Pdf
Docs
“আমি আল্লাহ তাআলার নিকট সাহায্য চাচ্ছি এবং হেদায়েত কামনা করছি এবং কাজটি সঠিকভাবে করার এবং তার কবুলিয়াতের জন্য প্রার্থনা করছি”
* বাইয়াতের সংঙ্গা থেকে যা বুঝলামঃ
১. নিজের স্বাধীনতাকে অন্যের উপর অর্পণ।
২. আমিরের বিরোধিতা না করা।
৩. ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় সর্ব অবস্থায় আমিরের বৈধ আদেশ মান্য করা।
*বাইয়াহ এর প্রকার সমূহ থেকে যা বুঝলামঃ
একটি হলো সাধারন বাইয়াত আর অন্যটি হলো বিশেষ বাইয়াত, সাধারণ বায়াত যা মুসলিম খলিফাকে দেওয়া হয় আর বিশেষ বাইয়াত যা কোনো ব্যক্তি বা জামাতকে দেওয়া হয়।
*বাইয়াত পূর্ণ করার হুকুমঃ
১. বাইয়াত পূর্ণ করা ওয়াজিব।
২.শরয়ী কোন কারণ ছাড়া তা ভঙ্গ করা হারাম।
আব্দুল্লাহ আযযাম রহঃ
বাইয়াহ সর্বদা হবে পূর্ণ ও তাকওয়ার উপর কেননা বাইয়াহ বলা হয় তাকওয়া এবং পূর্ণ কাজের ব্যাপারে পরস্পর সহযোগিতা করা। গুনাহ এবং শত্রুতার উপর বাইয়াহ জায়েজ নেই।
শাইখ আবু মোহাম্মদ আল মাকদিসী (হাফিজাহুল্লাহ)
মুজাহিদদের জন্য তাদের আমীরের আনুগত্য করা তাদের বিরোধিতা না করা ধৈর্যধারণ করা তাদের সাথে থাকা এবং গোপনে তাদের নাসিহা করা ওয়াজিব।
সতর্ক থাকতে হবে, এমন কাজ থেকে যা দিয়ে মুজাহিদদের ওপর ফিতনা-ফাসাদ অনৈক্য বিশৃঙ্খলা বা ফাটল সৃষ্টি হবে। কিয়ামতের দিন প্রত্যেকে তার বোঝা বহন করতে হবে।
শাইখ আতিয়াতুল্লাহ আল-লিবি (রহঃ)
১. যে কায়দাতুল জিহাদের কাফেলার সাথে সম্পৃক্ত হতে চাই এবং বাইয়াহ দিতে চাই, সে দিবে এটা ততক্ষণ পর্যন্ত অত্যাবশ্যক নয়, যতক্ষণ না সরাসরি কাজের সাথে সম্পৃক্ত হয়।
২. এ বাইয়াহ সকল মানুষের জন্য নয়।
৩. আম ভাবে বাইয়াতের জন্য সকলকে আহ্বান করা যাবে না।
৪. বাইয়াহ একটি আমানত ও কঠিন বাধ্যবাধকতা এটাকে হালকা মনে করে অবজ্ঞা করা যাবে না।
শায়খ আবু মুসআব আযযারকাবি (রহঃ)
১. ব্যক্তি স্বাধীনতা ত্যাগ করা ব্যতীত, উম্মাহর কল্যাণ এবং ইসলামী জীবন ফিরিয়ে আনার প্রচেষ্টারত দায়ীদের আশা-আকাঙ্ক্ষা কখনো সফল হবে না।
২. জামাতের অনুমতি ব্যতীত জামাত থেকে পৃথক হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
শাইখ আবদুল হাকিম হাসান (রহঃ)
