Announcement

Collapse
No announcement yet.

ইসলামে বন্দী মুক্তির বিষয়ে কঠিন গূরত্ব দেয়া হয়েছে

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • ইসলামে বন্দী মুক্তির বিষয়ে কঠিন গূরত্ব দেয়া হয়েছে


    >> "ইসলামে বন্দী মুক্তি" <<
    পর্ব :-- ১
    ইসলামে বন্দী মুক্তির বিষয়ে
    কঠিন গূরত্ব দেয়া হয়েছে

    যে ব্যাপারে আমরা অধিকাংশরা
    আমরা জানি না।



    জালিমের কারাগার থেকে মুসলিম বন্দিদের মুক্ত করা নিঃসন্দেহে একটি ফরজ কাজ

    পবিত্র কুরআনে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা ইরশাদ করেন:
    وَمَا لَكُمْ لَا تُقَٰتِلُونَ فِى سَبِيلِ ٱللَّهِ وَٱلْمُسْتَضْعَفِينَ مِنَ ٱلرِّجَالِ وَٱلنِّسَآءِ وَٱلْوِلْدَٰنِ ٱلَّذِينَ يَقُولُونَ رَبَّنَآ أَخْرِجْنَا مِنْ هَٰذِهِ ٱلْقَرْيَةِ ٱلظَّالِمِ أَهْلُهَا وَٱجْعَل لَّنَا مِن لَّدُنكَ وَلِيًّا وَٱجْعَل لَّنَا مِن لَّدُنكَ نَصِيرًا
    অর্থ, আর তোমাদের হলোটা কী, তোমরা যে আল্লাহর রাস্তায় লড়াই করছো না! অথচ দুর্বল নারী-পুরুষ ও শিশুরা চিৎকার করে করে বলছে: হে আমাদের রব, আমাদেরকে অত্যাচারীর এ নগর থেকে নিষ্কৃতি দিন,এবং স্বীয় সন্নিধান থেকে আমাদের জন্য পৃষ্ঠপোষক এবং আপনার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য সাহায্যকারী প্রেরণ করুন!
    সূরা নিসা, আয়াত নং-৭৫,

    উক্ত আয়াতের ব্যাখ্যায় ইমাম কুরতুবি রা: বলেন:
    قَوْلُهُ تَعَالَى: ﴿وَما لَكُمْ لَا تُقاتِلُونَ فِي سَبِيلِ اللَّهِ﴾ حَضٌّ عَلَى الْجِهَادِ. وَهُوَ يَتَضَمَّنُ تَخْلِيصَ الْمُسْتَضْعَفِينَ مِنْ أَيْدِي الْكَفَرَةِ الْمُشْرِكِينَ الَّذِينَ يَسُومُونَهُمْ سُوءَ الْعَذَابِ، وَيَفْتِنُونَهُمْ عَنِ الدِّينِ، فَأَوْجَبَ تَعَالَى الْجِهَادَ لِإِعْلَاءِ كَلِمَتِهِ وَإِظْهَارِ دِينِهِ وَاسْتِنْقَاذِ الْمُؤْمِنِينَ الضُّعَفَاءِ مِنْ عِبَادِهِ، وَإِنْ كَانَ فِي ذَلِكَ تَلَفُ النُّفُوسِ. وَتَخْلِيصُ الْأُسَارَى وَاجِبٌ عَلَى جَمَاعَةِ الْمُسْلِمِينَ إِمَّا بِالْقِتَالِ وَإِمَّا بِالْأَمْوَالِ، وَذَلِكَ أَوْجَبُ لِكَوْنِهَا دُونَ النُّفُوسِ إِذْ هِيَ أَهْوَنُ مِنْهَا. قَالَ مَالِكٌ: وَاجِبٌ عَلَى النَّاسِ أَنْ يَفْدُوا الْأُسَارَى بِجَمِيعِ أَمْوَالِهِمْ. وَهَذَا لَا خِلَافَ فِيهِ، لِقَوْلِهِ عَلَيْهِ السَّلَامُ (فُكُّوا الْعَانِيَ) و كذلك قالوا: عليهم أن يواسوهم فإن المواساة دون المفاداة)

