কিছু দিন যাবত লক্ষ্য করছি ফেসবুকে যারা তাওহীদ, কুফর বিত ত্বগূত এবং জি'হাদ নিয়ে লেখালেখি করে তাদেরকে একটি সংঘবদ্ধ চক্র উলামা বিদ্ধেষী, আক্বাবীর-মুরুব্বি বিরোধী, উগ্র-অতিযযবাতী ইত্যাদি ট্যাগ দেওয়া হচ্ছে । এ ব্যাপারে আমার অবস্থাঃ
▪আমরা সে সকল আলিমদের বিরোধিতা করি যাদেরকে আল্লাহ তা'আলা 'জুব্বুল হুযন' (جب الحزن) নামক জাহান্নামের একটি উপত্যকায় প্রবেশ করাবেন। যা থেকে বাঁচার জন্য স্বয়ং জাহান্নাম দৈনিক চার শতবার আশ্রয় প্রার্থনা করে। তাদের অপরাধ হিসেবে বলা হয়েছে, তারা (ত্ব'গূত) শাসকদের পা চাটবে। হাদিসটি বর্ণনা করেছেন ইমাম ইবনু মাজাহ।
▪যাদের ব্যপারে নাবী মুহাম্মাদ (صلى الله عليه وسلم) বলেছেন,
"নিশ্চয়ই আমি আমার উম্মাতের জন্য কোনো কিছুই ভয় করি না "পথভ্রষ্ট আলিমগন ব্যতীত"।
এটি বর্ণনা করেছেন ইমাম আহমদ ইবনু হাম্বল তার মুসনাদে আহমেদ গ্রন্থে।
▪যাদের ব্যপারে বলা হয়েছে,
"আর তাদের আলেমগণ হবে আকাশের নিচে জমিনের উপরে সবচেয়ে নিকৃষ্ট। কারণ তাদের মধ্য
থেকে ইসলাম/দ্বীন সম্পর্কে ফিতনা প্রকাশ পাবে।" [বায়হাকী]
▪যারা মানুষকে পীর-মুরিদীর নামে ১২৬ তরিকার সবক দেয়, দর্গা-দূর্গা, খানকায় আবদ্ধ করে, নব আবিষ্কৃত যিকির, অজিফার মাধ্যমে বিদাতে লিপ্ত করে, যারা বলে মুরিদের পালকে তরাইয়া নিবে, বিভিন্ন শির্কে আকবার, কুফরে লিপ্ত করে, যারা মুসলিমদের কুফরি আকিদা বিশ্বাসে ডুবিয়ে রাখতে চায় আমরা তাদের বিরোধীতা করি।
▪যারা যুবকদেরকে মাজলুম ফরজের অপব্যাখ্যা দিয়ে যুবকদেরকে গণতান্ত্রিক ধর্মে আবদ্ধ করতে চায়, দ্বীন কায়েমের কথা বলে মিল্লাতে ইব্রাহিমের তরিকা বর্জন করে আব্রাহামের তরিকার দিকে আহ্বান করে আমরা তাদের এহেন কর্মকাণ্ডের বিরোধীতা করি।
▪যারা দ্বীন প্রতিষ্ঠা বা অন্য কোন বিষয়কে কেন্দ্র করে জাহিলিয়াতের আদলে লঘু কেন্দ্রিক দল, উপদল, শাখাদল, সরকারি দল, বিরোধী দলে বিভক্ত।
▪যারা আসাবিয়া তথা জাতীয়তাবাদের ভূখণ্ডে বিশ্বাসী, নির্দিষ্ট দলীয় এজেন্ডা নিয়ে চিন্তা করেন উম্মাহ কেন্দ্রিক চিন্তা চেতনা যাদের মধ্যে নেই।
▪যারা মাযলুম ফরজ বিধানের বিরোধীতা করে, উম্মাহ্র শ্রেষ্ঠ সন্তান গুরাবা, ত্বয়িফাদের বিরোধীতা করে আমরা তাদের সাথে বারাহ করি।
▪যারা ইসলামের বিভিন্ন অকাট্য বিধান কে বিকৃত করে, কোরআন ও সুন্নাহ্র অপব্যাখ্যা করে উল্টা-পাল্টা মনগড়া কথা বলে আমরা তাদেরকে আল্লাহ্র জন্যে ঘৃনা করি।
▪যারা ইসলাম প্রতিষ্ঠা থেকে শুরু করে প্রতিটি ইবাদাহ, আক্বীদা, আ'মালের ক্ষেত্রে নববী মানহাজ, সাহাবাদের কর্মসূচি, সালাফদের আদর্শ ছেড়ে নব আবিষ্কৃত কোন ব্যক্তি কর্তৃক উদ্ভাবিত বা দল কর্তৃক বাতলানো পন্থা অবলম্বন করে তাদেরকে এড়িয়ে চলতে হবে।
