রাসূল আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন
তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি উওমরুপে মু'জাহিদ ভাইদের পরিবার ও তাদের ধনসম্পদের দেখাশোনা করবে তার জন্য রয়েছে মু'জাহিদ ভাইদের অর্ধেক সওয়াব
অন্য হাদিসে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন
বিধাবা ও নিঃস্বদের প্রয়োজন পূরণে সচেষ্ট ব্যক্তি আল্লাহর রাস্তায় জে'হাদ কারীর মত অথবা ঐ ব্যক্তির মত
যে রাতে সালাতরত থাকে এবং দিনে সিয়াম পালন করে তাহলে যে যুদ্ধে না গিয়ে এত মেহনত না করে
শুধুমাত্র তার পরিবার
পরিজন কে দেখাশোনা করলো এবং তার বিধবা নারীকে অথবা তার ছেলে সন্তান কে দেখভাল করলো এতিম ছেলেকে দেখভাল করলো
সে ব্যক্তিকে তার অর্ধেক সওয়াব দেয়া হবে ।
অন্য হাদিসে রাসুল কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন সে আল্লাহর রাস্তায় মু'জাহিদ কারী তার মতই সওয়াব পাবে এমনকি বলেন অথবা সে ঐ ব্যক্তির মত যে সারারাত আল্লাহ'র সালাত কায়েম করে এবং নফল ইবাদত করে এবং সারাদিন সে রোজা রাখে তাহলে সারা দিন যে রোজা রাখে তার কী পরিমাণ কষ্ট হয় সারা রাত সালাত আদায় করে তার কী পরিমাণ কষ্ট হয়
দিন রাত জুড়ে সে মেহনতের মধ্যে থাকে এবং এই কষ্টের পরে যে সে সওয়াব অর্জন করবে কোন ঐ ব্যক্তি যদি মিসকিনদের কে অথবা কোন বিধাবাকে দেখভাল করে তাদের হাজত যদি পূরণ করে দেয় কিংবা পূরণ করার জন্য শপথ গ্রহণের চেষ্টা করে আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা তার আমল নামায় সেই পরিমাণে সওয়াব দিবেন
কত সৌভাগ্যের ব্যাপার
অন্য একটি দীর্ঘ হাদীসে এসেছে ,
রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া পারলাম বলেন
পর-উপকারকারী আল্লাহ'র কাছে সবচেয়ে প্রিয়
যে অন্যকে উপকার করে আল্লাহ'র কাছে সে সবচেয়ে বেশি প্রিয় আর সর্বপেক্ষা সবচেয়ে প্রিয় আমল হচ্ছে যে
অন্যকে উপকার করে আল্লাহর কাছে সে সবচেয়ে বেশি প্রিয় আর সর্বোপেক্ষা সবচেয়ে প্রিয় আমল হচ্ছে মুসলমানকে আনন্দিত করা ,খুশি করা ,
তার বিপদ দূর করে দেয়া কোন মুসলমানের ঋণ পরিশোধ করে দেয়া ,
তার ক্ষুধাকে নিবারণ করে দেয়া , মুসলিম ভাইয়ের প্রয়োজন পূরণে আমার কাছে মসজিদে এক মাসের ইওকাফ করার চাইতে বেশি উওম
যে ব্যক্তি রাগ সম্বোরণ করবে আল্লাহ তায়ালা তার দোষ ত্রুটি ঢেকে রাখবেন
যে ব্যক্তির রাগ প্রয়োগ করার শক্তি সত্ত্বেও তা দমিয়ে রাখবে কিয়ামতের দিবসে আল্লাহ তা'আলা তার অন্তরে সন্তুষ্টি দ্বারা পরিপূর্ণ করে দিবেন
যে ব্যক্তি তার মুসলিম ভাইয়ের প্রয়োজন পূরণে তার সঙ্গে চলবে যতক্ষণ না তা সমাধান করা যায় ততক্ষণ পর্যন্ত যদি তার সাথে চলে
আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা তার পদযুগুল কে স্বস্থির করে দিবেন যেদিন তার পা সমূহের পদস্খলন ঘটবে সেদিন
নিশ্চয় খারাপ চরিএ আমল কে নষ্ট করে দেয় যে মন্জিলে মওদুদ কে নষ্ট করে দেয়
এই হাদিসের ভিতিরে রাসূলে কারীম (সাঃ) বললেন
অন্য কাউকে উপকার করা আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা'র কাছে সবচেয়ে বেশি প্রিয় আমল
