Announcement

Collapse
No announcement yet.

পাঠচক্র- ৩৭ || “ফিলিস্তিনের স্মৃতি ” ।। শহীদ ড. আবদুল্লাহ আযযাম রহ. || ত্রয়োদশ পর্ব

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • পাঠচক্র- ৩৭ || “ফিলিস্তিনের স্মৃতি ” ।। শহীদ ড. আবদুল্লাহ আযযাম রহ. || ত্রয়োদশ পর্ব

    ফিলিস্তিনের স্মৃতি
    ।।শহীদ ড. আবদুল্লাহ আযযাম রহ. ||
    এর থেকেত্রয়োদশ পর্ব



    রাশিয়ার পরাজয় স্বীকার

    জিহাদ! জিহাদ আপনাদের অপছন্দ। আল্লাহপাক বলেছেন—
    كتب عليكم القتال وهو كره لكم

    তোমাদের ওপর জিহাদ ফরয করা হয়েছে অথচ তা তোমাদের অপছন্দ।[সুরা বাকারা আয়াত ২১৬]

    আল্লাহপাক তাদেরকে সাহায্য করেছেন। তাদের ধৈর্যের কারণে আল্লাহপাক তাদেরকে সাহায্য করেছেন। কেউ কেউ বলেন, রাশিয়া আফগানিস্তান থেকে সরে এসেছে। কে আপনাকে বলেছে রাশিয়া আফগানিস্তান থেকে সরে এসেছে? আফগানিস্তানের ভেতরে রাশিয়ার দর্প চূর্ণ হয়েছে। তারা সেখানে ক্ষতবিক্ষত হয়েছে। মিখাইল গর্বাচেভ[1] বলেছেন, আফগানিস্তানে আমাদের প্রবেশ ছিলো ভুল পদক্ষেপ। আফগানিস্তানে প্রবেশের ফলে আমাদের অর্থনীতি বিপর্যস্ত হয়েছে। রুশ বাহিনীর কমান্ডার, তিনিও আফগানিস্তান থেকে ফিরে গিয়েছিলেন, বলেন, এই দিনটির জন্যেই আমার কয়েক বছর আগে অপেক্ষায় ছিলাম।

    রুশ টেলিভিশনে এক সৈনিকের সাক্ষাৎকার নেয়া হয়। সাংবাদিকরা তাকে জিজ্ঞেস করেন, যুদ্ধক্ষেত্রে আপনাদের অবস্থা কেমন ছিলো? সৈনিকটি বলে, আমরা যখনই 'আল্লাহু আকবার' শুনতাম, আমাদের কাপড়ে পেশাব করে দিতাম ।

    আপনারা কি মনে করেন বিষয়টি খুব সহজ ছিলো? রাশিয়া ছিন্নবিছিন্ন হয়েছে। ইমাম শামেলের সঙ্গে তাঁর যুদ্ধের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে পাপোভ বলেন, আমরা ককেশাসে যে পরিমাণ সৈন্য হারিয়েছি তারা মিসর থেকে জাপান পর্যন্ত সব দেশ জয় করার জন্যে যথেষ্ট ছিলো। রুশ বাহিনী যদি আফগানিস্তানে থাকতো তাহলে রাশিয়া ধ্বংস হয়ে যেতো। ফ্রাঁসোয়া মিটারেন্ড[2] তাদেরকে বলেন, আফগানিস্তান রুশ সাম্রাজ্যের দেহে এক ভয়ঙ্কর কর্কট, তা দিন দিন তাদেরকে খেয়ে ফেলছে।

    আমেরিকা... আমেরিকা আফগানদেরকে ভয় পেতে শুরু করে। তারা তখনো আফগানিস্তানের ভেতরে। কিছু বই লেখা হয় এবং সেগুলো আমেরিকার বাজারে ছড়িয়ে দেয়া হয়: আফগানরা রাশিয়ার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছে। দক্ষিণে যেসব মুসলমান রয়েছে তাদের মাধ্যমে তারা রুশ সাম্রাজ্যের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়বে। তারপর তারা ইউরোপে প্রবেশ করবে। তারপর, হে আমেরিকা, তোমাকেও ইউরোপের মধ্যস্থলে মুসলমানদের সঙ্গে লড়াইয়ে নামতে হবে।

    ইউরোপীয়রা বললো, তুর্কিরা আবার ফিরে এসেছে। আফগানরা ফিরে এসেছে, যেনো আবার তোমরা পাঁচ শতাব্দীব্যাপী তাদেরকে কর জিযিয়া প্রদান কর।

