আন নাসর মিডিয়া পরিবেশিত
“এই তো গাযা…
যা মানবাধিকারের
লজ্জাজনক সুর তুলে ধরেছে
দ্বিতীয় ও তৃতীয় সপ্তাহ”
।।সালেম আল শরীফ||
এর থেকে – ৩য় পর্ব
“এই তো গাযা…
যা মানবাধিকারের
লজ্জাজনক সুর তুলে ধরেছে
দ্বিতীয় ও তৃতীয় সপ্তাহ”
।।সালেম আল শরীফ||
এর থেকে – ৩য় পর্ব
ঋষি সুনাক ও অন্যদের প্রতিক্রিয়ায় অবাক হওয়ার কিছু নেই!
আমি ঋষি সুনাকের কাজ এবং কথায় অবাক হবো না; যদি এটা সত্য হয় যে, সে এমন বিশ্বাসঘাতকদের পৌত্র, যারা ব্রিটিশদের সেবা ও সমর্থন করতে গিয়ে দেশ ও জাতির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিল। ভারতবর্ষকে ইংরেজদের কাছে বিক্রি করে দিয়েছিল।
আমি জাতিসংঘে আমেরিকান প্রতিনিধির নিষ্ঠুরতায় বিস্মিত হই না। কারণ আমি মজলুমদের নেতা ম্যালকম অ্যাক্সের (আল্লাহ তাআলা তাঁর প্রতি রহম করুন!) বলা খুব পুরানো একটা কথা শুনেছি। তিনি গোলাম ও দাস ব্যবসায়ীর সহকারী দাস সম্পর্কে বলেছেন, “সে তো খোদ দাস ব্যবসায়ীর চেয়ে তার শ্রেণির লোকদের উপর আরো বেশি জুলুমকারী এবং আরো বেশি কঠোরতা আরোপকারী।” আমরাও ধরে নিচ্ছি, জাতিসংঘে আমেরিকার রাষ্ট্রদূত ওরকমই নিপীড়ক দাসদের একজন পৌত্রী।
আমি ওই ব্যক্তির ব্যাপারেও অবাক হবো না, যার দেশে হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পারমাণবিক বোমা আঘাত হেনেছিল। পারমাণবিক আঘাতপ্রাপ্ত সেই জাপানকেও দমন করা হয়েছে, যেমন করে জার্মানিকে দমন করা হয়েছে। একই কথা প্রযোজ্য জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে আলবেনিয়ার রাষ্ট্রদূতের তাড়াহুড়ার ব্যাপারে (তাড়াহুড়ো করে ছুটে গিয়ে ইসরাঈলিদের পক্ষাবলম্বন)।
হে আত্মমর্যাদাশীল মুসলিম পাইলটরা!
আমি সীমাহীন আশ্চর্যবোধ করি মুসলিম পাইলটদের বিষয়ে, যারা গাজায় তাদের ভাইদের বিরুদ্ধে আমেরিকান-ইহুদী সংহতি নীরব দর্শকের মত দেখে যান। তারা ধ্বংসযজ্ঞ, তাণ্ডব, নারী শিশুদের দেহের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ, রক্তপাত ও প্রাণ কেড়ে নেওয়ার দৃশ্য প্রত্যক্ষ করেন, কিন্তু তাদের কেউই নিজের দীন ও উম্মাহর ব্যাপারে আবেগ অনুভব করেন না। অথচ এই ভাবাবেগ তাদের মাঝে থাকলে তারা বিমানে চড়ে শাহাদাত-মিশনে যাত্রা শুরু করে দিতেন। ইহুদীদের সামরিক নীতিনির্ধারক মহলের উপর হামলে পড়তেন! তাদেরকে পরাজিত করার পর তারা প্যারাসুট নিয়ে গর্বিত গাজায় সহযোদ্ধাদের সাথে যোগ দেয়ার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়তেন।
কোথায় জর্ডানের সাহসী পুরুষেরা, কোথায় মিশরের ঈগলরা? কোথায় জাযীরাতের মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সামরিক ঘাঁটির আত্মমর্যাদাবোধ-সম্পন্ন ব্যক্তিরা?
