Announcement

Collapse
No announcement yet.

Bengali Translation || ১৪৪৬ হিজরির ঈদুল ফিতরের শুভ উপলক্ষে অভিনন্দন বার্তা || ১ শাওয়াল ১৪৪৬ হিজরি | ৩০ মার্চ ২০২৫ ইংরেজি

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • Bengali Translation || ১৪৪৬ হিজরির ঈদুল ফিতরের শুভ উপলক্ষে অভিনন্দন বার্তা || ১ শাওয়াল ১৪৪৬ হিজরি | ৩০ মার্চ ২০২৫ ইংরেজি


    مؤسسة الحكمة
    আল হিকমাহ মিডিয়া
    Al-Hikmah Media

    تـُــقدم
    পরিবেশিত
    Presents

    الترجمة البنغالية
    বাংলা অনুবাদ
    Bengali Translation

    بعنوان:
    শিরোনাম:
    Titled


    تهنئة بمناسبة حلول عيد الفطر المبارك ١٤٤٦

    তানযিম কায়িদাতুল জিহাদ ফি জাজিরাতুল আরব
    ১৪৪৬ হিজরির ঈদুল ফিতরের শুভ উপলক্ষে অভিনন্দন বার্তা


    ১ শাওয়াল ১৪৪৬ হিজরি | ৩০ মার্চ ২০২৫ ইংরেজি

    "On the auspicious occasion of Eid-ul-Fitr, 1446 Hijri, heartfelt congratulations to all."