    তাই গোটা পৃথিবী আফগানদের এই 'বেড়ে যাওয়া' নিবৃত্ত করার প্রচেষ্টায় একত্র হয়। হ্যাচার ম্যান, এক বিখ্যাত আমেরিকান ইহুদি, তিনি মার্কিন সরকারকে বলেন, What we have done ? We have awakened the giant! আমরা কী করেছি? আমরা তো দৈত্যদেরকে জাগিয়ে তুলেছি। আফগানিস্তানে জিহাদ ছিলো ধৈর্য, কুরবানি, ত্যাগ ও তিতিক্ষা, দীনের জন্যে অহমিকা ও আত্মদানের এক উৎকৃষ্ট জীবন্ত উদাহরণ। তা ছিলো এই দীনের শত্রুদের জন্যে একটা শিক্ষা। একারণেই রুশ বাহিনী আফগানিস্তান থেকে পিছু হটার পর বড়ো বড়ো সোভিয়েত নেতা বৈঠকে একত্র হন এবং জনমের জন্যে তওবা করেন। তারা স্বীকার করেন যে, আমরা সাধারণত সমাজতান্ত্রিক কোনো দেশ ছাড়া পৃথিবীর আর কোন দেশে লাল সেনাদের পাঠাবো না। এখন রাশিয়ার দক্ষিণ দিকে ইসলামি ভূখণ্ডগুলো অস্থির হয়ে পড়েছে। তাজিকিস্তানে সত্তর বছর ধরে কুরআনের নাম শোনা যায় নি, অথচ গত পাঁচ মাসে আরবি ভাষায় কুরআন পাঠ শুরু হয়েছে এবং আরবি ভাষায় আযান দেয়া শুরু দেয়া হয়েছে।


    সম্মান ও আত্মমর্যাদাবোধ

    জিহাদ... হ্যাঁ, কঠিনই বটে। জিহাদে আছে ত্যাগ ও তিক্ততা। তবে তা মিষ্ট। জিহাদের ফল হচ্ছে দুনিয়ার সৌভাগ্য ও আখেরাতের সৌভাগ্য। বিশ্বের সব মুসলিম আফগানদের পাগড়িকে সম্মান জানাতে তাদের মাথা উঁচু করেছেন। এই পাগড়ি বিশ্বের সব জায়গায় সম্মানের প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমি একবার আফগানি টুপি পরে যুক্তরাষ্ট্রে রাস্তায় হাঁটছিলাম। মার্কিনরা দেখলাম আমার দিকে বিস্ময়ের দৃষ্টিতে তাকাচ্ছে, লোকটাকে তো আফগান মনে হচ্ছে।

    রব্বানী বসে ছিলেন। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আর্মাকোস্ট (Michael Hayden Armacost) এলেন। তিনি রব্বানীকে সালাম দিলেন। রব্বানী তাঁকে সালাম দিতে দাঁড়ালেন। আর্মাকোস্ট বললেন, না, না, জনাব, আপনি দাঁড়াবেন না। আপনি দাঁড়াচ্ছেন কেনো। আপনি কারো জন্যে দাঁড়াবেন না, আপনার জন্যে সবাই দাঁড়াবে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আর্মাকোস্ট রব্বানীকে বলছেন, জনাব, আপনি দাঁড়াবেন না।

    এটা তায়েফের ঘটনা। রাশিয়া মরণপণ লড়াইয়ের পর মুজাহিদদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে চায়। রব্বানী তাদেরকে জানান, আমাদের কয়েকটি শর্ত আছে। রাশিয়া জানায়, আমরা আমাদের কোনো এলাকায় আলোচনায় বসতে পারি। রব্বানী বলেন, না। ইসলামি কোনো দেশে বসা যেতে পারে। তা সৌদি আরব বা পাকিস্তান হতে পারে। এই কথা বলে তিনি হেঁটে চলে যান। কিছুদিন পর রাশিয়া জানায়, আমরা সৌদি আরব বা পাকিস্তানে বসতে রাজি আছি। পাকিস্তান রাশিয়াকে জানায়, রব্বানী এখন ওমরা পালন করতে সৌদি আরবে রয়েছেন। আপনারা সৌদি আরবে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করুন। রাশিয়া সৌদি আরবে রব্বানীর সঙ্গে যোগাযোগ করে। তারা জানায়, আপনার সঙ্গে দেখা করতে সৌদি আরবে আসতে আমরা প্রস্তুত। রব্বানী তাদেরকে জানান, আপনারা আগে সৌদি সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। সরকার আপনাদেরকে এখানে আসার অনুমতি দেয় কিনা দেখুন। কারণ, আপনাদের তো ভিসা নেই। রাশিয়া সৌদি সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করে। আপনারা কি আমাদেরকে সৌদি আরবে প্রবেশের অনুমতি দেবেন? আমরা রব্বানীর সঙ্গে দেখা করতে চাই। রাশিয়া তখন যুদ্ধে বিপর্যস্ত। সৌদি সরকার জানায়, আপনারা সৌদি আরবে প্রবেশ করতে পারেন। রাশিয়ার প্রতিনিধিদল যখন রব্বানীর সঙ্গে দেখা করে, রব্বানী তাদেরকে বলেন, তিনটি শর্তে আমরা আপনাদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে রাজি আছি।