রাসূলে কারীম সাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন যে একমাস পর্যন্ত কেউ যদি মসজিদে ইওকাফ করে এর চেয়ে আমার কাছে উওম হল যে কোন মুসলিমের হাজাত কে পূরণ করে দেয়া অথবা তার ক্ষুধা নিবারণ করে দেয়া তার বিপদ দূর করে দেয়া তার ঋণ পরিশোধ করে দেয়া
রাসূল কারীম সাঃ নিকট এক মাস মসজিদে ইওকাফ করার চেয়ে উওম
রাসূলে কারীম (সাঃ) বলেন, এক মুসলিম অন্য মুসলিমের ভাই সে তার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করতে পারে না মিথ্যা বলতে পারে না এবং তাকে সাহায্য করাকে ত্যাগ করতে পারে না
এক মুসলমানের মান সম্মান ধন সম্পদ ও রক্ত অন্য মুসলমানের জন্য হারাম
তাকওয়ার স্থানে এখানে অন্তরে কারো অকল্যাণের জন্য যথেষ্ট সে নিজ মুসলিম ভাইকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করবে
অন্য এক হাদীসে এসেছে রাসূলের কারীম সাঃ বলেন ,
এক মুসলিম অপর মুসলিমের ভাই সে তার উপর জুলুম করতে পারে না এবং তাকে শত্রুর সামনে সোপর্দ করতে পারে না
যে ব্যক্তি তার নিজ ভাইয়ের প্রয়োজন পূরণ করাতে নিয়োজিত থাকিবে
আল্লাহ তা'আলা তার প্রয়োজন পূরণ করে দিবেন
যে ব্যক্তি তার নিজ ভাইয়ের প্রয়োজন পূরণ করে কিয়ামতের দিন আল্লাহ তায়ালা তার বিপদ দূর করে দিবেন
যে ব্যক্তি কোন মুসলিমের কোন দোষ ঢেকে রাখে কিয়ামতের দিন আল্লাহ তায়ালা তার দোষকে ঢেকে রাখবেন
তাহলে যদি আমরা এই হাদিসগুলোর প্রতি দেখি
রাসূলে কারীম সাঃ বলেন মুসলমান হচ্ছে মুসলমানের ভাই তাকে সে জুলুম করতে পারে না এবং সে তাকে শত্রুদের হাতে তুলেও দিতে পারে না এবং এর বিপরীতে মানুষকে উপকার করা তা আল্লাহ'র কাছে সবচেয়ে বেশি পছন্দীয়
রাসূল কারীম সাঃ এমনও বললেন যে ,
অন্য কাউকে উপকার করা তার হাজত পূরণ করা তার বিপদ দূর করে দেয়া
অথবা তার ঋণকে পরিশোধ করে দেয়া এগুলো এক মাস ইওকাফ করার চাইতে উওম
তাহলে কোন মানুষ যদি সে নিজে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে না পারে কোন কারণে যদি যাইতে না পারে
সে যদি তার এলাকায় থাকা মু'জাহিদ ভাইদের পরিবার কে দেখাশোনা করে
তাদের প্রয়োজন কে মিটিয়ে দেয় তাদের ছেলে সন্তানের প্রয়োজন কে মিটিয়ে দেয়
তাহলে আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা ঐ ব্যক্তিকে ঐ ব্যক্তির মতই সওয়াব দিবে
যে ব্যক্তি যুদ্ধে গিয়ে যুদ্ধের মাঠে থেকে গেল অথবা শাহাদত বরণ হয়ে গেল
কোন ব্যক্তি এত কষ্ট করে যুদ্ধে গেল এবং সে যুদ্ধে গিয়ে এত কষ্ট করল এমনকি শাহাদাত বরণ করল
আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা
যে ব্যক্তি তার পরিবারের দেখভাল করবে তাকেই আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা সে রকমে সওয়াব দিবেন সুবাহানাল্লাহ
এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে আমাদের জন্য একান্ত রহমত
এজন্য আমাদের উচিত
যারা ইয়াতিম আছে বিধাবা আছে অথবা মু'জাহিদের পরিবার আছে অসহায় তাদের কে দেখভাল করা
এটা আমাদের দায়িত্ব
এজন্য আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা আমাদের কে বিষয়টি বুঝার ও যথাযথ আমল করার তৌফিক দান করুক