১. আনুগত্যের বাইয়াত ও অঙ্গীকার মানুষের উপর ওয়াজিব না তবে যে ব্যক্তি স্বইচ্ছায় সন্তুষ্টচিত্তে বাইয়াহ দেবে তার উপর বাইয়াহ পূর্ণ করা ওয়াজিব হয়ে যায় কারন সে নিজে নিজেই তা ওয়াজিব করে নিয়েছে।
২. বাইয়াতের বিরোধিতা করা বা তা ভঙ্গ করা জায়েজ নেই।
৩. সাধ্যের বাইরে কোনো আদেশ দেওয়া হলে তা মানা ওয়াজিব নয়।
শাইখ আব্দুল কাদির বিন আব্দুল আজিজ (হাঃ)
১. মুসলিম ইমামকে বাইয়াহ দেওয়া মৌলিকভাবে ওয়াজিব।
২. অন্য মানুষকে বাইয়াহ দেওয়ার কারণে ওয়াজিব হয়।
শাইখ আবু মুনজীর শাকিতি (রহঃ)
১. বাইয়াত একটা দ্বীন বা ইবাদত যার মাধ্যমে আমরা আল্লাহর ইবাদত করে থাকি।
২. বাইয়াত হচ্ছে একটা চুক্তি বা কঠিন অঙ্গীকার।
৩. এটা কোন খেলা-তামাশার বিষয় নয়।
৪. বাইয়াত সংঘটিত হয় শরয়ী কিছু আসবাব ও পন্থার মাধ্যমে।
ইবনে আবদুল ইযয্ আল হানাফী (রহঃ)
১. আমীরের আনুগত্য করা বাধ্যতামূলক।
২.আমিরের অনুসারীদের আনুগত্য করা জরুরি না।
৩.নিজ সিদ্ধান্তের উপর আমিরের সিদ্ধান্তকে প্রাধান্য দিতে হবে।
৪.ব্যক্তির উপর জামাতের স্বার্থকে দেখতে হবে।
Docs
শরয়ী বিধান বাস্তবায়নের লক্ষ্যে জিহাদী জামাত গুলোরসাথে কৃত বাইআত পূর্ণ করার বিধান
শাইখ সামী ইবনে মাহমুদ আল উরাইদী (হাঃ)
মুখতাসার
আবু ইউসুফ
মুখতাসার
আবু ইউসুফ
“আমি আল্লাহ তাআলার নিকট সাহায্য চাচ্ছি এবং হেদায়েত কামনা করছি এবং কাজটি সঠিকভাবে করার এবং তার কবুলিয়াতের জন্য প্রার্থনা করছি”
* বাইয়াতের সংঙ্গা থেকে যা বুঝলামঃ
১. নিজের স্বাধীনতাকে অন্যের উপর অর্পণ।
২. আমিরের বিরোধিতা না করা।
৩. ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় সর্ব অবস্থায় আমিরের বৈধ আদেশ মান্য করা।
*বাইয়াহ এর প্রকার সমূহ থেকে যা বুঝলামঃ
একটি হলো সাধারন বাইয়াত আর অন্যটি হলো বিশেষ বাইয়াত, সাধারণ বায়াত যা মুসলিম খলিফাকে দেওয়া হয় আর বিশেষ বাইয়াত যা কোনো ব্যক্তি বা জামাতকে দেওয়া হয়।
*বাইয়াত পূর্ণ করার হুকুমঃ
১. বাইয়াত পূর্ণ করা ওয়াজিব।
২.শরয়ী কোন কারণ ছাড়া তা ভঙ্গ করা হারাম।
আব্দুল্লাহ আযযাম রহঃ
বাইয়াহ সর্বদা হবে পূর্ণ ও তাকওয়ার উপর কেননা বাইয়াহ বলা হয় তাকওয়া এবং পূর্ণ কাজের ব্যাপারে পরস্পর সহযোগিতা করা। গুনাহ এবং শত্রুতার উপর বাইয়াহ জায়েজ নেই।
শাইখ আবু মোহাম্মদ আল মাকদিসী (হাফিজাহুল্লাহ)
