পার্বত্য চট্টগ্রামের দেশ বিরোধী অপতৎপরতা ও বহুমুখী ষড়যন্ত্রের জাল: ১০//পর্ব।
১০//ভয়ঙ্কর সামরিক ও রাজনৈতিক অপতৎপরতা।👇👇
মিশনারিরা এই ভূখণ্ডের ক্রুসেডার । আমেরিকা -ইউরোপের স্থানীয় খ্রিস্টানরা তাদের ফান্ডিং করছে । ইতিমধ্যে ভারতের সেভেন সিস্টার্সখ্যাত পার্বত্য এলাকা গুলো পুরাপুরি খ্রিস্টানদের নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে।
তাই শুধু পার্বত্য চট্টগ্রামের খ্রিস্টান মিশনারি তৎপরতাকে বিচ্ছিন্নভাবে আলোচনা করলে সমস্যার গভীরতা বুঝা যাবে না।
বাংলাদেশ সরকার এদের বিরুদ্ধে তৎপর হলেও কিছু চিহ্নিত ব্যক্তি, গোষ্টি ও এনজিও অর্থ খরচ করে পাহাড়ে অশান্তির আগুন জ্বালাচ্ছে।
শান্তি বাহিনী নামক বিপথগামী পাহাড়িদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়ে পাহাড়ে ত্রাশের রাজত্ব কায়েম করছে।
হত্যা, ধর্ষণ, অপহরণ, চাঁদাবাজি সহ এমন কোন অপরাধ নেই, যা তারা করছে না।
সেনাবাহিনীর সদস্য সহ এই পর্যন্ত ২৫০০০ লোককে হত্যা করেছে।
সূর্য ডোবার সঙ্গে সঙ্গেই যেন শুরু হয় তাদের ভয়ঙ্কর অপতৎপরতা।
শান্তিপ্রিয় সাধারণ পাহাড়িরাও তাদের আতঙ্কে দিনযাপন করে।
সন্তু লারমার বাহিনীর সঙ্গে সরকারের শান্তি চুক্তি থাকলেও শান্তি নেই পার্বত্য তিন জেলায়।
দিন যতই যাচ্ছে ততই অশান্ত হয়ে উঠছে এ অঞ্চল।
পর্যটনের বিপুল সম্ভাবনার পাহাড়ে গড়ে উঠেছে অবৈধ অস্ত্রের ভান্ডার; পাহাড় পরিণত হয়েছে সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্যে।
সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে অবাধে ঢুকছে এইসব অস্ত্র।
আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী দেখেনি এমন অত্যাধুনিক অস্ত্রেরও মজুদ রয়েছে তাদের হাতে।
তারা আলাদা মানচিত্র, নিজস্ব মুদ্রা, জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত, মনোগ্রাম, রেডিও চ্যানেল, এনআইডি ও নিজস্ব সেনাবাহিনী গড়ে তুলেছে এবং এসবের ছবিও প্রকাশ করেছে।
শান্তি চুক্তির আগে পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনাবাহিনীর সহ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ৫৫২ টি নিরাপত্তা ফাঁড়ি ছিল।
চুক্তির পর অনেকগুলো প্রত্যাহারের কারণে বর্তমানে সেখানে ২১৮ টি নিরাপত্তা ফাঁড়ি রয়েছে।
পার্বত্য চট্টগ্রামে ১০ হাজারের বেশি সক্রিয় সন্ত্রাসী এবং তিন হাজারের অধিক অত্যাধুনিক অস্ত্র রয়েছে।
সম্প্রতি অত্যাধুনিক অস্ত্রসহ বিপুল পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্রের মজুত বাড়ছে।
তিন পার্বত্য জেলা থেকে প্রতিবছর ৪০০ কোটি টাকার অধিক চাঁদা আদায় করা হচ্ছে।
চাদার বেশিরভাগ টাকা অস্ত্র কেনার কাজে ব্যবহার হচ্ছে।
জে এস এস ও ইউ পি ডি এফ সহ অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর হাতে রকেট লাঞ্চার ১৪_এমএম ,এম-১৬, এসকে-৩২,সেনেভা-৮১,এম-৪ ও এম-এর মতো ভয়ঙ্কর অগ্নেয়েস্ত্র রয়েছে।
টার্গেট কিলিং বেড়ে যাওয়ায় পার্বত্য এলাকায় সাধারণ পাহাড়ি ও বাঙ্গালিদের মধ্যে এখন চরম আতঙ্ক ও উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে।
পার্বত্য চট্টগ্রামে সীমান্তের ৮৫ কিলোমিটারের মধ্যে কোন সীমান্ত চৌকি (বর্ডার আউটপোষ্ট-বিওপি) নেই।
ফলে সেখানে বাধাহীনভাবে অস্ত্র ঢুকতে পারছে।
তাদের হাতে প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র পৌছে যাচ্ছে।
শুধু তাই নয় এদের কাছে রয়েছে সামরিক পোশাকের আদলে কমব্যাট পোশাক ও ওয়াকিটকি সহ নানা সরঞ্জাম।
আসুন! সচেতন হওয়ার সময় এখনই। আমরা সচেতন না হলে আমাদের প্রিয় পার্বত্য চট্টগ্রাম কে দক্ষিণ সুদান ও পূর্ব ত্রিমুরের ভাগ্যই বরণ করতে হবে।
বিশেষ করে এই ভূখন্ডের মুসলমানরা গণহত্যার শিকার হবে!
বিশেষ করে এই ভূখন্ডের মুসলমানরা গণহত্যার শিকার হবে!
বিশেষ করে এই ভূখন্ডের মুসলমানরা গণহত্যার শিকার হবে!
ওয়াসসালাম!
