এই দুর্যোগে যা কর্তব্য...!
সংসার প্রয়োজন মিটে গেছে সব যার
হাতে তিন চার লাখ টাকা অতিরিক্ত,,
হাজারে পঁচিশ টাকা বছরে হিসেব করে
গরিবকে দিয়ে দেয়া তার তো দায়িত্ব।
পালন করাকে বলে যাকাত, আদায় হলে
সমাজ থেকে এই অভাব বিদায়, নিলে
ধনি গরিবের মাঝে, ব্যবধান ঘুচে যাবে,
মুছে যাবে দুখ পাব নতুন এক যুগ। যাতে
দুর্দশা থাকবে না, কেউ আর কাঁদবে না,
কেনো এই কথাগুলো বিজ্ঞরা বলছে না..?
থানকুনি পাতা ধুয়ে পানি খেয়ে লাভ নাই,
কোটি কোটি টাকার আজ কানাকড়ি দাম নাই।
কিনছে না বিশ্বের তেল আজ সস্তায়,
সন্তান ফেলে গেছে জননীকে রাস্তায়!
যেনো আজ পৃথিবীটা হাসরের ময়দান,
সম্পদ কোলে নিয়ে বসে আছে শয়তান।
দশের লাঠি একের বোঝা..
সবাই এগিয়ে এলে সবই সোজা।
সরকারি কথা সব ফিউচার টেন্স, এটা
সাধারণ সেন্স, বলে এই হবে সেই হবে,
প্রথাগত এই সব পুরাতন কথাগুলো,
অন্তত এইবার ঝেড়ে ফেলো ছুড়ে ফেলো।
বিভিন্ন জেলা থেকে তরিতরকারি এনে
বস্তিতে বিলি করো নতুবা পঁচবেং তা,
ভাসমান পথশিশু অসহায় মানুষের
ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে করো খাওয়ার ব্যবস্থা।
সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে সরকার,
এই সময়ের ধান কেনা খুব দরকার।
নতুবা ঠকবে চাষি চালকল মালিকের,
সিন্ডিকেটের কথা জানা আছে সকলের।
চেষ্টায় সমাধান বিশ্বাসে মুক্তি,
যুক্তিতে কথা বাড়ে, একতায় শক্তি।
যদি বলো টাকা নাই, তবে হবে অবিচার,
যাকাতের টাকা সব গরিবের অধিকার।
দশের লাঠি একের বোঝা..
সবাই এগিয়ে এলে সবই সোজা।
এই ক্রান্তিলগ্নে যারা, দিচ্ছে সেবা তারা,
পুলিশ, আর্মি, আর ডাক্তার, বিজিবি,,
সেচ্ছাসেবী তারা প্রমাণ করেছে আজো,
মানবতা বেঁচে lআছে মরে নাই পৃথিবী।
তোমাদের অবদান ইতিহাসে লেখা হলো,
শুধু অনুরোধ ঐ চোরগুলো মেরে ফেলো।
অনুদান করেছে যা সরকার বরাদ্দ,
এই গুলো লুট করা রাষ্ট্র বিরুদ্ধ।
যুদ্ধের ময়দানে যারা করে গাদ্দারী
তাদের বন্দি করা যুদ্ধের শর্ত,
এবারের সংগ্রামে চালচোর রাজাকার
ওদের জন্য খুরো কবরের গর্ত।
সরকারি অর্থ ও যাকাতের টাকা নিয়ে,
পুলিশ, আর্মি, ও সেচ্ছাসেবী সমন্বয়ে।
ঘরে ঘরে ত্রান দাও দারিদ্র্য দূর হোক,
ক্ষুধার থেকে বড় নেই কোনো দুর্ভোগ।
দশের লাঠি একের বোঝা..
সবাই এগিয়ে এলে সবই সোজা।
..
.....আল্লাহ হাফেজ.....
সংগৃহীত
সংসার প্রয়োজন মিটে গেছে সব যার
হাতে তিন চার লাখ টাকা অতিরিক্ত,,
হাজারে পঁচিশ টাকা বছরে হিসেব করে
গরিবকে দিয়ে দেয়া তার তো দায়িত্ব।
পালন করাকে বলে যাকাত, আদায় হলে
সমাজ থেকে এই অভাব বিদায়, নিলে
ধনি গরিবের মাঝে, ব্যবধান ঘুচে যাবে,
মুছে যাবে দুখ পাব নতুন এক যুগ। যাতে
দুর্দশা থাকবে না, কেউ আর কাঁদবে না,
কেনো এই কথাগুলো বিজ্ঞরা বলছে না..?
থানকুনি পাতা ধুয়ে পানি খেয়ে লাভ নাই,
কোটি কোটি টাকার আজ কানাকড়ি দাম নাই।
কিনছে না বিশ্বের তেল আজ সস্তায়,
সন্তান ফেলে গেছে জননীকে রাস্তায়!
যেনো আজ পৃথিবীটা হাসরের ময়দান,
সম্পদ কোলে নিয়ে বসে আছে শয়তান।
দশের লাঠি একের বোঝা..
সবাই এগিয়ে এলে সবই সোজা।
সরকারি কথা সব ফিউচার টেন্স, এটা
সাধারণ সেন্স, বলে এই হবে সেই হবে,
প্রথাগত এই সব পুরাতন কথাগুলো,
অন্তত এইবার ঝেড়ে ফেলো ছুড়ে ফেলো।
বিভিন্ন জেলা থেকে তরিতরকারি এনে
বস্তিতে বিলি করো নতুবা পঁচবেং তা,
ভাসমান পথশিশু অসহায় মানুষের
ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে করো খাওয়ার ব্যবস্থা।
সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে সরকার,
এই সময়ের ধান কেনা খুব দরকার।
নতুবা ঠকবে চাষি চালকল মালিকের,
সিন্ডিকেটের কথা জানা আছে সকলের।
চেষ্টায় সমাধান বিশ্বাসে মুক্তি,
যুক্তিতে কথা বাড়ে, একতায় শক্তি।
যদি বলো টাকা নাই, তবে হবে অবিচার,
যাকাতের টাকা সব গরিবের অধিকার।
দশের লাঠি একের বোঝা..
সবাই এগিয়ে এলে সবই সোজা।
এই ক্রান্তিলগ্নে যারা, দিচ্ছে সেবা তারা,
পুলিশ, আর্মি, আর ডাক্তার, বিজিবি,,
সেচ্ছাসেবী তারা প্রমাণ করেছে আজো,
মানবতা বেঁচে lআছে মরে নাই পৃথিবী।
তোমাদের অবদান ইতিহাসে লেখা হলো,
শুধু অনুরোধ ঐ চোরগুলো মেরে ফেলো।
অনুদান করেছে যা সরকার বরাদ্দ,
এই গুলো লুট করা রাষ্ট্র বিরুদ্ধ।
যুদ্ধের ময়দানে যারা করে গাদ্দারী
তাদের বন্দি করা যুদ্ধের শর্ত,
এবারের সংগ্রামে চালচোর রাজাকার
ওদের জন্য খুরো কবরের গর্ত।
সরকারি অর্থ ও যাকাতের টাকা নিয়ে,
পুলিশ, আর্মি, ও সেচ্ছাসেবী সমন্বয়ে।
ঘরে ঘরে ত্রান দাও দারিদ্র্য দূর হোক,
ক্ষুধার থেকে বড় নেই কোনো দুর্ভোগ।
দশের লাঠি একের বোঝা..
সবাই এগিয়ে এলে সবই সোজা।
..
.....আল্লাহ হাফেজ.....
সংগৃহীত