    অর্থ, উক্ত আয়াতের মধ্যে আল্লাহ তা'আলা মুমিনদেরকে জিহাদের প্রতি উদ্ধুদ্ধ করছেন। কাফের-মুশরিকদের অধ্যুষিত অঞ্চলে বসবাসরত সহায়-সম্বলহীন দুর্বল মুসলমানদেরকে ওদের হাত থেকে উদ্ধার করার বিধানটিও রয়েছে উক্ত আয়াতে।

    যারা তাদেরকে নিকৃষ্ট শাস্তি দিয়ে ইসলাম থেকে ফিরিয়ে রাখার আপ্রাণ চেষ্টা করে।

    সুতরাং আল্লাহ তা'আলা জিহাদকে ফরজ করেছেন নিজের একত্ববাদের বাণীকে বুলন্দ করা ও নিজের মনোনীত দ্বীনকে বিশ্বের বুকে বিজয়ী করার জন্যে। সেই সাথে নিজের দুর্বল বান্দাদেরকে কাফের মুশরিকদের হাত থেকে মুক্ত করার জন্যে।

    আল্লাহ তা'আলা জিহাদকে ফরজ করেছেন যদিও তাতে রয়েছে ব্যাপক প্রাণহানির আশঙ্কা!!

    মুসলিম বন্দিদেরকে মুক্ত করা মুসলমানদের উপর একটি ফরজ বিধান।

    সশস্ত্র যুদ্ধের মাধ্যমে হোক, বা অর্থ-সম্পদের বিনিময়ে হোক!
    তবে অর্থ-সম্পদের বিনিময়ে মুক্ত করা অগ্রাধিকার পাবে।

    কেননা, সম্পদ ব্যয়ের মাধ্যমে মুক্ত করা সশস্ত্র যুদ্ধের চেয়ে তুলনামূলক সহজ।

    ইমাম মালেক রাঃ বলেন, প্রয়োজনে সমস্ত মাল খরচ করে হলেও মুসলিম বন্দিদের মুক্ত করা স্বাধীন মুসলমানদের উপর ফরজ।
    এটি এমন এক বিধান যাতে কোনো মতবিরোধ নেই।

    কারণ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজেই বলেছেন: (فُكُّوا الْعَانِيَ) অর্থাৎ বন্দিকে মুক্ত করো!!

    এমনিভাবে ফুকাহায়ে কেরাম বলেন: স্বাধীন মুসলমানদের উপর বন্দিদের প্রতি সহমর্মিতা প্রদর্শন করাও আবশ্যক। কেননা, সহমর্মিতা প্রদর্শন হলো বন্দিমুক্তির দ্বিতীয় স্তর।(তাফসীরে কুরতুবী-৫/২৫৭,)

    এমনিভাবে সহীহ বুখারীতে বর্ণিত হয়েছে:
    عن أبي موسى الأشعري رضي الله عنه أنه قال : ( فكوا العاني ـ يعني الأسير ـ و أطعموا الجائع و عودوا المريض ) .

    অর্থ, হযরত আবু মূসা আশ'আরী রাঃ থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: তোমরা বন্দিকে মুক্ত করো, ক্ষুধার্তকে অন্ন দান করো, এবং অসুস্থ ব্যক্তির সেবা-শুশ্রূষা করো। (সহীহ বুখারী, ৩০৪৬,)

    উক্ত হাদীসের ব্যখ্যায় বুখারীর বিখ্যাত ব্যখ্যাগ্রন্থ ফাতহুল বারীতে আল্লামা ইবনে হাজার আসকালানী রাঃ বলেন:
    قال ابن بطال : فكاك الأسير و اجب على الكفاية ، و به قال الجمهور ، و قال إسحاق بن راهويه : من بيت المال ، و روي عن مالك أيضاً ) .

    অর্থ, ইবনে বাত্তাল রাঃ বলেছেন: মুসলিম বন্দিকে মুক্ত করা ফরজে কিফায়া। এটিই অধিকাংশ উলামায়ে কেরামের মাজহাব।

    ইসহাক ইবনে রাহিওয়াহ বলেন:
    বন্দী মুক্তির ব্যবস্থা করা হবে বাইতুল মাল থেকে। ইমাম মালিক রাঃ থেকেও এমনটি বর্ণিত আছে। (ফাতহুল বারী- ৬/১৬৭,)