প্রচারে বাংলাদেশের তাওহীদি সচেতন নাগরিক সমাজ!!
১০//ভয়ঙ্কর সামরিক ও রাজনৈতিক অপতৎপরতা।👇👇
মিশনারিরা এই ভূখণ্ডের ক্রুসেডার । আমেরিকা -ইউরোপের স্থানীয় খ্রিস্টানরা তাদের ফান্ডিং করছে । ইতিমধ্যে ভারতের সেভেন সিস্টার্সখ্যাত পার্বত্য এলাকা গুলো পুরাপুরি খ্রিস্টানদের নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে।
তাই শুধু পার্বত্য চট্টগ্রামের খ্রিস্টান মিশনারি তৎপরতাকে বিচ্ছিন্নভাবে আলোচনা করলে সমস্যার গভীরতা বুঝা যাবে না।
বাংলাদেশ সরকার এদের বিরুদ্ধে তৎপর হলেও কিছু চিহ্নিত ব্যক্তি, গোষ্টি ও এনজিও অর্থ খরচ করে পাহাড়ে অশান্তির আগুন জ্বালাচ্ছে।
শান্তি বাহিনী নামক বিপথগামী পাহাড়িদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়ে পাহাড়ে ত্রাশের রাজত্ব কায়েম করছে।
হত্যা, ধর্ষণ, অপহরণ, চাঁদাবাজি সহ এমন কোন অপরাধ নেই, যা তারা করছে না।
সেনাবাহিনীর সদস্য সহ এই পর্যন্ত ২৫০০০ লোককে হত্যা করেছে।
সূর্য ডোবার সঙ্গে সঙ্গেই যেন শুরু হয় তাদের ভয়ঙ্কর অপতৎপরতা।
শান্তিপ্রিয় সাধারণ পাহাড়িরাও তাদের আতঙ্কে দিনযাপন করে।
সন্তু লারমার বাহিনীর সঙ্গে সরকারের শান্তি চুক্তি থাকলেও শান্তি নেই পার্বত্য তিন জেলায়।
দিন যতই যাচ্ছে ততই অশান্ত হয়ে উঠছে এ অঞ্চল।
পর্যটনের বিপুল সম্ভাবনার পাহাড়ে গড়ে উঠেছে অবৈধ অস্ত্রের ভান্ডার; পাহাড় পরিণত হয়েছে সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্যে।
সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে অবাধে ঢুকছে এইসব অস্ত্র।
আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী দেখেনি এমন অত্যাধুনিক অস্ত্রেরও মজুদ রয়েছে তাদের হাতে।
তারা আলাদা মানচিত্র, নিজস্ব মুদ্রা, জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত, মনোগ্রাম, রেডিও চ্যানেল, এনআইডি ও নিজস্ব সেনাবাহিনী গড়ে তুলেছে এবং এসবের ছবিও প্রকাশ করেছে।
শান্তি চুক্তির আগে পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনাবাহিনীর সহ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ৫৫২ টি নিরাপত্তা ফাঁড়ি ছিল।
চুক্তির পর অনেকগুলো প্রত্যাহারের কারণে বর্তমানে সেখানে ২১৮ টি নিরাপত্তা ফাঁড়ি রয়েছে।
পার্বত্য চট্টগ্রামে ১০ হাজারের বেশি সক্রিয় সন্ত্রাসী এবং তিন হাজারের অধিক অত্যাধুনিক অস্ত্র রয়েছে।
সম্প্রতি অত্যাধুনিক অস্ত্রসহ বিপুল পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্রের মজুত বাড়ছে।
তিন পার্বত্য জেলা থেকে প্রতিবছর ৪০০ কোটি টাকার অধিক চাঁদা আদায় করা হচ্ছে।
চাদার বেশিরভাগ টাকা অস্ত্র কেনার কাজে ব্যবহার হচ্ছে।
জে এস এস ও ইউ পি ডি এফ সহ অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর হাতে রকেট লাঞ্চার ১৪_এমএম ,এম-১৬, এসকে-৩২,সেনেভা-৮১,এম-৪ ও এম-এর মতো ভয়ঙ্কর অগ্নেয়েস্ত্র রয়েছে।
টার্গেট কিলিং বেড়ে যাওয়ায় পার্বত্য এলাকায় সাধারণ পাহাড়ি ও বাঙ্গালিদের মধ্যে এখন চরম আতঙ্ক ও উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে।
পার্বত্য চট্টগ্রামে সীমান্তের ৮৫ কিলোমিটারের মধ্যে কোন সীমান্ত চৌকি (বর্ডার আউটপোষ্ট-বিওপি) নেই।
ফলে সেখানে বাধাহীনভাবে অস্ত্র ঢুকতে পারছে।
তাদের হাতে প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র পৌছে যাচ্ছে।
শুধু তাই নয় এদের কাছে রয়েছে সামরিক পোশাকের আদলে কমব্যাট পোশাক ও ওয়াকিটকি সহ নানা সরঞ্জাম।
আসুন! সচেতন হওয়ার সময় এখনই। আমরা সচেতন না হলে আমাদের প্রিয় পার্বত্য চট্টগ্রাম কে দক্ষিণ সুদান ও পূর্ব ত্রিমুরের ভাগ্যই বরণ করতে হবে।
বিশেষ করে এই ভূখন্ডের মুসলমানরা গণহত্যার শিকার হবে!
বিশেষ করে এই ভূখন্ডের মুসলমানরা গণহত্যার শিকার হবে!
বিশেষ করে এই ভূখন্ডের মুসলমানরা গণহত্যার শিকার হবে!
ওয়াসসালাম!
প্রচারে বাংলাদেশের তাওহীদি সচেতন নাগরিক সমাজ!!