মুফতি আবুল হাসান আবদুল্লাহ (দা বা) বলেন,
.
"ভোট অবশ্যই দিতে হবে
... এমন লোক তো পাওয়া যাবে না, যার সপক্ষে সাক্ষ্য প্রদান করা যায় এবং এ কারণে অনেকে ভোট দেওয়া থেকে বিরতও থাকেন, এমনকি বহু লোক ভোটার হতেও আগ্রহী হন না।
সাধারণ বিবেচনায় এ চিন্তা যুক্তিযুক্ত মনে হলেও এক্ষেত্রে কিন্তু মুদ্রার ভিন্ন পিঠও রয়েছে। তা হচ্ছে, মন্দের ভালো বা তুলনামূলক কম ক্ষতিকে বেছে নেওয়া এবং অধিক ক্ষতি থেকে বাঁচার চেষ্টা করা।
.
বর্তমানে ভোটকে এ দৃষ্টিকোণ থেকেই বিবেচনায় আনতে হবে এবং ভোটের মাধ্যমে অধিক ক্ষতি থেকে বাঁচার চেষ্টা করতে হবে। কোনো আসনে একজন লোককেও যদি সাক্ষ্য ও ভোট দেওয়ার উপযুক্ত মনে না হয় তবে তাদের মধ্যে যে জন নীতি-নৈতিকতা, চিন্তা-চেতনা ও কাজে-কর্মে অন্য প্রার্থীর তুলনায় কম খারাপ তাকেই ভোট দিতে হবে।
.
কারো ব্যাপারে যদি খোদাদ্রোহিতা, ইসলাম-দুশমনী, রাষ্ট্র্ ও জনগণের স্বার্থ-বিরোধী হওয়ার সুস্পষ্ট আলামত থাকে তবে ঐ অসৎ ব্যক্তির বিজয় ঠেকানোর চেষ্টা করতে হবে ভোটারাধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে।
.
মোটকথা, গণতন্ত্র ও বর্তমান নির্বাচন পদ্ধতির যতই ত্রুটি থাকুক এর কারণে ভোট দানে বিরত থাকা সমীচীন হবে না; বরং বুদ্ধি-বিবেচনা খরচ করে, ভেবে-চিন্তে ভোটারাধিকার প্রয়োগ করতে হবে ভাল-মন্দের ভালো অথবা অন্তত কম মন্দের পক্ষে।
.
এ ক্ষেত্রে শরীয়তের দৃষ্টিতে কাউকে ভোটদানের অর্থ হবে, এ সাক্ষ্য দেওয়া যে, লোকটি তার প্রতিদ্বন্দ্বিদের তুলনায় কিছুটা হলেও ভালো।"
.
.
এই_সংশয়_নিরসনে প্রিয় ভাইয়েরা, আসুন আমরা নিম্নোক্ত আলোচনাটি অত্যন্ত মনোযোগের সাথে পড়ার চেষ্টা করি-
.
.
আমাদের শায়খ আতিয়াতুল্লাহ আল লিব্বি রহিমাহুল্লাহ বলেন,
.
"নির্বাচন সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর
..........
এবার নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে কথা। এ বিষয়ে প্রথম কথা হচ্ছে, এটি জায়েজ নয়। কারণ এতে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার প্রতিষ্ঠাকে শক্তিশালী ও সমর্থন করা হয়। আর এই অংশগ্রহণ—যদিও সেটা বাহ্যিক ভাবেই হোক না কেন—এই কুফুরি ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় অংশগ্রহণের ই নামান্তর।
.
তাছাড়া তুর্কি বাস্তবতা ও এ জাতীয় অন্যান্য প্রেক্ষাপটে নির্বাচনে অংশগ্রহণের দ্বারা অধিকাংশ ক্ষেত্রে—কিংবা বলা যায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই—কাফের দলগুলোর মধ্যে থেকে কোন একটিকে শক্তিশালীকরণ অথবা কুফরী পার্লামেন্টের প্রধানমন্ত্রী বা কোন সদস্যকে নির্বাচন করা হয়ে থাকে।
.
আর যেহেতু এই নির্বাচন সংসদ সদস্যদের নির্বাচনের জন্যই হয়ে থাকে, তাই এতে অংশগ্রহণ করে ভোট দেয়া এমন ব্যক্তিকে সমর্থনদান, নির্বাচন ও শক্তিশালীকরণের প্রকারান্তর, যে শিরকি মজলিসে অংশগ্রহণ করে আল্লাহর নির্দেশ উপেক্ষা করে আইন প্রণয়ন করে। আর নিসন্দেহে এমন কাজ কুফুরি।
.
অতএব নির্বাচনগুলোতে অংশগ্রহণ করা জায়েজ নয়।
.
.
