Tweet
ইসরায়েলি সিভিলিয়ানদেরকে আসলে কারা হত্যা করেছে?
ইসরাইলি বেসামরিক নাগরিকদের নির্বিচারে হত্যার যেই অভিযোগ হামাসের বিরুদ্ধে আনা হচ্ছে, তা আসলে কটুটুকু সঠিক?
এই বিষয়ে ইসরাইলি প্রত্যক্ষদর্শীর বরাত দিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন জনাব মোজাম্মেল হোসেন তোহা। তিনি লিবিয়া প্রবাসী বাংলাদেশি। একজন জাতিয়তাবাদি মুসলিম। ফিলিস্তিনের মুক্তি আন্দোলনকে সমর্থন করেন। কিন্তু আল কায়েদা এবং বিশ্বের অন্যত্র জিহাদরত মুজাহিদদের সাধারণত পছন্দ করেন না। তবুও তাঁর এই বক্তব্যে মিডিয়া এবং কুফফারগোষ্ঠী কীভাবে হামাস এর বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে জনমতকে প্রভাবিত করে, এবং নিজ মাতৃভূমি পুনরুদ্ধারের জন্য সংগ্রামরত মুজাহিদদের বিশ্বের চোখে ভিলেন বানায়, তার বেশ ভালো উদাহরণ পাবেন ইনশাআল্লাহ।
জনাব মোজাম্মেল হোসেন তোহার বক্তব্যের সারমর্ম হচ্ছে-
/হামাসের মুজাহিদরা সামরিক টার্গেটগুলোর উপরে হামলা করেছিল। কিন্তু কখনো এই পথে ইসরাইলি সিভিলিয়ানরা বাঁধা হয়ে আসলে, বাধ্য হয়ে তাদের হত্যা করা হয়েছে। আর সেই সংখ্যা স্বল্প। তবে সবচেয়ে বেশি বেসামরিক ইসরাইলি নিহত হয়েছে যে কারণে, তাহল, হামাস কিছু সামরিক এবং বেসামরিক ইসরাইলিকে বন্দী বানিয়ে নেয়। আর ইসরাইল ঐ বন্দীদের মুক্ত না করে বন্দীদেরসহ হামাস যোদ্ধাদের হত্যার উদ্দেশ্যে গুলি করে, মটার শেল ছোড়ে এবং বিমান হামলা করে। পরে এই সকল নিহত ব্যাক্তিদের হামাসের হামলায় নিহত বলে চালিয়ে দেয়। যার মাঝে নারী শিশু বৃদ্ধ সকল ইসরাইলি ছিল। অর্থাৎ ইসরাইল হামাস যোদ্ধাদের নির্মূল করতে, হামাসের হাতে আটক বন্দীদেরসহ হত্যা করে, সকল দায়ভার হামাসের উপর চাপিয়ে বিশ্বমিডিয়ায় হামাসকে ভিলেনরূপে উপস্থাপন করে।/
আর এমনটা আসলে সকল মুসলিম মুজাহিদ দলের বিরুদ্ধেই করে থাকে বিশ্ব কুফফারগোষ্ঠী এবং তাদের দালাল শাসকগোষ্ঠী ও কুফফার নিয়ন্ত্রিত মেইনস্ট্রিম মিডিয়াগুলো।
বক্তব্যের ইউটিউব লিংকঃ ২৭ মিনিট ২০ সেকেন্ড
কেউ ইউটিউবে ঢুকতে না চাইলে আর্কাইভে আপলোড করে দিয়েছি, লিংকঃ ৭০এমবি, ৩৬০পি
https://archive.org/details/20231028_20231028_0646
এই বিষয়ে ইসরাইলি প্রত্যক্ষদর্শীর বরাত দিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন জনাব মোজাম্মেল হোসেন তোহা। তিনি লিবিয়া প্রবাসী বাংলাদেশি। একজন জাতিয়তাবাদি মুসলিম। ফিলিস্তিনের মুক্তি আন্দোলনকে সমর্থন করেন। কিন্তু আল কায়েদা এবং বিশ্বের অন্যত্র জিহাদরত মুজাহিদদের সাধারণত পছন্দ করেন না। তবুও তাঁর এই বক্তব্যে মিডিয়া এবং কুফফারগোষ্ঠী কীভাবে হামাস এর বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে জনমতকে প্রভাবিত করে, এবং নিজ মাতৃভূমি পুনরুদ্ধারের জন্য সংগ্রামরত মুজাহিদদের বিশ্বের চোখে ভিলেন বানায়, তার বেশ ভালো উদাহরণ পাবেন ইনশাআল্লাহ।
জনাব মোজাম্মেল হোসেন তোহার বক্তব্যের সারমর্ম হচ্ছে-
/হামাসের মুজাহিদরা সামরিক টার্গেটগুলোর উপরে হামলা করেছিল। কিন্তু কখনো এই পথে ইসরাইলি সিভিলিয়ানরা বাঁধা হয়ে আসলে, বাধ্য হয়ে তাদের হত্যা করা হয়েছে। আর সেই সংখ্যা স্বল্প। তবে সবচেয়ে বেশি বেসামরিক ইসরাইলি নিহত হয়েছে যে কারণে, তাহল, হামাস কিছু সামরিক এবং বেসামরিক ইসরাইলিকে বন্দী বানিয়ে নেয়। আর ইসরাইল ঐ বন্দীদের মুক্ত না করে বন্দীদেরসহ হামাস যোদ্ধাদের হত্যার উদ্দেশ্যে গুলি করে, মটার শেল ছোড়ে এবং বিমান হামলা করে। পরে এই সকল নিহত ব্যাক্তিদের হামাসের হামলায় নিহত বলে চালিয়ে দেয়। যার মাঝে নারী শিশু বৃদ্ধ সকল ইসরাইলি ছিল। অর্থাৎ ইসরাইল হামাস যোদ্ধাদের নির্মূল করতে, হামাসের হাতে আটক বন্দীদেরসহ হত্যা করে, সকল দায়ভার হামাসের উপর চাপিয়ে বিশ্বমিডিয়ায় হামাসকে ভিলেনরূপে উপস্থাপন করে।/
আর এমনটা আসলে সকল মুসলিম মুজাহিদ দলের বিরুদ্ধেই করে থাকে বিশ্ব কুফফারগোষ্ঠী এবং তাদের দালাল শাসকগোষ্ঠী ও কুফফার নিয়ন্ত্রিত মেইনস্ট্রিম মিডিয়াগুলো।
বক্তব্যের ইউটিউব লিংকঃ ২৭ মিনিট ২০ সেকেন্ড
কেউ ইউটিউবে ঢুকতে না চাইলে আর্কাইভে আপলোড করে দিয়েছি, লিংকঃ ৭০এমবি, ৩৬০পি
https://archive.org/details/20231028_20231028_0646