~ শাইখ শরিফুল আলম হাফিঃ
কন্ঠ থেকে নেয়া
তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি উওমরুপে মু'জাহিদ ভাইদের পরিবার ও তাদের ধনসম্পদের দেখাশোনা করবে তার জন্য রয়েছে মু'জাহিদ ভাইদের অর্ধেক সওয়াব
অন্য হাদিসে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন
বিধাবা ও নিঃস্বদের প্রয়োজন পূরণে সচেষ্ট ব্যক্তি আল্লাহর রাস্তায় জে'হাদ কারীর মত অথবা ঐ ব্যক্তির মত
যে রাতে সালাতরত থাকে এবং দিনে সিয়াম পালন করে তাহলে যে যুদ্ধে না গিয়ে এত মেহনত না করে
শুধুমাত্র তার পরিবার
পরিজন কে দেখাশোনা করলো এবং তার বিধবা নারীকে অথবা তার ছেলে সন্তান কে দেখভাল করলো এতিম ছেলেকে দেখভাল করলো
সে ব্যক্তিকে তার অর্ধেক সওয়াব দেয়া হবে ।
অন্য হাদিসে রাসুল কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন সে আল্লাহর রাস্তায় মু'জাহিদ কারী তার মতই সওয়াব পাবে এমনকি বলেন অথবা সে ঐ ব্যক্তির মত যে সারারাত আল্লাহ'র সালাত কায়েম করে এবং নফল ইবাদত করে এবং সারাদিন সে রোজা রাখে তাহলে সারা দিন যে রোজা রাখে তার কী পরিমাণ কষ্ট হয় সারা রাত সালাত আদায় করে তার কী পরিমাণ কষ্ট হয়
দিন রাত জুড়ে সে মেহনতের মধ্যে থাকে এবং এই কষ্টের পরে যে সে সওয়াব অর্জন করবে কোন ঐ ব্যক্তি যদি মিসকিনদের কে অথবা কোন বিধাবাকে দেখভাল করে তাদের হাজত যদি পূরণ করে দেয় কিংবা পূরণ করার জন্য শপথ গ্রহণের চেষ্টা করে আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা তার আমল নামায় সেই পরিমাণে সওয়াব দিবেন
কত সৌভাগ্যের ব্যাপার
অন্য একটি দীর্ঘ হাদীসে এসেছে ,
রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া পারলাম বলেন
পর-উপকারকারী আল্লাহ'র কাছে সবচেয়ে প্রিয়
যে অন্যকে উপকার করে আল্লাহ'র কাছে সে সবচেয়ে বেশি প্রিয় আর সর্বপেক্ষা সবচেয়ে প্রিয় আমল হচ্ছে যে
অন্যকে উপকার করে আল্লাহর কাছে সে সবচেয়ে বেশি প্রিয় আর সর্বোপেক্ষা সবচেয়ে প্রিয় আমল হচ্ছে মুসলমানকে আনন্দিত করা ,খুশি করা ,
তার বিপদ দূর করে দেয়া কোন মুসলমানের ঋণ পরিশোধ করে দেয়া ,
তার ক্ষুধাকে নিবারণ করে দেয়া , মুসলিম ভাইয়ের প্রয়োজন পূরণে আমার কাছে মসজিদে এক মাসের ইওকাফ করার চাইতে বেশি উওম
যে ব্যক্তি রাগ সম্বোরণ করবে আল্লাহ তায়ালা তার দোষ ত্রুটি ঢেকে রাখবেন
যে ব্যক্তির রাগ প্রয়োগ করার শক্তি সত্ত্বেও তা দমিয়ে রাখবে কিয়ামতের দিবসে আল্লাহ তা'আলা তার অন্তরে সন্তুষ্টি দ্বারা পরিপূর্ণ করে দিবেন
যে ব্যক্তি তার মুসলিম ভাইয়ের প্রয়োজন পূরণে তার সঙ্গে চলবে যতক্ষণ না তা সমাধান করা যায় ততক্ষণ পর্যন্ত যদি তার সাথে চলে
আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা তার পদযুগুল কে স্বস্থির করে দিবেন যেদিন তার পা সমূহের পদস্খলন ঘটবে সেদিন
নিশ্চয় খারাপ চরিএ আমল কে নষ্ট করে দেয় যে মন্জিলে মওদুদ কে নষ্ট করে দেয়
এই হাদিসের ভিতিরে রাসূলে কারীম (সাঃ) বললেন
অন্য কাউকে উপকার করা আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা'র কাছে সবচেয়ে বেশি প্রিয় আমল
