আপনিও মূর্তি বানাচ্ছেন। কিন্তু কিভাবে?
হযরত ইবরাহীম আঃ দুনিয়ায় এসে মূর্তি ভেঙ্গেছিলেন। সেই ধারাবাহিকতায় রাসূল সাঃ ও মক্কা বিজয়ের পর মক্কার মূর্তিগুলো ভেঙ্গেছেন।
পৃথিবীতে সকল নবীর মূল দাওয়াতই ছিল মানুষকে সকল মূর্তি, তন্ত্র মন্ত্রের পূজা থেকে বের করে এনে এক আল্লাহর ইবাদাত করার আহবান করা।
সকল শিরক কুফরের মূলে কুঠারাঘাত করা।
কিন্তু আজ নবীদের ওয়ারিস রা ই মূর্তি বানাচ্ছেন। কিন্তু সেটা কিভাবে?আজ বাংলার বুকে আপনি যা কিছু কিনবেন সেটাতেই ইচ্ছায় অনিচ্ছায় টেক্স দিতে হবে। এমনকি আপনি আপনার স্ত্রীর সাথে ফোনে কথা বলবেন সেটাতেও টেক্স দিতে হচ্ছে । আর নব্বই ভাগ মুসলিমের টেক্সের টাকায় সরকার চলে। সেই টাকা দিয়েই সরকার আজ রাস্তার মোড়ে মোড়ে মূর্তি বসাচ্ছে।
আজ টেক্সের টাকা দিয়েই সরকার শাহরুখ খানকে এনে বাংলাদেশে আযান বন্ধ করিয়ে কনসার্ট করায়।
আজ যত ফাহেসা কাজে সরকার টাকা দেয় এসব টাকাই আপনার আমার টেক্সের টাকা।
আজ সরকার হিন্দুদের পূজায় প্রত্যেক মন্দিরে মন্দিরে যে চাল ডাল দিচ্ছে কাদের টাকায় দিচ্ছে?
অথচ হাদিসে এসেছেঃ
রাসূল সাঃ বলেছেনঃ একটি মাছির কারনে এক ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করেছে,আরেকটি মাছির কারনে আরেক ব্যক্তি জাহান্নামে প্রবেশ করেছে।সাহাবীগন বললেন,হে আল্লাহর রাসূল! এটা কীভাবে? তিনি বললেন, দুব্যক্তি এমন এক সম্প্রদায়ের কাছ দিয়ে যাচ্ছিল যাদের এমন একটি মূর্তি ছিলো যার জন্য কিছু কুরবানী না করে কেউ সে পথ অতিক্রম করতে পারতো না। মূর্তিপূজারীরা তাদের একজনকে বলল, বলি দাও।আমার কাছে বলি দেওয়ার মত কিছু নেই। তারা বলল একটি মাছি হলেও বলি দাও।সে একচি মাছি বলি করল।ফলে তারা তাকে ছেড়ে দিল।এ কারনে লোকটি জাহান্নামের প্রবেশ করল।তারা অপর ব্যক্তিকে বলল,তুমি বলি দাও। সে বলল আমি মহান আল্লাহ ব্যতীত কারো জন্য কিছুই বলি করবো না। তারা তাকে হত্যা করল।ফলে জান্নাতে প্রবেশ করল।( মুসনাদে আহমাদ)
চিন্তা করুন,একটা মাছির কারনে এক ব্যক্তি জাহান্নামে চলে গেছে আর আপনি আমি দিনের পর দিন সরকারের শিরকি কাজে সাহায্য করেই যাচ্ছি।
অথচ এটা নিয়ে আমাদের কোন চিন্তা নাই।
এখন হয়ত অনেকে বলবেন যে,এটা সরকারের ব্যাপার। এটাতো আর আমরা করছি না। তাহলে আপনার কাছে আমার প্রশ্ন হলো সরকার যদি কাল আমার আপনার টেক্সের টাকা দিয়ে ফ্রান্সের মত রাসূল সাঃ এর ব্যাপারে কোন খারাপ অবস্থান নেয় তখনো কি আপনি বলবেন যে, এটা সরকারের ব্যাপার? তাহলে মূর্তি অথবা শিরকি কাজে কেন বলছেন এটা সরকারের ব্যাপার?
সরকার যদি আজ বাংলাদেশের সব মাদরাসা বন্ধ করে দেয় তখন কি সবাই চুপ থাকবেন? নাকি সরকারের বিরুদ্বে অবস্থান নিবেন?
অবশ্যই সরকারের বিরুদ্ধে অবস্থান নিবেন। তাহলে সরকার আজ যে টেক্সের টাকা দিয়ে এসব করছে এখন কেন কোন পদক্ষেপ নিচ্ছেন না?
আজ সরকারের বিচারপ্রতিরা মানবরচিত বিধান দ্বারা বিচার ফায়সালা করে আমার আপনার টেক্সের টাকা দিয়ে বেতন নিচ্ছে।
অথচ আপনি এর জন্য কি করছেন? আল্লাহর আইন বাস্তবায়নের জন্য আপনি কি ধরনের চেষ্টা করতেছেন?