    بسم الله الرحمن الرحيم
    الله أكبر، الله أكبر، الله أكبر، لا إله إلا الله، الله أكبر، الله أكبر ولله الحمد، الله أكبر كبيراً، والحمد لله كثيراً، وسبحان الله بكرة وأصيلا
    হামদ ও সালাতের পর:
    আমরা সমগ্র মুসলিম উম্মাহকে, বিশেষ করে আমাদের মুজাহিদ ভাইদের, পবিত্র ঈদুল ফিতরের আগমনের শুভক্ষণে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। মহান আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করছি যে, তিনি যেন এ ঈদ আমাদের ও সমগ্র মুসলিম জাতির জন্য সম্মান, বিজয় ও শক্তিমত্তার বার্তা হয়ে ফিরিয়ে আনেন এবং বিশ্বজগতের প্রতিপালকের শরিয়াহ প্রতিষ্ঠার সৌভাগ্য দান করেন।
    تقبل الله منا ومنكم، وعيد مبارك، علينا وعليكم ، وكل عام وأمتنا المسلمة في خير وإلى خير.
    “আল্লাহ আমাদের এবং আপনাদের পক্ষ থেকে (আমল) কবুল করুন। ঈদ মোবারক! আমাদের এবং আপনাদের জন্য এই ঈদ কল্যাণময় হোক, এবং আমাদের মুসলিম উম্মাহ প্রতি বছর কল্যাণ ও উন্নতির পথে এগিয়ে যাক।”
    আমাদের মুসলিম উম্মাহ এবং সর্বত্র থাকা আমাদের মুজাহিদ ভাইয়েরা!
    আমরা কখনোই আমাদের নিপীড়িত ভাইদের অবস্থা ভুলে যাই না, যারা আজ গাজাসহ অন্যান্য মুসলিম ভূমিতে এমন কঠিন দুর্দশা, চরম বিপদ, বেদনা, উদ্বেগ ও দুঃখ-কষ্টে রয়েছেন—যা আকাশ ও পৃথিবীও বহন করতে অক্ষম, এমনকি সুউচ্চ পর্বতমালাও তা সহ্য করতে পারবে না। তবে এত সব দুঃখ-কষ্ট সত্ত্বেও আমরা আল্লাহর নিকটবর্তী বিজয়ের সুসংবাদে আশাবাদী। আমরা আমাদের রবের প্রতিশ্রুতির ওপর পূর্ণ আস্থা রাখি যে, শেষ পরিণাম মুত্তাকীদের জন্যই নির্ধারিত। যেমন তিনি তাঁর মহাগ্রন্থে ঘোষণা করেছেন:
    وَلَقَدْ سَبَقَتْ كَلِمَتُنَا لِعِبَادِنَا الْمُرْسَلِينَ ۝ إِنَّهُمْ لَهُمُ الْمَنصُورُونَ ۝ وَإِنَّ جُندَنَا لَهُمُ الْغَالِبُونَ ۝
    “আমার রাসূল ও বান্দাগণের ব্যাপারে আমার এই বাক্য সত্য হয়েছে যে, (১৭১) অবশ্যই তারা সাহায্য প্রাপ্ত হয়। (১৭৩) আর আমার বাহিনীই হয় বিজয়ী।” সূরা আস-সাফফাত :১৭১-১৭৩
    যদিও বর্তমানের ঘটনাগুলো কঠিন ও দুঃসহ, তবে এগুলো ভবিষ্যতের বৃহৎ কল্যাণের ইঙ্গিত বহন করে। এই ঈদ এমন এক ঐতিহাসিক মুহূর্তে এসেছে, যখন সিরিয়ার শামের মুসলমানরা দীর্ঘ পঞ্চাশ বছর পর প্রথমবারের মতো ঈদ উদযাপন করছে সেই কসাই বাশার ও তার দোসরদের শাসন ছাড়া। একইভাবে, এটি আফগানিস্তানের জন্যও বিশেষ এক ঈদ। এটি আফগানদের জন্য সপ্তম ঈদ, যা তারা উদযাপন করছে দখলদার ব্রিটিশ, রুশ এবং মার্কিন বাহিনীর শৃঙ্খলমুক্ত হয়ে, যাদের দখলে এই ভূমি দীর্ঘকাল ভুগেছিল।
    আল্লাহ তাআলা তালেবান ভাইদের মাধ্যমে এই বিজয়ের দ্বার উন্মুক্ত করেছেন। আজ আফগানিস্তান আল্লাহর শরিয়াহর ছায়ায় রয়েছে, যেখানে মানুষ শরিয়াহর কল্যাণ ও বরকত উপভোগ করছে। এতে আশ্চর্যের কিছু নেই, কারণ যখন সত্যিকারের সংকল্প জ্বালানি হয়, ঈমান অনুপ্রেরণা দেয়, আল্লাহর উপর ভরসা আলোকবর্তিকা হয়ে ওঠে, আল্লাহর বাণীকে পৃথিবীতে সমুন্নত করাই লক্ষ্য হয় এবং ঈমানী চেতনাকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরা হয়, তখন আল্লাহর ইচ্ছায় অসম্ভবও বাস্তবে পরিণত হয়, এবং উম্মাহ ধ্বংসস্তূপের মধ্য থেকে উঠে দাঁড়িয়ে আবার তার গৌরবময় অতীত পুনরুদ্ধার করে।
    আমরা এই মহান দিনে তাকবিরের মাধ্যমে আমাদের প্রিয় সোমালিয়ায় আমাদের মুজাহিদিন ভাইদের বিজয়ের খবর শুনছি। আমরা আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি, তিনি যেন তাদের জন্য সুস্পষ্ট বিজয়ের দ্বার উন্মুক্ত করেন এবং তাদেরকে সম্মানজনক ও শক্তিশালী বিজয় দান করেন, যেমনটি তিনি আফগানিস্তানের ভাইদের জন্য করেছেন।
