এখানে একজন তার কাহিনী বর্নণা করছে, সে বলছিল. আমাকে এত চাবুক মারা হয়ে ছিল যে চামড়া ক্ষতবিক্ষত হয়ে গিয়েছিল এবং পোকা মাকড়ে পরিপূর্ণ ময়লা একটি ঘরে আমি অবস্থান করতাম । আমার তাজা ক্ষতের উপর কীটপতঙ্গের পতন আমার কাছে ছুরির আঘাত থেকেও কষ্টদায়ক ছিল । এমনকি বেচে থাকাকে অপছন্দ করছিলাম এবং জীবনকে মুছে দিতে চাচ্ছিলাম। তারা আমাকে শাস্তি দানের জন্য পিছনের রাস্তা দিয়ে সিগারেট ডুকিয়ে দিত এগুলো আমাকে এমন মারাত্বক কষ্ট দিত যা কোন সুস্থ মানুষের পক্ষে ব্যক্ত করা সম্ভব নয়। এই সিগারেটের আঘাত সবচেয়ে বেশি কষ্ট দিত যখন প্রয়োজন পূরা করতে যেতম, তখন মনে হত আমার মস্তক ফুটানো হচ্ছে এবং আমার মক বিস্ফোরিত হবে । কখনো ধারনা হত যে কষ্টের প্রচন্ডতায় আমি মারা যাব অতঃপর আমি লক্ষ করি যে, কঠিন অন্তরজালা ভোগ করার জন্য আমি জীবিতদের মাঝে বেচে আছি। তারা তার থেকে জিজ্ঞাসা করছিল যে সে এই স্বীকৃতি দিবে যে , সেই রিয়াদে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ছিল । অতঃপর সে স্বীকৃতি দিল তারা যা চায় । সে বলল, আলস্নাহর শপথ , আমি তখন চাচ্ছিলাম তারা আমাকে শেষ করে দিক । এর পর তারা অনুসন্ধান শুরু করল । এবং খু্*ব সহজে প্রকাশিত হয়ে গেল যে , সে তার স্বীকৃতি প্রদানের ক্ষেত্রে মিথ্যুক ছিল। কারণ সে ঘটনার বিবরণ কিছুই জানে না। অতঃপর তারা আবার তাকে শাস্তি দিতে ফিরিয়ে আনল । সুতরাং এই ইয়হুদীরা তার থেকে কি চায় ? স্বীকৃতি ?এটাতো সে দিয়েছে । হত্যা? অথচ সে বলছে আমাকে হত্যা কর , আমাকে শাস্তি দাও , অতি শীঘ্রই তোমারা যা চাও তার স্বীকৃতি আমি দেব ।
অতঃপর সে কি করল? কারাগারের ভিতর তার অবস্থার উপর দয়াশীল একজন তাকে আত্মহত্যার চেষ্টা করে দেখানোর পরামর্শ দিল , এবং তাকে বলল যে, সে যদি এটা করে তাহলে কতৃপক্ষ তার শাস্তি বন্ধ করে দিবে । এর পর সৈন্যরা যখন তার নিকটবর্তী হল তখন সে নিজকে একটি রশির সাথে ঝুলিয়ে দিল । এবং বুঝাচ্ছিল যে সে নিজকে ফাঁসি দিয়ে দিবে ।তখন তারা তার দিকে দৌড়ে আসল এবং ফাঁসির থেকে তাকে মুক্ত করল। এর পর তারা তকে কারাগারের প্রধান যাকযোকের নিকট নিয়ে গেল। তখন আল্লাহর শত্রু তাকে কি বলেছিল ? এই খবীস তাকে ওয়াজ করে বলে ছিল:- তুমি কিভাবে আত্মহত্যা করছ অথচ তুমি কি এই হাদীস জাননা :- আমার যে বান্দা নিজে নিজেই আমার কাছে এসে পড়ে , আমি তার জন্য জান্নাতকে অবৈধ করে দিয়েছি?!!
তোমরা কি এই ইয়াহদীর ধার্মিকতা লক্ষ করেছো? একথা জানে যে, আল্লাহ তা‘আলা আত্মহত্যা হারাম করেছেন , এবং দলিল মুখস্ত রাখে , কিন্তু জানে না যে বন্দিদের প্রতি শত্রুতা পোষণ করতে আল্লাহ তা‘আলা নিষেধ করেছেন । এবং মুজাহিদদেরকে নির্যাতন করা , তাদের লজ্জাস্তান উন্মক্ত করা ও তাদের সামনে আল্লাহ তা‘আলাকে গালি দেয়া কঠোর ভাবে নিষেধ করেছেন। এই ঘটনা কোন পৌরাণিক কাহিনী নয় যা শুধু গল্পকরা হবে। বরং আল্লাহর শপথ এগুলো প্রসিদ্ধ মুজাহিদদেরকে রুবাইস কারাগারে নির্যাতনের কিছু ঘটনা।
অতঃপর সে কি করল? কারাগারের ভিতর তার অবস্থার উপর দয়াশীল একজন তাকে আত্মহত্যার চেষ্টা করে দেখানোর পরামর্শ দিল , এবং তাকে বলল যে, সে যদি এটা করে তাহলে কতৃপক্ষ তার শাস্তি বন্ধ করে দিবে । এর পর সৈন্যরা যখন তার নিকটবর্তী হল তখন সে নিজকে একটি রশির সাথে ঝুলিয়ে দিল । এবং বুঝাচ্ছিল যে সে নিজকে ফাঁসি দিয়ে দিবে ।তখন তারা তার দিকে দৌড়ে আসল এবং ফাঁসির থেকে তাকে মুক্ত করল। এর পর তারা তকে কারাগারের প্রধান যাকযোকের নিকট নিয়ে গেল। তখন আল্লাহর শত্রু তাকে কি বলেছিল ? এই খবীস তাকে ওয়াজ করে বলে ছিল:- তুমি কিভাবে আত্মহত্যা করছ অথচ তুমি কি এই হাদীস জাননা :- আমার যে বান্দা নিজে নিজেই আমার কাছে এসে পড়ে , আমি তার জন্য জান্নাতকে অবৈধ করে দিয়েছি?!!
তোমরা কি এই ইয়াহদীর ধার্মিকতা লক্ষ করেছো? একথা জানে যে, আল্লাহ তা‘আলা আত্মহত্যা হারাম করেছেন , এবং দলিল মুখস্ত রাখে , কিন্তু জানে না যে বন্দিদের প্রতি শত্রুতা পোষণ করতে আল্লাহ তা‘আলা নিষেধ করেছেন । এবং মুজাহিদদেরকে নির্যাতন করা , তাদের লজ্জাস্তান উন্মক্ত করা ও তাদের সামনে আল্লাহ তা‘আলাকে গালি দেয়া কঠোর ভাবে নিষেধ করেছেন। এই ঘটনা কোন পৌরাণিক কাহিনী নয় যা শুধু গল্পকরা হবে। বরং আল্লাহর শপথ এগুলো প্রসিদ্ধ মুজাহিদদেরকে রুবাইস কারাগারে নির্যাতনের কিছু ঘটনা।
Comment