▪সর্বোপরি যারা ত্বগূত বর্জন করে না, ঈমান ভঙ্গের কারণ সম্পর্কে যাদের নূন্যতম ধারণা নেই, আল ওয়ালা বারা সম্পর্কে যাদের ধারণা নেই, মিল্লাতে ইব্রাহিমের চেতনা যাদের মধ্যে নেই তাদেকে এড়িয়ে চলতে হবে।
পক্ষান্তরে,
▪সে সমস্ত আলিমগনকে আইডল হিসেবে গ্রহণ করতে হবে যাদের ব্যপারে আল্লাহ সুবহানাহু তা'আলা বলেছেন,
"ইন্নামা ইয়াখশাল্লাহা মিন ইবাদিহিল উলামা" অর্থাৎ নিশ্চয় আল্লাহ্র বান্দারে মধ্যে আলিমগনই আল্লাহকে সত্যিকার অর্থে ভয় করে।
▪রসূল (صلى الله عليه وسلم) যাদের সম্পর্কে
বলেছেন, "আল-উলামাউ ওরাসাতুল আম্বিয়া" তথা আলিমগণ নাবীদের ওয়ারিস বা উত্তরাধিকারী।
▪যে সকল আলিম বিশুদ্ধ তাওহীদের আক্বিদা লালন করে।
▪যারা কোন প্রচলিত ফিরকা বা দলের নয় বরং উম্মাহ্র আলিম।
▪যাদের অন্তরে মিল্লাতে ইব্রাহিমের চেতনা রয়েছে, যাদের কুফর বিত ত্বগূত, আল ওয়ালা ওয়াল বারার আক্বিদা পোষণ করে, নির্যাতিত উম্মাহ্র ব্যথায় ব্যথিত হয় এবং তাদের জন্য কিছু করতে চায়।
▪যারা সকল বিধান বাতিল করে ওহীর বিধান কায়েম করতে চায়। গ্লোবাল ত্বগূতের কাঠামো ভেঙে ইসলামকে সমগ্র পৃথিবীতে এস্টাব্লিশড করতে চায়।
▪যারা সকল প্রকার তন্ত্র মন্ত্র তথা গণতন্ত্র, পীরতন্ত্র, রাজতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, কবর পুঁজা, মাথার পূজাসহ সকল ভিআইপি শির্ক এর বিরুদ্ধে, শির্ক-বিদআহ থেকে মুক্ত।
▪যাদের মধ্যে তাওহীদের দাওয়াহ, জিহাদ ফী সাবিলিল্লাহ, জামা'আহ, হিজরাহ, ইমারাহ ইত্যাদির চেতনা রয়েছে।
▪নির্যাতিত উম্মাহ্র পক্ষে কু'ফফারদের বিরুদ্ধে পরিচালিত বিশ্বব্যাপী গ্লোবাল মাজলুম বিধানকে যারা সমর্থন করে, তাদেরকে দোয়ায় শামিল রাখে ।
▪যাদের তাসাউফ, তাযকিয়াতুন নাফস, মুরাকাবা, কিয়ামুল লাইল ইত্যাদির সাথেও সম্পৃক্ততা রয়েছে।
▪যাদের মধ্যে জাতীয়তাবাদ, গ্রোত্রপ্রীতি, দলান্ধতা, ব্যক্তি পূজা, আকাবির-মুরুব্বি পূজা নেই।
যারা সকল প্রকার লঘু কেন্দ্রিক দল ফিরকা ভেঙে দিয়ে উ'ম্মাহ্ কেন্দ্রিক "জামাআহ" কায়েম করতে চায়।এবং একজন ইমাম কায়েম করে তার অধীনে
"........... আলা মিনহাজুন নুবুওয়াহ" কায়েমের চেতনা লালন করেন।
আমরা তাদেরকে আল্লাহ্র জন্যে ভালবাসি! তাদেরকে আমরা মুরুব্বি, রাহবার, বড় হিসেবে গণ্য ও মান্য করি।
এছাড়া বয়সে বুড়ো, দাঁড়ি পাকনা ত্বগূতের পদ চুম্বনকারী কোন ব্যক্তিকে মুরুব্বি, বড় হিসেবে মানিনা। তারা বড় নয় বুড়ো। আর যুগে যুগে বুড়োদের দ্বারা ইসলাম বাঁধাপাপ্ত হয়েছে, যুবকদের মাধ্যমে ইসলামের বিজয় হয়েছে।
কেউ পীর পুজায় লিপ্ত
কেউ শায়খ পুজায় ব্যস্ত
আবার কেউবা আকাবির পুজায় মত্ত!