    হযরত আবু জুহাইফাহ রাঃ বলেন:
    قُلتُ لِعَلِيٍّ رَضِيَ اللَّهُ عنْه: هلْ عِنْدَكُمْ شيءٌ مِنَ الوَحْيِ إلّا ما في كِتابِ اللَّهِ؟ قالَ: لا والذي فَلَقَ الحَبَّةَ، وبَرَأَ النَّسَمَةَ، ما أعْلَمُهُ إلّا فَهْمًا يُعْطِيهِ اللَّهُ رَجُلًا في القُرْآنِ، وما في هذِه الصَّحِيفَةِ، قُلتُ: وما في الصَّحِيفَةِ؟ قالَ: العَقْلُ، وفَكاكُ الأسِيرِ، وأَنْ لا يُقْتَلَ مُسْلِمٌ بكافِرٍ.
    البخاري (ت ٢٥٦)، صحيح البخاري ٣٠٤٧ • [صحيح] •

    অর্থ, আমি ‘আলী (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করলাম, আল্লাহ্*র কুরআনে যা কিছু আছে তা ব্যতীত আপনাদের নিকট ওয়াহীর কোন কিছু আছে কি? তিনি বললেন, না।

    সেই আল্লাহ তা‘আলার কসম!
    যিনি শস্যদানাকে বিদীর্ণ করেছেন এবং প্রাণীকুলকে সৃষ্টি করেছেন, আল্লাহ্* কুরআন সম্পর্কে মানুষকে যে জ্ঞান দান করেছেন এবং এ সহীফার মধ্যে যা রয়েছে, এ ছাড়া আমি আর কিছুই জানি না।

    আমি বললাম, এ সহীফাটিতে কী রয়েছে? তিনি বললেন, ‘দীয়াত ও বন্দীমুক্তির বিধান, এবং কোন মুসলিমকে যেন কোন কাফিরের পরিবর্তে হত্যা করা না হয়।’(সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৩০৪৭)

    মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবাতে বর্ণিত আছে, হযরত উমর ফারুক রাঃ বলতেন:

    "لأن أستنقذَ رجلا من المسلمين من أيدي المشركين أحبُّ إليّ من جزيرة العرب".مصنف ابن ابى شيبة

    অর্থ, মুশরিকদের হাত থেকে একজন মুসলিমকেও মুক্ত করা আমার নিকট সমগ্র জাযিরাতুল আরবের ক্ষমতা লাভের চেয়েও বেশি পছন্দনীয়।


    শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রাঃ বলেন:
    "إذا سُبيتْ امرأةٌ في المشرق وجبَ على أهل المغرب فكُّ أسرها"؛

    অর্থ, যদি পৃথিবীর পূর্ব প্রান্তেও একজন মুসলিম নারী কারারুদ্ধ হন তাহলে পশ্চিম প্রান্ত পর্যন্ত সকল মুসলমানের উপর তাকে মুক্ত করা ওয়াজিব হয়ে যায়।

    সারকথা হলো, জুমহুর উলামায়ে কেরামের মত এটাই যে, যখন কোনো মুসলিম কারাগারে বন্দি হবে তখন তাকে মুক্ত করা বাকীদের উপর ফরজে কিফায়া হয়ে যাবে৷

    যদি সকলের পক্ষ থেকে কেউ একজন এই দায়িত্ব পালন করে তাহলে সকলেই দায়িত্বমুক্ত হয়ে যাবে৷ কিন্তু কেউই যদি এই দায়িত্ব পালন না করে তাহলে সকলেই ফরজ ছেড়ে দেওয়ার জন্য গোনাহগার হবে।

    আল্লাহ রব্বুল আলামীন তাঁর
    পবিত্র কালামে বলেছেন,

    আমাদের একদল লোকের ব্যাপারে জানিয়েছেন

    যাদের কে আল্লাহ কিয়ামত দিবসে ভয়ংকর আযাব পরিণতি থেকে বাঁচিয়ে দিবেন আর তাদের নিরাপত্তা ও প্রশান্তি দান করবেন

    আল্লাহ তা' আলা বলেছেন ,
    তাদের চাহিদা থাকা সত্ত্বেও আল্লাহ'র সন্তুষ্টির জন্য মিসকিন,ইয়াতিম ও বন্দীদের আহার্য দান করে

    তারা তো বলে আমরা আল্লাহর
    সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে তোমাদের খাদ্য দান করি আমরা তোমাদের থেকে কোন প্রতিদান চাই না এবং কোন শুকরও না