রাসূলে কারীম সাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন যে একমাস পর্যন্ত কেউ যদি মসজিদে ইওকাফ করে এর চেয়ে আমার কাছে উওম হল যে কোন মুসলিমের হাজাত কে পূরণ করে দেয়া অথবা তার ক্ষুধা নিবারণ করে দেয়া তার বিপদ দূর করে দেয়া তার ঋণ পরিশোধ করে দেয়া
রাসূল কারীম সাঃ নিকট এক মাস মসজিদে ইওকাফ করার চেয়ে উওম
রাসূলে কারীম (সাঃ) বলেন, এক মুসলিম অন্য মুসলিমের ভাই সে তার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করতে পারে না মিথ্যা বলতে পারে না এবং তাকে সাহায্য করাকে ত্যাগ করতে পারে না
এক মুসলমানের মান সম্মান ধন সম্পদ ও রক্ত অন্য মুসলমানের জন্য হারাম
তাকওয়ার স্থানে এখানে অন্তরে কারো অকল্যাণের জন্য যথেষ্ট সে নিজ মুসলিম ভাইকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করবে
অন্য এক হাদীসে এসেছে রাসূলের কারীম সাঃ বলেন ,
এক মুসলিম অপর মুসলিমের ভাই সে তার উপর জুলুম করতে পারে না এবং তাকে শত্রুর সামনে সোপর্দ করতে পারে না
যে ব্যক্তি তার নিজ ভাইয়ের প্রয়োজন পূরণ করাতে নিয়োজিত থাকিবে
আল্লাহ তা'আলা তার প্রয়োজন পূরণ করে দিবেন
যে ব্যক্তি তার নিজ ভাইয়ের প্রয়োজন পূরণ করে কিয়ামতের দিন আল্লাহ তায়ালা তার বিপদ দূর করে দিবেন
যে ব্যক্তি কোন মুসলিমের কোন দোষ ঢেকে রাখে কিয়ামতের দিন আল্লাহ তায়ালা তার দোষকে ঢেকে রাখবেন
তাহলে যদি আমরা এই হাদিসগুলোর প্রতি দেখি
রাসূলে কারীম সাঃ বলেন মুসলমান হচ্ছে মুসলমানের ভাই তাকে সে জুলুম করতে পারে না এবং সে তাকে শত্রুদের হাতে তুলেও দিতে পারে না এবং এর বিপরীতে মানুষকে উপকার করা তা আল্লাহ'র কাছে সবচেয়ে বেশি পছন্দীয়
রাসূল কারীম সাঃ এমনও বললেন যে ,
অন্য কাউকে উপকার করা তার হাজত পূরণ করা তার বিপদ দূর করে দেয়া
অথবা তার ঋণকে পরিশোধ করে দেয়া এগুলো এক মাস ইওকাফ করার চাইতে উওম
তাহলে কোন মানুষ যদি সে নিজে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে না পারে কোন কারণে যদি যাইতে না পারে
সে যদি তার এলাকায় থাকা মু'জাহিদ ভাইদের পরিবার কে দেখাশোনা করে
তাদের প্রয়োজন কে মিটিয়ে দেয় তাদের ছেলে সন্তানের প্রয়োজন কে মিটিয়ে দেয়
তাহলে আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা ঐ ব্যক্তিকে ঐ ব্যক্তির মতই সওয়াব দিবে
যে ব্যক্তি যুদ্ধে গিয়ে যুদ্ধের মাঠে থেকে গেল অথবা শাহাদত বরণ হয়ে গেল
কোন ব্যক্তি এত কষ্ট করে যুদ্ধে গেল এবং সে যুদ্ধে গিয়ে এত কষ্ট করল এমনকি শাহাদাত বরণ করল
আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা
যে ব্যক্তি তার পরিবারের দেখভাল করবে তাকেই আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা সে রকমে সওয়াব দিবেন সুবাহানাল্লাহ
এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে আমাদের জন্য একান্ত রহমত
এজন্য আমাদের উচিত
যারা ইয়াতিম আছে বিধাবা আছে অথবা মু'জাহিদের পরিবার আছে অসহায় তাদের কে দেখভাল করা
এটা আমাদের দায়িত্ব
এজন্য আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা আমাদের কে বিষয়টি বুঝার ও যথাযথ আমল করার তৌফিক দান করুক
~ শাইখ শরিফুল আলম হাফিঃ
কন্ঠ থেকে নেয়া