তানযীম আল-কায়েদার পাইলট (আশ-শিহরী)-কে আল্লাহ রহম করুন, যিনি আমেরিকার বক্ষের অভ্যন্তরে এবং সামরিক ঘাঁটির ভেতরে নিজের সাধ্যমত আল্লাহ, দীন ও উম্মাহর শত্রুদেরকে ধ্বংস করেছিলেন। আল্লাহু আকবার! আল্লাহ সর্ব মহান। আমরা (মুসলিমরা) যখন লড়াইয়ের সংকল্প করি, তখন কোনো কিছুই অসম্ভব নয়। (ইনশাআল্লাহ)
সপ্তম মূল্যায়ন: জায়নবাদীদের টার্গেট ব্যাংক (সামরিক লক্ষ্যবস্তুর তালিকা) এবং মুজাহিদীনের টার্গেট ব্যাংকের বিষয়ে:
পূর্ববর্তী নিবন্ধে আমি উইকিপিডিয়া বিশ্বকোষ থেকে ২০০৮ - ২০০৯ সালের ঘটনাগুলি এবং সেখান থেকে ইহুদী লক্ষ্যবস্তুর তালিকা উদ্ধৃত করেছিলাম। সেগুলি আবার এখানে পুনরায় উল্লেখ করতে চাচ্ছি, যাতে পাঠক নিশ্চিত হতে পারেন যে, ইহুদীদের কোনো সামরিক লক্ষ্য নেই। তাদের টার্গেট হচ্ছে শুধু সাধারণ মুসলিম, নারী, শিশু, পুরুষদের হতাহত করা, তাদের সম্পদ ধ্বংস করা, তাদের পৃথিবী নষ্ট করা এবং তাদের বাস্তুচ্যুত করা, এই লক্ষ্যে তাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা।
ইহুদীদের ব্যর্থ যুদ্ধ-কৌশল বিভিন্ন পর্যায়ের উপর নির্ভরশীল:
প্রথমত, (কার্পেট বোমা হামলার পর্যায়) ইহুদী শত্রু তিনটি সমান্তরাল পথে কাজ করে: বোমাবর্ষণ, অবরোধ এবং তথ্য সংগ্রহ। এই পর্যায়ের শেষে একটা স্থল ইউনিট পাঠায় তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করার জন্য।
দ্বিতীয়ত, (স্থল যুদ্ধের পর্যায়):
প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে সীমিত পর্যায়ে স্থল হামলা শুরু করে তারা। স্থল বাহিনী কখনই তাদের তথ্য ও ইনফরমেশনের বাইরে অগ্রসর হয় না। কারণ তারা যদি এই কাজ করে, তবে পরবর্তীতে যা ঘটবে তাতে তাদের সেনাবাহিনী হাসির পাত্রে পরিণত হবে। এ কারণেই তারা ইনফরমেশনের বাইরে অগ্রসর হয় না।
যাই হোক, আমরা শত্রুপক্ষের সীমিত স্থল অভিযানের কথা অনুমান করতে পারি। অর্থাৎ তারা আক্রমণ পরিচালনার পর দ্রুত সরে আসবে; আক্রমণের ভূমিতে মাটি কামড়ে পড়ে থাকবে না। এর পরের অবস্থা আমরা এমনটা অনুমান করতে পারি যে, একটা যুদ্ধ বিরতি এবং নতুন বোঝাপড়ার জন্য দ্বিপাক্ষিক আলোচনার পরিবেশ তৈরিতে আন্তর্জাতিক মহল হস্তক্ষেপ করবে। এদিকে যেহেতু শত্রু মানসিকভাবে পরাজিত, সে স্থল অভিযানের অগ্রগতি সম্পর্কে আশ্বস্ত ও সন্তুষ্ট নয়, তাই যুদ্ধ আরও দীর্ঘস্থায়ী হবে।
ইহুদীবাদী টার্গেটের তালিকা:
বোমা হামলা:
শত্রুরা ফিলিস্তিনি মুসলিম জনগণ, পুরুষ, মহিলা ও শিশুদেরকে টার্গেট করেছে। এছাড়াও তারা বাড়িঘর এবং টাওয়ারগুলিকে লক্ষ্যবস্তু বানিয়েছে। এ পর্যন্ত (৩১টি) মসজিদ, দাতব্য ও সামাজিক সংগঠন, স্যাটেলাইট চ্যানেল, সাংবাদিক, মিডিয়া ও গণমাধ্যম কর্মী, ওষুধের গুদাম, হাসপাতালের আশেপাশে, সীমান্ত ক্রসিং, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারি স্থাপনা, তাঁবু টার্গেট করে বোমা হামলা হয়েছে।
ইহুদীবাদীরা খ্রিস্টান অধ্যুষিত এলাকায়ও বোমা হামলা করেছে। তারা (৩টি) গীর্জা ধ্বংস করেছে। গ্যাস স্টেশন, পাওয়ার স্টেশনে বোমাবর্ষণ, ইন্টারনেট বিচ্ছিন্ন করে দেয়া, স্কুল ও বেকারিকে টার্গেট করে হামলা, সাদা ফসফরাস বোমা দিয়ে মানুষের সমাবেশে আঘাত এবং সিভিল ডিফেন্স ক্রুদের উপর বোমাবর্ষণ করেছে। মৃতরাও তাদের হাত থেকে রেহাই পায়নি। তাদের বাড়িতেও হামলা করেছে... শত্রুরা একের পর এক গণহত্যা চালিয়েছে, যার মধ্যে সবচেয়ে কুখ্যাত ছিল ব্যাপ্টিস্ট হাসপাতালের আশেপাশে হামলা। আমেরিকা এখনও ইসরাঈলকে ভেটো ক্ষমতা দিয়ে সমর্থন করে যাচ্ছে গণহত্যা চালিয়ে যাওয়ার জন্য।
অবরোধ:
ইহুদী বাহিনী গাজা উপত্যকায় অবরোধ আরোপ করে। পানি, বিদ্যুৎ, চিকিৎসা সামগ্রী সরবরাহ এবং জীবন-উপকরণ সরবরাহ থেকে শহরের নাগরিকদেরকে বঞ্চিত করে। শেষ পর্যন্ত তাদের সবচেয়ে জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জাতিসংঘের মহাসচিব তাদের কঠোরতা থেকে মুক্তির আহ্বান জানায়।
প্রিয় পাঠকবৃন্দ!
