Announcement

Collapse
No announcement yet.

তিনটি গুরুত্বপূর্ণ ফতোয়া জানতে চাই??***

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • তিনটি গুরুত্বপূর্ণ ফতোয়া জানতে চাই??***

    بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيم

    আস-সালামু 'আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ,

    সম্মানিত ভাইয়েরা তিনটি প্রশ্ন নিয়ে একটু সংশয়ে আছি। কোন ভাই যদি কুরআন-সুন্নাহ থেকে দলিল দিয়ে বুঝিয়ে দিতেন, তাহলে উপকৃত হতাম।

    ১. হাদিসে আছে, শাষক যতক্ষন রাষ্ট্রীয়ভাবে সালাত কায়েম রাখেন, ততক্ষন পর্যন্ত তার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করা যাবে না। তাহলে কি সৌদি শাষকের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করা যাবে না???? যদি বিদ্রোহ করা যায়, তাহলে কুরআন-সুন্নাহর কোন দলিল অনুযায়ী করা যাবে???? এবং সালাত কায়েমের হাদিসটির ব্যাখ্যাটা তাহলে কী হবে????

    ২. কুর'আন-সুন্নাহ মতে, পুরাতন ও বর্তমান জামানার আলোকে, খিলাফাত ঘোষণা করার শর্ত, উপযুক্ত সময়, নিয়ম ও পদ্ধতিটা কি???? এই বিষয়ের উপর কোন বই(বাংলা) থাকলে লিংক দিতে পারেন অথবা কোনো শর্টনোট দিতে পারেন। যদি এই বিষয়ে কোন লিখা না থাকে, তাহলে আমি এই অধম ব্যক্তিটি মনে করি যে এটা এখন সময়ের দাবি, বইগুলো উম্মতের সার্থে লিখা। (কোন অডিও-ভিডিও এর লিংক চাচ্ছি না)

    ৩. যদি কোনো মুসলিম জোরপূর্বক কোনো খলিফাকে হত্যা/অপসারণ করে অথবা বিরাট এলাকা দখল করে নিজেকে খলিফা দাবি করে, তাহলে কি তার আনুগত্য করতে হবে???? আমি বুঝাতে চাচ্ছি জোরপূর্বক ( যেমন আব্বাসীয় বা বাদশাহী খিলাফাত) বিষয়টা। আর আনুগত্য করা যদি ওয়াজিব হয়, তাহলে আবু বকর আল বাগদাদিকেও আনুগত্য করতে হবে?????

    জাযাকাল্লাহু খায়ের

  • #2
    ওয়াআলাইকুমুস সালামু ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ্!

    প্রশ্ন-১: বিদ্রোহ

    মুহাতারাম ভাই, শাসকদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের ব্যাপারে কয়েকটি হাদিস এসেছে-
    হাদিস-১
    (دعانا النبي صلى الله عليه وسلم فَبَايَعْنَاهُ. فكان فيما أخذ علينا أَنْ بَايَعَنَا على السمع والطاعة في مَنشَطِنا ومَكْرَهِنا، وعُسرنا ويُسرنا، وَأَثَرَة علينا، وَأَنْ لا نُنَازِعَ الأَمْرَ أَهْلَه. قَالَ: إِلاَّ أَنْ تَرَوْا كُفْرًا بَوَاحًا عِنْدَكُمْ مِنَ اللَّهِ فِيهِ بُرْهَانٌ). (متفق عليه وهذا لفظ مسلم. رقم الحديث: 1709، تحقيق فؤاد عبد الباقي)
    “আমাদেরকে রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ডাকলেন এবং আমরা তাঁর হাতে বাইআত হলাম। রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের থেকে যে বিষয়ে বাইআত নিলেন তা হলো, আমরা আমাদের পছন্দনীয়-অপছন্দনীয় বিষয়ে, সুখে-দুঃখে এবং আমাদের উপর যদি অন্য কাউকে প্রাধান্য দেয়া হয় তথাপিও (আমীরের কথা) শুনবো ও আনুগত্য করবো এবং আমরা দায়িত্বশীলের সাথে দায়িত্ব নিয়ে বিবাদে জড়াবো না। রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন তবে হাঁ, যদি তোমরা কোন স্পষ্ট কুফর দেখতে পাও, যার ব্যাপারে আল্লাহর পক্ষ থেকে তোমাদের কাছে সুস্পষ্ট প্রমাণ বিদ্যমান রয়েছে।” সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ১৭০৯, তাহকিক: ফুআদ আব্দুল বাকী


