Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ # ২৬শে রজব ১৪৪২ হিজরি ১১ই মার্চ ২০২১ ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ # ২৬শে রজব ১৪৪২ হিজরি ১১ই মার্চ ২০২১ ঈসায়ী

    আল আকসার সম্মানিত খতীবকে ইসরায়েলি সেনাদের গ্রেফতার


    ইসলামের প্রথম কিবলা বাইতুল মুকাদ্দাসের খতীব ‘শায়খ ইকরামা সাবরিকে’ গ্রেপ্তার করেছে দখলদার ইসরায়েলি সেনারা। গতকাল (বুধবার ১০ মার্চ) সকালে তাকে গ্রেফতার করে।

    পত্রিকার বিবৃতিমতে দখলকৃত জেরুজালেমের আল সুওয়ানা পাড়ায় বাইতুল মুকাদ্দাসের খতীব শায়খ ইকরামা সাবরির বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায় সেনারা।

    স্থানীয় সূত্র জানায়, সকালের দিকে দখলদার বাহিনী শেখ সাবরির বাড়িতে হামলা করে। এবং ঘরে ঢুকে ব্যাপক তল্লাশী চালিয়ে তাকে আটক করে অজানা গন্তব্যের দিকে নিয়ে যায়।

    সূত্র: আলকুদস ও আল-ওয়াফা নিউজ।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ট্রান্সজেন্ডার তথা লিঙ্গ পরিবর্তন: এক অভিশপ্ত সভ্যতা লালনের ইংগিত

    মানব সম্প্রদায় আল্লাহ তায়ালার সৃষ্টিকুলের সম্মানিত জাতি। আল্লাহ তায়ালা মানুষকে জোড়া জোড়া সৃষ্টি করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন:

    وَخَلَقْنَاكُمْ أَزْوَاجًا

    আমি তোমাদেরকে জোড়া জোড়া সৃষ্টি করেছি। সুরা নাবা: ৮
    আল্লাহ তাআলা বলেন:
    وَأَنَّهُ خَلَقَ الزَّوْجَيْنِ الذَّكَرَ وَالْأُنثَىٰ
    “এবং তিনিই সৃষ্টি করেন যুগল-পুরুষ ও নারী।” (সূরা নজম: ৪৫)
    আল্লাহ তাআলা বলেছেন, তিনি মানুষকে নারী ও পুরুষ এই দুই প্রজাতিতে সৃষ্টি করেছেন।
    কিন্তু কিছু মানুষ শয়তানের ধোঁকায় পড়ে আল্লহ তায়ালার সৃষ্টির মাঝে পরিবর্তন করে।
    এ প্রসঙ্গে কুরআনের আয়াতে শয়তানের বক্তব্যটি উদ্ধৃত করা আছে-
    وَلَأُضِلَّنَّهُمْ وَلَأُمَنِّيَنَّهُمْ وَلَآمُرَنَّهُمْ فَلَيُبَتِّكُنَّ آذَانَ الْأَنْعَامِ وَلَآمُرَنَّهُمْ فَلَيُغَيِّرُنَّ خَلْقَ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَّخِذِ الشَّيْطَانَ وَلِيًّا مِّن دُونِ اللَّهِ فَقَدْ خَسِرَ خُسْرَانًا مُّبِينًا
    ‘আমি অবশ্যই তাদেরকে পথভ্রষ্ট করব, মিথ্যা আশ্বাস দেব, তাদের নির্দেশ দেব, যার ফলে তারা পশুর কর্ণ ছেদ করবে এবং তাদের নির্দেশ দেব ফলে তারা আল্লাহর সৃষ্টিকে বিকৃত করবে।’ (সুরা নিসা, আয়াত: ১১৯)

