পার্বত্য চট্টগ্রামের দেশ বিরোধী অপতৎপরতা ও বহুমুখী ষড়যন্ত্রের জাল:৭-৮-৯// পর্ব।।
৭// কোয়ান্টামের ইসলামবিরোধী অপতৎপরতা।👇👇
পার্বত্য চট্টগ্রামের বান্দরবান জেলার লামার সরাইতে অবস্থিত কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের বিশাল আস্তানা।
২০০০ একর পাহাড়ি এলাকাজুড়ে অবস্থিত এ আস্তানার বেশিরভাগ জমিই স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে জোরপূর্বক দখল করা হয়েছে।
সকল ধর্ম সমান এই বিশ্বাস প্রতিষ্ঠা করায় তাদের মূল লক্ষ্য। মেডিটেশনের নামে শিক্ষা দেওয়া হয় কুফর ও শিরকের মতো ইসলামবিরোধী কর্মকাণ্ড।
কোয়ান্টাম মসজিদ, কোয়ান্টাম গির্জা, কোয়ান্টাম স্কুল, কোয়ান্টাম কলেজ, কোয়ান্টাম শিশুসদন, কোয়ান্টাম মাটির ব্যাংক, কোয়ান্টাম কোরআন, কোয়ান্টাম বাইবেল, কোয়ান্টাম বেদ, ইত্যাদি কর্মসূচির মাধ্যমে নতুন দীনে-এলাহি সৃষ্টির পায়তারা করছে তারা।
যারাই তাদের মিশনে বাধা হয়ে দাঁড়ায় তাদের জাদু টোনার মাধ্যমে বশ করে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
এ আস্তানায় সাধারণ মানুষের প্রবাস প্রবেশাধিকার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
অনেকের ধারণা, পার্বত্য চট্টগ্রামের ভিন্ন এক ভয়ঙ্কর মিশন নিয়ে এগোচ্ছে কোয়ান্টাম। ..........................
৮// রাজারবাগের পীরের কথিত খেলাফতভূমি।👇👇
পার্বত্য চট্টগ্রামের বান্দরবানের লামাতে রাজারবাগীর পীর হাজার হাজার একর জমি ক্রয় করে এবং জোরপূর্বক স্থানীয়দের জায়গা দখল করে এক বিশাল আস্তানা গড়ে তুলেছে।
গহীন পাহাড়ে তাদের ইসলামবিরোধী মতবাদ প্রচারের জন্য ভ্রান্ত মুরিদরা যুগের পর যুগ কাটিয়ে দিচ্ছে এবং সহজ- সরল পাহাড়ি মুসলমানদের বিভ্রান্ত করছে।
যারাই তাদের মিশনে বাধা হয়ে দাঁড়ায় তাদের ২০/৩০টি জেলার বিভিন্ন থানায় ২০/৩০টি মামলা দিয়ে জীবন সর্বনাশ করে দেয়।
রাজারবাগী সিন্ডিকেটের দাবি,তারা পার্বত্য চট্টগ্রামে খেলাফত প্রতিষ্ঠা করতে চাই। .......................
৯// কথিত আহমদিয়া মুসলিম জামাত এর অপতৎপরতা।👇👇
পার্বত্য চট্টগ্রামের খাগড়াছড়ি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলায় অনেক মুসলিম পরিবার কথিত আহমদিয়া মুসলিম জামাত তথা কাদিয়ানী ধর্মে ধর্মান্তরিত হয়ে গেছে।
যুগ- যুগ ধরে খ্রিস্টানদের তল্পিবাহক কাদিয়ানীরা এখানে নিজেদের ধর্মপ্রচারের আড়ালে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।
দারিদ্র পীড়িত পাহাড়ি এলাকায় অর্থের টোপ দিয়ে কাদিয়ানী বানানো হচ্ছে মুসলমানদের।
পার্বত্য এলাকায় মুসলমানদের সরাসরি খ্রিস্টান বানাতে না পেরে খ্রিস্টান এনজিওগুলো তাদের তল্পিবাহক কাদিয়ানীদের পৃষ্ঠপোষকতা করেছে, যাতে জুমল্যান্ড নামক কথিত স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনে সহজ হয়।
(সংগৃহীত)
চলবে ইনশাআল্লাহ.....
