Announcement

Collapse
No announcement yet.

রোযা রাখা অবস্থায় শরিয়তের বিধান।

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • রোযা রাখা অবস্থায় শরিয়তের বিধান।

    ভাই আমি জান্তে চাচ্ছি যে,রোযা থাকা অবস্থায় মুছ,বুগলের পশম,নাভির নিচের পশম, এবং নক, মাথার চুল, কাটা কি জায়েজ আছে? যদি জায়েজ থাকে তাহলে দলিল সহ জানাইলে ভাল হত ইনশাআল্লাহ।

  • #2
    ভাই এসব প্রশ্ন ত সাধারন আলেমরা ও দিতে পারেন... আপনি কষ্ট করে মাসজিদের ইমাম সাহেব বা পাড়ার কোন আলেম কে জিগ্যাস করুন বলেদিবে ইংশা আল্লাহ....
    হয় শাহাদাহ নাহয় বিজয়।

    Comment


    • #3
      ভাই আপনি বলেদিলে ভাল হত ইনশা আল্লাহ

      Comment


      • #4
        Originally posted by আ:রহিম View Post
        ভাই আমি জান্তে চাচ্ছি যে,রোযা থাকা অবস্থায় মুছ,বুগলের পশম,নাভির নিচের পশম, এবং নক, মাথার চুল, কাটা কি জায়েজ আছে? যদি জায়েজ থাকে তাহলে দলিল সহ জানাইলে ভাল হত ইনশাআল্লাহ।

        ﺍﻟﺤﻤﺪ ﻟﻠﻪ ﻭﺍﻟﺼﻼﺓ ﻭﺍﻟﺴﻼﻡ ﻋﻠﻰ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﻋﻠﻰ ﺁﻟﻪ ﻭﺻﺤﺒﻪ، ﺃﻣﺎ ﺑﻌـﺪ :
        রোজাবস্থায় এগুলো কাটা জায়েয আছে।
        দুররে মুখতারের মুসান্নিফ আল্লামা অালাউদ্দিন হাসকাফী রহ. (১০৮৮ হিজরী) বলেন,
        لا يكره دهن شارب ولا كحل اذا لم يقصد الزينة او تطويل اللحية اذا كانت بقدر المسنون وهو القبضة. وصرح في النهاية بوجوب ما زاد علي القبضة. ( الدر المختار: 3/397 دار الكتب العلمية)
        "রোজাবস্থায় মোচে তৈল দেয়া মাকরূহ নয়। অনুরূপ সুরমা ব্যবহারও মাকরূহ নয়। যখন তা দ্বারা সৌন্দর্য বৃদ্ধির ইচ্ছা না থাকবে। দাড়িতে তৈল মেখে তা লম্বা করাও অসুবিধা নেই যখন তা এক মুষ্টি পরিমাণ থাকবে। নিহায়া নামক কিতাবে অাছে, দাড়ি যদি একে মুষ্টির বেশী হয় তাহলে বেশী টুকু কেটে ফেলতে হবে।" ( দুররে মুখতারঃ ৩/৩৯৭)

        হাসকাফীর রহ. বক্তব্য থেকে প্রতিয়মান হয়, দাড়ি একমুষ্টির বেশী হয় তাহলে তা কেটে ফেলতে হবে। অার তা রোজার হালতেও কাটা যাবে রোজা ছাড়াও কাটা যাবে।
        এ ছাড়া মোচ, বুগলের পশম ইত্যাদি কাটা যাবে।

        কাটা-কাটির সাথে অার রোজার সাথে কোন সম্পর্ক নেই।
        কাটা-কাটি রোজার মাকরুহাত ও মুফসিতাদের অন্তর্ভুক্ত নয়।

        অাল্লাহ তায়ালা অামাদের সকলকে বুঝার ও অামল করার তৌফিক দান করুন। অামিন।
        ফিরে এসো দ্বীনের পথে।

        Comment


        • #5
          জাজাকাল্লাহ ভাই উত্তর পেয়েছি। আল্লাহ তায়ালা আপনাকে শহিদ হিসাবে কবুল করে নিন আমিন।

          Comment


          • #6
            আল্লাহ ভাইকে কবুল করুন,আমিন।

            Comment

            Working...
            X