    আর ট্রান্সজেন্ডার মানে সেই লিঙ্গ পরিবর্তন। বৈশাখী টিভিতে ট্রান্সজেন্ডার সংবাদ পাঠিকা নিয়ে চলছে নানা আলোচনা। প্রগতিশীল নামের কুশীলরা এটাকে ব্যাপকভাবে হাইলাইট করছে। কিন্তু এটা অভিশপ্ত সভ্যতা লালনের ইংগিত। ট্রান্সজেন্ডার একটি শয়তানী প্রজেক্ট। স্বয়ং শয়তান এবং তার পরিচালিত সংঘগুলো এর পেছনে কলকাঠি নাড়ছে।

    উল্লেখ্য ইদানিং জেনেটিক মডিফিকেশনের মাধ্যমে মানবজাতির জেনেটিকস পরিবর্তনের ষড়যন্ত্রও জোরেসোরে শুরু হয়েছে।

    আমেরিকার বাইডেন সরকারের চাপে এবং প্ররোচনায় বিশ্বব্যাপী এসব বদমাশী ব্যাপকভাবে বেড়ে যাবে। যদিও বলা হয় ট্রান্সজেন্ডার। প্রকৃতপক্ষে জেন্ডারের পরিবর্তন হয়না। অপারেশন এবং হরমোন ইনজেকশন প্রয়োগে যৌনাঙ্গে এবং দেহে কতগুলো অংশে কিছু বিকৃতি ঘটানো হয়। তারপর তথাকথিত ট্রান্সজেন্ডারগণ বিপরীত লিঙ্গের পোষাক পরিধান করে।
    পুরুষ হয়ে নারীর আর নারী হয়ে পুরুষের বেশ ধারণকারীর উপর আল্লাহ তায়ালার লানত।

    হাদিস শরীফে বর্ণিত, ﻋَﻦْ ﺍﺑْﻦِ ﻋَﺒَّﺎﺱٍ ﺭَﺿِﻲَ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻨْﻬُﻤَﺎ ﻗَﺎﻝَ ﻟَﻌَﻦَ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠﻪِ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﺍﻟْﻤُﺘَﺸَﺒِّﻬِﻲﻥَ ﻣِﻦْ ﺍﻟﺮِّﺟَﺎﻝِ ﺑِﺎﻟﻨِّﺴَﺎﺀِ ﻭَﺍﻟْﻤُﺘَﺸَﺒِّﻪ َﺍﺕِ ﻣِﻦْ ﺍﻟﻨِّﺴَﺎﺀِ ﺑِﺎﻟﺮِّﺟَﺎﻝ

    অর্থাৎ, প্রসিদ্ধ সাহাবী হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদ্বিয়াল্লহু আনহু বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘আল্লাহ্ তা’আলা সেই সব মহিলাদের উপর অভিশাপ করেন, যারা পুরুষের বেশ ধারণ করে এবং সে সকল পুরুষদের উপর অভিশাপ, যারা মহিলাদের বেশ ধারণ করে। (বুখারী, মিশকাত হাদিস নং ৪৪২৯)

    অন্য হাদিসে পাকে এসেছে, ﻋَﻦْ ﺃَﺑِﻲ ﻫُﺮَﻳْﺮَﺓَ ﺃَﻥَّ ﺭَﺳُﻮﻝَ ﺍﻟﻠﻪِ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﻟَﻌَﻦَ ﺍﻟﺮَّﺟُﻞَ ﻳَﻠْﺒَﺲُ ﻟُﺒْﺴَﺔَ ﺍﻟْﻤَﺮْﺃَﺓِ ﻭَﺍﻟْﻤَﺮْﺃَﺓَ ﺗَﻠْﺒَﺲُ ﻟُﺒْﺴَﺔَ ﺍﻟﺮَّﺟُﻞِ

    হজরত আবূ হুরায়রাহ রা. বলেন, ‘রাসূল সা. সেই পুরুষের ওপর অভিশাপ করেছেন, যে মহিলার পোষাক পরিধান করে এবং সে মহিলার উপর অভিশাপ করেছেন যে পুরুষের পোষাক পরিধান করে। (আবূদাঊদ, মিশকাত হাদিস নং ৪৪৬৯)।

