*********** আমাদের নিরবতা *********
সার্বিয়া সেনাক্যাম্পে ধর্ষিতা সামিরা তার বড় আপুর কাছে চিঠিতে লিখেছিলেন।
"আপু আমি আর পারছিনা, ওরা আমার গর্ভে কাফের সন্তান জন্ম দিতে চায় কিন্তু আমি কোনো খ্রিস্টান সন্তান ভূমিষ্ট হতে দেবনা। প্লিজ আপু আমার জন্য গর্ভপাতের ওষুধ পাঠাও।"
সামিরার কলজে ছোঁয়া আর্তনাদ শুনেও আমাদের বিবেক জাগ্রত হয়নি।
ইরাকের আবু গারিব কারাগারে বন্দি নূর এবং ফাতিমা যখন চিৎকার করে বলেছিল, "হে মুজাহিদ ভাইয়েরা তোমরা কোথায়? প্রতি রাতে ওদের অত্যাচার আর সহ্য করতে পারছিনা।"
তখনও আমাদের বিবেক জাগ্রত হয়নি।
মুসলিম বিশ্বের গৌরব ড.আফিয়া সিদ্দিকি মার্কিন কারাগারে রাতের পর রাত ধর্ষিতা হয়ে তিলে তিলে নেই হয়ে গেলেন। তখনও আমাদের বিবেক জাগ্রত হয়নি।
আরাকান জ্বলছিল, ক্রমশই উঁচু হচ্ছিল লাশের পিরামিড। রোহিঙ্গা মুসলমানদের* রক্তে নাফ নদীর পানি রক্তিম বর্ণ ধারণ করেছিল। তারপরও আরাকান প্রশ্নে আমাদের বিবেক জেগে উঠেনি।
হে ভাই! আমরা কি জাগ্রত হবনা!
আমাদের কি এই অলসতার ঘুম ভাঙ্গবেনা!
আমরা আর কতদিন এভাবে গাফলতির ঘুম ঘুমাবো?
আমাদের শরীরের রক্ত কি একদম নিস্তেজ হয়েগেছে! আমরা কি আমাদের পৌরষত্ব হারিয়ে ফেলেছি!!
হে প্রিয় ভাই! আপনি বিশ্বাস করুন!
আজ বারংবার মনে পড়েছে হাজ্জাজ বিন ইইসুফের কথা ।
দেবলের রাজা দাহির কর্তৃক মুসলিম যুবতী নাহিদের মাথার ওড়না পদদলিত হওয়ার কথা শোনার সাথে সাথে হুংকার দিয়ে উঠেছিলেন হাজ্জাজ বিন ইউসুফ।* দাম্ভিক দাহিরের দাম্ভিকতার জওয়াব দিতে গিয়ে সাথে সাথে বিন কাসিমকে পাঠিয়ে ছিলেন ভারত অভিযানে।
অতঃপর আমাদের প্রানপ্রিয় পুরুষ বিন কাসিম রাজা দাহিরের দাম্বিকতাকে চূর্ণবিচুর্ণ করে দিয়ে কালিমার পতাকা উড্ডীন করেছিলেন সিন্ধুর মাটিতে।
হে প্রিয় উম্মাহ! আপনারা দেখছেন
আজ পৃথিবীর সর্বত্র মুসলমানরা নির্যাতিত, নিপিড়ীত,নিস্পেষিত। আজ মুসলিমরা অপেক্ষা করছে একজন
মুহাম্মদ বিন কাসিমের, তারিক বিন জিয়াদের" সালাহউদ্দীন আইয়ুবীর ও
নুরুদ্দীন জঙ্গীর"
হে ভাই!একটাবার ভাবুন তো! আমরা কি আমাদের দায়িত্ব আদায় করে ফেলেছি! বা আদায় করার কথা কখনো ভেবেছি?
নাকি ফেইসবুকে একটা স্ট্যাটাস দেওয়াকে
আমরা আমাদের দায়িত্ব বানিয়ে নিয়েছি?
হে ভাই একটু ভাবুন একটু ভাবুন??