‘মন্দের ভালো’ নীতির প্রয়োগ সম্পর্কে
...............
সমকালীন কতক আলেম গবেষণার জন্য নতুন আরেকটি মাসআলা বের করেছেন আর তা হচ্ছে:
.
.
দুজন পদপ্রার্থী রয়েছে।
.
একজন এমন কোন দলের প্রার্থী যে দলকে ইসলামী দল হিসেবে গণ্য করা হয় অথবা সে এমন কোন জাতীয়তাবাদী দলের প্রার্থী যে দল আল্লাহর দ্বীনের প্রতি শত্রুতা প্রকাশ করে না, আল্লাহর দ্বীনের প্রতি যাদের ঘৃণা তেমন তীব্র নয়, যারা দ্বীনদারদের প্রতি সদয়।
.
অপরপ্রার্থী একজন সেক্যুলার বা সমাজতান্ত্রিক প্রার্থী, যে ইসলাম ও শরীয়তের প্রতি খোলামেলা শত্রুতা ও বিদ্বেষ পোষণ করে, ইহুদি খ্রিস্টান ও অন্যান্য কাফের গোষ্ঠীর সঙ্গে যার রয়েছে আন্তরিক সম্পর্ক।
.
.
এই দুই প্রার্থীর মাঝে নির্বাচনী লড়াই হচ্ছে। এক্ষেত্রে কী হবে?
.
একইভাবে কাফের রাষ্ট্রগুলোতে সংখ্যালঘু মুসলমানদের অবস্থার ব্যাপারেও প্রশ্ন আসে। এখন এখানে মূল জিজ্ঞাসাটি হচ্ছে: ইসলাম ও মুসলমানদের জন্য যে দল বা প্রার্থী তুলনামূলক কম ক্ষতিকর তাদেরকে ভোট দেয়া মুসলমানদের জন্য জায়েজ কি-না, যাতে তারা তুলনামূলক বড় অনিষ্ট প্রতিরোধ করতে পারে?
.
যদিও মুসলমান সকলেই একথা ভালভাবে জানেন যে, এই প্রার্থীরা সকলেই কাফের। তারা আল্লাহর নাযিলকৃত বিষয় দিয়ে বিচার ফয়সালা কখনোই করবেনা।
.
মুসলমানদের প্রতি কখনই তারা সন্তুষ্ট হবে না এবং কোন অবস্থাতেই শাসক হিসাবে মুসলমানদেরকে তারা গ্রহণ করবে না। এতদসত্ত্বেও মুসলমানরা একটি পক্ষকে এজন্যই ভোট দিবে, যাতে তুলনামূলক ছোট অনিষ্ট মেনে নিয়ে বড়টি প্রতিরোধ করা যায়।
.
.
এখন এ কাজ করা জায়েজ কি-না?
.
এই জিজ্ঞাসার সবচেয়ে সমুচিত ও সত্যঘনিষ্ঠ জবাব আমরা এটাই মনে করি যে, এমন অবস্থায়ও মুসলমানদের জন্য ভোট দেয়া জায়েজ হবে না।
.
কারণ এ বিষয়টি সুসাব্যস্ত যে, কাফেরকে ভোট দেয়ার দ্বারা তাকে সমর্থন করা হয় এবং তার দলের কুফুরি প্রোগ্রাম ও ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করা হয়।
আর এটাই যদি ভোটদাতার ইচ্ছা হয়ে থাকে তাহলে নিঃসন্দেহে তা কুফর। এমতাবস্থায় বড় অনিষ্ট প্রতিরোধের এমন অজুহাত দেখিয়ে কোন কুফুরি কাজের দিকে পা বাড়ানো কিছুতেই জায়েজ নয়। তাছাড়া বড় অনিষ্ট প্রতিরোধের এই অজুহাতও গ্রহণযোগ্য নয়; বরং এটি একটি অনিশ্চিত বিষয়।
.
কথিত ইসলামী দলের মুসলিম দাবিদার প্রার্থীরা ক্ষমতায় গেলে আরো বড় অনিষ্ট সাধিত হবে না তার কী নিশ্চয়তা আছে?
.
আবার ইসলামের জন্য অধিক ক্ষতিকারক ও খোলামেলাভাবে শরীয়তের প্রতি শত্রুভাবাপন্ন পক্ষ জিতে গেলেও কখনো-সখনো পরিণতি বিচারে তা ইসলাম ও মুসলমানদের জন্য কল্যাণই বয়ে আনে। কারণ তখন মানুষকে লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত করা এবং চ্যালেঞ্জ নেয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করার সুযোগ তৈরী হয়ে যায়। জনসাধারণকে জাগিয়ে তোলা এবং জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ্'র অনুকূলে জনমত তৈরিতে দায়ী ও মুজাহিদদের সামনে অনেক পথ খুলে যায়।"
.