    হাদিস-২
    وعن عَوْفِ بنِ مالكٍ عن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال:"خِيارُ أئمتكم الذين تُحِبُّونَهُمْ ويُحِبُّونَكُمْ، ويُصَلُّون عليكم وتُصَلُّون عليهم. وشِرارُ أئمتكم الذين تُبْغِضُونَهم ويُبْغِضُونَكم، وتُلْعِنُوْنَهم ويُلْعِنُوْنُكم. قِيلِ يا رسولَ الله، أفلا نُنابِذُهم بالسيف؟ فقال: لا؛ ما أقاموا فيكم الصلاةَ. (صحيح مسلم. رقم الحديث:1855 دار المغني).
    “আউফ বিন মালিক রাযি. থেকে বর্ণিত, রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, তোমাদের মধ্যে উত্তম শাসক হলো তারা, যাদেরকে তোমরা ভালোবাসবে এবং তারাও তোমাদেরকে ভালোবাসবে, তোমরা তাদের জন্য দোয়া করবে তারাও তোমাদের জন্য দোয়া করবে। আর তোমাদের মধ্যে নিকৃষ্ট শাসক হলো তারা, যাদেরকে তোমরা অপছন্দ করবে এবং তারাও তোমাদেরকে অপছন্দ করবে, যাদেরকে তোমরা লা’নত করবে এবং তারাও তোমাদেরকে লা’নত করবে। বলা হলো, হে আল্লাহর রাসূল! আমরা কি তরবারি দ্বারা তাদের মোকাবেলা করবো না? রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন: না, যতদিন তারা তোমাদের মাঝে নামায কায়েম রাখে।” মুসলিম শরীফ, অধ্যায়-খিয়ারুল আয়িম্মাহ, হাদীস নং-৪৯১০


    অন্য হাদিসে এসেছে-
    হাদিস-৩
    قالوا: أفلا نقاتلهم؟ قال: « لا، ما صلوا ».
    “তারা আরজ করল, (ওহে আল্লাহর রাসূল) আমরা কি তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবো না? তিনি উত্তর দেন, ‘না, যত দিন তারা নামায আদায় করে’।” মুসলিম শরীফ, অধ্যায়-উজুবুল ইনকারি আলাল উমারা, হাদীস নং-৪৯০৬



    প্রথম হাদিস থেকে স্পষ্ট: কুফরে বাওয়াহ তথা সুস্পষ্ট কুফর পাওয়া গেলে বিদ্রোহ করতে হবে। কুফরে বাওয়াহ পাওয়া যাওয়ার পর আর কোন কিছুই দেখা হবে না যে, নামায কায়েম করে কি করে না। নামায কায়েম করুক না করুক সর্বাবস্থায় বিদ্রোহ করতে হবে।

    দ্বিতীয় হাদিস থেকে বুঝা গেল: রাষ্ট্রীয়ভাবে নামায কায়েম না করলে বিদ্রোহ করতে হবে। অর্থাৎ তারা যদি ব্যক্তিগতভাবে নামাযীও হয়, কিন্তু রাষ্ট্রীয়ভাবে নামায কায়েম না করে, তাহলে বিদ্রোহ করতে হবে।

    তৃতীয় হাদিস থেকে বুঝা গেল: যদি নিজেরা নামায পড়া ছেড়ে দেয়, তাহলে বিদ্রোহ করতে হবে। অর্থাৎ যদি রাষ্ট্রীয়ভাবে নামায কায়েম করেও, কিন্তু নিজেরা নামায পড়ে না- তাহলে বিদ্রোহ করতে হবে।

    মোটকথা: নামায না পড়া বা রাষ্ট্রীয়ভাবে নামায কায়েম না করা বা মুরতাদ হয়ে যাওয়া- এগুলোর কোন একটা পাওয়া গেলেই বিদ্রোহ করতে হবে। স্পষ্ট যে, সৌদি হুকুমত মুরতাদ হুকুমত। তাই তার বিরুদ্ধে সর্বাবস্থায় বিদ্রোহ করতে হবে; চাই তারা নামায কায়েম করুক বা না করুক, নিজেরা নামায পড়ুক বা না পড়ুক।


    এ ব্যাপারে আপনি (আলইমামাতুল উজমা) গ্রন্থের ৪৬৭-৪৭১ পৃষ্ঠাগুলো দেখতে পারেন।




    প্রশ্ন-২: খিলাফত ঘোষণা
    খিলাফত একটা বাস্তবতা। এটা শুধু একটা নাম নয় বা শুধু ঘোষণা দিয়ে দেয়ার নাম নয়। এর জন্য পর্যাপ্ত সামর্থ্য থাকা আবশ্যক। সামর্থ্য না থাকলে ঘোষণা দিয়ে দিলেও সেটা খেলাফত হবে না। সামর্থ্য না থাকা সত্ত্বেও ঘোষণা দিয়ে দেয়া বরং উম্মাহর জন্য মুসিবত ডেকে আনবে- যেমনটা আমরা দাওলার বেলায় দেখেছি। তাদের খেলাফত ঘোষণার দ্বারা যে উম্মাহর মাঝে কতটুকু ফিতনা ও রক্তারক্তি হয়েছে তা কারো নিকট অস্পষ্ট নয়।
    এ ব্যাপারে আপনি এগুলো দেখতে পারেন-

