় দফায় রকেট হামলা চালিয়েছে। হামলার সময় তাদের নিয়ে যাওয়া গাড়ি বোমাগুলোর মধ্যে একটি বিস্ফোরিত হয়। অপর গাড়ি বোমাটিকে থামানো গেছে। ৫ জন গুরুতরভাবে আহত হলেও, পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে। সাবেক ফরাসি উপনিবেশ মালিতে সরকারি বাহিনী ও জাতিসংঘের বাহিনীর ওপর হামলা চালানো নিয়মিত ঘটনা। দেশটিতে জাতিসংঘের পাশাপাশি ফরাসি সেনাও মোতায়েন করা রয়েছে।

    মালির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র এএফপিকে জানিয়েছে, হামলার ওই ঘটনাটি অভাবিত। সরকারি আরেকটি সূত্র জানিয়েছে, ‘আমরা এমন হামলা আগে কখনও দেখিনি।’ শনিবারের ওই হামলার আগ পর্যন্ত গত ৫ বছরে জাতিসংঘের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ১৬২ জন দেশটিতে নিহত হয়েছেন। আর এ বছর নিহত হয়েছেন, মোট ৭ জন।

    ২০১৩ সালে স্বাধীনতার দাবিতে তুয়ারেগদের অভ্যুত্থানের পর থেকে মালিতে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মোতায়েন করা রয়েছে। দেশটিতে ১১ হাজার সেনা ও দেড় হাজারেরও বেশি পুলিশ শান্তিরক্ষার কাজ করছেন। বিবিসি লিখেছে, মালিতে চলা শান্তিরক্ষা কার্যক্রমকেই জাতিসংঘের সবচেয়ে কঠিন অভিযান মনে করা হয়।

    http://www.banglatribune.com/foreign...A6%AA%E0%A6%B0

    Comment


    • #3
      জাযা কুমুল্লাহ

      Comment


      • #4
        তালেবানের মুজাহিদরা আফগানিস্তানের খাওজা অমারি জেলায় আক্রমন করেন এবং গভর্নরকে হত্যা করলেন।

        খাওজা অমারি জেলায় আক্রমন করে গভর্নরসহ ৮ জনকে হত্যা করল তালেবান।সাতজন পুলিশকেও হত্যা করা হয়।
        এই জেলাকে গজনি প্রদেশের সবচেয়ে সিকিউর জেলা ধরা হত.৭ জন পুলিশের সাথে আরও ৯ জনকে আহত করা হয়।
        স্থানীয় সময় রাত ২ টার সময় এই আক্রমন করা হয়।তারা নিয়মিতভাবে জেলার কেন্দ্র ও মিলিটারি বেইসে আক্রমন
        করেন।এই সময় তাদের স্পেশাল নাইট ভিশন ডিভাইস ব্যবহার করতে দেখা যায়।
        তারা যাবার আগে গভর্নর এর কার্যালয় এ আগুন লাগিয়ে দেন।
        গজনি প্রদেশের সবচেয়ে সিকিউর জেলা ধরা হত এটাকে।এই জেলার জন্য সরকার থেকে আলাদাভাবে শক্তিশালী সাপোর্ট
        ছিল।মানে এই জায়গায় সরকারি বাহিনীর ক্ষমতা ছিল বেশি এবং তালেবানের উপস্থিতি ছিল নগণ্য।
        কিন্তু কেফেরদের এই শক্তিশালী অবস্থাকে নিমিষেই ভেঙে দিলেন মুজাহিদরা।
        আফগানিস্তানের সরকার ও সেখানে উপস্থিত বিদেশী কাফেরদের অবস্থা একদম নাজুক।
        তালেবানের কন্ট্রোলে আফগানিস্তানের ৪৬.৫ শতাংস ভূমি।৪০৭ টি জেলার ৩৮ টি তাদের কন্ট্রোলে,১৫০ টি জেলায় কাফেরদের
        সাথে যুদ্ধরত।
        আল্লাহ যেন মুজাহিদেরকে বিজয় দান করেন ও কাফেরদের পরজিত করেদেন।
        https://www.longwarjournal.org/archi...s-governor.php

        Comment


        • #5
          বন্দুকধারীর গুলিতে রাখাইনের পুলিশ প্রধান নিহত
          মিয়ানমারের সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা মুসলিম অধ্যুষিত রাখাইনের রাথেডং শহরের পুলিশের প্রধান কর্মকর্তাকে গুলি চালিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। ওই এলাকায় সন্দেহভাজন এক মাদক বিক্রেতাকে ধরতে সহযোগী দুই কর্মকর্তাকে নিয়ে মঙ্গলবার অভিযান চালানোর সময় গুলিতে প্রাণ যায় তার।
          পুলিশের অপর কর্মকর্তা মেজর সোয়ে নাইং বলেন, রাথেডংয়ে গুলিবিদ্ধ উত্তর রাখাইনের পুলিশের ভারপ্রাপ্ত প্রধান কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট থেইন সিওয়েকে তাৎক্ষণিকভাবে হাসপাতালে নেয়া হয়। এ ব্যাপারে আর কোনো তথ্য দিতে রাজি হননি মেজর সোয়ে।
          স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার দুপুর ১টার দিকে লেফটেন্যান্ট থেইন সিওয়ে রাথেডংয়ের কিয়াউক ত্যান গ্রামের সন্দেহভাজন এক মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতারে ল্যান্স করপোরাল উইন টিন ও পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের কর্মকর্তা সোয়ে নাইন তুনকে নিয়ে অভিযানে যান। তারা ওই গ্রামে পৌঁছানোর পর সন্দেহভাজন ওই মাদকবিক্রেতা পালিয়ে পাশের খারু চউং ও রাখাউং চউং গ্রামের কাছে আত্মগোপন করে।
          পুলিশ বলছে, রাস্তার পাশে অভিযানের সময় সশস্ত্র একটি গোষ্ঠী পুলিশের ওপর হামলা চালায়। অভিযানে যাওয়া অপর দুই কর্মকর্তা এ ঘটনায় পালিয়ে আসতে সক্ষম হলেও রাথেডং পুলিশের প্রধান থেইন সিওয়ে ঘটনাস্থলে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান।
          পুলিশ ও সেনাবাহিনীর একটি দল বুধবার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। তবে এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের পাওয়া যায়নি।
          সূত্র : দ্য ইরাবতি।
          এসআইএস/জেআইএম
          ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

          Comment

          Working...
          X