Tweet
মাওলানা মামুনুল হক এর ব্যাপারে যারা জানেন তারা অবশ্যই জেনে থাকবেন যে তিনি বক্তব্যের ব্যাপারে কঠোর হলেও মোটামুটি শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ ও প্রতিবাদেই বিশ্বাসী। গত মোদী বিরোধী আন্দোলনে তিনি কঠোরতা পরিহার করতে বলেছিলেন। ত্বাগুতের সাথে যত সংঘর্ষ হয়েছে তার জন্য তিনি দায়ী ছিলেন না, কারণ বায়তুল মোকাররম বা হাটহাজারীর প্রতিবাদের আদেশ তিনি দেননি।
কিছু বক্তব্য শুনলে বুঝতে পারবেন যে তিনি প্রতিবাদী হলেও সরকারের একদম পতনে বিশ্বাসী নন। বরং সরকারকে গঠনমূলক পরামর্শ দেন। হাসিনাকে মদিনা সনদে দেশ চালাতে বলেন। হাসিনার প্রতি আন্তরিকতা রাখাকে রাসূলুল্লাহ (সা) এর আদেশ বলেন। মোদিকে এদেশে রুখতে পারলে ২০০ বছর ক্ষমতায় থাকলেও সমস্যা নেই বলেন।
আপাতত এরকম প্রতিবাদী একজন নেতা কখনো সরকারের জন্য ঝুঁকিপূর্ন নন। প্রাচ্য থেকে পাশ্চাত্য কমবেশি সব দেশেই এর চেয়েও কঠোরভাবে বিক্ষোভ করা হয়। কিন্তু এরকম গ্রেফতারি, নির্যাতন, কেলেঙ্কারিতে ফাঁসিয়ে দেওয়া হয়না। শুধুমাত্র একজন মুসলিম প্রতিবাদী হওয়ার কারণে ত্বাগুত উনাকে ছাড় দেয়নি। নারী কেলেঙ্কারি এমনকি বিস্ফোরক মামলায়ও ঢুকিয়ে দিয়েছে। আচ্ছা, উনাকে বিস্ফোরক মামলায় ঢুকালো কেনো? তিনি তো তাদের বিরুদ্ধে জি-হা-দের কথা বলেননি?
এখান থেকে আমাদের শিক্ষা নেওয়ার আছে। ত্বগুতের সাথে ইসলামের শত্রুতা মানবসভ্যতার সূচনালগ্ন থেকেই। ত্ব-গুত সবসময় চেয়েছে ইসলামকে বিলুপ্ত করতে। আপনি যতই তা-গুতের প্রতি শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ করেন শুধু ইসলামপন্থী হওয়ার কারণে ত্ব-গুত আপনাকে দুশমন বিবেচনা করবে। আপনাকে গলার কাঁটা বিবেচনা করবে। গলার কাঁটা তুলে ফেলতে চাইবে। আপনাকে দমন করতে ঝুপ খুঁজবে, এবং পেয়ে গেলে ভালো করেই কোপ দেবে।
একজন দায়ীকে কিংবা মু-জাহিদকে দমনের বেলায় ত্বগুত তার ইমেজ নষ্ট কিংবা জনগন থেকে তাকে বিচ্ছিন্ন করার পথ খুঁজে। যেমন বাংলাদেশে মুজা-হিদদের আসন্ন উত্থান দমনের বেলায় ত্ব-গুত এক লক্ষ আলেমকে দিয়ে ফতোয়া আদায় করে নিয়েছে। শাইখ উসামাকে শহীদ করার পরে ত্বাগু+ত যতটা পারে তার বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করতে চেয়েছে। বলে তার বাসভবনে নাকি আফিম পাওয়া যায়। তা-লিবানের বিরুদ্ধে ত্বা-গুতি মিডিয়া আফিম বিক্রি করে জি-হাদের অস্ত্র কিনার অভিযোগ তোলে। কিন্তু মুসলিম জাতি তালিবান আর আল কায়েদাকে ভালোভাবেই চিনে, তাই এসব অপপ্রচার কার্যকর হয়নি।
ত্বাগু-তের স্বরূপ বুঝাটা একজন মুসলিম দায়ীর অনেক বড় সফলতা, যেটা সাম্প্রতিক সময়ে অধিকাংশ দায়ীই করতে ভুল করছেন, জেনেই হোক বা না জেনেই হোক। ত্ব-গুত চায় একজন দায়ী বা মুসলিম তার গোলাম হয়ে চলুক। তার সকল অপকর্মের বিরুদ্ধে টু শব্দটিও না করুক। তার কর্মকাণ্ডের বৈধতা দিক। আর যারা তার বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরবে ত্বাগুত তো তাকে দমনের জন্য সবধরনের চেষ্টা তো করবেই, যারা অধিকতর নমনীয় প্রতিবাদী কিংবা ভবিষ্যতের জন্য হুমকস্বরূপ তাদেরকেও ত্বা-গুত ডিমোরালাইজ করার চেষ্টা করবে। তাগুতি আইন চায়না, তাকে ইসলাম দিয়ে প্রতিস্থাপন করা হোক।