    ১. আপনারা আমাদের পূর্বে বৈঠকে প্রবেশ করবেন এবং আমরা প্রবেশ করার পর আপনারা উঠে দাঁড়াবেন।
    ২. আমরা আপনাদেরকে সালাম দেবো না।
    ৩. আপনারা ভবিষ্যতে কখনো সরকারের বিষয় নিয়ে আলোচনা করবেন না। [নাজিবের সরকারের কথা বলা হচ্ছে।] এই বিষয়ে কোনো কথা বলবেন না। আপনারা কি রাজি আছেন?

    হ্যাঁ, রাশিয়া রাজি হলো। তারা তখন বিপর্যস্ত, ক্ষতবিক্ষত। তারা মুজাহিদদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে চায়। শেষ পর্যন্ত মুজাহিদরা আলোচনায় বসলেন এবং স্পষ্ট ঘোষণা করলেন, এই দিনের পর তাঁরা কখনো রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনায় বসবেন না। রাশিয়ার প্রতিনিধিদল বৈঠক শেষে যখন বেরিয়ে এলো, তাদের সঙ্গে মুজাহিদদের পক্ষ থেকে এক টুকরো কাগজও নেই।

    এই সম্মান, কীসের সম্মান এটা? এই উচ্চ মর্যাদা, এই প্রশংসা, এই আত্মসম্মানবোধ কীসের জন্যে? একারণেই গোটা পৃথিবী আফগানদের জিহাদের ফলাফলে সন্তুষ্ট হতে পারে নি। এটাই বাস্তবতা। তারা সব সময় আফগান জিহাদ এইভাবে শেষ হওয়ার অপেক্ষায় ছিলো।


    ইসলামি পরিভাষার প্রত্যাবর্তন

    পশ্চিমা বিশ্ব ও আমেরিকা ভেবেছে আফগানিস্তানের বিষয়টি হচ্ছে রাশিয়ার বাড়াবাড়ি ও তাদের বিলাসিতা। এটা রাশিয়ার ব্যাপক বিলাসিতা ছাড়া কিছু নয়। রাশিয়ার শক্তির বাড়াবাড়ি এবং তাদের অর্থের বিলাসিতা। কিন্তু আসলে কি তাই? আল্লাহপাক বলেছেন, তোমরা ধৈর্য ধারণ করো, বিজয় ও মর্যাদা গ্রহণ করো। আমি জানি না তারা কিভাবে ধৈর্য ধারণ করেছে।

    আমি যখন সিরাতের গ্রন্থগুলোতে পড়তাম, মুসলিম সেনাবাহিনী কোনো বেতন ছাড়াই যুদ্ধ করেছেন, আমার বিশ্বাস হতে চাইতো না! কীভাবে আপনি বেতন ছাড়া জিহাদ করবেন? কোনো এক তারকা বা দুই তারকার প্রতীক নেই, কোনো ব্যাজ নেই, কোনো পদবি নেই, কোনো ফিতা নেই। কীভাবে তারা জিহাদ করে? আমি অর্ধমিলিয়ন আফগানকে জিহাদ করতে দেখেছি এবং কমান্ডারের কাছে তাদের চূড়ান্ত চাওয়া হচ্ছে খাদ্য ও প্রয়োজনীয় সামগ্রী। তারা পর্যাপ্ত খাবার পেতো না। অথচ তারা জীবনে অনেক মূল্যবোধ ফিরিয়ে এনেছে। 'মুজাহিদ' শব্দটা তারা বিশ্বের জন্যে অপরিহার্য করে দিয়েছে। তবে কতিপয় আরব সাংবাদিক তাদেরকে 'মুজাহিদ' স্বীকার করতে ও স্বীকৃতি দিতে নারাজ। পশ্চিমারা তাদেরকে যে-নামে অভিহিত করতো তারাও তাদেরকে সে নামে অভিহিত করতো। তারা তাদেরকে বলতো বিদ্রোহী... ইত্যাদি। কম সংখ্যক আরবই এই ধারণা পোষণ করতো, না... তারা তো বিদ্রোহী। আরবদের হয়তো বুঝে আসবে!

