Announcement

Collapse
No announcement yet.

পাঠচক্র- ২৬ || “এই তো গাযা… যা মানবাধিকারের লজ্জাজনক সুর তুলে ধরেছে,, দ্বিতীয় ও তৃতীয় সপ্তাহ” ।। সালেম আল শরীফ || ১ম পর্ব

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • পাঠচক্র- ২৬ || “এই তো গাযা… যা মানবাধিকারের লজ্জাজনক সুর তুলে ধরেছে,, দ্বিতীয় ও তৃতীয় সপ্তাহ” ।। সালেম আল শরীফ || ১ম পর্ব

    আন নাসর মিডিয়াপরিবেশিত

    এই তো গাযা…
    যা মানবাধিকারের

    লজ্জাজনক সুর তুলে ধরেছে
    দ্বিতীয় ও তৃতীয় সপ্তাহ
    ।। সালেম আল শরীফ|| এর থেকে
    ১ম পর্ব

    بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ


    পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি।

    এই তো গাজা... যা মানবাধিকারের লজ্জাজনক সুর তুলে ধরেছে


    ক্রোধান্বিত উম্মাহর অপ্রতিরোধ্য জাগরণ:

    ক্রোধ... হ্যাঁ... উম্মাহ আজ অনেক বেশি ক্রোধান্বিত। এই ক্রোধ সর্বোচ্চ মাত্রা ছুঁয়েছে। অপ্রতিরোধ্য ক্রোধ গোটা আকাশে ছড়িয়ে পড়েছে, ভূমি জুড়ে বিস্তৃত হয়েছে। সূর্য, চন্দ্র ও নক্ষত্ররাজি আচ্ছন্ন করে দিয়েছে। সেই ক্রোধ প্রিয়জন হারানো প্রতিটি ঘর কালো চাদর দিয়ে ঢেকে দিয়েছে। উম্মাহর সন্তানদের সঙ্গে শত্রুদের বিশ্বাসঘাতকতার কারণে এই ক্রোধ। উম্মাহর সম্পদ ও মূল্যবান বিষয় শত্রুরা ছিনিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। দীন-ধর্ম, আকীদা-বিশ্বাস, সম্মান ও গৌরবের প্রতীক এবং পবিত্র বস্তুগুলো নিয়ে শত্রুরা ঠাট্টা করছে। অন্যায়, মূর্খতা, বর্বরতা, অজ্ঞতা এবং ইহুদী ও ইহুদীবাদী-ক্রুসেডার পশ্চিমা বিশ্বের ঔদ্ধত্য দেখে উম্মাহ আজ রাগান্বিত।

    দেশে-বিদেশে, প্রতিটি নর-নারী, যুবক ও বৃদ্ধের হৃদয়ে বসতি স্থাপন করে নিয়েছে সেই ক্রোধ। তাদের বক্ষের একবিন্দু জায়গা ক্রোধ থেকে শূন্য নয়। রাগে ক্ষোভে তারা ফেটে পড়ছে। ঠাট্টার বস্তু হতে থাকা দীন ইসলামের জন্য তাদের ক্রোধ। বাবা, ছেলে, মা, মেয়ে, ভাই-বোন, চাচা, খালা, দাদা, নাতি — সকলের প্রবাহিত রক্তের জন্য এই ক্রোধ। গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা এবং তাদের আজেবাজে কথার প্রতি এই ক্রোধ। পৃথিবীকে দুর্গন্ধময় করে তোলা মিথ্যা ও নাস্তিকতার ধারক বাহকদের প্রতি এই ক্ষোভ। কি ভীষণ তীব্র সেই ক্রোধ! আগ্নেয়গিরির বিস্ফোরণের কারণে অপসংস্কৃতির ধারক-বাহকদের জন্য আফসোস!

    কাফেরদের মতবাদ ও ধ্যান-ধারণার প্রতি এই ক্রোধ। নিজেদের মতবাদ তারা প্রচার করেছে। সেই মতবাদ রক্ষার বুলি আওডিয়ে তারা ফায়দা লুটেছে। এরপর যখন তাদের স্বার্থ ভিন্ন দিকে মোড় নিয়েছে, তখন তারা নিজেদের প্রচারিত সেই মতবাদের বিরোধিতা করতে আরম্ভ করেছে। এই ক্রোধ যখন ফুঁসে উঠেছে, তখন তা সকল লাগাম ছিঁড়ে যুদ্ধাঙ্গনে উপস্থিত হয়েছে। কোনো ধৈর্য, দয়া, মমতা, সহনশীলতা এই ক্রোধকে প্রতিরোধ করতে পারেনি। কেমন করেই বা পারবে? এখন তো সবকিছু শেষ হয়ে গিয়েছে।