প্রতিমা চায়না, তাকে কেউ ভাঙ্গুক।
কিছু বক্তব্য শুনলে বুঝতে পারবেন যে তিনি প্রতিবাদী হলেও সরকারের একদম পতনে বিশ্বাসী নন। বরং সরকারকে গঠনমূলক পরামর্শ দেন। হাসিনাকে মদিনা সনদে দেশ চালাতে বলেন। হাসিনার প্রতি আন্তরিকতা রাখাকে রাসূলুল্লাহ (সা) এর আদেশ বলেন। মোদিকে এদেশে রুখতে পারলে ২০০ বছর ক্ষমতায় থাকলেও সমস্যা নেই বলেন।
আপাতত এরকম প্রতিবাদী একজন নেতা কখনো সরকারের জন্য ঝুঁকিপূর্ন নন। প্রাচ্য থেকে পাশ্চাত্য কমবেশি সব দেশেই এর চেয়েও কঠোরভাবে বিক্ষোভ করা হয়। কিন্তু এরকম গ্রেফতারি, নির্যাতন, কেলেঙ্কারিতে ফাঁসিয়ে দেওয়া হয়না। শুধুমাত্র একজন মুসলিম প্রতিবাদী হওয়ার কারণে ত্বাগুত উনাকে ছাড় দেয়নি। নারী কেলেঙ্কারি এমনকি বিস্ফোরক মামলায়ও ঢুকিয়ে দিয়েছে। আচ্ছা, উনাকে বিস্ফোরক মামলায় ঢুকালো কেনো? তিনি তো তাদের বিরুদ্ধে জি-হা-দের কথা বলেননি?
এখান থেকে আমাদের শিক্ষা নেওয়ার আছে। ত্বগুতের সাথে ইসলামের শত্রুতা মানবসভ্যতার সূচনালগ্ন থেকেই। ত্ব-গুত সবসময় চেয়েছে ইসলামকে বিলুপ্ত করতে। আপনি যতই তা-গুতের প্রতি শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ করেন শুধু ইসলামপন্থী হওয়ার কারণে ত্ব-গুত আপনাকে দুশমন বিবেচনা করবে। আপনাকে গলার কাঁটা বিবেচনা করবে। গলার কাঁটা তুলে ফেলতে চাইবে। আপনাকে দমন করতে ঝুপ খুঁজবে, এবং পেয়ে গেলে ভালো করেই কোপ দেবে।
একজন দায়ীকে কিংবা মু-জাহিদকে দমনের বেলায় ত্বগুত তার ইমেজ নষ্ট কিংবা জনগন থেকে তাকে বিচ্ছিন্ন করার পথ খুঁজে। যেমন বাংলাদেশে মুজা-হিদদের আসন্ন উত্থান দমনের বেলায় ত্ব-গুত এক লক্ষ আলেমকে দিয়ে ফতোয়া আদায় করে নিয়েছে। শাইখ উসামাকে শহীদ করার পরে ত্বাগু+ত যতটা পারে তার বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করতে চেয়েছে। বলে তার বাসভবনে নাকি আফিম পাওয়া যায়। তা-লিবানের বিরুদ্ধে ত্বা-গুতি মিডিয়া আফিম বিক্রি করে জি-হাদের অস্ত্র কিনার অভিযোগ তোলে। কিন্তু মুসলিম জাতি তালিবান আর আল কায়েদাকে ভালোভাবেই চিনে, তাই এসব অপপ্রচার কার্যকর হয়নি।
ত্বাগু-তের স্বরূপ বুঝাটা একজন মুসলিম দায়ীর অনেক বড় সফলতা, যেটা সাম্প্রতিক সময়ে অধিকাংশ দায়ীই করতে ভুল করছেন, জেনেই হোক বা না জেনেই হোক। ত্ব-গুত চায় একজন দায়ী বা মুসলিম তার গোলাম হয়ে চলুক। তার সকল অপকর্মের বিরুদ্ধে টু শব্দটিও না করুক। তার কর্মকাণ্ডের বৈধতা দিক। আর যারা তার বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরবে ত্বাগুত তো তাকে দমনের জন্য সবধরনের চেষ্টা তো করবেই, যারা অধিকতর নমনীয় প্রতিবাদী কিংবা ভবিষ্যতের জন্য হুমকস্বরূপ তাদেরকেও ত্বা-গুত ডিমোরালাইজ করার চেষ্টা করবে। তাগুতি আইন চায়না, তাকে ইসলাম দিয়ে প্রতিস্থাপন করা হোক।
প্রতিমা চায়না, তাকে কেউ ভাঙ্গুক।