পার্বত্য চট্টগ্রামের দেশ বিরোধী অপতৎপরতা ও বহুমুখী ষড়যন্ত্রের জাল।৩-৪-৫-৬// পর্ব।।
((৩/ মায়ানমারের পার্বত্য এলাকা ও রোহিঙ্গা ক্যাম্পে খ্রিস্টান অপতৎপরতা।))
আন্তর্জাতিক ক্রুসেডার সম্প্রদায় মায়ানমারের সেনাবাহিনী কে ব্যবহার করে মুসলিম গণহত্যা চালিয়ে মায়ানমারের পার্বত্য এলাকা থেকে তাড়িয়ে দিয়েছে।
তারাই আবার রোহিঙ্গা ক্যাম্প সেবা ও সহযোগিতার আড়ালে ধর্মান্তরিত করার কাজ করেছে সমানতালে।
গণমাধ্যমের তথ্য মতে, মায়ানমার থেকে আসার এক বছরের মধ্যে ২০১৭ সালে খ্রিস্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত হয়েছে ৩৫০পরিবার । তাহলে এই পাঁচ বছরে খ্রিস্টানদের সংখ্যা কোথায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে অনুমান করুন!? অনেকের ধারণা মতে, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ধর্মান্তরিত খ্রিস্টানদের সংখ্যা এক লাখের কাছাকাছি।
অন্যদিকে মায়ানমারের সঙ্গে চলমান অনেক বিদ্রোহ খ্রিস্টানদের হাতে পরিচালিত হচ্ছে। ফলে বিশাল পার্বত্য এলাকায় খ্রিস্টান রাষ্ট্র গঠন এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।
((৪/ ভারতের পার্বত্য এলাকায় খ্রিস্টান অপদতপরতা।))
পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সমগ্র উত্তর-পূর্ব ভারত এবং মায়ানমারে বিস্তীর্ণ পাহাড়ি এলাকা মূলত একই ধাঁচের ভৌগোলিক অঞ্চল।
এ পুরো অঞ্চলজুড়েই রয়েছে সশস্ত্র খ্রিস্টানদের আধিপত্য।
ভারতের পার্বত্য এলাকাগুলোতে খুব দ্রুতই চলছে ধর্মান্তরিত করার মিশন।
যেমন, বর্তমানে ভারতের নাগাল্যান্ড রাজ্যে ৯০% খ্রিস্টান বসবাস করে এবং নাগা সম্প্রদায়ের ৫৮০% ই খ্রিস্টান।
মিজোরামের ৮৭% খ্রিষ্টান এবং মিজো সম্প্রদায়ের ৯৮%-ই খ্রিষ্টান।
মেঘালয়ের ৭৫% খ্রিষ্টান এবং এখানে মোট ২২ লক্ষ খ্রিস্টান বসবাস করে। এ রাজ্যে খাসি সম্প্রদায়ের ৮৪%-ই খ্রিস্টান।
মনিপুরের ৪২% বাসিন্দা খ্রিষ্টান এবং এখানে ১২ লক্ষ খ্রিস্টান বাস করে।
অরুণাচলের ৩০% খ্রিস্টান এবং এখানে ৪ লক্ষ ২০ হাজার খ্রিষ্টান বাস করে।
আসামে বাস করে ১১ লক্ষ ৬৫ হাজার খ্রিস্টান।
ত্রিপুরায় বাস করে ১লাখ ৬০ হাজার খ্রিষ্টান।
((৫/ থেমে নেই ইহুদিরাও।))
পার্বত্য অঞ্চলে ইহুদিদের অপতৎপরতা নিয়ে কোন আলোচনা নেই বললেই চলে।
তবে নির্ভরযোগ্য সূত্র বলছে, আদিবাসীদের কিছু গোত্র ইহুদি এবং ইসরাইলের নাগরিকত্ব পেয়েছে।
নিন,কুকি,মিজো গোত্রের মধ্যে অনেক ইহুদী রয়েছে।
তাদের হিব্রু ভাষায় বনি মিনাশে(Bnei Menashe) বলা হয়।
বাংলাদেশ সংলগ্ন ভারতের পার্বত্য এলাকা ও ইসরাইলে এদের সদস্য সংখ্যা ১০ হাজার। বাংলাদেশের পাহাড়ি এলাকায় এই সকল গোত্রের অনেক সদস্য বাস করে।
তারাও খ্রিস্টানদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে গভীর ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে।
((৬/ উগ্র হিন্দুত্ববাদের দৌরাত্ন্য।))
ভারত বাংলাদেশের বন্ধু রাষ্ট্র দাবি করলেও তলে তলে তারা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।
ভারতের পৃষ্ঠপোষকতায় হিন্দুত্ববাদী শক্তিগুলো পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে প্ল্যান করছে দীর্ঘদিন ধরে।
উপজাতীদের একটি বড় অংশ হিন্দু ধর্মালম্বী ত্রিপুরার সম্প্রদায়।
তাদের কৌশলে ব্যবহার করেছে ভারত। এমনকি বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন স্বেচ্ছাসেবার আড়ালে উপজাতিদের নিয়ে কাজ করছে। বই প্রকাশনা ও শিক্ষা কার্যক্রম হাতে নেয়া সহ তাদের অন্যান্য কার্যক্রম এ অঞ্চলের নিরাপত্তায় হুমকি তৈরি করছে।
ভারতে বসবাসকারী চাকমা সম্প্রদায় পার্বত্য চট্টগ্রাম কে ভারতের অংশ বলে দাবি করছে দীর্ঘদিন ধরে।
নোট:- বোধগম্য লোকেরা তাদের করণীয় সম্পর্কে সজাগ হবেই ইনশাআল্লাহ
(সংগৃহীত)
চলবে ইনশাআল্লাহ...