"ভোট অবশ্যই দিতে হবে
... এমন লোক তো পাওয়া যাবে না, যার সপক্ষে সাক্ষ্য প্রদান করা যায় এবং এ কারণে অনেকে ভোট দেওয়া থেকে বিরতও থাকেন, এমনকি বহু লোক ভোটার হতেও আগ্রহী হন না।
সাধারণ বিবেচনায় এ চিন্তা যুক্তিযুক্ত মনে হলেও এক্ষেত্রে কিন্তু মুদ্রার ভিন্ন পিঠও রয়েছে। তা হচ্ছে, মন্দের ভালো বা তুলনামূলক কম ক্ষতিকে বেছে নেওয়া এবং অধিক ক্ষতি থেকে বাঁচার চেষ্টা করা।
.
বর্তমানে ভোটকে এ দৃষ্টিকোণ থেকেই বিবেচনায় আনতে হবে এবং ভোটের মাধ্যমে অধিক ক্ষতি থেকে বাঁচার চেষ্টা করতে হবে। কোনো আসনে একজন লোককেও যদি সাক্ষ্য ও ভোট দেওয়ার উপযুক্ত মনে না হয় তবে তাদের মধ্যে যে জন নীতি-নৈতিকতা, চিন্তা-চেতনা ও কাজে-কর্মে অন্য প্রার্থীর তুলনায় কম খারাপ তাকেই ভোট দিতে হবে।
.
কারো ব্যাপারে যদি খোদাদ্রোহিতা, ইসলাম-দুশমনী, রাষ্ট্র্ ও জনগণের স্বার্থ-বিরোধী হওয়ার সুস্পষ্ট আলামত থাকে তবে ঐ অসৎ ব্যক্তির বিজয় ঠেকানোর চেষ্টা করতে হবে ভোটারাধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে।
.
মোটকথা, গণতন্ত্র ও বর্তমান নির্বাচন পদ্ধতির যতই ত্রুটি থাকুক এর কারণে ভোট দানে বিরত থাকা সমীচীন হবে না; বরং বুদ্ধি-বিবেচনা খরচ করে, ভেবে-চিন্তে ভোটারাধিকার প্রয়োগ করতে হবে ভাল-মন্দের ভালো অথবা অন্তত কম মন্দের পক্ষে।
.
এ ক্ষেত্রে শরীয়তের দৃষ্টিতে কাউকে ভোটদানের অর্থ হবে, এ সাক্ষ্য দেওয়া যে, লোকটি তার প্রতিদ্বন্দ্বিদের তুলনায় কিছুটা হলেও ভালো।"
.
.
এই_সংশয়_নিরসনে প্রিয় ভাইয়েরা, আসুন আমরা নিম্নোক্ত আলোচনাটি অত্যন্ত মনোযোগের সাথে পড়ার চেষ্টা করি-
.
.
আমাদের শায়খ আতিয়াতুল্লাহ আল লিব্বি রহিমাহুল্লাহ বলেন,
.
"নির্বাচন সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর
..........
এবার নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে কথা। এ বিষয়ে প্রথম কথা হচ্ছে, এটি জায়েজ নয়। কারণ এতে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার প্রতিষ্ঠাকে শক্তিশালী ও সমর্থন করা হয়। আর এই অংশগ্রহণ—যদিও সেটা বাহ্যিক ভাবেই হোক না কেন—এই কুফুরি ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় অংশগ্রহণের ই নামান্তর।
.
তাছাড়া তুর্কি বাস্তবতা ও এ জাতীয় অন্যান্য প্রেক্ষাপটে নির্বাচনে অংশগ্রহণের দ্বারা অধিকাংশ ক্ষেত্রে—কিংবা বলা যায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই—কাফের দলগুলোর মধ্যে থেকে কোন একটিকে শক্তিশালীকরণ অথবা কুফরী পার্লামেন্টের প্রধানমন্ত্রী বা কোন সদস্যকে নির্বাচন করা হয়ে থাকে।
.
আর যেহেতু এই নির্বাচন সংসদ সদস্যদের নির্বাচনের জন্যই হয়ে থাকে, তাই এতে অংশগ্রহণ করে ভোট দেয়া এমন ব্যক্তিকে সমর্থনদান, নির্বাচন ও শক্তিশালীকরণের প্রকারান্তর, যে শিরকি মজলিসে অংশগ্রহণ করে আল্লাহর নির্দেশ উপেক্ষা করে আইন প্রণয়ন করে। আর নিসন্দেহে এমন কাজ কুফুরি।
.
অতএব নির্বাচনগুলোতে অংশগ্রহণ করা জায়েজ নয়।
.
.
‘মন্দের ভালো’ নীতির প্রয়োগ সম্পর্কে
...............
