[{পবিত্র কোরআন যে ফেরেশতার মাধ্যমে নাযিল হয়েছে সে ফেরেশতা সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ ফেরেশতা ও সবচেয়ে ইবাদাতাগুজার।পবিত্র কোরআন যার উপর নাযিল হয়েছে সবচেয়ে বেশি ইবাদাতগুজার ছিলেন।পবিত্র কোরআন যে মাসে নাযিল হয়েছে সবচেয়ে বেশি ইবাদাত হয় সে মাসে।যে রাতে নাযিল হয়েছে সে রাতে সবচেয়ে বেশি ইবাদাত করা হয়।পবিত্র কুরআন যে উম্মতের সবচেয়ে সে উম্মত অর্ল্প সময়ে বেশি ইবাদাত করবে।
তার মানে আপনি যদি কুরআনের সাথে লেগে থাকেন। কুরআন বেশি বেশি তেলোয়াত করেন ও পড়েন তাহলে আপনি সবার চেয়ে বেশি ইবাদাত করতে পারবেন এবং সবার চেয়ে বেশি মার্যাদাবান হবেন ইনশাআল্লাহ।}]
কুরআনের সাথে সম্পর্ক কম এমন মানুষ দ্বারা দ্বীনের বড় কোন কাজ আশা করা যায় না।
যদি কেউ দ্বীনের জন্য বড় কিছু করার আশা রাখে এবং দ্বীনের উপর অটল থেকে বেশি বেশি আমলে সলেহ করতে চায় তার উচিত অধিক পরিমানে কুরআনের সাথে লেগে থাকা।
কুরআন তেলোয়াত থেকে দূরে সরে যাওয়ার অর্থ হলো দ্বীনি কাজ থেকে আস্তে আস্তে নিষ্ক্রিয় হয়ে যাওয়া।
আজ অনেকে অর্থবুজে কুরআন তেলোয়াত করতে গিয়ে আস্তে আস্তে তেলোয়াত থেকে দূরে সরে যায়।অথচ এটা কখনো উচিত নয়।বরং প্রত্যেকে আলাদা একটা নির্দিষ্ট সময় থাকা উচিত কুরআন তেলোয়াতের জন্য। আর অর্থবুজে পড়ার জন্য আলাদা সময় থাকা উচিত। অর্থ বুজার জন্য তেলোয়াত বাদ দেওয়া মোটেও উচিত নয়।আল্লাহ আমাদের বেশি বেশি তেলোয়াত করার তাওফীক দান করুন।
তার মানে আপনি যদি কুরআনের সাথে লেগে থাকেন। কুরআন বেশি বেশি তেলোয়াত করেন ও পড়েন তাহলে আপনি সবার চেয়ে বেশি ইবাদাত করতে পারবেন এবং সবার চেয়ে বেশি মার্যাদাবান হবেন ইনশাআল্লাহ।}]
কুরআনের সাথে সম্পর্ক কম এমন মানুষ দ্বারা দ্বীনের বড় কোন কাজ আশা করা যায় না।
যদি কেউ দ্বীনের জন্য বড় কিছু করার আশা রাখে এবং দ্বীনের উপর অটল থেকে বেশি বেশি আমলে সলেহ করতে চায় তার উচিত অধিক পরিমানে কুরআনের সাথে লেগে থাকা।
কুরআন তেলোয়াত থেকে দূরে সরে যাওয়ার অর্থ হলো দ্বীনি কাজ থেকে আস্তে আস্তে নিষ্ক্রিয় হয়ে যাওয়া।
আজ অনেকে অর্থবুজে কুরআন তেলোয়াত করতে গিয়ে আস্তে আস্তে তেলোয়াত থেকে দূরে সরে যায়।অথচ এটা কখনো উচিত নয়।বরং প্রত্যেকে আলাদা একটা নির্দিষ্ট সময় থাকা উচিত কুরআন তেলোয়াতের জন্য। আর অর্থবুজে পড়ার জন্য আলাদা সময় থাকা উচিত। অর্থ বুজার জন্য তেলোয়াত বাদ দেওয়া মোটেও উচিত নয়।আল্লাহ আমাদের বেশি বেশি তেলোয়াত করার তাওফীক দান করুন।