নোট:- এখনিই সচেতন হওয়ার সময়, না হয় পার্বত্য চট্টগ্রামের মুসলিমদের গণহত্যার স্বীকার হওয়া মাত্র সময়ের দাবী।
৭// কোয়ান্টামের ইসলামবিরোধী অপতৎপরতা।👇👇
পার্বত্য চট্টগ্রামের বান্দরবান জেলার লামার সরাইতে অবস্থিত কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের বিশাল আস্তানা।
২০০০ একর পাহাড়ি এলাকাজুড়ে অবস্থিত এ আস্তানার বেশিরভাগ জমিই স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে জোরপূর্বক দখল করা হয়েছে।
সকল ধর্ম সমান এই বিশ্বাস প্রতিষ্ঠা করায় তাদের মূল লক্ষ্য। মেডিটেশনের নামে শিক্ষা দেওয়া হয় কুফর ও শিরকের মতো ইসলামবিরোধী কর্মকাণ্ড।
কোয়ান্টাম মসজিদ, কোয়ান্টাম গির্জা, কোয়ান্টাম স্কুল, কোয়ান্টাম কলেজ, কোয়ান্টাম শিশুসদন, কোয়ান্টাম মাটির ব্যাংক, কোয়ান্টাম কোরআন, কোয়ান্টাম বাইবেল, কোয়ান্টাম বেদ, ইত্যাদি কর্মসূচির মাধ্যমে নতুন দীনে-এলাহি সৃষ্টির পায়তারা করছে তারা।
যারাই তাদের মিশনে বাধা হয়ে দাঁড়ায় তাদের জাদু টোনার মাধ্যমে বশ করে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
এ আস্তানায় সাধারণ মানুষের প্রবাস প্রবেশাধিকার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
অনেকের ধারণা, পার্বত্য চট্টগ্রামের ভিন্ন এক ভয়ঙ্কর মিশন নিয়ে এগোচ্ছে কোয়ান্টাম। ..........................
৮// রাজারবাগের পীরের কথিত খেলাফতভূমি।👇👇
পার্বত্য চট্টগ্রামের বান্দরবানের লামাতে রাজারবাগীর পীর হাজার হাজার একর জমি ক্রয় করে এবং জোরপূর্বক স্থানীয়দের জায়গা দখল করে এক বিশাল আস্তানা গড়ে তুলেছে।
গহীন পাহাড়ে তাদের ইসলামবিরোধী মতবাদ প্রচারের জন্য ভ্রান্ত মুরিদরা যুগের পর যুগ কাটিয়ে দিচ্ছে এবং সহজ- সরল পাহাড়ি মুসলমানদের বিভ্রান্ত করছে।
যারাই তাদের মিশনে বাধা হয়ে দাঁড়ায় তাদের ২০/৩০টি জেলার বিভিন্ন থানায় ২০/৩০টি মামলা দিয়ে জীবন সর্বনাশ করে দেয়।
রাজারবাগী সিন্ডিকেটের দাবি,তারা পার্বত্য চট্টগ্রামে খেলাফত প্রতিষ্ঠা করতে চাই। .......................
৯// কথিত আহমদিয়া মুসলিম জামাত এর অপতৎপরতা।👇👇
পার্বত্য চট্টগ্রামের খাগড়াছড়ি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলায় অনেক মুসলিম পরিবার কথিত আহমদিয়া মুসলিম জামাত তথা কাদিয়ানী ধর্মে ধর্মান্তরিত হয়ে গেছে।
যুগ- যুগ ধরে খ্রিস্টানদের তল্পিবাহক কাদিয়ানীরা এখানে নিজেদের ধর্মপ্রচারের আড়ালে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।
দারিদ্র পীড়িত পাহাড়ি এলাকায় অর্থের টোপ দিয়ে কাদিয়ানী বানানো হচ্ছে মুসলমানদের।
পার্বত্য এলাকায় মুসলমানদের সরাসরি খ্রিস্টান বানাতে না পেরে খ্রিস্টান এনজিওগুলো তাদের তল্পিবাহক কাদিয়ানীদের পৃষ্ঠপোষকতা করেছে, যাতে জুমল্যান্ড নামক কথিত স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনে সহজ হয়।
(সংগৃহীত)
চলবে ইনশাআল্লাহ.....
নোট:- এখনিই সচেতন হওয়ার সময়, না হয় পার্বত্য চট্টগ্রামের মুসলিমদের গণহত্যার স্বীকার হওয়া মাত্র সময়ের দাবী।