    আমরা আমাদের রবের পক্ষ থেকে এক ভয়ংকর ভীতি দিবসের ভয় করি

    সুতরাং ,
    সেই ভয়াবহ দিবসের অকল্যাণ
    থেকে আল্লাহ তাদের রক্ষা করলেন এবং তাদের প্রদান করলেন‌ উজ্জ্বলতা ও উৎফুল্লতা ভেবে দেখুন

    আল্লাহ সেই ভয়ংকর দিনে
    এই শ্রেণীর বান্দাদের কিয়ামতের ‌ভয়াবহতা থেকে বাঁচিয়ে নিবেন এবং তাদের প্রশান্তি দান করবেন

    যারা এই দুনিয়ায় বন্দীদের
    শুধুমাত্র আহার দিতো
    তাহলে তাদের অবস্থা কেমন হবে ?

    যারা সেই মুসলিম বন্দীদের
    মুক্তির ব্যবস্থা করতো,

    বন্দী মুক্তির ব্যাপারে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নির্দেশ দিয়েছেন

    রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি
    ওয়া সাল্লাম বলেন...
    ক্ষুধার্থকে খাবার দেয় এবং
    অসুস্থ কে দেখতে যায়

    বন্দী মুক্তিরবব্যাপারে
    ইমাম মালিক (রহঃ) বলেন :

    মুসলিম বন্দীদের মুক্তি করার জন্য মুসলিমরা তাদের সব কিছু ব্যয় করবে যদিও এতে তার সব কিছুই শেষ হয়ে যায়

    সকল ওলামাগণ একমত হয়েছেন ইসলামী রাষ্ট্র যদি তার কোষাগারে সমস্ত ধনসম্পদ একজন মুসলিম
    মুক্তির জন্য ব্যয় করবে
    তবে এটা অতিরিক্ত
    কিংবা বাড়াবাড়ি কিছু হবে না

    লক্ষ্য করুন,
    সমস্ত ধনসম্পদ ব্যয় করেও
    একজন মুসলিমকে মুক্ত করা
    যদি অতিরিক্ত কিছু না হয়

    তাহলে আজকের অবস্থা
    কতটা ভয়াবহ !?

    আজ জালিমের কারাগারে বন্দী মুসলিম ভাই-বোনদের ব্যাপারে আমাদের কোন ফিকির নিই !!

    আমরা তাদের ব্যাপারে
    বেমালুম বেখবর
    সম্পূর্ণ উদাসীন !!

    যেন তারা আমাদের
    কেউ নন;

    __নীরবতার প্রাচীর


    বন্দী ভাই ও তাদের পরিবারের জন্য আপনার সাহায্যের হাতকে প্রসারিত করুন

  • #2
    عَن أنَسٍ رضي الله عنه، عَنِ النَّبيّ صلى الله عليه وسلم، قَالَ: «لاَ يُؤمِنُ أحَدُكُمْ حَتَّى يُحِبَّ لأَخِيهِ مَا يُحبُّ لِنَفْسِهِ». مُتَّفَقٌ عَلَيهِ
    আনাস রাদিয়াল্লাহু ’আনহু থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ’’ততক্ষণ পর্যন্ত তোমাদের কেউ প্রকৃত ঈমানদার হবে না; যতক্ষণ পর্যন্ত না সে তার ভায়ের জন্য তাই পছন্দ করবে, যা সে নিজের জন্য পছন্দ করে।’’[1
    পৃথিবীর রঙ্গে রঙ্গিন না হয়ে পৃথিবীকে আখেরাতের রঙ্গে রাঙ্গাই।

    Comment


    • #3
      Originally posted by mahmud123 View Post
      عَن أنَسٍ رضي الله عنه، عَنِ النَّبيّ صلى الله عليه وسلم، قَالَ: «لاَ يُؤمِنُ أحَدُكُمْ حَتَّى يُحِبَّ لأَخِيهِ مَا يُحبُّ لِنَفْسِهِ». مُتَّفَقٌ عَلَيهِ
      আনাস রাদিয়াল্লাহু ’আনহু থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ’’ততক্ষণ পর্যন্ত তোমাদের কেউ প্রকৃত ঈমানদার হবে না; যতক্ষণ পর্যন্ত না সে তার ভায়ের জন্য তাই পছন্দ করবে, যা সে নিজের জন্য পছন্দ করে।’’[1
      ফোরামে‌ আমার প্রিয় মানুষগুলোর মধ্যে আপনিও একজন
      আপনার অসাধারণ কুরআন ও সুন্নাহ ভিত্তিক মন্তব্য গুলো অনেক ভালো লাগে
      ওয়াল্লাহি আল্লাহ'র জন্যই ভালোবাসি
      দ্বীনি ভাইদের কে এবং আপনাকে মুহতারাম ভাই
      দোয়া রাখবেন জান্নাতে যেন সবাই একত্রে মিলিত হতে পারি (আমীন)
      বন্দী ভাই ও তাদের পরিবারের জন্য আপনার সাহায্যের হাতকে প্রসারিত করুন

