গত কয়েকদিন আগে বাবুল আকতার কে নিয়ে সাংবাদিক ইলিয়াস হোসাইন একটি তথ্যবহুল বিডিও তৈরী করেন। যে বিডিওটি দেখার পর মনে হলো বাবুল আকতার গ্রেফতার হওয়ার পিছনে ভয়ংকর ষড়যন্ত্র ছিলো এবং তার প্রতি চরম অন্যায় হয়েছে। প্রথমত আদরের স্ত্রী কে হত্যা করে তার সন্তানদের মা হারা করেছে।উপরন্ত যে স্ত্রী কে সে ভালোবাসতো সে ভালোবাসার মানুষ হত্যার অভিযোগেই সে গ্রেফতার হয়েছে। আর এখন সন্তানরা বাবাকেও হারিয়েছে এবং জ্বেলে বাবুল আকতারের উপর কঠিন নির্যাতন করা হয়েছে।
তার পুরো সংসার তছনছ করা হয়েছে।
এখন দেখুন, তার সাথে যা হয়েছে তা কি দ্বীনের কারনে হয়েছে?ইসলাম পালন করার কারনে হয়েছে? বরং সেতো জেএমবির কয়েকজন সদস্যকেও গ্রেফতার করে তাগুতের কাছে সফল পুলিশ হয়েছে। কিন্তু তার এ সফলতা তাকে বন্দী জীবন থেকে বাচাতে পারে নি।
এটাই আমাদের জন্য এক মহান শিক্ষা। আপনার ভাগ্যে যদি জ্বেল থাকে, নির্যাতন থাকে তাহলে আপনি ইসলামের বিরুদ্ধে গেলেও সে জ্বেল আপনাকে খাঁটতে হবে।
আর যদি জ্বেল না থাকে তাহলে গোটা পৃথিবীর সবাই মিলেও আপনাকে বন্দী করতে পারবে না।
আজ যদি বাবুলের এই জ্বেল জুলুম দ্বীনের জন্য হতো,স্ত্রী হারানোর বেদনা দ্বীনের কারনে হতো তাহলে কতই না সৌভাগ্যবান হতো সে। কিন্তু আজ তার ওই বন্ধুরা তাকে কোন সাহায্য করছে না, যারা জঙ্গি ধরার ব্যপারে তাকে উৎসাহিত করতো।
আপনি যে ভয়ে জিহাদ ও মুজহিদদের বিরুধীতা করেন, সেটা যদি আপনার তাকদীরে থাকে তাহলে কেউ তা ঠেকাতে পারবে না।
বঙ্গবন্ধুর ফুল ফ্যামেলি সহ দুনিয়া থেকে বিদায় নিতে হয়েছে। কিন্তু কেন? দ্বীনের জন্য? অবশ্যই নয়।তার ক্ষমতা তাকে বাচাতে পারে নি। আজ যে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী সে তার পুরো পরিবার হারানোর কষ্ট ভোগ করতে হয়েছে,আর সে কষ্ট কোন সাধারন কষ্ট নয়, নিজের অবস্থান থেকে নিজেকে নিয়ে চিন্তা করুন, আপনার সাথে এমন কিছু হলে কেমন লাগবে?আপনি কার জন্য কাঁদবেন? কিন্তু কেন এ কষ্ট? দ্বীনের জন্য? অবশ্যই নয়।
আসলে এটাই সত্য! তাকদীরে যা আছে তা হবেই।
আপনি ভাবছেন ইসলামের বিরুদ্ধে গিয়ে বাচতে পারবেন? কিন্তু না।বরং ইসলামের পক্ষে যদি আপনি কষ্ট পান, সে কষ্টের পরেই আছে স্বস্তি। সে কষ্টের মাঝে আছে আল্লাহর সন্তুষ্টি ও ভালোবাসা ও সাহায্য।
ইব্রাহিম আঃ আগুনে পড়ে মরে যায় নি। কিন্তু আল্লাহর ভালোবাসা ঠিকই অর্জন করেছেন। সন্তান কুরবানী করে সওয়ার পেয়েছেন এবং সন্তানকেও জীবিত পেয়েছেন।
তার পুরো সংসার তছনছ করা হয়েছে।
এখন দেখুন, তার সাথে যা হয়েছে তা কি দ্বীনের কারনে হয়েছে?ইসলাম পালন করার কারনে হয়েছে? বরং সেতো জেএমবির কয়েকজন সদস্যকেও গ্রেফতার করে তাগুতের কাছে সফল পুলিশ হয়েছে। কিন্তু তার এ সফলতা তাকে বন্দী জীবন থেকে বাচাতে পারে নি।
এটাই আমাদের জন্য এক মহান শিক্ষা। আপনার ভাগ্যে যদি জ্বেল থাকে, নির্যাতন থাকে তাহলে আপনি ইসলামের বিরুদ্ধে গেলেও সে জ্বেল আপনাকে খাঁটতে হবে।
আর যদি জ্বেল না থাকে তাহলে গোটা পৃথিবীর সবাই মিলেও আপনাকে বন্দী করতে পারবে না।
আজ যদি বাবুলের এই জ্বেল জুলুম দ্বীনের জন্য হতো,স্ত্রী হারানোর বেদনা দ্বীনের কারনে হতো তাহলে কতই না সৌভাগ্যবান হতো সে। কিন্তু আজ তার ওই বন্ধুরা তাকে কোন সাহায্য করছে না, যারা জঙ্গি ধরার ব্যপারে তাকে উৎসাহিত করতো।
আপনি যে ভয়ে জিহাদ ও মুজহিদদের বিরুধীতা করেন, সেটা যদি আপনার তাকদীরে থাকে তাহলে কেউ তা ঠেকাতে পারবে না।
বঙ্গবন্ধুর ফুল ফ্যামেলি সহ দুনিয়া থেকে বিদায় নিতে হয়েছে। কিন্তু কেন? দ্বীনের জন্য? অবশ্যই নয়।তার ক্ষমতা তাকে বাচাতে পারে নি। আজ যে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী সে তার পুরো পরিবার হারানোর কষ্ট ভোগ করতে হয়েছে,আর সে কষ্ট কোন সাধারন কষ্ট নয়, নিজের অবস্থান থেকে নিজেকে নিয়ে চিন্তা করুন, আপনার সাথে এমন কিছু হলে কেমন লাগবে?আপনি কার জন্য কাঁদবেন? কিন্তু কেন এ কষ্ট? দ্বীনের জন্য? অবশ্যই নয়।
আসলে এটাই সত্য! তাকদীরে যা আছে তা হবেই।
আপনি ভাবছেন ইসলামের বিরুদ্ধে গিয়ে বাচতে পারবেন? কিন্তু না।বরং ইসলামের পক্ষে যদি আপনি কষ্ট পান, সে কষ্টের পরেই আছে স্বস্তি। সে কষ্টের মাঝে আছে আল্লাহর সন্তুষ্টি ও ভালোবাসা ও সাহায্য।
ইব্রাহিম আঃ আগুনে পড়ে মরে যায় নি। কিন্তু আল্লাহর ভালোবাসা ঠিকই অর্জন করেছেন। সন্তান কুরবানী করে সওয়ার পেয়েছেন এবং সন্তানকেও জীবিত পেয়েছেন।