    অপর এক বর্ণনায় এসেছে, ﻋَﻦْ ﺍﺑْﻦِ ﻋَﺒَّﺎﺱٍ ﺃَﻥَّ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲَّ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﻟَﻌَﻦَ ﺍﻟْﻤُﺨَﻨَّﺜِﻴﻦَ ﻣِﻦْ ﺍﻟﺮِّﺟَﺎﻝِ ﻭَﺍﻟْﻤُﺘَﺮَﺟِّﻞﺍَﺕِ ﻣِﻦْ ﺍﻟﻨِّﺴَﺎﺀِ .

    হজরত ইবনে আব্বাস রা. বলেন, ‘নবী করিম সা. হিজড়ার বেশ ধারণকারী পুরুষের উপর অভিশাপ করেছেন এবং পুরুষ বেশ ধারণকারী নারীর উপর অভিশাপ করেছেন ‘ (বুখারী, মিশকাত হাদিস নং ৪৪২৮)।

    সহিহ হাদিসে বর্ণিত,
    ﻋَﻦْ ﻋَﺒْﺪِ ﺍﻟﻠﻪِ ﺑْﻦِ ﻳَﺴَﺎﺭٍ ﻋَﻦْ ﻋَﺒْﺪِ ﺍﻟﻠﻪِ ﺑِﻦْ ﻋَﻤْﺮٍﻭﻋﻦِ ﺍﻟﻨَﺒِﻲِّ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﺛَﻼَﺛَﺔٌ ﻻَ ﻳَﺪْﺧُﻠُﻮْﻥَ ﺍﻟْﺠَﻨَّﺔَ ﺍﻟْﻌَﺎﻕُّ ﻟِﻮَﺍﻟِﺪَﻳْﻪِ ﻭَﺍﻟﺪَّﻳُّﻮﺙُ ﻭَﺭَّﺟُﻠَﺔَ ﺍﻟﻨِّﺴَﺎﺀِ .

    হজরত আবদুল্লাহ বিন ইয়াসার রা. বর্ণিত, ইবনে ওমর রা. বলেন, রাসূল সা. বলেন, ‘তিন শ্রেণীর লোক জান্নাতে যাবে না-
    (১) পিতা-মাতার অবাধ্য সন্তান।
    (২) বাড়ীতে বেহায়াপনার সুযোগ প্রদানকারী।
    (৩) পুরুষের বেশ ধারণকারী নারী’ (নাসাঈ শরীফ)।

    প্রিয় নবীজির অমীয় বাণী,
    ﻋَﻦْ ﺍﺑْﻦِ ﺃَﺑِﻲ ﻣُﻠَﻴْﻜَﺔَ ﻗَﺎﻝَ ﻗِﻴﻞَ ﻟِﻌَﺎﺋِﺸَﺔَ ﺭَﺿِﻲَ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻨْﻬَﺎ ﺇِﻥَّ ﺍﻣْﺮَﺃَﺓً ﺗَﻠْﺒَﺲُ ﺍﻟﻨَّﻌْﻞَ ﻓَﻘَﺎﻟَﺖْ ﻟَﻌَﻦَ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠﻪِ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﺍﻟﺮَّﺟُﻠَﺔَ ﻣِﻦْ ﺍﻟﻨِّﺴَﺎﺀِ

    হজরত আবূ মুলায়কা রা. বলেন, একদা আয়েশা রা. কে বলা হল, একটি মেয়ে পুরুষের জুতা পরে। তখন আয়েশা রা. বললেন, ‘রাসূল সা. পুরুষের বেশধারী নারীর প্রতি অভিশাপ করেছেন।’ (আবূদাঊদ, মিশকাত হাদিস নং ৪৪৭০)