এতক্ষণে লক্ষ্য করেছেন যে, তাদের তালিকায় একটিও সামরিক টার্গেট নেই, যা তারা বলতে পারে। এগুলি সবই ইহুদীবাদী-ক্রুসেডার পশ্চিমের দৃষ্টিতে যুদ্ধাপরাধ, যার অপরাধীদের গ্রেফতার করা হয় এবং আন্তর্জাতিক বিচার আদালত কর্তৃক শাস্তি দেওয়া হয়ে থাকে—কঠোরতম শাস্তি। ‘আল-বশির’কে শাস্তি দেওয়া হয়েছিল যেভাবে, সেভাবে কি ‘নেতানিয়াহ এবং তার যুদ্ধ-হায়েনাদের বিচার করা হবে?
মুসলিমদের পক্ষ হতে টার্গেট হওয়ার যোগ্য বিষয়সমূহের তালিকা:
লড়াই ও প্রতিরোধের ক্ষেত্রে মুসলিমদের কৌশল বর্ণবাদী ইহুদীদের তালিকার চেয়ে বড় ও বৃহত্তর। মুসলিম সামরিক স্ট্র্যাটেজি সম্পূর্ণরূপে সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করার উপর নির্ভর করে। এটা কারও কাছে গোপন নয় যে, অধিকৃত ফিলিস্তিনের সমস্ত বাসিন্দা— ইহুদী হোক বা অন্য জাতীয়তার— ১৮ বছর বয়স থেকে ৪৫ বছর বয়স পর্যন্ত সকলেই সামরিক দলের অন্তর্ভুক্ত। যাদের বয়স ৪৫ বছরের বেশি, তারা সামরিক শিল্প বিষয়ক প্রশিক্ষক। তারা যেকোনো সময় যুদ্ধ করার জন্য প্রস্তুত।
অধিকৃত ফিলিস্তিনের সমস্ত ইহুদী বাড়ি ও বসতিতে বিভিন্ন ধরনের হালকা অস্ত্র রয়েছে। তাদের বাসিন্দারা যেকোনো সময় যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত। ইহুদীদের প্রতিরক্ষা দর্শন ও পলিসি কোনো রাখঢাক ছাড়াই প্রকাশ্যভাবে জনগণকে সশস্ত্রকরণের কৌশলের উপর ভিত্তিশীল।
তালিকার প্রথম বিষয়: এটি একটি বিশেষ তালিকা; যা অধিকৃত ফিলিস্তিনে ইহুদী ও আমেরিকান বিমান বাহিনীর দিকে ইঙ্গিত করে। অতএব, গাজার মুজাহিদীনের অবশ্যই তাদের ক্ষেপণাস্ত্র, ড্রোন, ফিদায়ী তথা আত্মউৎসর্গীকৃত শহীদি হামলা ইহুদী বিমানবন্দর টার্গেট করে করা উচিত। সেখানে পাইলটদের আবাসন, জ্বালানি ও গোলাবারুদের মজুদ, ড্রোন ও ককপিট টার্গেট করে হামলা করা উচিত৷
অধিকৃত ফিলিস্তিনের মুসলিমদের অবশ্যই পাইলট, বিমান রক্ষণাবেক্ষণ প্রকৌশলী, গোলাবারুদ লোডার এবং ড্রোন অপারেটরদের বিরুদ্ধে একটা কিলিং অপারেশন চালাতে হবে৷
বিমান বাহিনীর সকল কর্মচারীকে লক্ষ্যবস্তু করতে হবে— সবচেয়ে সিনিয়র অবসরপ্রাপ্ত জেনারেল থেকে সর্বকনিষ্ঠ সক্রিয় সৈনিক পর্যন্ত সকলকেই, যাতে এই বিভাগে কাজ করা তাদের জন্য একটা অভিশাপ হয়ে ওঠে।
এ পর্যায়ে আমরা আফগানিস্তান এবং অন্যত্র মুসলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী পশ্চিমা দেশগুলির বিমান বাহিনীর সেনাদের বিরুদ্ধে একই ধরনের অভিযান চালানোর জন্য উম্মাহর সন্তান এবং ‘একাকী শিকারি’ তথা লোন উলফ বীর মুজাহিদদেরকে নির্দেশনা ও পরামর্শ দেয়ার কথা ভুলে থাকতে পারি না। এই পশ্চিমা দেশগুলোই আজ ইহুদীদেরকে সামরিক, রাজনৈতিক ও আর্থিকভাবে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে।