উপরের দুই শ্রেণী পথভ্রষ্ট হলে তৃতীয় শ্রেণী কেন গ্রহণযোগ্য!
শায়খ সালিহ আল-ফাওজান হাফিঃ তার "আকিদাতুদ তাওহীদ' কিতাবে লিখেন:‼️
"কমিউনিজম, ধর্মনিরপেক্ষতা, পুঁজিবাদ এবং এই জাতীয় অন্যান্য কুফর মতাদর্শের মত বিধর্মী মতাদর্শের সাথে যুক্ত হওয়া ইসলাম ধর্ম থেকে ধর্মত্যাগ হওয়ার শামিল। এর সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি যদি নিজেকে মুসলিম বলে দাবি করে, তবে এটি একটি বড় ভণ্ডামি।"
তিনি আরও বলেন:
"এই বেধর্মান্ধ মতাদর্শগুলি আত্মঘাতী মতাদর্শ কারণ এগুলি মিথ্যার উপর প্রতিষ্ঠিত৷
উদাহরণস্বরূপ, কমিউনিজম স্রষ্টার অস্তিত্বকে অস্বীকার করে এবং ঐশ্বরিকভাবে প্রকাশিত ধর্মগুলির বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালায়‼️
~~~আকিদাতুদ তাওহীদ: ১৮৫-৮৬ পৃ:🔺
___________________________________ আপনাদের এজন্য জানালাম কারণ, কথিত আকাবিরদের অন্ধ অনুসারীরা বলতেছে ইন্টারফেইথ নাকি কুফুরী না (!) ওখানে যোগ দিলে/কিছু বললে নাকি তাতে কোনো অবস্থায়ই কোনো কুফুরী হবে না, সমস্যা হবে (!) আস্তাগফিরুল্লাহ.......
মা'আযাল্লাহ
Collected
▪আমরা সে সকল আলিমদের বিরোধিতা করি যাদেরকে আল্লাহ তা'আলা 'জুব্বুল হুযন' (جب الحزن) নামক জাহান্নামের একটি উপত্যকায় প্রবেশ করাবেন। যা থেকে বাঁচার জন্য স্বয়ং জাহান্নাম দৈনিক চার শতবার আশ্রয় প্রার্থনা করে। তাদের অপরাধ হিসেবে বলা হয়েছে, তারা (ত্ব'গূত) শাসকদের পা চাটবে। হাদিসটি বর্ণনা করেছেন ইমাম ইবনু মাজাহ।
▪যাদের ব্যপারে নাবী মুহাম্মাদ (صلى الله عليه وسلم) বলেছেন,
"নিশ্চয়ই আমি আমার উম্মাতের জন্য কোনো কিছুই ভয় করি না "পথভ্রষ্ট আলিমগন ব্যতীত"।
এটি বর্ণনা করেছেন ইমাম আহমদ ইবনু হাম্বল তার মুসনাদে আহমেদ গ্রন্থে।
▪যাদের ব্যপারে বলা হয়েছে,
"আর তাদের আলেমগণ হবে আকাশের নিচে জমিনের উপরে সবচেয়ে নিকৃষ্ট। কারণ তাদের মধ্য
থেকে ইসলাম/দ্বীন সম্পর্কে ফিতনা প্রকাশ পাবে।" [বায়হাকী]
▪যারা মানুষকে পীর-মুরিদীর নামে ১২৬ তরিকার সবক দেয়, দর্গা-দূর্গা, খানকায় আবদ্ধ করে, নব আবিষ্কৃত যিকির, অজিফার মাধ্যমে বিদাতে লিপ্ত করে, যারা বলে মুরিদের পালকে তরাইয়া নিবে, বিভিন্ন শির্কে আকবার, কুফরে লিপ্ত করে, যারা মুসলিমদের কুফরি আকিদা বিশ্বাসে ডুবিয়ে রাখতে চায় আমরা তাদের বিরোধীতা করি।