    ১. ইসলামী বসন্ত- শাইখ আইমান আযযাওয়াহিরি হাফিযাহুল্লাহ।
    লিংক: https://dawahilallah.com/showthread....8%E0%A6%B0-pdf
    এ লিংকে গেলে সবগুলো পর্বের লিংক পাবেন।

    ২. দ্বীন কায়েম: একটি কৌশলগত পর্যালোচনা- আবু আনওয়ার আলহিন্দি হাফিযাহুল্লাহ।
    লিংক (ডক): http://s000.tinyupload.com/index.php...91965552025392
    কারো কাছে পিডিএফ লিংক থাকলে সংগ্রহ করে নিতে পারেন।

    ৩. উস্তাদ আহমাদ নাবিলের লেকচারসমূহ।
    লিংক: http://darulilm.org/tag/ustad-ahmad-nabil/


    এগুলো দেখলে আশাকরি বিষয়গুলো পরিষ্কার হবে। আর ভাই, অলসতা করবেন। মনে রাখবেন, দু’চার পৃষ্ঠা দেখার দ্বারা বা দুয়েকটা বয়ান শুনার দ্বারা যথার্থ ইলম হাসিল হয় না।


    প্রশ্ন-৩: জবরদখল
    জবরদখল যদিও হারাম, তথাপিও যদি কেউ আগের খলিফাকে অপসারণ বা হত্যা করে বা আগের খলিফার মৃত্যুর পর জোরপূর্বক অস্ত্রবলে মুসলিম বিশ্ব দখল করে নিয়ে খলিফার আসনে বসে যায়, এবং এমনভাবে তার ক্ষমতা সুপ্রতিষ্ঠিত করে নেয় যে, তাকে অপসারণ করতে গেলে অহেতুক রক্তপাত ছাড়া অন্য কোন ফায়েদা হবে না: তাহলে শর্তসাপেক্ষে জরুরত বশত তার আনুগত্য করতে হবে।

    শর্ত হল: শরীয়ত কায়েম করতে হবে। যদি শরীয়ত কায়েম করে তাহলে সকল জায়েয বিষয়ে তার আনুগত্য করতে হবে, যেমন একজন নেককার ও বৈধ খলিফার আনুগত্য করতে হয়। আর যদি শরীয়ত কায়েম না করে, তাহলে তার আনুগত্য করা যাবে না। আনুগত্যের মাপকাঠি শরীয়ত। শরীয়ত কায়েম না করলে বিদ্রোহ করতে হবে। আর শরীয়ত কায়েম করলে সে যদিও জবর দখলের কারণে গুনাহগার হবে, কিন্তু আমাদের জন্য আবশ্যক হবে তার আনুগত্য করা।

    তার এ আনুগত্য জরুরতের কারণে। কারণ, যদি তার আনুগত্য না করা হয় তাহলে জিহাদ বন্ধ হয়ে যাবে, হুদুদ-কেসাস কায়েম করা যাবে না, ইসলামী বিশ্বের নিরাপত্তা বহাল থাকবে না, অহেতুক রক্তপাত হবে- ইত্যাদি অনেক ফিতনা দেখে দেবে। এর চেয়ে তার আনুগত্য করে শরীয়ত কায়েম করে চলাই ভাল।


    তদ্রূপ, কোন ব্যক্তি যদি মুসলিম বিশ্বের কোন ভূখণ্ড দখল করে নেয় এবং এমনভাবে তার ক্ষমতা সুপ্রতিষ্ঠিত করে নেয় যে, তাকে অপসারণ করতে গেলে অহেতুক রক্তপাত ছাড়া অন্য কোন ফায়েদা হবে না: তাহলে উপরোক্ত শরীয়ত কায়েমের শর্তে জরুরত বশত উক্ত ভূখণ্ডের লোকজন জায়েয বিষয়াশয়ে তার আনুগত্য করবে। উক্ত ভূখণ্ডের বাহিরের লোকজনকে তার আনুগত্য করতে হবে না।