    আরবরা তাদেরকে বললো, 'তোমরা তো শরণার্থী। আফগানরা বললো, 'না, আমরা মুহাজির। আমরা শরণার্থী নই। আমরা পালিয়ে এসে খাদ্যের জন্যে আশ্রয় গ্রহণ করি নি।

    প্রথম দফায় পাঁচ মিলিয়ন মুসলমান তাদের ঈমানকে সঙ্গী করে ঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়ে চলে যায়। তাদের উচিত ছিলো ঈমানের সঙ্গে আফগানিস্তানের ভেতরেই থাকা। সেখানেই তারা সুন্দর জীবনযাপন করতে পারতো। কিন্তু তারা ঈমান ও দীনকে সঙ্গী করে পালিয়ে যায়, যাতে তারা আফগানিস্তানের বাইরে থেকে জিহাদে সহযোগিতা করতে পারে। 'গনিমত', 'ফায়’, “ইমারত' ইত্যাদি পরিভাষা তো আমরা ভুলেই গেছি।

    আমি আমাদের এক অধ্যাপকের একটি বই পড়েছিলাম। সেই অধ্যাপক এটা লিখতে লজ্জাবোধ করেছেন যে, জিহাদের একটি সিদ্ধান্ত হচ্ছে 'সাল্‌ব' বা নিহত শত্রুর সব সামগ্রী নিয়ে নেয়া। 'সাল্ব' কথাটি লিখতে তিনি লজ্জাবোধ করেছেন। কীভাবে তিনি এটি লিখবেন? কেননা, পশ্চিমারা এর অর্থ করবে 'লুণ্ঠন বা ছিনতাই করা। [‘সালব,-এর শাব্দিক অর্থ লুণ্ঠন করা; ছিনতাই করা; ছিনিয়ে নেয়া।] অথচ হাদিসে এসেছে, من قتل قتيلا فله سبله‘যে কোনো শত্রুকে হত্যা করবে সে তার সামগ্রীর মালিক হবে। অর্থাৎ আমরা তার টাকা-পয়সা, তার তরবারি ও অস্ত্র এবং তার ঘোড়া নিয়ে নেবো। নাউযুবিল্লাহ! কীভাবে আমরা পশ্চিমাদের জন্যে লজ্জাবোধ করি? অধ্যাপকদের লজ্জা হয় মিসকিনদের জন্যে আর আমরা লজ্জিত হই অধ্যাপকদের জন্যে। আমরা তাঁদের মতাদর্শের জন্যে লজ্জিত হই। তাঁরা পশ্চিমাদের কারণে তাঁদের দীন প্রকাশে লজ্জাবোধ করেন, তাঁদের রবের আদেশ প্রকাশে লজ্জাবোধ করেন।

    আফগানরা আরেকবার নতুনভাবে ইসলামকে পুনরুজ্জীবিত করেছে। তারা তাদের সংবিধানে লিপিবদ্ধ করেছে, এই ইসলামি জিহাদি রাষ্ট্রের আবশ্যক কর্তব্য হলো কাবুলকে মুক্ত করার পর বায়তুল মুকাদ্দাসকে মুক্ত করা। তারা তাদের সংবিধানে এই কথা লিখেছে। হে বিশ্ববাসী, তারা তোমাদের সঙ্গে লড়াই করবে। হে পশ্চিমা বিশ্ব, তারা তোমাদের সঙ্গেও লড়াই করবে। আর হে ইহুদিরা, গোটা পৃথিবী তোমাদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়বে। তখন বুদ্ধিজীবীরা বললেন, না, না, সংবিধানের এই নীতি পাল্টাতে হবে। আমার বুঝে আসে না, ইসলামি আকিদায় বিশ্বাসীরা, দীনে বিশ্বাসীরা কীভাবে এই শোচনীয় পর্যায়ে পৌঁছালেন?



    [1]
    মিখাইল সের্গেইয়েভিচ গর্বাচেভ রাশিয়ার স্টারোপোল ক্রিইর প্রিভোলানোইতে ১৯৩১ সালের ২রা মার্চ জন্মগ্রহণ করেন। সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট (১৫-০৩-১৯৯০-২৫- ১২-১৯৯১)কেন্দ্রীয় পরিষদের সদস্য (২৭-১১-১৯৭৯-২৪-০৮-১৯৯১)২০০৮ সালে তিনি এবং আলেক্সান্ডার লেবেদেও ইনডিপেনডেন্ট ডেমোক্র্যাটিক পার্টি অব রাশিয়া গঠনের ঘোষণা দেন। এর আগে তিনি ২০০১ সালে তিনি সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি এবং ২০০৭ সালে ইউনিয়ন অব সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটস্ শুরু করেন।

    [2]
    পুরো নাম ফ্রাঁসোয়া মরিস অড্রিন মেরি মিটারেন্ড। জন্ম ২৬ শে অক্টোবর, ১৯১৬ সালে ফ্রান্সের জার্নাকে এবং মৃত্যু ৮ই জানুয়ারি ১৯৯৬ সালে প্যারিসে। ফ্রান্সের একুশতম প্রেসিডেন্ট (২১ শে মে, ১৯৮১-১৭ই মে ১৯৯৫)






    আরও পড়ুন​
    দ্বাদশ পর্ব
Working...
X