এতে কোনো সন্দেহ নেই যে হ্যারির মত একজন অপরাধী ঘৃণ্য ইংরেজ গুপ্তচর— যে তার নিজের স্বীকারোক্তিতে ২৫ জন আফগান মুসলিমকে হত্যা করার বিষয়টি জানিয়েছে—এমন ব্যক্তিদেরকে গুপ্তহত্যা করা, মুসলিম উম্মাহকে আনন্দিত করার মতো ব্যাপার হবে। এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই যে, এ ব্যাপারটা তার পিতা এবং ভাইদেরকেও খুশি করবে। এভাবেই কোনো পূর্ব ঘটনাক্রম ছাড়াই শত্রুপক্ষের স্বার্থগুলো এলোমেলো ও বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে।
টার্গেট-তালিকার দ্বিতীয় বিষয়: ফিলিস্তিনের অধিকৃত ভূমিতে ইহুদী ও আমেরিকানদের সামরিক সবকিছু। এটারই অনুশীলন মুজাহিদীন করেছিলেন। প্রথম আক্রমণ ছিল ৭ অক্টোবর (২০২৩) দক্ষিণ বিভাগকে ধ্বংস করা, এটা দখল করা, সৈনিকদেরকে এবং সেনা কর্মকর্তাদের একটা অংশকে বন্দী করা।
প্রিয় মুজাহিদীন ভাইয়েরা!
আমি বিশ্বাস করি, শত্রুর স্থল অভিযানে আসার ক্ষেত্রে মুজাহিদীন তাদের ট্যাঙ্ক ও সাঁজোয়া যানগুলি শিকার করা এবং তাতে থাকা জীবিত সৈন্যদেরকে আটক করার ব্যাপারটা উপভোগ করবেন। তবে তার অর্থ এই নয়, স্থল ও নৌপথের সুগভীর ট্যাকটিক ও কৌশলগত টার্গেটগুলোতে শত্রুপক্ষের একেবারে মর্মমূলে আঘাত করা হবে না। বরং সেগুলোর ব্যাপারেও যত্নবান থাকতে হবে। আকাশ পথেও শত্রুকে গভীরভাবে চমকে দিতে হবে। একইভাবে হত্যাকাণ্ড, তাদের সম্পত্তি ও প্রয়োজনীয় সরঞ্জামের ধ্বংস সাধন ও নাশকতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে। অসুবিধার কিছু নেই, কারণ তারা সবাই রিজার্ভ বাহিনীর সৈন্য।
আমি মুজাহিদীনের কাছে আরো আশাবাদী —তারা যেই শত্রুর মোকাবেলা করছেন, সে সম্পর্কে আমার চেয়ে বেশি জানেন এবং তাদের সুবিধে-অসুবিধা সম্পর্কে তারাই অধিক জ্ঞাত। আমি শুধু রায় পেশ করছি— তারা প্রথম ২০০ মিটারে স্থল বাহিনীকে প্রতিহত করতে শুরু করবেন না। তাদের আরও এগোতে দেবেন। এরপর যখন তাদের উপর গুলি নিক্ষেপ আরম্ভ হবে, তখন জীবিত সৈন্যরা সীমান্তের দিকে পালাবার সুযোগ পাবে না।
মুজাহিদীনের প্রতি আরো আহ্বান থাকবে, তারা শত্রুদের নিহত ব্যক্তিদের লাশ জড়ো করবেন, যেন সময় হলে সেগুলো কাজে লাগিয়ে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা করা যায়। কারণ সব কিছুরই একটা মার্কেট আছে।
Comment