কাল বৈশেখী ঝড় চিনো? গ্রাম বাংলার মানুষ চেনে এই ঝড়, তার রূপ ও প্রকৃতি। তাইতো তাদের কাছে কালবৈশেখী মানে আতংক , মৃত্যুর বিভীষিকা, হারানোর বেদনা। যা কেড়ে নেয় জিবন, ধ্বংস করে বাড়ি ঘর, নষ্ট করে সহায় সম্পদ। আচ্ছা ঝড়ের পূর্বাভাস পেয়ে কেউ আনন্দ ফূর্তিতে মেতে থাকতে পারে ? নিশ্চিত পাগল ছাড়া কোন বোধ বুদ্ধি ওয়ালা আসন্ন বিপদ থেকে নির্লিপ্ত থাকতে পারে? নিশ্চিত বিপদ সংকেত পেয়ে অলসতার চাদর মুড়ি দিতে পারে কোন সুস্থ বিবেক? থাকতে পারে কোন হতভাগা বিলাসিতায় ডুবে? ছোট বেলার টুনটুনি আর বাবুই পাখির গল্প মনে আছে? বর্ষার আসার পূর্বে বাবুই পাখি বাসা বানিয়েছিল আর টুনটুনির অলসতা করেছিল,পরে কি পরিণতিটাই না হয়েছিল টুনটুনির। আচ্ছা বলুন তো গল্পের টুনটুনি হওয়ার কথা কেউ ভেবেছিলেন কখনো? ঐ ছোট বয়স থেকে তো গল্পের বাবুই পাখি হওয়ার স্বপ্ন দেখে এসেছি। বড় হয়ে কেন টুনটুনি মার্কা হয়ে গেলাম আমরা? এই কেন এর কোন উত্তর আছে ? বহুদিন আগে কবি আল মাহমুদ একটা প্রশ্ন করেছিলেন, কবে মিলবে এ প্রশ্নের উত্তর? আর কতকাল অপেক্ষা করতে হবে সেই বালকের?
''‘মায়ের ছড়াগানে কৌতূহলী কানপাতে বালিশে
নিজের দিলের শব্দ বালিশের সিনার ভিতর।
সে ভাবে সে শুনতে পাচ্ছে ঘোড়দৌড়। বলে, কে মা বখতিয়ার?
আমি বখতিয়ারের ঘোড়া দেখবো।
মা পাখা ঘোরাতে ঘোরাতে হাসেন,
আল্লার সেপাই তিনি, দুঃখীদের রাজা।
যেখানে আজান দিতে ভয় পান মোমেনেরা,
আর মানুষ করে মানুষের পূজা,
সেখানেই আসেন তিনি। খিলজীদের শাদা ঘোড়ার সোয়ারি।
দ্যাখো দ্যাখো যালিম পালায় খিড়কি দিয়ে
দ্যাখো, দ্যাখো।
মায়ের কেচ্ছায় ঘুমিয়ে পড়ে বালক
তুলোর ভেতর অশ্বখুরের শব্দে স্বপ্ন তার
নিশেন ওড়ায়।
কোথায় সে বালক?’
হে জাতি এখনো সময় আছে উঠো ,জাগো! আসন্ন ঝড়ের মুকাবেলায় প্রস্তুতি গ্রহণ করো! কবি আল মাহমুদের সেই বালক তোমাকে আমাকেই হতে হবে..
দেখো! দেখো!
চোখ মেলে তাকিয়ে দেখ ঝড়ের পূর্বাভাস? কান পেতে শোনো কান্নার আওয়াজ।অনুভব করার চেষ্টা করো পরিস্থিতির ভয়াবহতা।দেখো ! হিন্দু মালাউনদের রণপ্রস্তুতি, শোনো! তাদের সন্ত্রাসী স্লোগান।ঐ দেখ তারা তোমাদের হত্যার হুমকি দিচ্ছে, মসজিদে ঢুকে ইমামের কলার টেনে বলছে ''তোদের দিন শেষ আমাদের শুরু" (এই ঘটনা আমাদের বাংলাদেশেই ঘটেছে) । তোমাদের ভাইদের সাথে ব্যবসা বাণিজ্য বয়কট করেছে। বাবরী মসজিদকে মন্দির বানিয়েছে, অন্যান্য মসজিদ গুলোকে মন্দির বানানোর প্রকাশ্য ঘোষণা দিচ্ছে। তারা তোমাদের বোনদের............না আর পারছি না, লিখতে পারছি না,
চোখ থেকে অশ্রু ঝরছে,অন্তর ফেটে যাচ্ছে। তারপরও কি জাগবে না? ভাই এখনো কি জেগে উঠার সময় হয়নি? তাহলে জাগবে কবে?
''‘মায়ের ছড়াগানে কৌতূহলী কানপাতে বালিশে
নিজের দিলের শব্দ বালিশের সিনার ভিতর।
সে ভাবে সে শুনতে পাচ্ছে ঘোড়দৌড়। বলে, কে মা বখতিয়ার?
আমি বখতিয়ারের ঘোড়া দেখবো।
মা পাখা ঘোরাতে ঘোরাতে হাসেন,
আল্লার সেপাই তিনি, দুঃখীদের রাজা।
যেখানে আজান দিতে ভয় পান মোমেনেরা,
আর মানুষ করে মানুষের পূজা,
সেখানেই আসেন তিনি। খিলজীদের শাদা ঘোড়ার সোয়ারি।
দ্যাখো দ্যাখো যালিম পালায় খিড়কি দিয়ে
দ্যাখো, দ্যাখো।
মায়ের কেচ্ছায় ঘুমিয়ে পড়ে বালক
তুলোর ভেতর অশ্বখুরের শব্দে স্বপ্ন তার
নিশেন ওড়ায়।
কোথায় সে বালক?’
হে জাতি এখনো সময় আছে উঠো ,জাগো! আসন্ন ঝড়ের মুকাবেলায় প্রস্তুতি গ্রহণ করো! কবি আল মাহমুদের সেই বালক তোমাকে আমাকেই হতে হবে..
দেখো! দেখো!
চোখ মেলে তাকিয়ে দেখ ঝড়ের পূর্বাভাস? কান পেতে শোনো কান্নার আওয়াজ।অনুভব করার চেষ্টা করো পরিস্থিতির ভয়াবহতা।দেখো ! হিন্দু মালাউনদের রণপ্রস্তুতি, শোনো! তাদের সন্ত্রাসী স্লোগান।ঐ দেখ তারা তোমাদের হত্যার হুমকি দিচ্ছে, মসজিদে ঢুকে ইমামের কলার টেনে বলছে ''তোদের দিন শেষ আমাদের শুরু" (এই ঘটনা আমাদের বাংলাদেশেই ঘটেছে) । তোমাদের ভাইদের সাথে ব্যবসা বাণিজ্য বয়কট করেছে। বাবরী মসজিদকে মন্দির বানিয়েছে, অন্যান্য মসজিদ গুলোকে মন্দির বানানোর প্রকাশ্য ঘোষণা দিচ্ছে। তারা তোমাদের বোনদের............না আর পারছি না, লিখতে পারছি না,
চোখ থেকে অশ্রু ঝরছে,অন্তর ফেটে যাচ্ছে। তারপরও কি জাগবে না? ভাই এখনো কি জেগে উঠার সময় হয়নি? তাহলে জাগবে কবে?