আপনি যদি কোন চেষ্টা না করে শুধু ব্যক্তিগত ইবাদাত করেই যান তাহলে আপনার উপরেও এ পাপ আসবে। আর এর শাস্তি আপনাকেও পেতে হবে।
আজ দ্বীন কায়েমের ব্যাপারে অনেকের কোন পদক্ষেপ নাই। ব্যক্তিগত ইবাদাত নিয়েই সন্তষ্ট।
আবার অনেকে চেষ্টা করলেও সেটা ভুল পদ্বতিতে করছে।
মানে এক তাগুতকে ক্ষমতা থেকে নামিয়ে আরেক তাগুতকে ক্ষমতায় যেতে সাহায্য করা হচ্ছে।আর মাজখান দিয়ে মুসলিমদের জান ঝরছে আর মাল অপচয় হচ্ছে।
রাসূল সাঃ এর ইন্তেকালের পর থেকে আজ পর্যন্ত মোট ১৪০০ বছরের ইতিহাসে এমন কোন নযীর কি পাওয়া যায়?
ইতিহাস কি বলে? কি শিক্ষা দেয়?
ইতিহাসে কি আছে যে,মুসলিমরা এক তাগুতের পতন করে আরেক তাগুতকে ক্ষমতায় বসানোর কাজে সাহায্য করেছে?
এক দূর্নীতিবাজদের ক্ষমতা থেকে নামিয়ে আরেক দুর্নীতিবাজদের সাহায্য করা হচ্ছে।
অথচ পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে
وَ تَعَاوَنُوۡا عَلَی الۡبِرِّ وَ التَّقۡوٰی ۪ وَ لَا تَعَاوَنُوۡا عَلَی الۡاِثۡمِ وَ الۡعُدۡوَانِ ۪ وَ اتَّقُوا اللّٰہَ ؕ اِنَّ اللّٰہَ شَدِیۡدُ الۡعِقَابِ ﴿۲﴾
সৎকর্ম ও তাকওয়ায় তোমরা পরস্পরের সহযোগিতা কর। মন্দকর্ম ও সীমালঙ্ঘনে পরস্পরের সহযোগিতা করো না। আর আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ আযাব প্রদানে কঠোর।(সুরা মায়েদা ২)
কিন্তু আজ পাপ কাজেই সাহায্য করা হচ্ছে। রাসূল সাঃ কি মক্কার জিবনীতে এরকম কোন সীদ্বান্ত নিয়েছেন?
আল্লাহ আমাদের সহীহ বুজ দান করুন।
হযরত ইবরাহীম আঃ দুনিয়ায় এসে মূর্তি ভেঙ্গেছিলেন। সেই ধারাবাহিকতায় রাসূল সাঃ ও মক্কা বিজয়ের পর মক্কার মূর্তিগুলো ভেঙ্গেছেন।
পৃথিবীতে সকল নবীর মূল দাওয়াতই ছিল মানুষকে সকল মূর্তি, তন্ত্র মন্ত্রের পূজা থেকে বের করে এনে এক আল্লাহর ইবাদাত করার আহবান করা।
সকল শিরক কুফরের মূলে কুঠারাঘাত করা।
কিন্তু আজ নবীদের ওয়ারিস রা ই মূর্তি বানাচ্ছেন। কিন্তু সেটা কিভাবে?আজ বাংলার বুকে আপনি যা কিছু কিনবেন সেটাতেই ইচ্ছায় অনিচ্ছায় টেক্স দিতে হবে। এমনকি আপনি আপনার স্ত্রীর সাথে ফোনে কথা বলবেন সেটাতেও টেক্স দিতে হচ্ছে । আর নব্বই ভাগ মুসলিমের টেক্সের টাকায় সরকার চলে। সেই টাকা দিয়েই সরকার আজ রাস্তার মোড়ে মোড়ে মূর্তি বসাচ্ছে।
আজ টেক্সের টাকা দিয়েই সরকার শাহরুখ খানকে এনে বাংলাদেশে আযান বন্ধ করিয়ে কনসার্ট করায়।
আজ যত ফাহেসা কাজে সরকার টাকা দেয় এসব টাকাই আপনার আমার টেক্সের টাকা।
আজ সরকার হিন্দুদের পূজায় প্রত্যেক মন্দিরে মন্দিরে যে চাল ডাল দিচ্ছে কাদের টাকায় দিচ্ছে?