    আমরা প্রার্থনায় দৃঢ়ভাবে আশা করছি যে, আফ্রিকার মালি, ইসলামিক মাগরিব এবং আফ্রিকার অন্যান্য অঞ্চলে দখলদার কাফির শক্তির পতনের পর, বিজয়ের নতুন সূর্য উদিত হবে।
    আমরা নিশ্চিতভাবে আল্লাহর সাহায্যে আমাদের শত্রুদের বিরুদ্ধে বিজয় লাভ করব, যদিও পরিস্থিতি কঠিন হয়ে উঠুক, আর পথ অন্ধকারময় হোক। আমাদের সর্বদা নিজেদেরকে আল্লাহ তাআলার এই বাণী স্মরণ করিয়ে দেওয়া উচিত:
    قَالَ مُوسَىٰ لِقَوْمِهِ اسْتَعِينُوا بِاللَّهِ وَاصْبِرُوا ۖ إِنَّ الْأَرْضَ لِلَّهِ يُورِثُهَا مَن يَشَاءُ مِنْ عِبَادِهِ ۖ وَالْعَاقِبَةُ لِلْمُتَّقِينَ ﴿١٢٨﴾
    “মূসা বললেন তার কওমকে, সাহায্য প্রার্থনা কর আল্লাহর নিকট এবং ধৈর্য্য ধারণ কর। নিশ্চয়ই এ পৃথিবী আল্লাহর। তিনি নিজের বান্দাদের মধ্যে যাকে ইচ্ছা এর উত্তরাধিকারী বানিয়ে দেন এবং শেষ কল্যাণ মুত্তাকীদের জন্যই নির্ধারিত রয়েছে।” (সূরা আল-আ’রাফ: ১২৮)
    এবং আল্লাহ তাআলা আরও বলেছেন:
    الَّذِينَ قَالَ لَهُمُ النَّاسُ إِنَّ النَّاسَ قَدْ جَمَعُوا لَكُمْ فَاخْشَوْهُمْ فَزَادَهُمْ إِيمَانًا وَقَالُوا حَسْبُنَا اللَّهُ وَنِعْمَ الْوَكِيلُ ﴿١٧٣﴾ فَانقَلَبُوا بِنِعْمَةٍ مِّنَ اللَّهِ وَفَضْلٍ لَّمْ يَمْسَسْهُمْ سُوءٌ وَاتَّبَعُوا رِضْوَانَ اللَّهِ ۗ وَاللَّهُ ذُو فَضْلٍ عَظِيمٍ ﴿١٧٤﴾ إِنَّمَا ذَٰلِكُمُ الشَّيْطَانُ يُخَوِّفُ أَوْلِيَاءَهُ فَلَا تَخَافُوهُمْ وَخَافُونِ إِن كُنتُم مُّؤْمِنِينَ ﴿١٧٥﴾
    “যাদেরকে লোকেরা বলেছে যে, তোমাদের সাথে মোকাবেলা করার জন্য লোকেরা সমাবেশ করেছে বহু সাজ-সরঞ্জাম; তাদের ভয় কর। তখন তাদের বিশ্বাস আরও দৃঢ়তর হয়ে যায় এবং তারা বলে, আমাদের জন্য আল্লাহই যথেষ্ট; কতই না চমৎকার কামিয়াবীদানকারী। (*) অতঃপর ফিরে এল মুসলমানরা আল্লাহর অনুগ্রহ নিয়ে, তদের কিছুই অনিষ্ট হলো না। তারপর তারা আল্লাহর ইচ্ছার অনুগত হল। বস্তুতঃ আল্লাহর অনুগ্রহ অতি বিরাট। (*) এরা যে রয়েছে, এরাই হলে শয়তান, এরা নিজেদের বন্ধুদের ব্যাপারে ভীতি প্রদর্শন করে। সুতরাং তোমরা তাদের ভয় করো না। আর তোমরা যদি ঈমানদার হয়ে থাক, তবে আমাকে ভয় কর।” (সূরা আলে ইমরান: ১৭৩-১৭৫)
    আমরা এই সুযোগে আমাদের সমস্ত বন্দী ভাইদের অভিনন্দন জানাই এবং আল্লাহর কাছে দোয়া করি যেন তিনি তাঁদের মুক্তি দান করেন, আমাদের ও তাঁদেরকে সত্যের উপর সুদৃঢ় রাখেন, যতক্ষণ না আমরা তাঁর সাক্ষাৎ লাভ করি।
    হে আল্লাহ! মুসলিম ভূমিকে আরব ও আজমের সকল তাগুতদের হাত থেকে মুক্ত কর। আমাদের দ্বারা ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা কর এবং আমাদেরকে সেই সম্মান দান কর। আমাদের দ্বারা নবুয়তের মানহাজে খিলাফত পুনর্জীবিত কর, যেমন তুমি ভালোবাসো এবং পছন্দ করো। হে আল্লাহ! পৃথিবীর প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যে সকল মুসলমানদের একত্রিত কর একত্ববাদের বাণীর উপর। হে আল্লাহ! তুমি তোমার সকল শত্রুদের মোকাবিলা করো এবং আমাদের ও সকল নির্যাতিত মুসলিমদের সহায় হও—ফিলিস্তিন, মিয়ানমার, কাশ্মীর, চেচনিয়া, আফ্রিকা, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা, পূর্ব তুর্কিস্তান, সোমালিয়া এবং ইসলামী মাগরিবের সকল নির্যাতিত মুসলমানদের।
    আমাদের শেষ কথা এই যে, সমস্ত প্রশংসা আল্লাহ, বিশ্বজগতের প্রতিপালকের জন্য।
    والحمد لله رب العالمين ولا عدوان إلا على الظالمين