▪যারা যুবকদেরকে মাজলুম ফরজের অপব্যাখ্যা দিয়ে যুবকদেরকে গণতান্ত্রিক ধর্মে আবদ্ধ করতে চায়, দ্বীন কায়েমের কথা বলে মিল্লাতে ইব্রাহিমের তরিকা বর্জন করে আব্রাহামের তরিকার দিকে আহ্বান করে আমরা তাদের এহেন কর্মকাণ্ডের বিরোধীতা করি।
▪যারা দ্বীন প্রতিষ্ঠা বা অন্য কোন বিষয়কে কেন্দ্র করে জাহিলিয়াতের আদলে লঘু কেন্দ্রিক দল, উপদল, শাখাদল, সরকারি দল, বিরোধী দলে বিভক্ত।
▪যারা আসাবিয়া তথা জাতীয়তাবাদের ভূখণ্ডে বিশ্বাসী, নির্দিষ্ট দলীয় এজেন্ডা নিয়ে চিন্তা করেন উম্মাহ কেন্দ্রিক চিন্তা চেতনা যাদের মধ্যে নেই।
▪যারা মাযলুম ফরজ বিধানের বিরোধীতা করে, উম্মাহ্র শ্রেষ্ঠ সন্তান গুরাবা, ত্বয়িফাদের বিরোধীতা করে আমরা তাদের সাথে বারাহ করি।
▪যারা ইসলামের বিভিন্ন অকাট্য বিধান কে বিকৃত করে, কোরআন ও সুন্নাহ্র অপব্যাখ্যা করে উল্টা-পাল্টা মনগড়া কথা বলে আমরা তাদেরকে আল্লাহ্র জন্যে ঘৃনা করি।
▪যারা ইসলাম প্রতিষ্ঠা থেকে শুরু করে প্রতিটি ইবাদাহ, আক্বীদা, আ'মালের ক্ষেত্রে নববী মানহাজ, সাহাবাদের কর্মসূচি, সালাফদের আদর্শ ছেড়ে নব আবিষ্কৃত কোন ব্যক্তি কর্তৃক উদ্ভাবিত বা দল কর্তৃক বাতলানো পন্থা অবলম্বন করে তাদেরকে এড়িয়ে চলতে হবে।
▪সর্বোপরি যারা ত্বগূত বর্জন করে না, ঈমান ভঙ্গের কারণ সম্পর্কে যাদের নূন্যতম ধারণা নেই, আল ওয়ালা বারা সম্পর্কে যাদের ধারণা নেই, মিল্লাতে ইব্রাহিমের চেতনা যাদের মধ্যে নেই তাদেকে এড়িয়ে চলতে হবে।
পক্ষান্তরে,
▪সে সমস্ত আলিমগনকে আইডল হিসেবে গ্রহণ করতে হবে যাদের ব্যপারে আল্লাহ সুবহানাহু তা'আলা বলেছেন,
"ইন্নামা ইয়াখশাল্লাহা মিন ইবাদিহিল উলামা" অর্থাৎ নিশ্চয় আল্লাহ্র বান্দারে মধ্যে আলিমগনই আল্লাহকে সত্যিকার অর্থে ভয় করে।
▪রসূল (صلى الله عليه وسلم) যাদের সম্পর্কে
বলেছেন, "আল-উলামাউ ওরাসাতুল আম্বিয়া" তথা আলিমগণ নাবীদের ওয়ারিস বা উত্তরাধিকারী।
▪যে সকল আলিম বিশুদ্ধ তাওহীদের আক্বিদা লালন করে।
▪যারা কোন প্রচলিত ফিরকা বা দলের নয় বরং উম্মাহ্র আলিম।
▪যাদের অন্তরে মিল্লাতে ইব্রাহিমের চেতনা রয়েছে, যাদের কুফর বিত ত্বগূত, আল ওয়ালা ওয়াল বারার আক্বিদা পোষণ করে, নির্যাতিত উম্মাহ্র ব্যথায় ব্যথিত হয় এবং তাদের জন্য কিছু করতে চায়।
▪যারা সকল বিধান বাতিল করে ওহীর বিধান কায়েম করতে চায়। গ্লোবাল ত্বগূতের কাঠামো ভেঙে ইসলামকে সমগ্র পৃথিবীতে এস্টাব্লিশড করতে চায়।
▪যারা সকল প্রকার তন্ত্র মন্ত্র তথা গণতন্ত্র, পীরতন্ত্র, রাজতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, কবর পুঁজা, মাথার পূজাসহ সকল ভিআইপি শির্ক এর বিরুদ্ধে, শির্ক-বিদআহ থেকে মুক্ত।