((৩/ মায়ানমারের পার্বত্য এলাকা ও রোহিঙ্গা ক্যাম্পে খ্রিস্টান অপতৎপরতা।))
আন্তর্জাতিক ক্রুসেডার সম্প্রদায় মায়ানমারের সেনাবাহিনী কে ব্যবহার করে মুসলিম গণহত্যা চালিয়ে মায়ানমারের পার্বত্য এলাকা থেকে তাড়িয়ে দিয়েছে।
তারাই আবার রোহিঙ্গা ক্যাম্প সেবা ও সহযোগিতার আড়ালে ধর্মান্তরিত করার কাজ করেছে সমানতালে।
গণমাধ্যমের তথ্য মতে, মায়ানমার থেকে আসার এক বছরের মধ্যে ২০১৭ সালে খ্রিস্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত হয়েছে ৩৫০পরিবার । তাহলে এই পাঁচ বছরে খ্রিস্টানদের সংখ্যা কোথায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে অনুমান করুন!? অনেকের ধারণা মতে, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ধর্মান্তরিত খ্রিস্টানদের সংখ্যা এক লাখের কাছাকাছি।
অন্যদিকে মায়ানমারের সঙ্গে চলমান অনেক বিদ্রোহ খ্রিস্টানদের হাতে পরিচালিত হচ্ছে। ফলে বিশাল পার্বত্য এলাকায় খ্রিস্টান রাষ্ট্র গঠন এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।
((৪/ ভারতের পার্বত্য এলাকায় খ্রিস্টান অপদতপরতা।))
পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সমগ্র উত্তর-পূর্ব ভারত এবং মায়ানমারে বিস্তীর্ণ পাহাড়ি এলাকা মূলত একই ধাঁচের ভৌগোলিক অঞ্চল।
এ পুরো অঞ্চলজুড়েই রয়েছে সশস্ত্র খ্রিস্টানদের আধিপত্য।
ভারতের পার্বত্য এলাকাগুলোতে খুব দ্রুতই চলছে ধর্মান্তরিত করার মিশন।
যেমন, বর্তমানে ভারতের নাগাল্যান্ড রাজ্যে ৯০% খ্রিস্টান বসবাস করে এবং নাগা সম্প্রদায়ের ৫৮০% ই খ্রিস্টান।
মিজোরামের ৮৭% খ্রিষ্টান এবং মিজো সম্প্রদায়ের ৯৮%-ই খ্রিষ্টান।
মেঘালয়ের ৭৫% খ্রিষ্টান এবং এখানে মোট ২২ লক্ষ খ্রিস্টান বসবাস করে। এ রাজ্যে খাসি সম্প্রদায়ের ৮৪%-ই খ্রিস্টান।
মনিপুরের ৪২% বাসিন্দা খ্রিষ্টান এবং এখানে ১২ লক্ষ খ্রিস্টান বাস করে।
অরুণাচলের ৩০% খ্রিস্টান এবং এখানে ৪ লক্ষ ২০ হাজার খ্রিষ্টান বাস করে।
আসামে বাস করে ১১ লক্ষ ৬৫ হাজার খ্রিস্টান।
ত্রিপুরায় বাস করে ১লাখ ৬০ হাজার খ্রিষ্টান।
((৫/ থেমে নেই ইহুদিরাও।))
পার্বত্য অঞ্চলে ইহুদিদের অপতৎপরতা নিয়ে কোন আলোচনা নেই বললেই চলে।
তবে নির্ভরযোগ্য সূত্র বলছে, আদিবাসীদের কিছু গোত্র ইহুদি এবং ইসরাইলের নাগরিকত্ব পেয়েছে।
নিন,কুকি,মিজো গোত্রের মধ্যে অনেক ইহুদী রয়েছে।
তাদের হিব্রু ভাষায় বনি মিনাশে(Bnei Menashe) বলা হয়।
বাংলাদেশ সংলগ্ন ভারতের পার্বত্য এলাকা ও ইসরাইলে এদের সদস্য সংখ্যা ১০ হাজার। বাংলাদেশের পাহাড়ি এলাকায় এই সকল গোত্রের অনেক সদস্য বাস করে।
তারাও খ্রিস্টানদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে গভীর ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে।
((৬/ উগ্র হিন্দুত্ববাদের দৌরাত্ন্য।))
ভারত বাংলাদেশের বন্ধু রাষ্ট্র দাবি করলেও তলে তলে তারা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।
ভারতের পৃষ্ঠপোষকতায় হিন্দুত্ববাদী শক্তিগুলো পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে প্ল্যান করছে দীর্ঘদিন ধরে।
উপজাতীদের একটি বড় অংশ হিন্দু ধর্মালম্বী ত্রিপুরার সম্প্রদায়।
তাদের কৌশলে ব্যবহার করেছে ভারত। এমনকি বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন স্বেচ্ছাসেবার আড়ালে উপজাতিদের নিয়ে কাজ করছে। বই প্রকাশনা ও শিক্ষা কার্যক্রম হাতে নেয়া সহ তাদের অন্যান্য কার্যক্রম এ অঞ্চলের নিরাপত্তায় হুমকি তৈরি করছে।
ভারতে বসবাসকারী চাকমা সম্প্রদায় পার্বত্য চট্টগ্রাম কে ভারতের অংশ বলে দাবি করছে দীর্ঘদিন ধরে।
নোট:- বোধগম্য লোকেরা তাদের করণীয় সম্পর্কে সজাগ হবেই ইনশাআল্লাহ
(সংগৃহীত)
চলবে ইনশাআল্লাহ...