    *****



    আল মালাহিম মিডিয়া
    তানযিম কায়িদাতুল জিহাদ ফি জাজিরাতিল আরব
    (আল কায়েদা আরব উপদ্বীপ শাখা)
    ১ শাওয়াল ১৪৪৬ হিজরি | ৩০ মার্চ ২০২৫ ইংরেজি

    ***************



    روابط بي دي اب
    PDF (351 KB)
    পিডিএফ ডাউনলোড করুন [৩৫১ কিলোবাইট]









    روابط ورد
    Word (373 KB)
    ওয়ার্ড [৩৭৩ কিলোবাইট]






    https://mega.nz/file/qQBzVSwL#LSwYRI5THLLeUxdoadz2BCMJVxoUmOnp6z2E_UoEk Q0


    روابط الغلاف
    Banner [346 KB]
    ব্যানার ডাউনলোড করুন [৩৪৬ কিলোবাইট]






    https://mega.nz/file/fI5TlYTa#6qFOatE_6pUFS5sRM3SjwK95w3lSvwKVNABA1tv4h wQ


    مع تحيّات إخوانكم
    في مؤسسة الحكمة للإنتاج الإعلامي
    قاعدة الجهاد في شبه القارة الهندية
    আপনাদের দোয়ায়
    আল হিকমাহ মিডিয়ার ভাইদের স্মরণ রাখবেন!
    আল কায়েদা উপমহাদেশ
    In your dua remember your brothers of
    Al Hikmah Media
    Al-Qaidah in the Subcontinent





  • #2
    হে আল্লাহ! মুসলিম ভূমিকে আরব ও আজমের সকল তাগুতদের হাত থেকে মুক্ত করুন। আমাদের দ্বারা ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করুন এবং আমাদেরকে সেই সম্মান দান করুন। আমাদের দ্বারা নবুয়তের মানহাজে খিলাফত পুনর্জীবিত করুন, যেমন আপনি ভালোবাসেন এবং পছন্দ করেন। হে আল্লাহ! পৃথিবীর প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যে সকল মুসলমানদের একত্রিত করুন একত্ববাদের বাণীর উপর। হে আল্লাহ! আপনি আপনার সকল শত্রুদের মোকাবিলা করুন এবং আমাদের ও সকল নির্যাতিত মুসলিমদের সহায় হন—ফিলিস্তিন, মিয়ানমার, কাশ্মীর, চেচনিয়া, আফ্রিকা, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা, পূর্ব তুর্কিস্তান, সোমালিয়া এবং ইসলামী মাগরিবের সকল নির্যাতিত মুসলমানদের।
    হে আল্লাহ্‌ আপনি কবুল করুন, আমীন।
    Last edited by Rakibul Hassan; 13 hours ago.
    জিহাদি মানহাজের হেফাযত, মুজাহিদদের হেফাযত থেকেও বেশি গুরত্বপূর্ণ

    কারণ মুজাহিদদের দৌড়-ঝাপ, কুরবানির উদ্দেশ্যই হলো হকের দাওয়াত ও পয়গাম বিজয়ী হোক। কিন্তু মানহাজ যদি খারাপ হয়, সফরের রাস্তা যদি ভুল হয়ে যায়, তখন মুসাফির যতই উদ্দীপনা ও ইখলাসের সাথে পথ চলুক, সে কখনও মনযিলে পৌঁছতে পারবে না। (দাওয়াতের পদ্ধতি ও জিহাদি মানহাজের হেফাযত - উস্তাদ উসামা মাহমুদ হাফিজাহুল্লাহ)

    Comment

    Working...
    X