      Comment


      • #4
        মুহতারাম যদি কিছু মনে না করেন তবে আমার ব্যাক্তিগত একটি মাশওয়ারা হলো : এ ফন্টটি ইউজ না করলে ; লেখা গুলো আরো স্বাচ্ছন্দ্যের সাথে পড়া যেত। এটা আমারকাছে মনে হইছে, জানিনা অন্য কারো এমন কিনা?!

        যেমন সেম ফন্টে "টিয়া কালারের একটা পোস্ট 'এ সিরিজের কোন একটা পর্ব' " পড়তে গিয়ে আর ভালো লাগেনি তাই এড়িয়ে গেছি। তো একটু সিম্পলের মধ্যে গর্জিয়াস রাখলে ভালো হতো। ফন্ট, সাইজ, কালার, এগুলো একটু ইউজ এর পর প্রিভিউ করে দেখলে ভালো হয়।

        আপনার লেখা গুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ তবে ;
        ফন্ট সাইজ বেশি ছোট বা বড় হলে, কালারটা এমন হালকা হলে যে চোখে পরার জন্য আলাদা কষ্ট করতে হয়, ফন্ট স্টাইলটা বেশী বাঁকা তেঁড়া ও পেঁচিলা হলে, সে পোস্টি পড়তে আমার ভালো লাগেনা। তাই জানালাম৷ হয়তো অন্যদের নাও হতে পারে, আবার হতেও পারে। আশাকরি সবদিক মিলিয়ে বিবেচনা করবেন।


        আর আমি আশাবাদি এ কমেন্টটির কারনে আপনি মনোকষ্ট নিবেননা।
        অনেক অনেক জাযা-কুমুল্ল-হু খইরন আহসানাল জাযা।
        হয় শাহাদাহ নাহয় বিজয়।

        Comment


        • #5
          Originally posted by ALQALAM View Post
          মুহতারাম যদি কিছু মনে না করেন তবে আমার ব্যাক্তিগত একটি মাশওয়ারা হলো : এ ফন্টটি ইউজ না করলে ; লেখা গুলো আরো স্বাচ্ছন্দ্যের সাথে পড়া যেত। এটা আমারকাছে মনে হইছে, জানিনা অন্য কারো এমন কিনা?!

          যেমন সেম ফন্টে "টিয়া কালারের একটা পোস্ট 'এ সিরিজের কোন একটা পর্ব' " পড়তে গিয়ে আর ভালো লাগেনি তাই এড়িয়ে গেছি। তো একটু সিম্পলের মধ্যে গর্জিয়াস রাখলে ভালো হতো। ফন্ট, সাইজ, কালার, এগুলো একটু ইউজ এর পর প্রিভিউ করে দেখলে ভালো হয়।

          আপনার লেখা গুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ তবে ;
          ফন্ট সাইজ বেশি ছোট বা বড় হলে, কালারটা এমন হালকা হলে যে চোখে পরার জন্য আলাদা কষ্ট করতে হয়, ফন্ট স্টাইলটা বেশী বাঁকা তেঁড়া ও পেঁচিলা হলে, সে পোস্টি পড়তে আমার ভালো লাগেনা। তাই জানালাম৷ হয়তো অন্যদের নাও হতে পারে, আবার হতেও পারে। আশাকরি সবদিক মিলিয়ে বিবেচনা করবেন।


          আর আমি আশাবাদি এ কমেন্টটির কারনে আপনি মনোকষ্ট নিবেননা।
          অনেক অনেক জাযা-কুমুল্ল-হু খইরন আহসানাল জাযা।
          ওয়া ইয়্যাক ইয়া আঁখি
          বন্দী ভাই ও তাদের পরিবারের জন্য আপনার সাহায্যের হাতকে প্রসারিত করুন

          Comment

          Working...
          X