    উল্লেখ্য, আবু বকর বাগদাদি অল্প কিছু ভূখণ্ড দখল করেছিল। সামগ্র মুসলিম বিশ্ব জবর দখল করে খলিফার আসনে বসার স্বপ্ন তার পূরণ হয়নি। তাই সারা বিশ্বের মুসলমানের জন্য তার আনুগত্য আবশ্যক হওয়ার প্রশ্নই হতে পারে না। তবে সে যতটুকু এলাকা দখল করেছে, ততটুকু এলাকার লোকজন জায়েয বিষয়ে তার আনুগত্য করবে। যেমন- আমেরিকা, শীয়া ও গণতান্ত্রিক মুরতাদদের বিরুদ্ধে জিহাদ ইত্যাদি। পক্ষান্তরে মুজাহিদদের বিরুদ্ধে বা সাধারণ মুসলমানদের হত্যা বা লুণ্টনের ক্ষেত্রে বা অন্য কোন অন্যায়ের ক্ষেত্রে আনুগত্য জায়েয হবে না। অবশ্য বর্তমানে তার দখলদারিত্বে কোন এলাকা আছে বলে জানা নেই। আল্লাহ তাআলা খারেজীসহ সব ধরণের ফেতনা হতে উম্মাহকে হেফাজত করুন। আমীন।

    এসব বিষয়ের বিস্তারিত আলোচনা সিয়াসতের কিতাবাদিতে বিদ্যমান। সময়স্বল্পতার কারণে রেফারেন্স উল্লেখ করলাম না। সংক্ষিপ্ত পরিসরে (আলইমামাতুল উজমা) গ্রন্থের ২২০-২২৬ পৃষ্ঠাগুলো দেখতে পারেন। এছাড়াও পূর্বে যে কিতাব ও লেকচারের বরাত দিয়েছি, সেখানে এ ব্যাপারে মোটামুটি আলোচনা আছে।

    আল্লাহ তাআলা সবাইকে সহীহ বুঝ ও আমলে সালেহের তাওফিক দান করুন এবং সব ধরণের ফিতনা হতে হিফাজত করুন।

    Comment


    • #3
      আল-হামদু-লিল্লাহ, বিষয়গুলো পরিষ্কার হয়েছে। (২নং প্রশ্ন) ইনশাআল্লাহ পড়ে শেষ করবো।

      আর ১নং প্রশ্নের উত্তর গতকাল রাতেই পেয়ে গিয়েছিলাম। আপনারটা পড়ে পূর্নতা পেয়েছি।
      ((এরাতো সালাত ক্বায়েম করে ও সিয়াম পালন করে?-----------
      তারা শিরক করার কারণে সকল আমল বাতিল। আল্লাহ বলেন:
      لئن اشركت ليحبطن عملك ولتكونن من الخاسرين.
      অর্থ:
      আর যদি তুমি শিরক কর তবে তোমার সমস্ত আমল বাতিল হয়ে যাবে এবং নিশ্চয় তুমি ক্ষতিগ্রস্থদের অন্তর্ভুক্ত হবে। (সূরা যুমার ৬৫))

      আর, মুহতারাম ইলম ও জিহাদ ভাই,
      আলইমামাতুল উজমা(বাংলা) pdf বইয়ের কোনো লিংক পাওয়া যাবে। অথবা নেটে পড়ার কোনো ব্যবস্থা আছে??

      আল্লাহ (সুব), আপনাকে উত্তম জাযা দান করুন।

      ---------------------------------------


      الَّذِينَ يَسْتَمِعُونَ الْقَوْلَ فَيَتَّبِعُونَ أَحْسَنَهُ أُولَئِكَ الَّذِينَ هَدَاهُمُ اللَّهُ وَأُولَئِكَ هُمْ أُولُو الْأَلْبَابِ

      “যারা মনোযোগ সহকারে কথা শুনে এবং উত্তম কথাসমূহের অনুসরণ করে; এরাই হচ্ছে সেসব লোক যাদের আল্লাহ তা’আলা সৎপথে পরিচালিত করেন, আর এরাই হচ্ছে বোধশক্তিসম্পন্ন মানুষ।” (সূরা আয যুমার ৩৯: ১৮)

      Comment


      • #4
        জাযাকাল্লাহ। আল্লাহ তায়ালা আপনাদের দ্বারা আরো অনেক বেশী দ্বীনের কাজ নিন। আমীন।।

        Comment


        • #5
          আল-হামদু-লিল্লাহ, বিষয়গুলো পরিষ্কার হয়েছে। (২নং প্রশ্ন) ইনশাআল্লাহ পড়ে শেষ করবো।

          আলহামদু লিল্লাহ। আল্লাহ তাআলা তাওফিক দান করুন। আমীন।

          আলইমামাতুল উজমা(বাংলা) pdf বইয়ের কোনো লিংক পাওয়া যাবে। অথবা নেটে পড়ার কোনো ব্যবস্থা আছে??
          কিতাবটি আরবী। বাংলা হয়নি মনে হয় এখনোও।

          Comment

          Working...
          X