অনেক ভাই তাগুতের হাতে বন্দী হন। কিন্তু রিমান্ড, কারাগার, জামিন ইত্যাদি সম্পর্কে কোনো ধারণা না থাকায় অনেক ভোগান্তির শিকার হোন। তাই কিছু কথা বলা...
১. ১৬৪ ধারায় জবানবন্দীঃ কেউ গ্রেফতার হলে তাগুত প্রশাসন চেষ্টা করে (তাদের দৃষ্টিতে) আসামীকে রিমান্ড শেষে কোর্টে তুলে ম্যাজিস্টেটের সামনে একাকী স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী (যাকে ১৬৪ বলে) রেকর্ড করাতে। এই স্বীকারোক্তি দিলে আসামীর জামিন পাওয়া কঠিন হয়ে যায় ও তার মামলায় তার বিরুদ্ধে স্পষ্ট সাক্ষী দায়িয়ে যায় তাই সাজা বেশি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
যদি রিমান্ডে নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে পুলিশের কাছে সত্য বলাও লাগে কোনোমতেই ১৬৪ এ জবানবন্দী দেয়া যাবে না। পুলিশ ঘুষের জন্য চাপ দিলে বুদ্ধিমত্তার সাথে না দেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। দেওয়া লাগলেও যতোটুকু না দিলেই নয়।
২. রিমান্ডঃ রিমান্ড বা পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদে একদল লোক আপনার সাথে খুব বাজে ব্যবহার করবে আরেক দল নরম সুরে আদর করে তথ্য বের করার চেষ্টা করবে। জবাবের ক্ষেত্রে যতোটুকু না বললেই নয় ততোটুকু বলবেন। মনে রাখবেন আপনি যতো তথ্য দিবেন বা যতো বেশী ভাইদের নাম বলবেন ততোই ফেসে যাবেন। যদি সত্য বলতেই হয় সবসময় একভাবে বলবেন। তাগুতের চামচারা আপনাকে বিভিন্ন চাপ দিয়ে তথ্য বের করার চেষ্টা করবে। স্থিরচিত্রে আল্লাহর উপর ভরসা রেখে জবাব দিতে হবে।
৩. জামিনঃ বন্দীত্ব থেকে মুক্ত হওয়া একজন বন্দীর পরম আকাঙ্ক্ষা। জামিনের জন্য অভিজ্ঞ ও আপনার মামলার মতো মামলা পরিচালনা করে এমন উকিল নিয়োগ দিতে হবে। কখনোই সব টাকা একবারে আগে পরিশোধ করবেন না। [বি.দ্র. তাগুত ও কুফুরী সিস্টেমের কাছে বিচার প্রত্যাশা একান্তই অপারগ হয়ে ছাড়া করা যাবে না। কেউ যদি এই কুফুরী ব্যবস্থার কাছে বিচার না চেয়ে সবর করে সেটি সববচেয়ে উত্তম। আল্লাহু আ'লাম]
৪. সতর্কতাঃ বাইরের মতো জেলখানাতে আসামীদের মধ্যেও তাগুতের চর থাকে। তাই সাবখানে কথাবার্তা সাবধানে বলতে হবে।
ইন-শা-আল্লাহ পরে সময় হলে আরো কিছু লিখবো। ভুল হলে আল্লাহর নিকট ক্ষমাপ্রার্থী।
১. ১৬৪ ধারায় জবানবন্দীঃ কেউ গ্রেফতার হলে তাগুত প্রশাসন চেষ্টা করে (তাদের দৃষ্টিতে) আসামীকে রিমান্ড শেষে কোর্টে তুলে ম্যাজিস্টেটের সামনে একাকী স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী (যাকে ১৬৪ বলে) রেকর্ড করাতে। এই স্বীকারোক্তি দিলে আসামীর জামিন পাওয়া কঠিন হয়ে যায় ও তার মামলায় তার বিরুদ্ধে স্পষ্ট সাক্ষী দায়িয়ে যায় তাই সাজা বেশি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
যদি রিমান্ডে নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে পুলিশের কাছে সত্য বলাও লাগে কোনোমতেই ১৬৪ এ জবানবন্দী দেয়া যাবে না। পুলিশ ঘুষের জন্য চাপ দিলে বুদ্ধিমত্তার সাথে না দেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। দেওয়া লাগলেও যতোটুকু না দিলেই নয়।
২. রিমান্ডঃ রিমান্ড বা পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদে একদল লোক আপনার সাথে খুব বাজে ব্যবহার করবে আরেক দল নরম সুরে আদর করে তথ্য বের করার চেষ্টা করবে। জবাবের ক্ষেত্রে যতোটুকু না বললেই নয় ততোটুকু বলবেন। মনে রাখবেন আপনি যতো তথ্য দিবেন বা যতো বেশী ভাইদের নাম বলবেন ততোই ফেসে যাবেন। যদি সত্য বলতেই হয় সবসময় একভাবে বলবেন। তাগুতের চামচারা আপনাকে বিভিন্ন চাপ দিয়ে তথ্য বের করার চেষ্টা করবে। স্থিরচিত্রে আল্লাহর উপর ভরসা রেখে জবাব দিতে হবে।
৩. জামিনঃ বন্দীত্ব থেকে মুক্ত হওয়া একজন বন্দীর পরম আকাঙ্ক্ষা। জামিনের জন্য অভিজ্ঞ ও আপনার মামলার মতো মামলা পরিচালনা করে এমন উকিল নিয়োগ দিতে হবে। কখনোই সব টাকা একবারে আগে পরিশোধ করবেন না। [বি.দ্র. তাগুত ও কুফুরী সিস্টেমের কাছে বিচার প্রত্যাশা একান্তই অপারগ হয়ে ছাড়া করা যাবে না। কেউ যদি এই কুফুরী ব্যবস্থার কাছে বিচার না চেয়ে সবর করে সেটি সববচেয়ে উত্তম। আল্লাহু আ'লাম]
৪. সতর্কতাঃ বাইরের মতো জেলখানাতে আসামীদের মধ্যেও তাগুতের চর থাকে। তাই সাবখানে কথাবার্তা সাবধানে বলতে হবে।
ইন-শা-আল্লাহ পরে সময় হলে আরো কিছু লিখবো। ভুল হলে আল্লাহর নিকট ক্ষমাপ্রার্থী।
Comment