মুজাহিদদের জন্য তাদের আমীরের আনুগত্য করা তাদের বিরোধিতা না করা ধৈর্যধারণ করা তাদের সাথে থাকা এবং গোপনে তাদের নাসিহা করা ওয়াজিব।
সতর্ক থাকতে হবে, এমন কাজ থেকে যা দিয়ে মুজাহিদদের ওপর ফিতনা-ফাসাদ অনৈক্য বিশৃঙ্খলা বা ফাটল সৃষ্টি হবে। কিয়ামতের দিন প্রত্যেকে তার বোঝা বহন করতে হবে।
শাইখ আতিয়াতুল্লাহ আল-লিবি (রহঃ)
১. যে কায়দাতুল জিহাদের কাফেলার সাথে সম্পৃক্ত হতে চাই এবং বাইয়াহ দিতে চাই, সে দিবে এটা ততক্ষণ পর্যন্ত অত্যাবশ্যক নয়, যতক্ষণ না সরাসরি কাজের সাথে সম্পৃক্ত হয়।
২. এ বাইয়াহ সকল মানুষের জন্য নয়।
৩. আম ভাবে বাইয়াতের জন্য সকলকে আহ্বান করা যাবে না।
৪. বাইয়াহ একটি আমানত ও কঠিন বাধ্যবাধকতা এটাকে হালকা মনে করে অবজ্ঞা করা যাবে না।
শায়খ আবু মুসআব আযযারকাবি (রহঃ)
১. ব্যক্তি স্বাধীনতা ত্যাগ করা ব্যতীত, উম্মাহর কল্যাণ এবং ইসলামী জীবন ফিরিয়ে আনার প্রচেষ্টারত দায়ীদের আশা-আকাঙ্ক্ষা কখনো সফল হবে না।
২. জামাতের অনুমতি ব্যতীত জামাত থেকে পৃথক হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
শাইখ আবদুল হাকিম হাসান (রহঃ)
১. আনুগত্যের বাইয়াত ও অঙ্গীকার মানুষের উপর ওয়াজিব না তবে যে ব্যক্তি স্বইচ্ছায় সন্তুষ্টচিত্তে বাইয়াহ দেবে তার উপর বাইয়াহ পূর্ণ করা ওয়াজিব হয়ে যায় কারন সে নিজে নিজেই তা ওয়াজিব করে নিয়েছে।
২. বাইয়াতের বিরোধিতা করা বা তা ভঙ্গ করা জায়েজ নেই।
৩. সাধ্যের বাইরে কোনো আদেশ দেওয়া হলে তা মানা ওয়াজিব নয়।
শাইখ আব্দুল কাদির বিন আব্দুল আজিজ (হাঃ)
১. মুসলিম ইমামকে বাইয়াহ দেওয়া মৌলিকভাবে ওয়াজিব।
২. অন্য মানুষকে বাইয়াহ দেওয়ার কারণে ওয়াজিব হয়।
শাইখ আবু মুনজীর শাকিতি (রহঃ)
১. বাইয়াত একটা দ্বীন বা ইবাদত যার মাধ্যমে আমরা আল্লাহর ইবাদত করে থাকি।
২. বাইয়াত হচ্ছে একটা চুক্তি বা কঠিন অঙ্গীকার।
৩. এটা কোন খেলা-তামাশার বিষয় নয়।
৪. বাইয়াত সংঘটিত হয় শরয়ী কিছু আসবাব ও পন্থার মাধ্যমে।
ইবনে আবদুল ইযয্ আল হানাফী (রহঃ)
১. আমীরের আনুগত্য করা বাধ্যতামূলক।
২.আমিরের অনুসারীদের আনুগত্য করা জরুরি না।
৩.নিজ সিদ্ধান্তের উপর আমিরের সিদ্ধান্তকে প্রাধান্য দিতে হবে।
৪.ব্যক্তির উপর জামাতের স্বার্থকে দেখতে হবে।