অথচ হাদিসে এসেছেঃ
রাসূল সাঃ বলেছেনঃ একটি মাছির কারনে এক ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করেছে,আরেকটি মাছির কারনে আরেক ব্যক্তি জাহান্নামে প্রবেশ করেছে।সাহাবীগন বললেন,হে আল্লাহর রাসূল! এটা কীভাবে? তিনি বললেন, দুব্যক্তি এমন এক সম্প্রদায়ের কাছ দিয়ে যাচ্ছিল যাদের এমন একটি মূর্তি ছিলো যার জন্য কিছু কুরবানী না করে কেউ সে পথ অতিক্রম করতে পারতো না। মূর্তিপূজারীরা তাদের একজনকে বলল, বলি দাও।আমার কাছে বলি দেওয়ার মত কিছু নেই। তারা বলল একটি মাছি হলেও বলি দাও।সে একচি মাছি বলি করল।ফলে তারা তাকে ছেড়ে দিল।এ কারনে লোকটি জাহান্নামের প্রবেশ করল।তারা অপর ব্যক্তিকে বলল,তুমি বলি দাও। সে বলল আমি মহান আল্লাহ ব্যতীত কারো জন্য কিছুই বলি করবো না। তারা তাকে হত্যা করল।ফলে জান্নাতে প্রবেশ করল।( মুসনাদে আহমাদ)
চিন্তা করুন,একটা মাছির কারনে এক ব্যক্তি জাহান্নামে চলে গেছে আর আপনি আমি দিনের পর দিন সরকারের শিরকি কাজে সাহায্য করেই যাচ্ছি।
অথচ এটা নিয়ে আমাদের কোন চিন্তা নাই।
এখন হয়ত অনেকে বলবেন যে,এটা সরকারের ব্যাপার। এটাতো আর আমরা করছি না। তাহলে আপনার কাছে আমার প্রশ্ন হলো সরকার যদি কাল আমার আপনার টেক্সের টাকা দিয়ে ফ্রান্সের মত রাসূল সাঃ এর ব্যাপারে কোন খারাপ অবস্থান নেয় তখনো কি আপনি বলবেন যে, এটা সরকারের ব্যাপার? তাহলে মূর্তি অথবা শিরকি কাজে কেন বলছেন এটা সরকারের ব্যাপার?
সরকার যদি আজ বাংলাদেশের সব মাদরাসা বন্ধ করে দেয় তখন কি সবাই চুপ থাকবেন? নাকি সরকারের বিরুদ্বে অবস্থান নিবেন?
অবশ্যই সরকারের বিরুদ্ধে অবস্থান নিবেন। তাহলে সরকার আজ যে টেক্সের টাকা দিয়ে এসব করছে এখন কেন কোন পদক্ষেপ নিচ্ছেন না?
আজ সরকারের বিচারপ্রতিরা মানবরচিত বিধান দ্বারা বিচার ফায়সালা করে আমার আপনার টেক্সের টাকা দিয়ে বেতন নিচ্ছে।
অথচ আপনি এর জন্য কি করছেন? আল্লাহর আইন বাস্তবায়নের জন্য আপনি কি ধরনের চেষ্টা করতেছেন?
আপনি যদি কোন চেষ্টা না করে শুধু ব্যক্তিগত ইবাদাত করেই যান তাহলে আপনার উপরেও এ পাপ আসবে। আর এর শাস্তি আপনাকেও পেতে হবে।
আজ দ্বীন কায়েমের ব্যাপারে অনেকের কোন পদক্ষেপ নাই। ব্যক্তিগত ইবাদাত নিয়েই সন্তষ্ট।
আবার অনেকে চেষ্টা করলেও সেটা ভুল পদ্বতিতে করছে।
মানে এক তাগুতকে ক্ষমতা থেকে নামিয়ে আরেক তাগুতকে ক্ষমতায় যেতে সাহায্য করা হচ্ছে।আর মাজখান দিয়ে মুসলিমদের জান ঝরছে আর মাল অপচয় হচ্ছে।
রাসূল সাঃ এর ইন্তেকালের পর থেকে আজ পর্যন্ত মোট ১৪০০ বছরের ইতিহাসে এমন কোন নযীর কি পাওয়া যায়?
ইতিহাস কি বলে? কি শিক্ষা দেয়?
ইতিহাসে কি আছে যে,মুসলিমরা এক তাগুতের পতন করে আরেক তাগুতকে ক্ষমতায় বসানোর কাজে সাহায্য করেছে?
এক দূর্নীতিবাজদের ক্ষমতা থেকে নামিয়ে আরেক দুর্নীতিবাজদের সাহায্য করা হচ্ছে।
অথচ পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে
وَ تَعَاوَنُوۡا عَلَی الۡبِرِّ وَ التَّقۡوٰی ۪ وَ لَا تَعَاوَنُوۡا عَلَی الۡاِثۡمِ وَ الۡعُدۡوَانِ ۪ وَ اتَّقُوا اللّٰہَ ؕ اِنَّ اللّٰہَ شَدِیۡدُ الۡعِقَابِ ﴿۲﴾
সৎকর্ম ও তাকওয়ায় তোমরা পরস্পরের সহযোগিতা কর। মন্দকর্ম ও সীমালঙ্ঘনে পরস্পরের সহযোগিতা করো না। আর আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ আযাব প্রদানে কঠোর।(সুরা মায়েদা ২)
কিন্তু আজ পাপ কাজেই সাহায্য করা হচ্ছে। রাসূল সাঃ কি মক্কার জিবনীতে এরকম কোন সীদ্বান্ত নিয়েছেন?
আল্লাহ আমাদের সহীহ বুজ দান করুন।