হে আল্লাহ আপনি আমাদের সঠিক পথে পরিচিলিত করুন।
মুসলিম উম্মাহ কে রক্ষা করার ক্ষেত্রে নবী রাসুল ও সালাফদের পথ অনুসরণ করার তাউফীক দান করুন, আমীন।
সার্বিয়া সেনাক্যাম্পে ধর্ষিতা সামিরা তার বড় আপুর কাছে চিঠিতে লিখেছিলেন।
"আপু আমি আর পারছিনা, ওরা আমার গর্ভে কাফের সন্তান জন্ম দিতে চায় কিন্তু আমি কোনো খ্রিস্টান সন্তান ভূমিষ্ট হতে দেবনা। প্লিজ আপু আমার জন্য গর্ভপাতের ওষুধ পাঠাও।"
সামিরার কলজে ছোঁয়া আর্তনাদ শুনেও আমাদের বিবেক জাগ্রত হয়নি।
ইরাকের আবু গারিব কারাগারে বন্দি নূর এবং ফাতিমা যখন চিৎকার করে বলেছিল, "হে মুজাহিদ ভাইয়েরা তোমরা কোথায়? প্রতি রাতে ওদের অত্যাচার আর সহ্য করতে পারছিনা।"
তখনও আমাদের বিবেক জাগ্রত হয়নি।
মুসলিম বিশ্বের গৌরব ড.আফিয়া সিদ্দিকি মার্কিন কারাগারে রাতের পর রাত ধর্ষিতা হয়ে তিলে তিলে নেই হয়ে গেলেন। তখনও আমাদের বিবেক জাগ্রত হয়নি।
আরাকান জ্বলছিল, ক্রমশই উঁচু হচ্ছিল লাশের পিরামিড। রোহিঙ্গা মুসলমানদের* রক্তে নাফ নদীর পানি রক্তিম বর্ণ ধারণ করেছিল। তারপরও আরাকান প্রশ্নে আমাদের বিবেক জেগে উঠেনি।
হে ভাই! আমরা কি জাগ্রত হবনা!
আমাদের কি এই অলসতার ঘুম ভাঙ্গবেনা!
আমরা আর কতদিন এভাবে গাফলতির ঘুম ঘুমাবো?
আমাদের শরীরের রক্ত কি একদম নিস্তেজ হয়েগেছে! আমরা কি আমাদের পৌরষত্ব হারিয়ে ফেলেছি!!
হে প্রিয় ভাই! আপনি বিশ্বাস করুন!
আজ বারংবার মনে পড়েছে হাজ্জাজ বিন ইইসুফের কথা ।
দেবলের রাজা দাহির কর্তৃক মুসলিম যুবতী নাহিদের মাথার ওড়না পদদলিত হওয়ার কথা শোনার সাথে সাথে হুংকার দিয়ে উঠেছিলেন হাজ্জাজ বিন ইউসুফ।* দাম্ভিক দাহিরের দাম্ভিকতার জওয়াব দিতে গিয়ে সাথে সাথে বিন কাসিমকে পাঠিয়ে ছিলেন ভারত অভিযানে।
অতঃপর আমাদের প্রানপ্রিয় পুরুষ বিন কাসিম রাজা দাহিরের দাম্বিকতাকে চূর্ণবিচুর্ণ করে দিয়ে কালিমার পতাকা উড্ডীন করেছিলেন সিন্ধুর মাটিতে।
হে প্রিয় উম্মাহ! আপনারা দেখছেন
আজ পৃথিবীর সর্বত্র মুসলমানরা নির্যাতিত, নিপিড়ীত,নিস্পেষিত। আজ মুসলিমরা অপেক্ষা করছে একজন
মুহাম্মদ বিন কাসিমের, তারিক বিন জিয়াদের" সালাহউদ্দীন আইয়ুবীর ও
নুরুদ্দীন জঙ্গীর"
হে ভাই!একটাবার ভাবুন তো! আমরা কি আমাদের দায়িত্ব আদায় করে ফেলেছি! বা আদায় করার কথা কখনো ভেবেছি?
নাকি ফেইসবুকে একটা স্ট্যাটাস দেওয়াকে
আমরা আমাদের দায়িত্ব বানিয়ে নিয়েছি?
হে ভাই একটু ভাবুন একটু ভাবুন??
হে আল্লাহ আপনি আমাদের সঠিক পথে পরিচিলিত করুন।
মুসলিম উম্মাহ কে রক্ষা করার ক্ষেত্রে নবী রাসুল ও সালাফদের পথ অনুসরণ করার তাউফীক দান করুন, আমীন।
Comment