    ক্রোধান্বিত উম্মাহ প্রতিশোধ নেয়ার জন্য অগ্রসর হচ্ছে। তারা নিজেদের পাওনা বুঝে নেওয়ার জন্য আসছে। প্রতিদিন তারা আশা করছে তোমাদের দেশে কোনো একটি বিস্ফোরণের। তারা প্রত্যাশা করছে তোমাদের ওখানে কোনো হত্যাকাণ্ড, আঘাত বা হামলা সংঘটিত হবার। এ প্রত্যাশার মধ্য দিয়েই এমন একদিন আসবে, যেদিন আমাদের বাহিনী তোমাদের উপর সবদিক থেকে হামলে পড়বে। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা ইরশাদ করেছেন:
    فَلَا تَحْسَبَنَّ اللَّهَ مُخْلِفَ وَعْدِهِ رُسُلَهُ ۗ إِنَّ اللَّهَ عَزِيزٌ ذُو انتِقَامٍ ﴿٤٧﴾



    অর্থ: “অতএব আল্লাহর প্রতি ধারণা করো না যে, তিনি রাসূলগণের সাথে কৃত ওয়াদা ভঙ্গ করবেন; নিশ্চয় আল্লাহ পরাক্রমশালী, প্রতিশোধ গ্রহণকারী। [সূরা ইবরাহীম 14: ৪৭]
    ***
    গাজাকে সমর্থন করার জন্য উম্মাহর মাঝে সচেতনতা ও জাগরণমূলক কিছু মূল্যায়ন আমরা পেশ করে আসছিলাম। সেই ধারাবাহিকতায়-


    পঞ্চম মূল্যায়ন: আইনি ও ধর্মীয় অবস্থান:

    এ মূল্যায়নটি আমাদের কাছে স্পষ্ট করে দেয়, জায়নিস্ট-ক্রুসেডাররা কত বেশি প্রতারণা ও জালিয়াতি করেছে এমনকি তাদের নিজেদের তৈরি আইন-কানুনের ক্ষেত্রেও। এই অবস্থান আমাদের কাছে আরো স্পষ্ট করে দেয়, জায়নবাদীরা আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের আদেশ-নিষেধের বিরুদ্ধে গিয়ে কত দূর অবস্থান নিয়েছে।

    বস্তুত নিজেদের রীতি-নীতি, আইন-কানুন ও ধর্ম যখন এই ইহুদীবাদীদের এবং পশ্চিমা বিশ্বেরপ্রোটেস্ট্যান্ট হোক অথবা ক্যাথলিক হোক- উচ্চাকাঙ্ক্ষা আমলে না নেয়, তখন তারা কতটা বক্র পথ অবলম্বন করতে পারে, সে বিষয়টা আমাদের কাছে স্পষ্ট হয়ে গেছে। আর কেনই বা তারা বাঁকা পথ ধরবে না? তারা তো এর চাইতেও বড় বিষয়ের প্রতি কুফরী করেছে এবং বক্রতা অবলম্বন করেছে। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা ইরশাদ করেছেন:

    ثُمَّ أَنتُمْ هَٰؤُلَاءِ تَقْتُلُونَ أَنفُسَكُمْ وَتُخْرِجُونَ فَرِيقًا مِّنكُم مِّن دِيَارِهِمْ تَظَاهَرُونَ عَلَيْهِم بِالْإِثْمِ وَالْعُدْوَانِ وَإِن يَأْتُوكُمْ أُسَارَىٰ تُفَادُوهُمْ وَهُوَ مُحَرَّمٌ عَلَيْكُمْ إِخْرَاجُهُمْ ۚ أَفَتُؤْمِنُونَ بِبَعْضِ الْكِتَابِ وَتَكْفُرُونَ بِبَعْضٍ ۚ فَمَا جَزَاءُ مَن يَفْعَلُ ذَٰلِكَ مِنكُمْ إِلَّا خِزْيٌ فِي الْحَيَاةِ الدُّنْيَا ۖ وَيَوْمَ الْقِيَامَةِ يُرَدُّونَ إِلَىٰ أَشَدِّ الْعَذَابِ ۗ وَمَا اللَّهُ بِغَافِلٍ عَمَّا تَعْمَلُونَ ﴿٨٥﴾