সমকালীন কতক আলেম গবেষণার জন্য নতুন আরেকটি মাসআলা বের করেছেন আর তা হচ্ছে:
.
.
দুজন পদপ্রার্থী রয়েছে।
.
একজন এমন কোন দলের প্রার্থী যে দলকে ইসলামী দল হিসেবে গণ্য করা হয় অথবা সে এমন কোন জাতীয়তাবাদী দলের প্রার্থী যে দল আল্লাহর দ্বীনের প্রতি শত্রুতা প্রকাশ করে না, আল্লাহর দ্বীনের প্রতি যাদের ঘৃণা তেমন তীব্র নয়, যারা দ্বীনদারদের প্রতি সদয়।
.
অপরপ্রার্থী একজন সেক্যুলার বা সমাজতান্ত্রিক প্রার্থী, যে ইসলাম ও শরীয়তের প্রতি খোলামেলা শত্রুতা ও বিদ্বেষ পোষণ করে, ইহুদি খ্রিস্টান ও অন্যান্য কাফের গোষ্ঠীর সঙ্গে যার রয়েছে আন্তরিক সম্পর্ক।
.
.
এই দুই প্রার্থীর মাঝে নির্বাচনী লড়াই হচ্ছে। এক্ষেত্রে কী হবে?
.
একইভাবে কাফের রাষ্ট্রগুলোতে সংখ্যালঘু মুসলমানদের অবস্থার ব্যাপারেও প্রশ্ন আসে। এখন এখানে মূল জিজ্ঞাসাটি হচ্ছে: ইসলাম ও মুসলমানদের জন্য যে দল বা প্রার্থী তুলনামূলক কম ক্ষতিকর তাদেরকে ভোট দেয়া মুসলমানদের জন্য জায়েজ কি-না, যাতে তারা তুলনামূলক বড় অনিষ্ট প্রতিরোধ করতে পারে?
.
যদিও মুসলমান সকলেই একথা ভালভাবে জানেন যে, এই প্রার্থীরা সকলেই কাফের। তারা আল্লাহর নাযিলকৃত বিষয় দিয়ে বিচার ফয়সালা কখনোই করবেনা।
.
মুসলমানদের প্রতি কখনই তারা সন্তুষ্ট হবে না এবং কোন অবস্থাতেই শাসক হিসাবে মুসলমানদেরকে তারা গ্রহণ করবে না। এতদসত্ত্বেও মুসলমানরা একটি পক্ষকে এজন্যই ভোট দিবে, যাতে তুলনামূলক ছোট অনিষ্ট মেনে নিয়ে বড়টি প্রতিরোধ করা যায়।
.
.
এখন এ কাজ করা জায়েজ কি-না?
.
এই জিজ্ঞাসার সবচেয়ে সমুচিত ও সত্যঘনিষ্ঠ জবাব আমরা এটাই মনে করি যে, এমন অবস্থায়ও মুসলমানদের জন্য ভোট দেয়া জায়েজ হবে না।
.
কারণ এ বিষয়টি সুসাব্যস্ত যে, কাফেরকে ভোট দেয়ার দ্বারা তাকে সমর্থন করা হয় এবং তার দলের কুফুরি প্রোগ্রাম ও ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করা হয়।
আর এটাই যদি ভোটদাতার ইচ্ছা হয়ে থাকে তাহলে নিঃসন্দেহে তা কুফর। এমতাবস্থায় বড় অনিষ্ট প্রতিরোধের এমন অজুহাত দেখিয়ে কোন কুফুরি কাজের দিকে পা বাড়ানো কিছুতেই জায়েজ নয়। তাছাড়া বড় অনিষ্ট প্রতিরোধের এই অজুহাতও গ্রহণযোগ্য নয়; বরং এটি একটি অনিশ্চিত বিষয়।
.
কথিত ইসলামী দলের মুসলিম দাবিদার প্রার্থীরা ক্ষমতায় গেলে আরো বড় অনিষ্ট সাধিত হবে না তার কী নিশ্চয়তা আছে?
.
আবার ইসলামের জন্য অধিক ক্ষতিকারক ও খোলামেলাভাবে শরীয়তের প্রতি শত্রুভাবাপন্ন পক্ষ জিতে গেলেও কখনো-সখনো পরিণতি বিচারে তা ইসলাম ও মুসলমানদের জন্য কল্যাণই বয়ে আনে। কারণ তখন মানুষকে লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত করা এবং চ্যালেঞ্জ নেয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করার সুযোগ তৈরী হয়ে যায়। জনসাধারণকে জাগিয়ে তোলা এবং জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ্'র অনুকূলে জনমত তৈরিতে দায়ী ও মুজাহিদদের সামনে অনেক পথ খুলে যায়।"
Comment