    আকেটি ব্যাপার হল, হিজড়ার বিষয়টি। আল্লাহ তায়ালা মানুষকে নারী ও পুরুষ এই দুই প্রজাতিতে সৃষ্টি করেছেন। তৃতীয় কোন লিঙ্গে নয়। সুতরাং হিজড়া বলে যাদের ডাকা হয় তারা হুকুমের দিক দিয়ে হয়ত পুরুষ কিংবা নারী হবে।

    মৌলিকভাবে ইসলাম মানুষকে পুরুষ ও নারীকে হিসেবে গণ্য করে থাকে। যারা উভলিঙ্গ হয়ে থাকেন তারাও মূলতঃ হয় নারী কিংবা পুরুষ। তাই তাদের ব্যাপারে আলাদা কোনো বিধান আরোপ করা হয়নি। যে উভলিঙ্গের অধিকারী ব্যক্তির মাঝে যেটি বেশি থাকবে, তিনি সেই প্রজাতির অন্তর্ভুক্ত হবেন।

    পৃথিবীতে মোট চার ধরনের হিজড়া দেখা যায়। ক. পুরুষ (তবে নারীর বেশে চলে) তাদের আকুয়া বলা হয়। এরা মেয়েদের বিয়ে করতে পারে। খ. নারী (বেশেও তাই, তবে দাড়ি-মোঁচ আছে)। তাদের জেনানা বলা হয়। তারা ইচ্ছা করলে পুরুষের কাছে বিয়ে বসতে পারে। গ. লিঙ্গহীন (বেশে যাই হোক)। আরবিতে তাদের ‘খুনসায়ে মুশকিলা’ বলা হয়। এই শ্রেণির হিজড়া আসলে কারা, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেবেন বিজ্ঞ আদালত ও অভিজ্ঞ চিকিৎসক। ঘ. কৃত্তিমভাবে যৌন ক্ষমতা নষ্ট করে বানানো হিজড়া। তাদের খোঁজা বলা হয়। যৌন অক্ষমতার দরুণ তারা বিয়ে করতে পারে না বা বসতেও পারে না।

    উল্লেখিত চার ধরনের হিজড়ার মাঝে আকুয়া এবং জেনানাদের লিঙ্গ নির্ধারণ দৃশ্যতঃ সম্ভব হলেও এদের অনেকের লিঙ্গ কাজের বেলায় অক্ষম কিংবা প্রজননে ব্যর্থ। সেক্ষেত্রে তাদের জন্য বিয়ে হারাম।

    হিজড়া কারা কিংবা কীভাবে নিধারিত হবে তাদের শ্রেণি এ প্রসঙ্গে হাদিসে ইরশাদ হয়েছে, হজরত আলী (রা.) হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে প্রসূত বাচ্চা পুরুষ-নারী নির্ধারণ করতে না পারলে তার বিধান কি- জিজ্ঞাসা করলেন। হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) জবাব দিলেন, সে মিরাস পাবে যেভাবে প্রস্রাব করে। -সুনানে বায়হাকি কুবরা, হাদিস: ১২৯৪, কানজুল উম্মাল, হাদিস: ৩০৪০৩, মুসান্নাফ আবদুর রাজ্জাক, হাদিস: ১৯২০৪

    হিজড়াদের নারী-পুরুষের যে কোনো একটি শ্রেণিতে ফেলতে হবে। হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) এ ব্যাপারে একটি মূলনীতি নির্ধারণ করে দিয়েছেন। সেটা হলো- দেখতে হবে হিজড়ার প্রস্রাব করার অঙ্গটি কেমন? সে কি পুরুষদের গোপনাঙ্গ দিয়ে প্রস্রাব করে? না নারীদের মত গোপনাঙ্গ দিয়ে প্রস্রাব করে? গোপনাঙ্গ যাদের মতো হবে হুকুম তাদের মতোই হবে। অর্থাৎ গোপনাঙ্গ যদি পুরুষালী হয়, তাহলে পুরুষ। আর যদি নারীর মতো হয়, তাহলে সে নারী। আর যদি কোনোটিই বুঝা না যায়। তাহলে তাকে নারী হিসেবে গণ্য করা হবে। সে হিসেবেই তার ওপর শরিয়তের বিধান আরোপ করা হবে। এ হাদিসে স্পষ্ট বলা হয়েছে, যার যৌনাঙ্গ যেমন সে তেমন মিরাস পাবে।