    অর্থ: “অতঃপর তোমরাই পরস্পর খুনাখুনি করছো এবং তোমাদেরই একদলকে তাদের দেশ থেকে বহিষ্কার করছো। তাদের বিরুদ্ধে পাপ ও অন্যায়ের মাধ্যমে আক্রমণ করছো। আর যদি তারাই কারও বন্দী হয়ে তোমাদের কাছে আসে, তবে বিনিময় নিয়ে তাদের মুক্ত করছো। অথচ তাদের বহিষ্কার করাও তোমাদের জন্য অবৈধ। তবে কি তোমরা কিতাবের কিয়দংশ বিশ্বাস কর এবং কিয়দংশ অবিশ্বাস কর? যারা এরূপ করে পার্থিব জীবনে দুগর্তি ছাড়া তাদের আর কোনোই পথ নেই। কিয়ামতের দিন তাদের কঠোরতম শাস্তির দিকে পৌঁছে দেয়া হবে। আল্লাহ তোমাদের কাজ-কর্ম সম্পর্কে বে-খবর নন। [সূরা আল বাকারা ০২: ৮৫]

    আমেরিকার দ্বিমুখী আচরণ বা ডাবল স্ট্যান্ডার্ড:

    এটাকে কূটনৈতিকভাবে ‘ডাবল স্ট্যান্ডার্ড হিসেবে প্রকাশ করা হয়। ইতিহাসের দিকে তাকালে আমরা দেখতে পাই যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আফগান মুজাহিদীনের জন্য হোয়াইট হাউস খুলে দিয়েছিল- যখন আফগানরা সোভিয়েত ইউনিয়নের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করছিলেন। তখন আমেরিকার কথা ছিল, এই আফগানরা স্বাধীনতার জন্য লড়াই করছে। দ্বিতীয় সহস্রাব্দের শুরুতে ঐ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রই আফগান মুজাহিদীনকে ‘সন্ত্রাসী হিসাবে বর্ণনা করতে আরম্ভ করে। অথচ তখনও আফগানরা সেই একই উদ্দেশ্যে লড়াই করে যাচ্ছিলেন- যে উদ্দেশ্যে তারা সোভিয়েত ইউনিয়নের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন। তাদের উদ্দেশ্য ছিল: নিজেদের ভূমিকে মুক্ত করা এবং ইসলামী ব্যবস্থা গড়ে তোলা।

    আমেরিকার এমন দ্বিমুখী আচরণের অর্থ হল: যেকোনো জনপ্রিয় মুক্তি সংগঠন নিজ ভূমিকে ঔপনিবেশিকদের হাত থেকে মুক্ত করতে এবং নিজেদের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য লড়াই করে, তা পশ্চিমাদের স্বার্থের অনুকূল হলে তারা স্বাধীনতাকামী ও মুক্তিবাহিনী; পক্ষান্তরে পশ্চিমাদের স্বার্থের বিপরীত হলে তারা সন্ত্রাসী বা কট্টরপন্থি।

    এক্ষেত্রে কোনো ইস্যু নিরপেক্ষভাবে বাস্তবতা ও সত্যতার ভিত্তিতে বিচার করা হয় না। ফিলিস্তিনে জায়নবাদীদের টিকে থাকা পশ্চিমা স্বার্থের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। শুধু তাই নয়; বরং পশ্চিমারাই এই বিষবৃক্ষ রোপণ করেছে। এমনকি যদি ইতিপূর্বে তারা এ কাজ নাও করতো, তাহলে ভবিষ্যতে অবশ্যই এ কাজ তাদের করতেই হতো- এমন অভিব্যক্তিও প্রকাশ করেছে আমেরিকান ভীমরতিগ্রস্ত বাইডেন। তাই স্বাভাবিকভাবেই তারা ইহুদীবাদীদেরকে সাহায্য-সহযোগিতা করবে। যদিও পশ্চিমারা ভালো করেই জানে এই ইহুদীবাদীরা নিপীড়ক, নৃশংস, মানবাধিকারের সমস্ত সীমা অতিক্রমকারী, তবুও তারা তাদের পাশেই দাঁড়াবে। অথচ এতকাল এই পশ্চিমা গোষ্ঠীই মানবাধিকার নিয়ে চিৎকার চেঁচামেচি করে এসেছে। কত রকমের বুলি তারা আওড়িয়ে এসেছে। পশ্চিমাদের ইনসাফ ও ন্যায়বিচার শুধু তখনই দেখা যায়, যখন তাদের স্বার্থের অনুকূল হয়।

    আমরা আবার পেছনের মূল আলোচনায় ফিরে যাই।


    আমেরিকা ও ইসরাঈল কর্তৃক আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন:

    প্রথম সমস্যাটি হলো- আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়ান প্রতিনিধি আমেরিকান পাঠ্যের উপর মন্তব্য করে বলেছেন:

    “খসড়া পাঠ্যের আরেকটি বড় আইনি সমস্যা হল আত্মরক্ষার অধিকারের উল্লেখ। তারা (ইসরাঈল) কেবল একটি জিনিসই করতে পারে; আর তা হলো ইসরায়েলের আত্মরক্ষার কথিত অধিকার সম্পর্কে অবিরত ঘোষণা দেওয়া। যদিও একটি দখলদার শক্তি হিসেবে ইসরায়েলের সেই ক্ষমতা নেই। কারণ ২০০৪ সালে আন্তর্জাতিক বিচার আদালত উপদেষ্টা মতামতের মাধ্যমে ইসরায়েলের সেই ক্ষমতা না থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। ফিলিস্তিনি ভূমির বিষয়ে ইসরাঈল ইতিমধ্যেই দখলদার আমরা সবাই জানি। আমরা এমন কোনো দলীলকে সমর্থন করার কোন কারণ দেখি না, যা শুধু একটা জিনিসের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ রাখে; আর তা হল: নিরাপত্তা পরিষদের মধ্যে শুধু এক সদস্যের ভূ-রাজনৈতিক সকল স্বার্থ রক্ষা। এই সদস্য ক্রমবর্ধমান সহিংসতা রোধ করতে অক্ষম। তারা তো কেবল সহিংসতার জন্য গ্রিন সিগন্যাল দিতে জানে।

    একইভাবে চীনের রাষ্ট্রদূত মার্কিন পাঠ্যের অসারতা এবং আমেরিকানদের মানসিক সংকীর্ণতা সম্পর্কে আরো অধিক সুস্পষ্টভাবে নিজ বক্তব্য তুলে ধরেছেন।

    আন্তর্জাতিক আদালতের অনুচ্ছেদ এবং জাতিসংঘের আইনের পাঠ্য অনুসারে ৭ই অক্টোবরে মুজাহিদীনের অপারেশন হল ইসরায়েলি দখলদারিত্ব থেকে তাদের ভূমি মুক্ত করার লক্ষ্যে তাদের ন্যায্য অধিকার। আর তাই সেই অপারেশনের প্রতিক্রিয়ায় দখলদারদের কার্যক্রমকে আত্মরক্ষা বলা যায় না; বরং এই প্রতিক্রিয়া নিপীড়িতদের উপর আরো অধিক নিপীড়ন, হামলা হিসেবে বিবেচিত।

    এ বিষয়টা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উপর এ দায়িত্ব আরোপ করে যে, তারা যুদ্ধ বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেবে, ইহুদীবাদীদের বিচারের মুখোমুখি করবে এবং তাদের শাস্তি বিধানে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করবে যেমন করে রাশিয়াকে তারা আন্তর্জাতিক আদালতে বিচারের আওতায় আনার কথা বলছে। তাহলেই তাদের ন্যায়বিচার ও ইনসাফের পরিচয় পাওয়া যাবে! কিন্তু তাদের ন্যায়বিচার শুধু তাদের নিজেদের জন্য এবং তাদের সমর্থকদের জন্য। যেমন ইউক্রেনের ক্ষেত্রে তাদের ন্যায়বিচার, যার নেতৃত্বে আছেন ইহুদী জেলেনস্কি। সে কারণেই বাইডেন সেখানে তার অর্থ বিনিয়োগ করেন!


    ইসরাঈল কর্তৃক ধর্মীয় আইন লঙ্ঘন:

    দ্বিতীয় সমস্যাটি হলো- ধর্মীয়: ইহুদীদের মতবাদ, যা নিয়ে জায়নবাদীরা কান্নাকাটি করে অর্থাৎ একটি ইহুদী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা প্রভুর আদেশ ইহুদীদের জন্য এই রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার অনুমতি দেয় না। কারণ প্রভু আদেশ দিয়েছিলেন যে, তারা পৃথিবীর নানা জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকবে। বর্তমান পরিস্থিতিতে তাদের রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বিষয়টা ইহুদী ধর্মের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন, তাহলে কোন ধর্ম নিয়ে তারা চিৎকার চেঁচামেচি করছে?


    আসলে পাঠ্যের বিকৃতি এবং প্রতারণার মাধ্যমে মূল অর্থের বিপরীত অর্থ গ্রহণ এমন এক শিল্প, যা ইহুদীরা প্রাচীনকালে আবিষ্কার করেছিল। ইতিহাস জুড়ে এটা তারা চর্চা ও আয়ত্ত করেছে। তাদের থেকে বিদ্বেষী পৌত্তলিক পশ্চিমারা এ বিষয়টা শিখেছে এবং নিজেদের মাঝে এর চর্চা অব্যাহত রেখেছে।





    আরও পড়ুন​
    Last edited by tahsin muhammad; 1 week ago.

  • #2
    মাসাল্লাহ, আপনার লিখাগুলো পরে ভালো লাগছে। জাজাকাল্লাহ খয়রন
    Last edited by Rakibul Hassan; 1 week ago.

    Comment

    Working...
    X