▪যাদের মধ্যে তাওহীদের দাওয়াহ, জিহাদ ফী সাবিলিল্লাহ, জামা'আহ, হিজরাহ, ইমারাহ ইত্যাদির চেতনা রয়েছে।
▪নির্যাতিত উম্মাহ্র পক্ষে কু'ফফারদের বিরুদ্ধে পরিচালিত বিশ্বব্যাপী গ্লোবাল মাজলুম বিধানকে যারা সমর্থন করে, তাদেরকে দোয়ায় শামিল রাখে ।
▪যাদের তাসাউফ, তাযকিয়াতুন নাফস, মুরাকাবা, কিয়ামুল লাইল ইত্যাদির সাথেও সম্পৃক্ততা রয়েছে।
▪যাদের মধ্যে জাতীয়তাবাদ, গ্রোত্রপ্রীতি, দলান্ধতা, ব্যক্তি পূজা, আকাবির-মুরুব্বি পূজা নেই।
যারা সকল প্রকার লঘু কেন্দ্রিক দল ফিরকা ভেঙে দিয়ে উ'ম্মাহ্ কেন্দ্রিক "জামাআহ" কায়েম করতে চায়।এবং একজন ইমাম কায়েম করে তার অধীনে
"........... আলা মিনহাজুন নুবুওয়াহ" কায়েমের চেতনা লালন করেন।
আমরা তাদেরকে আল্লাহ্র জন্যে ভালবাসি! তাদেরকে আমরা মুরুব্বি, রাহবার, বড় হিসেবে গণ্য ও মান্য করি।
এছাড়া বয়সে বুড়ো, দাঁড়ি পাকনা ত্বগূতের পদ চুম্বনকারী কোন ব্যক্তিকে মুরুব্বি, বড় হিসেবে মানিনা। তারা বড় নয় বুড়ো। আর যুগে যুগে বুড়োদের দ্বারা ইসলাম বাঁধাপাপ্ত হয়েছে, যুবকদের মাধ্যমে ইসলামের বিজয় হয়েছে।
কেউ পীর পুজায় লিপ্ত
কেউ শায়খ পুজায় ব্যস্ত
আবার কেউবা আকাবির পুজায় মত্ত!
উপরের দুই শ্রেণী পথভ্রষ্ট হলে তৃতীয় শ্রেণী কেন গ্রহণযোগ্য!
শায়খ সালিহ আল-ফাওজান হাফিঃ তার "আকিদাতুদ তাওহীদ' কিতাবে লিখেন:‼️
"কমিউনিজম, ধর্মনিরপেক্ষতা, পুঁজিবাদ এবং এই জাতীয় অন্যান্য কুফর মতাদর্শের মত বিধর্মী মতাদর্শের সাথে যুক্ত হওয়া ইসলাম ধর্ম থেকে ধর্মত্যাগ হওয়ার শামিল। এর সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি যদি নিজেকে মুসলিম বলে দাবি করে, তবে এটি একটি বড় ভণ্ডামি।"
তিনি আরও বলেন:
"এই বেধর্মান্ধ মতাদর্শগুলি আত্মঘাতী মতাদর্শ কারণ এগুলি মিথ্যার উপর প্রতিষ্ঠিত৷
উদাহরণস্বরূপ, কমিউনিজম স্রষ্টার অস্তিত্বকে অস্বীকার করে এবং ঐশ্বরিকভাবে প্রকাশিত ধর্মগুলির বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালায়‼️
~~~আকিদাতুদ তাওহীদ: ১৮৫-৮৬ পৃ:🔺
___________________________________ আপনাদের এজন্য জানালাম কারণ, কথিত আকাবিরদের অন্ধ অনুসারীরা বলতেছে ইন্টারফেইথ নাকি কুফুরী না (!) ওখানে যোগ দিলে/কিছু বললে নাকি তাতে কোনো অবস্থায়ই কোনো কুফুরী হবে না, সমস্যা হবে (!) আস্তাগফিরুল্লাহ.......
মা'আযাল্লাহ
Collected