    এ বিষয়ে ফিকহের কিতাবাদিতে আরো বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      নৈশপ্রহরীকে বেঁধে দোকানে ডাকাতি

      নাটোরে দু’জন নৈশপ্রহরীকে বেঁধে কুদ্দুস অটোজ নামের একটি দোকানে দুর্ধর্ষ ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। ডাকাত দল প্রায় ১০ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে গেছে বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে।

      দোকান মালিক ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত রাতে চক বৈদ্যনাথ গুড় পট্টি এলাকায় দু’জন নৈশপ্রহরীকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে মুখ, হাত ও পা বেঁধে ফেলে। এরপর কুদ্দুস অটোজ দোকানের তালা ভেঙে ভেতরে ঢুকে প্রায় ১০ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। পথে নাটোর রাজশাহী মহাসড়কের চাদপুর এলাকায় নৈশপ্রহরীদের হাত, মুখ বাঁধা অবস্থায় ফেলে যায়।

      কুদ্দুস অটোজের মালিক আব্দুল কুদ্দুস জানানা, ৬০টি অটোর ব্যাটারি, খুচরা যন্ত্রাংশ এবং নগদ টাকাসহ প্রায় ১০ লাখ টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। আমাদের সময়
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        যোগীরাজ্যে পুলিশের ছেলের ‘গণধর্ষণ’, থানায় অভিযোগের পর দুর্ঘটনায় বাবার মৃত্যু

        ভারতের উত্তরপ্রদেশ কানপুরে ২ দিন আগে মেয়ের ‘গণধর্ষণ’ হয়েছে। কোনও রকমে সাহস জুগিয়ে থানায় অভিযোগ করতে গিয়েছিলেন বাবা। কিন্তু আর ফিরলেন না। পথ দূর্ঘটনায় মৃত্যু হল তাঁর। এর পিছনে চক্রান্ত আছে নাকি অন্য কোনও ঘটনা, এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি।

        জানা গিয়েছে, যারা ‘গণধর্ষণ’ মামলায় অভিযুক্ত, তাঁদের বাবা দীপু যাদব এবং সৌরভ যাদব কানপুর থেকে প্রায় ১০০ কিলোমিটার দূরে কান্নুজ জেলায় উত্তরপ্রদেশ পুলিশের সাব ইনসপেক্টর পদে কর্মরত।

        নির্যাতিতার পরিবার পুলিশের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ তুলেছে। ‘গণধর্ষণ’ মামলা দায়েরের করার পর থেকেই অভিযুক্তদের পরিবারকে হুমকি দেওয়া হচ্ছিল বলে জানানো হয়েছে পরিবারের তরফ থেকে। তাঁরা অভিযোগ জানিয়েছে, তাদের মেয়ের ‘গণধর্ষণে “পুলিশ জড়িত”। কারণ, গলু যাদব বারবার করে হুমকি দেয়, “সাবধানে থাকুন। আমার বাবা পুলিশের সাব-ইনস্পেক্টর।”

        নির্যাতিতার দাদু সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছন, ‘তাঁর ছেলেকে খুন করা হয়েছে। ঘটনায় জড়িয়ে পুলিশ’।

        ট্রাক দুর্ঘটনায় মারা গিয়েছে নির্যাতিতার বাবা। ঘটনাস্থল থেকে কানপুর হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করে ডাক্তার।

        সূত্র: জি নিউজ ২৪
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment

        Working...
        X